উইম্যাক্স-এমটিবি ক্যাপিটালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি

m-000স্টকমাকেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে দেশীয় ইলেকট্রো রড নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান উইম্যাক্স ইলেকট্রোড লিমিটেড। উইম্যাক্সকে বাজারে আনার দায়িত্ব নিয়েছে ইস্যু ব্যবস্থাপক কোম্পানি এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেড।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এমটিবি ক্যাপিটালের প্রধান কার্যালয় এমটিবি টাওয়ারে এ লক্ষ্যে উভয় কোম্পানির মধ্যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উইম্যাক্স ইলেকট্রোড লিমিটেডের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ মালেক ও এমটিবি ক্যাপিটালের সিইও খায়রুল বাসার আবু তাহের মোহাম্মদ চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এ সময় উইম্যাক্স ইলেকট্রোড লিমিটেডের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক মো. নাসিরউদ্দিন, এমটিবি ক্যাপিটালের ইস্যু ব্যবস্থাপক মো. কামরুজ্জামানসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, উইম্যাক্স ইলেকট্রোড লিমিটেড প্রাথমিক গণপ্রাস্তাবে আসার আগে ২৫ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলন করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর

আজও হল্টেড ছিল শাহজিবাজার পাওয়ার

sahzibazerস্টকমাকেট ডেস্ক :

আজও শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানির শেয়ারে কোনো ক্রেতার দেখা মেলেনি। বৃহস্পতিবার লেনদেনের ২ ঘণ্টায় শেয়ারটির বিক্রেতার ঘরে কয়েকটি প্রস্তাব থাকলেও ক্রেতার ঘর ছিল শূন্য। এতে শেয়ারটি হল্টেড হয়ে যায়।

উল্লেখ্য, গতকাল বুধবারও শেয়ারটি দিনভর ক্রেতাশূন্য ছিল।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত শাহজিবাজার পাওয়ারের স্ক্রীনে সর্বশেষ ৩ লাখ ৮৭ হাজার শেয়ার বিক্রয়ের প্রস্তাব ছিল। কিন্তু ক্রেতার ঘরে কোনো ক্রেতা ছিল না।

হল্টেড হওয়ার আগে শেয়ারটি সর্বশেষ ২৮২ টাকা ২০ পয়সায় লেনদেন হয়। বৃহস্পতিবার শেয়ারটির দর কমেছে ২৭ টাকা বা ৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ। কোম্পানির ৫ হাজার ২০০ শেয়ার মাত্র ৩ বার লেনদেন হয়। গতকাল এই শেয়ারের সমাপনী দর ছিল ৩০৯ টাকা ২০ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর

প্রথমদিনের পর থেকেই খানের দরপতন

Khan_Br_PP_Bagস্টকমাকেট ডেস্ক :

লেনদেনের প্রথম দিনেই বড় ধরনের চমক দেখিয়েছিল খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটিড। ওই দিন কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছিল ৬৬০ শতাংশ বা ৬৬ টাকা। এর পর পর দুই দিনই কোম্পানিটির শেয়ারের দর কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা। এ ইপিএস এর শেয়ারটির দাম ৭৮ টাকা উঠে যাওয়ায় আঁতকে উঠে অনেকেই। স্পষ্ট হয়ে উঠে শেয়ারটি নিয়ে একটি মহলের কারসাজির চেষ্টা। তবে দ্বিতীয় দিনে এসেই শেয়ারটির মূল্য সংশোধনে অঘটনের চোখ রাঙানি থেমেছে।

ডিএসইর তথ্য আনুযায়ী, মঙ্গলবার শেয়ারটির লেনদেন শুরু হয় ৪৭ টাকা দরে। দিন শেষে খান ব্রাদার্সের শেয়ার ৬৬০ শতাংশ বা ৬৬ টাকা দর বেড়ে সর্বশেষ ৭৬ টাকায় লেনদেন হয়।

বুধবার শেয়ারটির দাম কমেছে ১৪ টাকা বা প্রায় ১৮ শতাংশ। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারটির ক্লোজিং প্রাইস ছিল ৭৬ টাকা ৬০ পয়সা। বুধবার তা কমে ৬৩ টাকা ৮০ পয়সা হয়। আর লেনদেনের তৃতীয় দিনে (বৃহস্পতিবার) এসে শেয়ার দর কমে ৬ টাকা ৪০ পয়সা বা ১০ দশমিক ৩ শতাংশ। লেনদেন শেষ হয় ৫৮ টাকা ৮০ পয়সা।
বৃহস্পতিবার খান ব্রাদাসের শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয় ৫৭ টাকা ৪০ পয়সা দরে।এ দিন কোম্পানির ৪০ লাখ ৮৩ হাজার শেয়ার ৪ হাজার ৮৩৬ বার লেনদেন হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ/এআর

