
তিনি বলেন, প্রস্তাবটা শুধুমাত্র আলোচনার জন্য বিএসইসি’র কাছে দেওয়া হয়েছে। মার্কেটে প্রভাব ফেলার জন্য দেওয়া হয়নি। সিআইবিতে মার্জিন ঋণখেলাপীদের তথ্য অন্তর্ভুক্তির কথা বলা হয়েছে যেভাবে বলা হয়েছে সেভাবে নয়। এটা আসলে মার্চেন্ট ব্যাংকের স্বচ্ছতার জন্য।
তিনি আরো বলেন, এই প্রস্তাব ইসি কমিটির সঙ্গে আলোচনা করেই দেওয়া হয়েছে। আর এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা হবে না। এটা নিয়ে বিএসইসির সঙ্গে বিষদ আলোচনা করা হবে। নমনীয়ভাবে যে সিদ্ধান্ত আসে সেটাই করা হবে।
এসময় বিএমবিএর দ্বিতীয় সহ-সভাপতি মনিরুজ্জামান বলেন, সিআইবি এর বিষয়ে একেক জন একেকটা মনে করতে পারেন। এটার কারণে বাজারে তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি।
প্রসঙ্গত: সম্প্রতি মার্জিন ঋণখেলাপীদের তালিকা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোতে (সিআইবি) অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে বিএমবিএ শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে দেওয়া প্রস্তাবটি নিয়ে বিভিন্ন মহল আলোচনা সমালোচনা করেছেন।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে