ইক্যুয়িটি ঋণাত্মকের লেনদেন ডিসেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি

bsecস্টকমার্কেট ডেস্ক :

যে সব গ্রাহকের ইক্যুয়িটি ঋণাত্মক হয়ে গেছে তারা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিও একাউন্টের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে লেনদেন করতে পারবেন। ইক্যুয়িটি ঋণাত্মক এইসব গ্রাহকদের এ সুবিধা দেওয়া হয়েছিল ৩০ জুন পর্যন্ত।

সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৫৫০তম কমিশন সভায় এই বন্ড অনুমোদনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সুবিধা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের আবেদনের প্রেক্ষিতে এবং পুঁজিবাজারের স্বার্থ তথা বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের বিষয়টি বিবেচনা করে কমিশন মার্জিন রুলস, ১৯৯৯ এর রুল ৩ (৫) এর কার্যকারিতা ৩১ ডিসেম্বর,২০১৫ পর্যন্ত বর্ধিত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিএসইসির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলা হয়েছে ।

যখনই কোন বিনিয়োগকারীর ডেবিট ব্যালেন্স ১৫০ শতাংশের নিচে নেমে যবে তখন ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান কাছে তিনি নতুন করে মার্জিন চাইবে, মার্জিন রুলের ওই ধারায় একথা বলা হয়েছে। আর এ মার্জিনের পরিমাণ এমন হবে যাতে তার ডেবিট ব্যালেন্স ১৫০ শতাংশের উপরে থাকে। নতুন মার্জিন নগদ টাকা অথবা লেনদেনযোগ্য শেয়ার বা বন্ডে দেওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীর হিসাবে কোনো লেনদেন করা যাবে না যতহ্ষন না মার্জিন ঐ হিসাবে জমা হয় ।

এর ফলে, এ ধারাটির কার্যকারিতা স্থগিত করার ফলে ঋণাত্মক ইক্যুইটির হিসাবে ও শেয়ার লেনদেনের সুযোগ দিতে পারবে ঋণদাতা মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজগুলো।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ইউসিবিএলের ৫০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন

ucblস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবিএল) ৫০০ কোটি টাকার সেকেন্ড সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড অনুমোদন দিয়েছে বিএসইসি। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৫৫০তম কমিশন সভায় এই বন্ড অনুমোদনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সূত্র জানায়, এ বন্ডের মেয়াদ হবে ইস্যু তারিখ থেকে ৭ বছর পর্যন্ত। বন্ডটির নাম হবে “ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক সেকেন্ড সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড”।

বন্ডটির বৈশিষ্ট হচ্ছে- নন-কনভারটেবল, আনলিস্টেড, অনিরাপদ, সম্পূর্ণ অবসায়নযোগ্য ও ফ্লোটিং রেটেড।

জানা গেছে, বন্ডটি শুধুমাত্র ব্যাংক, স্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানি, কর্পোরেট বডি, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, মার্চেন্ট ব্যাংক এবং উচ্চ সম্পদধারী ব্যক্তিরাই প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে কিনতে পারবেন।

বন্ডটির ইস্যু করা অর্থ দিয়ে ইউসিবিএল ব্যাসেল থ্রি এর শর্ত পূরণ, টায়ার টু মূলধন বাড়ানোর কাজ করবে। প্রতি বন্ডের অভিহিত মূল্য হবে ১০ লাখ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ন্যাশনাল ফিড ‘এন’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত

national_groupস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ন্যাশনাল ফিড মিলস লিমিটেড ‘এন’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। আগামীকাল ৩০ জুন মঙ্গলবার থেকে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছে। আর এই লভ্যাংশ দিয়ে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে।

উল্লেখ্য, ন্যাশনাল ফিড মিলস গত ২৮ জুন বোনাস লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাবে পাঠিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এএআর

পাঁচ ব্যাংকের ঋণ সমন্বয়ের সময় বৃদ্ধি

bbনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারকেন্দ্রিক ব্যাংকের নিজস্ব সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানকে (মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউস) দেওয়া সীমাতিরিক্ত ঋণ সমন্বয়ে আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় পেল পাঁচ বেসরকারি ব্যাংক। ব্যাংকগুলোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকালই তাদের চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানানো হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত শেয়ারবাজারের সংকট কিছুটা কাটাতে সহায়ক হবে বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এর আগে এ ধরনের বাড়তি ঋণ সমন্বয়ে আরও তিনবার সময় দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সর্বশেষ সময়সীমা ছিল গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর। এই সময়ের মধ্যে বেশ কয়েকটি ব্যাংক আইন নির্ধারিত সীমার নিচে নামিয়ে আনতে পারলেও পাঁচটি ব্যাংক এখনও পারেনি। গত কয়েক মাস ধরে তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে এ নিয়ে দেনদরবার করছিল।

ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী একক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা গ্রুপকে কোনো ব্যাংক তার মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি নগদ ঋণ দিতে পারে না। শেয়ারবাজারকেন্দ্রিক নিজস্ব সাবসিডিয়ারিকেও ব্যাংকের একক ঋণগ্রহীতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ২০১০ সালের ডিসেম্বরে শেয়ারবাজারে ভয়াবহ ধসের পর ১৫টি ব্যাংকের সাবসিডিয়ারিতে সীমাতিরিক্ত ঋণ ছিল। ধসের প্রভাব মোকাবেলায় বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে আইনের বাধ্যবাধকতা পালনের ক্ষেত্রে কিছুটা শিথিলতা দেখায়।

ঋণ সমন্বয়ে সময় পাওয়া ব্যাংকগুলো হচ্ছে_ মিউচুয়াল ট্রাস্ট, মার্কেন্টাইল, আল-আরাফাহ্, প্রিমিয়ার ও ন্যাশনাল। গত এপ্রিলের হিসাব অনুযায়ী, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের একটি সাবসিডিয়ারিতে ঋণ দাঁড়িয়েছে ৩০ দশমিক ৪৩ শতাংশ। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ঋণ রয়েছে ২৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ। আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ২১ দশমিক ৭৬ শতাংশ, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ২০ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবসিডিয়ারিতে ঋণ রয়েছে ১৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক শেয়ারবাজারবান্ধব নানা উদ্যোগ নিয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় পাঁচটি ব্যাংকের সাবসিডিয়ারিতে থাকা সীমাতিরিক্ত ঋণ নামিয়ে আনার সময় ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এ সময়ে শেয়ারবাজার পরিস্থিতি ভালো হলে ব্যাংকগুলো তার বিনিয়োগ ধীরে-ধীরে সীমার মধ্যে নামিয়ে আনতে পারবে। তাতে তার সম্ভাব্য লোকসান কমে সামগ্রিক শেয়ারবাজারের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তিনি বলেন, শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোকে সুবিধা দিতে এর আগে মিউচুয়াল ফান্ডের নিরাপত্তা সঞ্চিতি (প্রভিশন) সংরক্ষণে বিশেষ সুবিধাসহ নানা ছাড় দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমআর

সিএসইতে সূচক বাড়লেও লেনদেন কম

cseনিজস্ব প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সোমবার শেষে আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে মূল্যসূচক ও শেয়ারের দর। তবে এ দিন লেনদেনের পরিমান আগের দিনের চেয়ে কমেছে। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সিএসইর তথ্য অনুযায়ী, চট্রগাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএএসপিআই সূচক ১০৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৯১৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া সিএসই৫০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১০১৮ পয়েন্টে, সিএসসিএক্স সূচক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে ৮৪৭৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন কমেছে সিএসই৩০ সূচক ৬৫ পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার ৩৪৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

এদিন সিএসইতে ৪২ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা গতকাল রবিবার ছিল ৪৭ কোটি ২৬ লাখ টাকা। এ হিসাবে আগের দিনের চেয়ে আজ লেনদেন কিছুটা কমেছে।

দিনভর সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয় ২৫২ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫১ টির, কমেছে ৬১ টির এবং ৪০ টির শেয়ার দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

এদিন টাকার পরিমানে লেনদেনের প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে ছিল বিএটিবিসি ও অলিম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমআর

বিডি ফাইন্যান্স ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে

bd-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করেছে ডিএসই। এই কোম্পানি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সালের সমাপ্ত অর্থবছরে ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়ে ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে আনা হয়েছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল ৩০ জুন থেকে কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে শেয়ারবাজারে।

গত বছর কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ সালের সমাপ্ত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমআর

  1. অলিম্পিক এক্সেসরিজ
  2. লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট
  3. স্কয়ার ফার্মা
  4. বেক্সিমকো ফার্মা
  5. গ্রামীনফোন
  6. বেক্সিমকো
  7. খুলনা পাওয়ার কোম্পানি
  8. এএফসি এগ্রো
  9. এসিআই ফরমুলেশন
  10. সামিট পাওয়ার।