সূচক পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো সপ্তাহ

indexনিজস্ব প্রতিবেদক :

অবশেষে শেয়ারবাজারে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো সপ্তাহ। দুই বাজারেই টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের কার্যদিবস থেকে অনেক কমেছে।

বৃহস্পতিবার দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্স ২৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ৪ হাজার ৮৯৯ পয়েন্টে। এরআগে চতূর্থ কার্যদিবসে টানা চার দিন দেশের উভয় শেয়ারবাজারে সূচক বাড়ে।
ডিএসইতে মোট ২৯৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৪টির, কমেছে ১৪৯টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ার দর। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৮৬ কোটি ৭০ লাখ টাকার। গতকাল লেনদেন হয়েছে ৫৭৬ কোটি ৩২ লাখ টাকার।

এদিন ডিএসইতে বেশি লেনদেন হয়েছে- যমুনা ওয়েল, খান ব্রাদার্স পিপি, গ্রামীন ফোন, বিইডিএল, মেঘনা পেট, ডেসকো, এবি ব্যাংক, কেয়া কসমেটিকস, স্কয়ার ফার্মা ও বেক্সফার্মা।

এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স ৫৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ৯ হাজার ২৫৫ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট ২১১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৮টির, কমেছে ১৩০টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ার দর। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকার। গতকাল মোট লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর

এদিন ডিএসইতে বেশি লেনদেন হয়েছে- ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড, বিইডিএল, যমুনা ওয়েল, খান ব্রাদার্স পিপি, ডেসকো, আফতাব অটো, কেয়া কসমেটিকস, বেক্সিমকো, ব্র্যাক ব্যাংক ও জেএমআই সিরিঞ্জ।

রবিবার ৮ কোম্পানির স্পট মার্কেটে লেনদেন

spotস্টকমার্কেট ডেস্ক :

রেকর্ড ডেটের কারণে রবিবার স্পট মার্কেটে যাচ্ছে তালিকাভুক্ত ৭ কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হচ্ছে- খুলনা প্রিন্টিং এ্যান্ড প্যাকেজিং, রহিমা ফুড, ঢাকা ডাইং, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, ওরিয়ন ইনফিউশন, এলআর গ্লোবাল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, পাওয়ার গ্রিড ও কোহিনূর কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

জানা যায়, ২৩ নভেম্বর রবিবার এবং ২৪ নভেম্বর সোমবার এই শেয়ারগুলোর লেনদেন স্পট মার্কেটে এবং ব্লক/অডলটে হবে। আর কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ডেট আগামী ২৫ নভেম্বর, মঙ্গলবার। রেকর্ড ডেটের কারণে ওই দিন শেয়ারগুলোর লেনদেন বন্ধ থাকবে।

এছাড়া রহিমা ফুডের শেয়ার ২৩ নভেম্বর এবং ৩ ডিসেম্বর বুধবার স্পট মার্কেটে এবং ব্লক/অডলটে লেনদেন হবে।

আর এই কোম্পানির রেকর্ড ডেট আগামী ৪ ডিসেম্বর। রেকর্ড ডেটের কারণে ওই দিন শেয়ারটির লেনদেন বন্ধ থাকবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে

তিনটি হাউসকে সতর্ক করে দিল বিএসইসি

bsecনিজস্ব প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) তিনটি ব্রোকারেজ হাউসকে সতর্ক করে দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সিকিউরিটিজ সংক্রান্ত আইন-কানুন যথাযথভাবে পরিপালন না করায় হাউসগুলোকে সতর্ক করা হয়েছে।

ডিএসইর ব্রোকারেজ হাউস দুটির নাম হলো- ই-সিকিউরিটিজ লিমিটেড ও হ্যাক সিকিউরিটিজ লিমিটেড। আর সিএসইর ব্রোকারেজ হাউসটির নাম হলো আরএকে ক্যাপিটাল লিমিটেড।

গত ১৭ নভেম্বর বিএসইসির পক্ষ থেকে ওই তিন ব্রোকারেজ হাউসকে পৃথক তিনটি চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সিকিউরিটিজ সংক্রান্ত আইন যথাযথভাবে পরিপালন না করায় ই-সিকিউরিটিজ, হ্যাক সিকিউরিটিজ ও আরএকে ক্যাপিটাল লিমিটেডের শুনানী গত ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুনানীতে প্রতিষ্ঠানগুলো আইন লঙ্ঘনের কারণ পৃথকভাবে লিখিত আকারে কমিশনে দাখিল করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন সার্বিক দিক বিবেচনা করে তিন প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের সিকিউরিটিজ সংক্রান্ত আইন যথাযথভাবে পরিপালনে সতর্ক থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে

কারসাজি চক্রের টার্গেট নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি

ipoনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে নতুন আসা কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজি থামছেই না। একটির পর একটি আইপিওর মাধ্যমে আসা নতুন কোম্পানি বেছে নিচ্ছে তারা। মৌলভিত্তি দুর্বল হওয়া সত্ত্বেও অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে এসব কোম্পানির শেয়ারের দাম। চক্রটির সর্বশেষ শিকারে হলো গত মঙ্গলবার লেনদেনে আসা খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ কোম্পানি।

লেনদেনের প্রথম দিনেই মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৬৬০ শতাংশ বা ৬৬ টাকা। পোস্ট আইপিও শেয়ারের আলোকে সর্বশেষ হিসাব বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস ১ টাকা ১৭ পয়সা। এ হিসেবে শেয়ারের মূল্য-আয় অনুপাত বা পিই রেশিও দাঁড়িয়েছে ৭৫। এটি অনেক বিপজ্জনক বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

তাদের আশঙ্কা, কারসাজিকারীদের পাতা ফাঁদে পা দিলেই বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। তারা বলছেন, লেনদেনের প্রথম দিন থেকেই মার্জিন সুবিধা, সার্কিট ব্রেকার না থাকা, তালিকাভুক্ত নতুন কোম্পানির শেয়ারে ধারাবাহিকভাবে দাম বাড়া, কারসাজি ও বিনিয়োগকারীরা না বুঝে নতুন শেয়ারে বিনিয়োগ করার কাণে নতুন কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ে বলে মনে করেন তারা।

এ বিষয়ে সিটিজেন সিকিউরিটিজ এন্ড ইনভেস্টমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাহিদ আহমেদ চৌধুরী বলেন, নতুন কোম্পানি বাজারে আসলেই হু হু করে দাম বাড়ে। ফলে বিনিয়োগকারীরা কিছু না বুঝেই সে শেয়ারে বিনিয়োগ করে। এতে করে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের উচিত ভালো কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করা। যাতে করে তারা দীর্ঘমেয়াদে ভালো কিছু পায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি মার্চেন্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, এক সময় নতুন কোম্পানির শেয়ারে কোনো মার্জিন ছিল না। এখন বিএসইসি আবার প্রথম দিন থেকেই মার্জিনের ব্যবস্থা করে রেখেছে। এতে করে মার্জিন নিয়ে তারা নতুন কোম্পানির শেয়ারের দিকে ঝুঁকে পড়ে। বিএসইসির উচিত মার্চেন্ট ব্যাংক বা ট্রেকহোল্ডারদের বলে দেয়া, যাতে তারা নতুন কোম্পানিগুলোর ক্ষেত্রে মার্জিন ঋণ না দেয়।

প্রথম দিনেই খান ব্রার্দাসের শেয়ার অতিমূল্যায়িত হয়েছে। শেয়ার কম হওয়ার ফলে এ ঘটনা ঘটছে। যদি কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ৭৮ টাকা হওয়ার মতো হলে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ (বিএসইসি) তাদের প্রিমিয়াম দিয়ে বাজারে নিয়ে আসতো। এটি প্রিমিয়াম পাওয়ার যোগ্য না বলেই তাদের ফেইস ভ্যালুতে বাজারে এসেছে।

এ বিষয়ে শেয়ারবাজার বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আবু আহমেদ বলেন, প্রথম দিন লেনদেনে আসা নতুন কোম্পানিগুলোতে কারসাজি হয় এবং এ কারণে কিছু বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হন। আর বর্তমান আইপিও বাজারের প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে শুরু থেকেই সার্কিট ব্রেকার রাখা জরুরি বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ/এলকে

  1. যমুনা ওয়েল
  2. খান ব্রাদার্স পিপি
  3. বিইডিএল
  4. মেঘনা পেট
  5. জিএসপি ফিন্যান্স
  6. কেয়া কসমেটিকস
  7. গ্রামীন ফোন
  8. এনভয় টেক্সটাইল
  9. পিএলএফএল
  10. বেক্সফার্মা।

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় লেনদেন চলছে

high indexনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতায় লেনদেন চলছে। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ১ ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক বেড়েচে। এ সময়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৪৪ কোটি টাকার শেয়ার। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতায় লেনদেন চলছে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ সময়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ২২৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৪টি কোম্পানির। আর দর কমেছে ৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির।

ডিএসই প্রধান বা ডিএসই এক্স সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৩৩ পয়েন্টে।

এসময় ডিএসইতে বেশি লেনদেন হয়েছে- যমুনা ওয়েল, খান ব্রাদার্স পিপি, বিইডিএল, মেঘনা পেট, জিএসপি ফিন্যান্স, কেয়া কসমেটিকস, গ্রামীন ফোন, এনভয় টেক্সটাইল, পিএলএফএল ও বেক্সফার্মা।

অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক ৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ২৩৪ পয়েন্টে। এ সময়ে সিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ১২৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। দর বেড়েছে ৫৭টির, কমেছে ৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর