শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং ও নন ব্যাংকিং খাতের তিন কোম্পানি বন্ড ছেড়ে ১৪০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। কোম্পানিগুলো হলো: ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও লংকা বাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড।
আজ বৃহস্পতিবার বিএসইসির ৬০৯তম সভায় কোম্পানিগুলোর বন্ড অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জে কমিশন (বিএসইসি)। বিএসইরি নিবার্হী পরিচালক এম সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড :
টায়ার-২ মুলধনী শর্ত প্রতিপালনের জন্য ৫০০ কোটি টাকার নন-কনভার্টেবল মুদরাবা সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ছাড়বে, যার মেয়াদ হবে ৭ বছর। এর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নন-কনভার্টেবল, আনলিস্টেট, ফ্লোটিং রেটিড মুদরাবা সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড। বন্ডটি ৭ বছরে ফুল রিডেম্পশন হবে।যা শুধুমাত্র আর্থিক প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেট বডি, ফান্ড ইত্যাদি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ক্রয় করতে পারবেন।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড :
আর্থিক প্রয়োজন মিটানোর শর্ত প্রতিপালনের জন্য ৫০০ কোটি টাকার নন-কনভার্টেবল মুদরাবা সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ছাড়বে, যার মেয়াদ হবে ৩ বছর। এর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নন-কনভার্টেবল, আনলিস্টেট, ফ্লোটিং রেটিড মুদরাবা সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড। বন্ডটি ৩ বছরে ফুল রিডেম্পশন হবে।যা শুধুমাত্র আর্থিক প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেট বডি, ফান্ড ইত্যাদি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ক্রয় করতে পারবেন।
ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড :
টায়ার-২ মুলধনী ও ঝুকিভিত্তিক সম্পদ রেশিও শর্ত প্রতিপালনের জন্য ৪০০ কোটি টাকার নন-কনভার্টেবল মুদরাবা সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ছাড়বে, যার মেয়াদ হবে ৭ বছর। এর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নন-কনভার্টেবল, আনলিস্টেট, ফ্লোটিং রেটিড মুদরাবা সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড। বন্ডটি ৭ বছরে ফুল রিডেম্পশন হবে।যা শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, কর্পোরেট বডি এবং হাই নেট ওর্থ বিনিয়োগকারী প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ক্রয় করতে পারবেন।
কোম্পানিগুলো এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে টাইয়ার টু, মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করবে। উক্ত বন্ডগুলোর প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১ কোটি টাকা।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