1. অগ্নি সিস্টেমস
  2. ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড
  3. সাপোর্ট
  4. তুংহাই
  5. লাফার্জ সিমেন্ট
  6. ফু-ওয়াং ফুড
  7. যমুনা ওয়েল
  8. আরকে সিরামিকস
  9. আমরা টেকেনালজি
  10. নাভানা সিএনজি।

সূচকের পতনে প্রথম ঘন্টায় লেনদেন ৪৬ কোটি

low indexস্টকমার্কেট ডেস্ক :

দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে বুধবার সূচকের পতনে লেনদেন চলছে। এদিন বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪৬ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, এই সময়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ২৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৬টি কোম্পানির। আর দর কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টির।

ডিএসই প্রধান বা ডিএসই এক্স সূচক ১৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৮৫৯ পয়েন্টে। ডিএসই এস বা শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে এক হাজার ১৪৩ পয়েন্টে। এদিকে ডিএস৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৭৯৯ পয়েন্টে।

এসময় ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে অগ্নি সিস্টেমস, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড, সাপোর্ট, তুংহাই, লাফার্জ সিমেন্ট, ফু-ওয়াং ফুড, যমুনা ওয়েল, আরকে সিরামিকস, আমরা টেকেনালজি ও নাভানা সিএনজি।

অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের পতনে লেনদেন চলছে। লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় সিএসই সার্বিক সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ১২ পয়েন্টে। এ সময়ে সিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ১৬৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫২টির, কমেছে ৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এএআর

ইউনাইটেড পাওয়ারের আইপিও আবেদন ১৮ জানুয়ারি

unitedস্টকমার্কেট ডেস্ক :

বুক বিডিং পদ্ধতির আওতায় প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (আইপিও) অনুমোদন পাওয়া ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডে আইপিও আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী ১৮ জানুয়ারি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ ১৮ জানুয়ারি শুরু হয়ে শেষ হবে ২২ জানুয়ারি। তবে প্রবাসি বিনিয়োগকারীদের জন্য এ সুযোগ থাকবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত।

জানা গেছে, কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ৩ কোটি ৩০ লাখ সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ২৩৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। এ জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ৬২ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৭২ টাকা। কোম্পানির ১০০টি শেয়ারে মার্কেট লট নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিএসইসির ৫১১তম কমিশন সভায় কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। এরও আগে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি কোম্পানিটিকে বিডিং এর অনুমোদন দেয় কমিশন।

কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের ইনডিকেটিভ মূল্য ৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। যা ৬ ক্যাটাগরির ২৮টি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী দ্বারা সমর্থিত হয়। পরবর্তীতে ৬৮ জন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর বিডিং এ অংশগ্রহনের মাধ্যমে ইনডিকেটিভ মূল্য ৭২ টাকা (২০ শতাংশ আপার ব্যান্ডসহ) নির্ধারণ করা হয়েছে।

কোম্পানিটির মোট শেয়ারের মধ্যে ৪০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বাকি ৬০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্থ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, এনআরবি ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে।

আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি প্রেফারেন্স শেয়ারের রিডেম্পশন, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত হিসাব অনুযায়ী শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.৯৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৩.৬৪ টাকা।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে লঙ্কাবাংলা ইনভেস্টমেন্ট এবং রেজিষ্ট্রার ইস্যু হলো আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এএআর

খুলনা পাওয়ারের ইজিএম আজ

kpplস্টকমার্কেট ডেস্ক :

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠান খুলনা পাওয়ারের বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) আজ অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর ট্রাস্ট মিলনায়তনে এর আয়োজন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, কোম্পানিটির দুই অঙ্গপ্রতিষ্ঠান একীভূত হতে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠান দুটি হচ্ছে খুলনা পাওয়ার কোম্পানি ইউনিট টু লিমিটেড ও খানজাহান আলী পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। একীভূতকরণের বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের সম্মতি নিতে বিশেষ সাধারণ সভা আহ্বান করেছে এর পরিচালনা পর্ষদ।

কোম্পানিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, একীভূতকরণের ফলে অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে অধিক মুনাফা ও ব্যবসায়িক উন্নতি সম্ভব হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এএআর

ইমাম বাটনকে নিরীক্ষকের সতর্কবার্তা

imamনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ইমাম বাটন চলমান সংকট কাটাতে না পারলে এ কোম্পানিটির কার্যক্রম ভবিষ্যতে ধাক্কা খেতে পারে। ইমাম বাটন সম্পর্কে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে নিরীক্ষক প্রতিষ্ঠান।

ডিএসইতে প্রকাশিত নিরীক্ষকের মতামত অনুযায়ী, কোম্পানিটির উৎপাদন ক্ষমতা কমে গেছে। চলতি বছরের ৩০ জুন সমাপ্ত আর্থিক বছরে কোম্পানিটি তাদের উৎপাদন ক্ষমতার মাত্র ২১ শতাংশ ব্যবহার করতে পেরেছে। উৎপাদন যন্ত্রপাতির কারিগরি সমস্যা, পণ্যের বাজার চাহিদা ও ক্রমাগত বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণেই মূলত বছরজুড়ে এটির উৎপাদন কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে গতকাল সোমবার কোম্পানিটি সম্পর্কে নিরীক্ষক প্রতিষ্ঠান আনিসুর রহমান অ্যান্ড কোম্পানির এ পর্যবেক্ষণ প্রকাশ করা হয়েছে।
নিরীক্ষক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ অবস্থায় কোম্পানিটি টেকসই করতে হলে এটির উৎপাদন ক্ষমতার প্রায় ৭০ শতাংশ ব্যবহার করতে হবে। নিরীক্ষকের হিসাবে কোম্পানিটির বর্তমান পরিচালন ক্ষতি বা লোকসানের পরিমাণ প্রায় এক কোটি ৩৯ লাখ টাকা।

কোম্পানিটির অবকাঠামোগত ও পরিচালন সমস্যার সমাধান এবং আর্থিক অবস্থা ও উৎপাদন সক্ষমতা বাড়ানো না হলে ভবিষ্যতে এটির চলমান কার্যক্রম ধাক্কা খেতে বা অনিশ্চয়তায় পড়তে পারে।

বোতাম উৎপাদনকারী এ কোম্পানিটি ১৯৯৬ সালে দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। ২০১১ সাল থেকে কোম্পানিটি শেয়ারধারীদের কোনো ধরনের লভ্যাংশ দেয়নি। এ কারণে নিয়ম অনুযায়ী স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ কোম্পানিটিকে দুর্বল মৌলভিত্তির ‘জেড’ শ্রেণিভুক্ত করেছে।

সাত কোটি ৭০ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধনের এ কোম্পানিটির মোট শেয়ারের সংখ্যা ৭৭ লাখ। যার মধ্যে প্রায় ৬৫ শতাংশ শেয়ারই রয়েছে সাধারণ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে। কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩৫ শতাংশ শেয়ার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এএআর