সিএইতে লেনদেন বেড়েছে ২০ শতাংশ

cse-logo-sনিজস্ব প্রতিবেদক :

বন্দরনগরী চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। এদিন সেখানে লেনদেনও আগের দিনের চেয়ে ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে সিএএসপিআই সূচক আগের দিনের তুলনায় ৮২ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে সিএসসিএক্স সূচক ৫০ পয়েন্ট বেড়ে ৮,৯৭২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৪৮ টি শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২০টির, কমেছে ৯৫ টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩ টির।

দিন শেষে সিএসইতে ৬১ কোটি ৬৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়। গতকাল বুধবার সেখানে ৫১ কোটি ৬৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়। এহিসাবে আজ সিএসইতে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে প্রায় ২০ শতাংশ বেশি হয়।

টাকার পরিমাণে লেনদেনের শীর্ষে ছিল অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও গ্রামীন ফোন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড/বি

  1. লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট
  2. স্কয়ার ফার্মা
  3. শাশা ডেনিমস
  4. বেক্সিমকো ফার্মা
  5. আইডিএলসি
  6. বেক্সিমকো লিমিটেড
  7. অলিম্পিক এক্সেসরিজ
  8. গ্রামীন ফোন
  9. ফার কেমিক্যাল
  10. ইউনাইটেড পাওয়ার।

দিনের শেষ বেলায় সূচক উত্থান

dseনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজারের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচক বেড়েছে। দিনভর নিম্নমূখী খাকলেও বৃহস্পতিবার দিনের শেষ বেলায় এই সূচকের উত্থান হয়েছে। তবে এদিন লেনদেন আগের দিনের চেয়ে সামান্য কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩০ শতাংশ ১৪.৪০ পয়েন্ট বেড়ে ৪৭৯২.৩০ পয়েন্টে গিয়ে দাঁড়িয়েছে।

দিনের শুরু থেকে অধিকাংশ সময় সূচকের পতনে লেনদেন চলে। তবে শেষ ঘন্টায় এসে বাড়ে সবগুলো সূচকই। বেলা ১ টা ৪০ মিনিটে সূচকের অবস্থান ছিল অপরিবর্তিত বা ৪৭৭৭ পয়েন্ট। এপরেই টানা বাড়তে থাকে এই সূচকটি।

সারাদিনে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬২৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। গতকাল বুধবার ৬৩০ কোটি ২৩ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছিল। সে তুলনায় আজ লেনদেন সামান্য কমেছে।

দিনভর লেনদেনে অংশ নেয়া ৩১৪ টি কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে ১৫৬ টির দর বেড়েছে, কমছে ১১৭ ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির দর।

এদিন লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, স্কয়ার ফার্মা, শাশা ডেনিমস, বেক্সিমকো ফার্মা, আইডিএলসি, বেক্সিমকো লিমিটেড, অলিম্পিক এক্সেসরিজ, গ্রামীন ফোন, ফার কেমিক্যাল ও ইউনাইটেড পাওয়ার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড

এপেক্স ফুডের দর সংবেদনশীল তথ্য নেই

apexস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি এপেক্স ফুড লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

শেয়ারটির বাজার দর বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ১৭ জুলাই কোম্পানির শেয়ারের দর ছিল ১০১ টাকা। গতকাল ২৯ জুলাই কোম্পানিটির শেয়ারের দর বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২০ টাকায়।

পরে কোম্পানিটির শেয়ারের এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসইও। দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য আছে কি না – তা জানতে চায় ডিএসই। বৃহস্পতিবার এপেক্স ফুডের পক্ষ থেকে ডিএসই কে জানানো হয়েছে, দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্যসংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য কোম্পানির কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গতানুগতিক মুদ্রানীতি ঘোষণা

atiur-2নিজস্ব প্রতিবেদক :

