মঙ্গলবার স্পট মার্কেটে ৪ কোম্পানি

spotস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৪ কোম্পানির শেয়ার রেকর্ড ডেটের মঙ্গলবার স্পট মার্কেটে যাচ্ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানি গুলো হচ্ছে- জেমিনি সি ফুড, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাটলাস বাংলাদেশ ও শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি।

জানা যায়, এর মধ্যে ৩ কোম্পানির লেনদেন আগামীকাল ২৫ নভেম্বর মঙ্গলবার এবং ২৬ নভেম্বর বুধবার স্পট মার্কেটে এবং ব্লক/অডলটে হবে। আর কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ডেট আগামী ২৭ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার। রেকর্ড ডেটের কারণে ওই দিন শেয়ারগুলোর লেনদেন বন্ধ থাকবে।

এছাড়া জেমিনি সি ফুডের শেয়ার ২৫ নভেম্বর মঙ্গলবার এবং ৭ ডিসেম্বর রোববার স্পট মার্কেটে এবং ব্লক/অডলটে লেনদেন হবে।

আর কোম্পানির রেকর্ড ডেট আগামী ৮ ডিসেম্বর আর রেকর্ড ডেটের কারণে ঐদিন শেয়ারটির লেনদেন বন্ধ থাকবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ/এলকে

স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোকে অনুমোদন না দেওয়ার দাবি

DSE_Investor-340x210নিজস্ব প্রতিবেদক :

স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোকে আইপিও অনুমোদন না দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ। সংগঠনটির দাবি ২০০ কোটি টাকার নিচে স্বল্পমূলধনী কোম্পানিগুলোর আইপিও অনুমোদনের ফলে শেয়ারবাজারে কারসাজি হচ্ছে। এতে বাজার দিনদিন পড়ে যাচ্ছে।

সোমবার বেলা সাড়ে ১২টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ(ডিএসই) ভবনের সামনে এই দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে  সংগঠনটি।

মানববন্ধন শুরু হওয়ার পর পুলিশ এসে বিনিয়োগকারীদের ব্যানার কেড়ে নিয়ে যায়। পরে তারা ব্যানার ছাড়াই বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেন।

মানববন্ধনে বিনিয়োগকারীরা  বলেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) বেশিরভাগ স্বল্পমূলধনী কোম্পানিগুলোকে আইপিও অনুমোদন দিচ্ছে যাদের পরিশোধিত মূলধন ২০০ কোটি টাকার নিচে। বিগত কয়েক বছরে বিএসইসি ৩২টি কোম্পানির আইপিওর অনুমোদন দিয়েছে যার মধ্যে ৩০টি কোম্পানিরই পরিশোধিত মূলধন ছিল ২০০ কোটি টাকার নিচে বলে উল্লেখ করেন তারা।

এর মধ্যে বেশিরবাগ কোম্পানিরই বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন নির্ভরযোগ্য ছিল না। বিনিয়োগকারীরা  এই সব কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে লোকসানে পড়েছেন বলে দাবি তাদের।

এসময় সংগঠনের নেতারা বলেন, বিনিয়োগকারীদের টাকা ব্যাংক ঋণ পরিশোধের জন্য নয়। কোম্পানিগুলোর সম্প্রসারণ কিংবা কোনো উন্নতির কাজে না লাগিয়ে ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করা হবে এটা হতে পারে না। যে কোম্পানিগুলো এমন উদ্দেশ্যে বাজারে আসতে চাই, তাদের আইপিও অনুমোদন না দেওয়ার দাবি জানান তারা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে

ফাইন ফুডসের ২০তম এজিএম ২৭ ডিসেম্বর

fineস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ফাইন ফুডসের ২০তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৭ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠিত হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, ওইদিন নিউ মার্কেট সিটি কমপ্লেক্স (লেভেল-৬), ৪৪/১ রহিম স্কয়ারে, নিউ মার্কেট, ঢাকাতে এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া এজিএমের অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, কোম্পানিটির আজকে রেকর্ড ডেট ছিল। আর এ কারণে লেনদেন বন্ধ ছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ/এলকে

  1. লাফার্জ সিমেন্ট
  2. স্কয়ারফার্মা
  3. গ্রামীন ফোন
  4. বেক্স-ফার্মা
  5. যমুনা ওয়েল
  6. বেক্সিমকো
  7. বিইডিএল
  8. খান ব্রাদার্স পিপি
  9. ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড
  10. মেঘনা পেট।