গতানুগতিক ধারায় নতুন মুদ্রানীতি (জুলাই-ডিসেম্বর মেয়াদের) ঘোষণা করলো বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে ঋণ প্রবাহ ধরা হয়েছে ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ। এর মধ্যে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ ধরা হয়েছে ১৫ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন এ মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন। এসময় বাংলাদেশ ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাসহ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, প্রবৃদ্ধির উচ্চতর ধারা অর্জনের উচ্চ গুরুত্বের বিষয়ে কোনো মহলের সাথেই বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্বিমত অবশ্যই নেই। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক সংযত মুদ্রানীতির মধ্যে থেকেই ছোট বড়ো সব ধরনের উৎপাদনমুখী উদ্যোগে অর্থায়ন পর্যাপ্ততার বিষয়ে জোরালো নীতি সমর্থন দিয়ে আসছে। উৎপাদন কর্মোদ্যোগের জন্য বিবিধমুখী এসব নীতি সমর্থন সংকুলান করে প্রণীত হয়েছে ২০১৬ অর্থবছরের মুদ্রানীতি কার্যক্রম। এর প্রথমার্ধের মুদ্রানীতি ভঙ্গি, যা সামাজিক ন্যায়বোধভিত্তিক অন্তর্ভুক্তিমূলক ও পরিবেশবান্ধব উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়তার পাশাপাশি ঋণ যোগানে প্রয়োজনের অতিরিক্ত স্ফীতি এড়িয়ে ভোক্তা মূল্যস্ফীতি পরিমিতি এবং সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা জোরালো করবে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করে।

মুদ্রানীতিতে বলা হয়, দেশজ উৎপাদনে ৭ শতাংশ প্রকৃত প্রবৃদ্ধি এবং ৬ দশমিক ২ শতাংশ মূল্যস্ফীতির মাত্রা ধরে অভ্যন্তরীণ ঋণ যোগানের প্রবৃদ্ধি প্রক্ষেপিত হয়েছে। বিগত অর্থবছরের প্রাক্কলিত ১০ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধির বিপরীতে ২০১৬ অর্থবছরের জন্য ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ। এর মধ্যে বেসরকারি খাতে ঋণ যোগানের প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলিত হয়েছে আগের অর্থবছরের প্রাক্কলিত ১৩ দশমিক ৬ শতাংশের বিপরীতে ২০১৬ অর্থবছরে ১৫ শতাংশে। সরকারি খাতে ঋণ যোগানের ২০১৬ সালের ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন আপাত:দৃষ্টে উচ্চ প্রতীয়মান হচ্ছে মূলত বিগত অর্থবছরে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধির কারণে। ব্যাপক মুদ্রার প্রবৃদ্ধি বিগত অর্থবছরের ১৩ দশমিক ১ শতাংশের বিপরীতে ২০১৬ অর্থবছরের জন্য ১৫ দশমিক ৬ শতাংশে প্রাক্কলিত হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রিজার্ভ মুদ্রা যোগানে আগের অর্থবছরের ১৪ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির বিপরীতে ২০১৬ অর্থবছরের জন্য প্রাক্কলিত প্রবৃদ্ধি ১৬ শতাংশ। দেশে বিনিয়োগ কার্যক্রম জোরদার হওয়ার ফলে ব্যাংকিং খাতের নীট বৈদেশিক সম্পদের প্রবৃদ্ধি আগের অর্থবছরের চেয়ে মন্থর হয়ে ৫ দশমিক ২ শতাংশে দাঁড়াবে। বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের বর্তমান বৃদ্ধি হারেও শিথিলতা আসবে। বৈদেশিক লেনদেনের চলতি খাতের ঘাটতিও অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগ জোরদার হওয়ার কারণে বৃদ্ধি পাবে, তবে জিডিপির দুই শতাংশের মতো মাত্রার প্রাক্কলিত ঘাটতি কোনো উদ্বেগের কারণ হবে না।

নতুন অর্থবছরের মুদ্রানীতি কার্যক্রম ঋণ যোগানের প্রবৃদ্ধি প্রকৃত দেশজ উৎপাদন প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ মাত্রায় পরিমিত রাখলেও পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট এবং খাদ্য ও জ্বালানি বহির্ভূত কোর মূল্যস্ফীতিতে নিম্নগামী প্রবণতা সুস্পষ্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নীতি সুদহার অর্থাৎ রেপো, রিভার্স রেপো সুদহার সঙ্গতিপূর্ণ মাত্রায় নামিয়ে আনার বিবেচনায় আমরা দ্বিধান্বিত হবো না। নতুন অর্থবছরের মুদ্রানীতি কার্যক্রমের আওতায় অন্তর্ভুক্তিমূলক, পরিবেশবান্ধব অর্থায়ন উৎপাদনমুখী উদ্যোগমালায় দক্ষভাবে সঞ্চালনের লক্ষ্যে আমাদের আর্থিক খাতে ঋণ শৃঙ্খলা, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, কর্পোরেট সুশাসন ও জবাবদিহিতার ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের নিবিড় নজরদারির বিষয়গুলো ২০১৬ অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণাপত্রে পুনরুক্ত হয়েছে।