পতনের লেনদেনে জুলাই মাসের চিত্র

low indexনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে সূচকের ব্যাপক পতন অব্যহত রয়েছে। ডিএসইতে টানা দুইদিনের লেনদেন চার মাস আগের চিত্রকে ফুটিয়ে তুলেছে। তবে আজ দুই বাজারেই টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের কার্যদিবস থেকে বেড়েছে।

এরআগে গত জুলাই মাসের ২৪ তারিখে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৩৯ কোটি টাকা, এআগের কার্যদিবসে ২২ জুলাই ও ২৩ জুলাই লেনদেন হয় যথাক্রমে ৩৭৫ ও ৩১৮ কোটি টাকা।

আজ সোমবার দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৬৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ৪ হাজার ৭৬৮ পয়েন্টে। ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে এক হাজার ১১০ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৩২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৭৫৩ পয়েন্টে।

ডিএসইতে মোট ৩০২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬১টির, কমেছে ১৯৯টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ার দর। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৫৪ কোটি ৭৭ লাখ টাকার। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ৩৪৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার।

ডিএসইতে লেনদেন শীর্ষে রয়েছে- লাফার্জ সিমেন্ট, স্কয়ারফার্মা, গ্রামীন ফোন, বেক্স-ফার্মা, যমুনা ওয়েল, বেক্সিমকো, বিইডিএল, খান ব্রাদার্স পিপি, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড ও মেঘনা পেট।

এদিকে দিনশেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স ১১৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ৯ হাজার ২৫ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট ২১৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৯টির, কমেছে ১৬৬টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ার দর। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৮২ লাখ টাকার। গতকাল মোট লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকার

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর/সি

ইসলামিক বন্ডে নতুন প্রোডাক্ট চালু করা হবে : স্বপন বালা

balaনিজস্ব প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ড. স্বপন কুমার বালা বলেছেন, ‘ইসলামিক বন্ডের মাধ্যমে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) নতুন প্রোডাক্ট চালু করা হবে। এ জন্য ক্লিয়ারিং করপোরেশন চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কারণ, ক্লিয়ারিং করপোরেশন ছাড়া অন্যান্য মার্কেট বা ডিরাইভেটিভ মার্কেটকে সাধারণত ক্যাশ মার্কেট বলা হয়।’

জাতীয় প্রেস ক্লাবে সোমবার ‘বর্তমান প্রেক্ষাপটে শেয়ারবাজারের সম্ভাবনা’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।

অনলাইন নিউজ পোর্টাল দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকম এবং এ্যাপোলো ইস্পাত এ গোলটেবিল আলোচনার যৌথ আয়োজক।

দ্য রিপোর্টের সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিন্টুর সভাপতিত্বে চলমান এ গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান হিসেবে উপস্থিত আছেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এবি মীর্জ্জা আজিজুল ইসলাম।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত আছেন- ডিএসইর পরিচালক ও সাবেক সভাপতি মো. শাকিল রিজভী, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ডিএসইর সাবেক সভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটু, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (মনোনীত) ওয়ালি-উল-মারুফ মতিন, আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিএমবিএর ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মনিরুজ্জামান প্রমুখ।

ড. বালা বলেন, ‘ক্লিয়ারিং করপোরেশন প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু করা হবে। আর মাল্টি প্রোডাক্ট আসবে অটোমেশন চালু হলে। ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে ডিএসইতে অটোমেশন চালু হচ্ছে। এরপর আইপ্যাড ও মোবাইল ফোনে সহজে ট্রেডিং করা যাবে। আর এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ডের মাধ্যমে ডিএসইতে নতুন প্রোডাক্ট চালু করা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেট ভাইব্রেন্ট হলে ওটা অল্টারনেটিভ মার্কেট হবে।’

বৈঠকে উদ্যোক্তাদের বোনাস শেয়ার বিক্রির বিষয়ে অধ্যাপক আবু আহমেদের বক্তব্যের জবাবে ড. স্বপন কুমার বালা বলেন, ‘বোনাস শেয়ার বিক্রির বিষয়ে আমাদেরও আপত্তি আছে।’

ডিএসই এমডি বলেন, ‘ডিএসই ডিমিউচুয়ালাইজড হওয়ার পর রেগুলেটর এবং আমাদের মধ্যে যোগসূত্র বেড়েছে। প্রথমে হয়ত রেগুলেটর আমাদের প্রস্তাব প্রত্যাখান করেছে, কিন্তু পরবর্তী সময়ে সেটা যাচাই বাছাই করে অনুমোদন দিয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং অ্যাক্ট গত ১০ নভেম্বর মন্ত্রিসভায় চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে এবং পরবর্তী সংসদ অধিবেশনে তা পাস হতে পারে। তবে এতে কী আছে এখনো তা প্রকাশ করা হয়নি। এ রকম একটা পাবলিক ইস্যুতে কেন এতো গোপনীয়তা তা আমার জানা নেই।’

অধ্যাপক আবু আহমেদ ভিন্ন লাইনের কোম্পানির একীভূতকরণের বিরোধিতা করে এ ক্ষেত্রে নীতিমালা প্রণয়নের প্রস্তাব করেন। এর জবাবে ডিএসই এমডি বলেন, ‘কোম্পানির একীভূতকরণের বিষয়ে বিদ্যমান আইনে অসঙ্গতি রয়েছে। আইন-কানুন বদলানো না গেলে স্টক এক্সচেঞ্জের করার কিছু নেই।’

ফান্ড ব্যবস্থাপকদের দুর্বলতার কথা উল্লেখ করে ড. বালা বলেন, ‘২০১০ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ১৮টি ফান্ড এসেছে। কিন্তু ২০১৪ সালে কোনো ফান্ড আসেনি। এর পেছনের কারণ সম্পর্কে বলা যায় এটা ফান্ড ব্যবস্থাপকদের দুর্বলতা। এছাড়া এ ক্ষেত্রেও আইনি দুর্বলতা রয়েছে। ফান্ড ম্যানেজারদের বিষয়ে রেগুলেটরি বডিকে আরও কঠোর হতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘কোয়ালিটি কোম্পানি কিভাবে আনা যায় সেদিকে জোর দিতে হবে। তবে এক্ষেত্রে দুর্বলতা হচ্ছে ভালো কোম্পানি আসতে চায় কিনা তা বড় বিষয়। এখানে যে বিষয়টি কাজ করে তা হচ্ছে ওভার রেগুলেটেডে মার্কেট। সব তথ্য সাধারণ মানুষের কাছে চলে যাবে এ রকম চায় না অনেক কোম্পানি।’

রবিবারের দর পতনের বিষয়ে ড. বালা বলেন, ‘মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো মার্জিন ঋণ খেলাপীদের তালিকা বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোতে (সিআইবি) পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছে। এ কারণে দর পতন হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।’

আস্থা সংকটের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ডিমিউচুয়ালাইজেশন বোর্ডে যারা আছেন তারা অভিজ্ঞ এবং প্রজ্ঞা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে

  1. স্কয়ারফার্মা
  2. লাফার্জ সিমেন্ট
  3. গ্রামীন ফোন
  4. বেক্স-ফার্মা
  5. বেক্সিমকো
  6. যমুনা ওয়েল
  7. বিইডিএল
  8. খান ব্রাদার্স পিপি
  9. ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড
  10. মেঘনা পেট।

সূচকের পতন প্রবণতা রয়েছে অব্যাহত

indexনিজস্ব প্রতিবেদক :

লেনদেনের দেড় ঘন্টাও সূচকের পতন প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে দেশের উভয় শেয়ারবাজারে। এ সময় দর কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। আর টাকার পরিমাণে লেনদেনও রয়েছে খুব শ্লথ গতিতে। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় সূচকের পতনে শুরু হয়েছে লেনদেন।

দুপুর বারোটায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৩২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ৪৮০৫ পয়েন্টে। এ সময় ২৫৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৫টির, কমেছে ১৪৭টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি কোম্পানির শেয়ার দর। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৩০ কোটি ৫০ লাখ টাকার।

ডিএসইতে লেনদেন শীর্ষে রয়েছে- স্কয়ারফার্মা, লাফার্জ সিমেন্ট, গ্রামীন ফোন, বেক্স-ফার্মা, বেক্সিমকো, যমুনা ওয়েল, বিইডিএল, খান ব্রাদার্স পিপি, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড ও মেঘনা পেট।