পাশাপাশি আরো স্পষ্টভাবে আলোকপাত করা হয়েছে অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশবান্ধব মুদ্রা ও আর্থিক নীতিভঙ্গিগুলোর ওপর। উন্নয়নমুখী কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের আইনানুগ এখতিয়ার ও দায়িত্বের আওতায় এসব নীতিমালার ওপর এই গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এই এখতিয়ার ও দায়িত্বের ভিত্তিতে দেশের আর্থিক খাতে সামাজিক দায়বোধসম্পন্ন অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশবান্ধব অর্থায়ন মূলধারাভুক্ত করার বাংলাদেশের উদ্যোগগুলো বহির্বিশ্বে ব্যাপক মনোযোগ আকর্ষণ করছে। বিশেষ করে এসব উদ্যোগ সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ক্ষুন্ন না করে বরং আরো জোরদার করেছে।

তবে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, বিনিয়োগের জন্য অবকাঠামোগত সুবিধার অপ্রতুলতা, বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি মন্দা এবং দেশে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, রাজনৈতিক অস্থিরতাজনিত বিঘ্নের প্রেক্ষাপটে ব্যাংকিং খাত থেকে অভ্যন্তরীণ ঋণ যোগানের প্রবৃদ্ধি প্রক্ষেপিত ১৭ দশমিক ৪ শতাংশের চেয়ে অনেকটা নিচে মে ২০১৫ শেষে ছিল ১০ দশমিক ৪ শতাংশ। জুনে এই মাত্রা কিছুটা বাড়লেও এগারো শতাংশের নিচে থাকবে মনে হয়, বিশেষ করে সরকারি খাতে জুন নাগাদ ঋণ প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক থাকায়।

বেসরকারি খাতে অভ্যন্তরীণ ঋণ প্রবৃদ্ধিও জুন নাগাদ ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার নিচে ১৩ দশমিক ৬ শতাংশের মতো থাকবে মনে হয়। এটা পরিষ্কার যে, রাজনৈতিক অস্থিরতাজনিত বিঘ্ন না থাকলে প্রবৃদ্ধি আরো উচ্চতর হতো।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের নতুন মেশিন

paramountস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল কারখানায় নতুন মেশিন সংযোজন করবে। ইতিমধ্যে এসব মেশিন ক্রয়ের সিদ্ধান্ত অুমোদন করেছে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানি সূত্রে জানা যায়, কারখানার জন্য তাই্ওয়ার থেকে স্বয়ংক্রিয় লুম মেশিন কিনবে তারা। মেশিনটির দাম পড়বে ৫৯ হাজার ডলার। আর ১২ হাজার ৫০০ ডলার দিয়ে চীনা মেশিন একটি গোলফ কার এণ্ড ইলেক্ট্রিক বেড ক্রয় করবে।

এক্ষেত্রে কোম্পানিটিকে আর্থিক সহযোগিতা করবে পূবালী ব্যাংক লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এএআর

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন দেড়’শ কোটি টাকা

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

আগের দিনের ধারাবাহিকতায় সপ্তাহের পঞ্চম ও শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবারও (২৯ জুলাই) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে।

প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইএক্স সূচক আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট কমেছে। আর লেনদেন হয়েছে দেড়’শ কোটি টাকার কিছু বেশি।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) নেতিবাচক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। প্রথম ঘণ্টায় সিএসইএক্স সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে মাত্র ১২ কোটি টাকা।

আগের দিন বুধবার (২৯ জুলাই) সূচক ও লেনদেন কমার মধ্য দিয়ে উভয় বাজারে লেনদেন শেষ হয়। লেনদেনে শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমে ১৯ পয়েন্ট। সিএসইতে সিএসইএক্স সূচক কমে ৪১ পয়েন্ট। আর ডিএসইতে আগের দিনের (মঙ্গলবার) তুলনায় লেনদেন কম হয় প্রায় ৯০ কোটি টাকা। সিএসইতে লেনদেন কম হয় ৩ কোটি টাকার ওপরে।

বৃহস্পতিবার ডিএসইতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। প্রথম ৩ মিনিটেই ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়।