একই সময়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স ৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ৯১০১ পয়েন্টে। এ সময়ে ১৪২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩১টির, কমেছে ৮৭টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ার দর। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯ কোটি ৪০ লাখ টাকার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর/এলকে

প্রথম প্রান্তিকে নতুন কোম্পানিগুলোর আয় বৃদ্ধি

ipoনিজস্ব প্রতিবেদক :
চলতি বছরে লেনদেন শুরু হওয়া অধিকাংশ কোম্পানি প্রথম প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই, ১৪-সেপ্টেম্বর, ১৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের নভেম্বর মাস পর্যন্ত শেয়ারবাজারে নতুন ১৬টি কোম্পানি লেনদেন শুরু করে। এর মধ্যে নভেম্বরে ২টি কোম্পানি লেনদেন করে। আর এখন পর্যন্ত ১৩টি কোম্পানি প্রথম প্রান্তিকের তথ্য প্রকাশ করেছে। এতে দেখা গেছে, নতুন ৮টি কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে।

কোম্পানিগুলো হচ্ছে- সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড, রতনপুর স্টীল রি-রোলিং মিলস, ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ, শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড, দ্য পেনিনসুলা চিটাগং, মতিন স্পিনিং মিলস, এমারেল্ড অয়েল এবং মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেড।

প্রথম প্রান্তিকে সাইফ পাওয়ারটেক শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৭৭ পয়সা। যা আগের বছরের তুলনায় ৭১ শতাংশ বেশি। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটি আয় করেছিল ৪৫ পয়সা।

প্রথম প্রান্তিকে প্রকৌশল খাতের রতনপুর স্টীল শেয়ার প্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছিল ১ টাকা ২১ পয়সা। অর্থ্যাৎ আগের বছরের তুলনায় কোম্পানির আয় বেড়েছে ৪০ শতাংশ।

প্রথম প্রান্তিকে বস্ত্র খাতের ফারইস্ট নিটিং শেয়ার প্রতি আয় করেছে  ৫৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছিল ২৬ পয়সা। অর্থ্যাৎ আগের বছরের তুলনায় কোম্পানির আয় বেড়েছে ১১৯ শতাংশ।

বহুল আলোচিত শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি প্রথম প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস করেছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছিল ৫১ পয়সা। অর্থ্যাৎ আগের বছরের তুলনায় কোম্পানির আয় বেড়েছে ৩৬৩ শতাংশ।

প্রথম প্রান্তিকে ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস বেড়েছে ২৭ শতাংশ। আলোচিত প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৩৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছিল ৩০ পয়সা।

একই সময়ে মতিন স্পিনিং শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস করেছে ১ টাকা ১০ পয়সা। আগের বছর এসময় কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছিল ১ টাকা ৫ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৫ শতাংশ।

এছাড়া ইপিএস কমেছে সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ, কেপিপিএল, ফার কেমিক্যাল ও হা-ওয়েল টেক্সটাইলের। অপরদিকে  এমারেল্ড অয়েলের আয় বেড়েছে ৩৯% ও মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলসের ২৮%।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে

স্পট মার্কেটে মেঘনার দুই কোম্পানি

Spot-Market-230x155স্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি মেঘনা পিইটি ও মেঘনা কনডেন্সড মিল্কের লেনদেন স্পট ও ব্লক মার্কেটে আজ শুরু হবে। চলবে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ৭ ডিসেম্বর রেকর্ড ডেটের কারণে এসব শেয়ারের লেনদেন বন্ধ থাকবে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানি দুটি ২০১৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণায় ব্যর্থ হয়েছে। লোকসানে থাকায় কোম্পানি দুটির লভ্যাংশ সুপারিশ করা যায়নি।

মেঘনা কনডেন্সড মিল্কের ২০১৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৭৮ পয়সা। অন্যদিকে বর্তমানে এর শেয়ারপ্রতি দায় রয়েছে ২৫ টাকা ৪৮ পয়সা।

মেঘনা পিইটির ২০১৪ সালে শেয়ারপ্রতি লোকসান করে ৪৭ পয়সা ও শেয়ারপ্রতি নেট দায় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৯৯ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ/এলকে