অবশ্য এর ৫ মিনিটের ব্যবধানেই ঋণাত্মক হয়ে পড়ে সূচক। সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক কমে ৩ পয়েন্ট। ১০টা ৫০ মিনিটে কমে ১৩ পয়েন্ট। বেলা ১১টায় কমে ১৩ পয়েন্ট।

এরপর আবার ঊর্ধ্বমুখী হয় সূচক। বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের তুলনায় ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। ১১টা ২০ মিনিটে বাড়ে ১ পয়েন্ট।

এরপর বেলা সাড়ে ১১টায় ডিএসইএক্স সূচক আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট কমে যায়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক আগের দিনের তুলনায় ৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৭০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

এদিকে ডিএসই-৩০ মূল্য সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৮৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৭০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৮১ পয়েন্টে।

এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২০৪ কোটি ৮২ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া ১০৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। কমেছে ১২৯টি ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) শীর্ষ দশটি কোম্পানির তালিকায় আছে- শাশা ডেনিম, লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, স্কয়ার ফার্মা, অলেম্পিক এক্সেসরিজ, বেক্সিমকো লি., গ্রামীণফোন, ইফাদ অটোস, আইডিএলসি, কাশেম ড্রাইসেল ও বেক্সিমকো ফার্মা।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে সিএসইএক্স সূচক আগের দিনের তুলনায় ১২ পয়েন্ট কমে ৮ হাজার ৯০৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিট। লেনদেন হওয়া শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২টি, কমেছে ৭৫টি ও অপরিবর্তীত রয়েছে ৩২টি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম

ইউনাইটেড পাওয়ারের ইপিএস ২.৪৮ টাকা

unitedস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানী ও শক্তি খাতের কোম্পানি ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৭৬ পয়সা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

কোম্পানির দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে এ তথ্য বেরিয়ে আসে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, চলমান বছরে দ্বিতীয় প্রান্তিকে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে।

গত ৬ মাসে (জানু,১৫ – জুন,১৫) তসরিফা ইন্ডাস্ট্রির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৫৭ পয়সা। আগের হিসাব বছরে একই সময়ে কোম্পানিটির এ আয়ের পরিমাণ ছিল ৩ টাকা ২২ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেডকে/বি

শাশা ডেনিমসের ইপিএস ১.৫৪ টাকা

Shasha-1স্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পোশাক শিল্প খাতের কোম্পানি শাশা ডেনিমস লিমিটেডের সম্বলিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১২ পয়সা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

কোম্পানির দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে এ তথ্য বেরিয়ে আসে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, চলমান বছরে দ্বিতীয় প্রান্তিকে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে।

গত ৬ মাসে (জানু,১৫ – জুন,১৫) তসরিফা ইন্ডাস্ট্রির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৬২ পয়সা। আগের হিসাব বছরে একই সময়ে কোম্পানিটির এ আয়ের পরিমাণ ছিল ৭ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেডকে/বি

নোটিসেও থামছে না জাহিন স্পিনিংয়ের দর বৃদ্ধি

zahin

স্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পোশাক শিল্প খাতের কোম্পানি জাহিন স্পিনিং লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ নেই। এবিষয়ে নোটিস করা হলেও থামছে না এই শেয়ারটির দর।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) নোটিস করার দুই দিন পর দর বৃদ্দি অব্যহত থাকায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জও (ডিএসই) শেয়ারটির দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়েছে। এই দুই দিনে শেয়ারের দর প্রায় ৩ টাকা বেড়েছে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ২৩ জুলাই কোম্পানির শেয়ারের দর ছিল ২০.৬০ টাকা। গতকাল ২৯ জুলাই কোম্পানিটির শেয়ারের দর বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭.১০ টাকায়।

পরে কোম্পানিটির শেয়ারের এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসইও। দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য আছে কি না – তা জানতে চায় ডিএসই। বৃহস্পতিবার জাহিন স্পিনিংয়ের পক্ষ থেকে ডিএসই কেও জানানো হয়েছে, দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্যসংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য কোম্পানির কাছে নেই।

এর আগে গত ২৭ জুলাই শেয়ারটির দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানির পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকেও (সিএসই) এ কথা জানানো হয়। সে সময় বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ১৪ জুলাই কোম্পানির শেয়ারের দর ছিল ২০.৩০ টাকা। যা ২৭ জুলাই বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪.৩০ টাকায়। এসময় দুই কার্য দিবসে শেয়ারটির দর অপরিবর্তিত থাকলেও তিন দিন দর বেড়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকেও (সিএসই)।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বি