তাকাফুল ইন্সুরেন্সের শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন

takaful-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি তাকাফুল ইসলামী ইন্সুরেন্স লিমিটেডের একজন উদ্যোক্তা কোম্পানিটির ১ লাখ ৮ হাজার শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র থেকে জানা যায়, হাসনাইন হারুন নামে উদ্যোক্তা তার নিজের হাতে থাকা ১ লাখ ৮ হাজার শেয়ার কোম্পানিটির আরেক উদ্যোক্তা পরিচালক হুমায়ন কবির পাটয়ারির নিকট বিক্রয় করেছেন।

কোম্পানির উদ্যোক্তা হাসনাইন হারুন এইসব শেয়ার চলমান বাজার দরে অপর উদ্যোক্তা পরিচালক হুমায়ন কবির পাটয়ারির নিকট বিক্রয় করেছেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

আস্থার অভাবে ক্ষুদ্রবিমা কার্যক্রম নিয়ে বিপাকে বিমা কোম্পানিগুলো

imagesনিজস্ব প্রতিবেদক :

বিমা কোম্পানিগুলোর প্রতি অনাস্থা, সঠিক নীতিমালার অভাব, তদারকির অভাব, প্রতিষ্ঠানের লাভ কম হওয়া, আইনগত জটিলতাসহ বিভিন্ন কারণে ক্ষুদ্রবিমা কার্যক্রম অস্তিত্বের হুমকিতে পড়েছে। জীবন বিমা কোম্পানিগুলোর সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এ তথ্য জানিয়েছে।

জীবন বিমা খাতের ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ১৭টির প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ২০১২ সালে ক্ষুদ্রবিমার গ্রাহক ছিল ১৬ লাখ ৪৫ হাজার ৬৫৬। ২০১৩ সালে গ্রাহকসংখ্যা কমে দাঁড়ায় ১৩ লাখ ৬৩ হাজার ৩৭৫। ২০১৪ সালে এ সংখ্যা দাঁড়ায় ১২ লাখ ২৬ হাজার ৬৪২। ২০১২ সালের চেয়ে ১৪ সালে ক্ষুদ্রবিমা গ্রাহক কমেছে চার লাখ ১৯ হাজার ১৪ জন।

ক্ষুদ্রবিমা গ্রাহক কমে যাওয়া প্রসঙ্গে আইডিআরএর সদস্য সুলতান-উল-আবেদীন মোল্লা বলেন, বিদেশে ক্ষুদ্রবিমা খুব জনপ্রিয়। এজেন্টদের কমিশন খরচ কম। আমাদের দেশে কোম্পানিগুলোর দুর্বল তদারকি ব্যবস্থা এবং দক্ষ এজেন্ট না থাকায় মাঠ পর্যায়ে গ্রাহক প্রতারিত হয়। এতে গ্রাহকরা আস্থা হারিয়ে ফেলছে।

তিনি বলেন, ক্ষুদ্র বিমাকে চাঙ্গা করতে এজেন্টদের বিমার সঠিক ধারণা, প্রশিক্ষণ দেওয়া, দক্ষতা বাড়ানোসহ আরো কিছু উদ্যোগ নিয়ে আইডিআরএ কাজ করছে। এ জন্য কোম্পানিগুলোকে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।

বিমা কোম্পানিরগুলোর পাঠানো প্রতিবেদনে দেখা গেছে, দেশের জীবন বিমা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ডেলটা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি ২০১২-১৪ সাল পর্যন্ত পলিসি বিক্রিতে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রাখতে পেরেছে। তবে এই সময়ে বেশির ভাগ জীবন বিমা কোম্পানির পলিসি বিক্রিতে ধস নেমেছে।

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ডেলটা লাইফ ইনস্যুরেন্সের ২০১২ সালে ক্ষুদ্র বিমায় পলিসির সংখ্যা ছিল ১২ লাখ ৬৬ হাজার ৮২৬টি, ২০১৩ সালে ১২ লাখ ৮৯ হাজার ৬৬৫টি। তবে ২০১৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১২ লাখ ৯৪ হাজার ৮৩টিতে।

ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সের ২০১২ সালে পলিসি ছিল ৯ লাখ ৯৮টি। ২০১৩ সালে কিছুটা কমে দাঁড়ায় ৯ লাখ ৭৫ হাজার ৫৭৬টি। ২০১৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৯ লাখ ৯৩ হাজার ৪৪৫টি।

রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান জীবন বিমা করপোরেশনের ২০১২ সালে পলিসির সংখ্যা ছিল তিন লাখ ৯০ হাজার ৮৯টি। ২০১৩ সালে ১৮ হাজার ১১৬টি কমে পলিসি দাঁড়ায় তিন লাখ ৭২ হাজার ২৩৭টি। ২০১৪ সালে ৩৫ হাজার ৯৬৮টি পলিসি কমে দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ৫৪ হাজার ১২১টিতে।

ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের ২০১২ সালে ক্ষুদ্রবিমায় মোট পলিসি ছিল ৪ লাখ ২০ হাজার ৩১৯টি। ২০১৩ সালে তা কমে দাঁড়ায় তিন লাখ ৫২ হাজার ৭৪৬টি। আর ২০১৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় তিন লাখ ৮২ হাজার ১৮২টিতে।

মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্সের ২০১২ সালে পলিসি ছিল ৬০ হাজার ৫৩৪টি। ২০১৩ সালে প্রায় ১২ হাজার পলিসি বেড়ে দাঁড়ায় ৭২ হাজার ৭২৭টি। তবে ২০১৪ এসে ৩২ হাজারের বেশি পলিসি কমে দাঁড়ায় ৪০ হাজার ৪৫১টি।

পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের ২০১২ সালে পলিসি ছিল এক লাখ ২৭ হাজার ৯৪৭টি। ২০১৩ সালে পলিসি ছিল এক লাখ ২৪ হাজার ৮৬৫টি। ২০১৪ সালে ৫৮ হাজার ৯৫২টি পলিসি কমে দাঁড়ায় ৬৮ হাজার ৯৯৫টি।

প্রাইম ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সের ২০১২ সালে পলিসি ছিল ৩০ হাজার ৮২৫টি। ২০১৩ সালে ২২ হাজার ৩২১টি ও ২০১৪ সালে দাঁড়ায় ২৩ হাজার ৫৪৭টি।

পদ্মা ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সের ২০১২ সালে পলিসি ছিল ২৯ হাজার ১৩২টি। ২০১৩ সালে পলিসি ছিল ১৬ হাজার। ২০১৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ২৩ হাজার ৭৬২টি।

প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্সের ২০১২ সালের চেয়ে ২০১৩ সালে পলিসি কমে ৩৯৫টি। ২০১৩ সাল থেকে ২০১৪ সালে পলিসি বেড়েছে দুই হাজার ৪৭টি।

রূপালী লাইফ ইনস্যুরেন্সের ২০১২ সালে ছিল ২৩ হাজার ২৪২টি, ২০১৩ সালে ২১ হাজার ৩৮ এবং ২০১৪ সালে তা কমে দাঁড়ায় ১০ হাজার ৫৬টি।

সন্ধানী লাইফ ইনস্যুরেন্সের ২০১২ সালে পলিসি ছিল ৪৮ হাজার ৭৫৮টি। ২০১৪ সালে দাঁড়ায় ২২ হাজার ১১৫টি।

প্রগ্রেসিভ লাইফ ইনস্যুরেন্সের ২০১২ সালে পলিসি ১৭ হাজার ৯৫০টি, ২০১৩ সালে ১০ হাজার ৪৩২ ও ২০১৪ সালে ১০ হাজার ৬৫৭টি। অর্থাৎ ২০১২ সালের চেয়ে ২০১৪ সালে কমেছে সাত হাজার ২৯৩টি।

বেশির ভাগ কোম্পানির অনেক পলিসির মেয়াদ শেষ হলেও তাদের নতুন গ্রাহকে রূপান্তর করা যায়নি। নতুন পলিসি করে শূন্য ঘর পূরণ করাও যাচ্ছে না। ফলে বিদ্যমান ক্ষুদ্র বিমার গ্রাহক দিন দিন কমেই চলেছে। এ পরিস্থিতে অস্তিত্বের হুমকিতে পড়েছে এই ক্ষুদ্র বিমা কার্যক্রম।

ক্ষুদ্র বিমা কমার কারণ সম্পর্কে মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্সের প্রধান নির্বাহী মো. শাহ আলম বলেন, জীবন বিমা পলিসি কমে গেছে বিষয়টা এমন নয়। ক্ষুদ্র বিমা কমেছে। আমাদের দেশে ক্ষুদ্র বিমা লাভজনক পলিসি না। এজেন্টদের এর প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্ছে। কারণ ১০০ টাকার একটি প্রিমিয়াম কালেকশন করে ১০ টাকা কমিশন থাকে। কিন্তু ওই কমিশন আনতে রিক্সা ভাড়া লাগে ৪০ টাকা। এমন কারণে তারা আগ্রহ হারাচ্ছে।

সংশ্লিষ্টদের মতে, মানুষের আয়-রোজগার বেড়েছে। আগে যারা মাসিক ১০০ টাকা জমা রাখত, এখন তারা এককালীন ছয় হাজার টাকা প্রিমিয়াম খুলছে। তা ছাড়া ক্ষুদ্র বিমা গ্রাহকদের হিসাব রাখা বাবদ যে খরচ হয় তার ন্যূনতম খরচও ওঠে না। এজেন্টদের না পোষানোর কারণে প্রিমিয়াম সংগ্রহে অনিহা দেখা যায়। এতে কোম্পানির বদনাম হয়, অন্যদিকে গ্রাহকদের ঝুঁকি বাড়ে। ফলে সব কোম্পানি একক বিমার দিকে ঝুঁকছে।

সিএসইতে ৩৫ কোটি টাকার লেনদেন

cse-logo-sনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের দ্বিতীয় শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের চতুর্থদিনে সব সূচকের পতন লক্ষ্য করা গেছে। এই দিন সিএসইতে অধিকাংশ শেয়ারের দর কমেছে। সিএসই সূ্ত্রে জানা যায়।

সিএসই সূত্রে জানা যায়, বুধবার এই শেয়ারবাজারে সিএএসপিআই সূচক ১১০.৭১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৭১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর সিএসসিএক্স ৬৭.৪৩ পয়েন্ট কমে ৮ হাজার ৯৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসই৩০ ৪৩.৪৩ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৯৩২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসই৫০ ৮.৩৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এই দিন সিএসআই ৮.৬৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

বুধবার সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। মঙ্গলবার হয়েছিল ৩৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ারের লেনদেন। দিনশেষে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে শাহজালাল শাহজালাল ব্যাংক ও ফার কেমিক্যাল।

সিএসইতে ২৪৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৮৩টির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৪৭ টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯ টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

  1. বেক্স ফার্মা
  2. ফার কেমিক্যাল
  3. গ্রামীন ফোন
  4. লাফার্জ সুরমা
  5. ব্র্যাক ব্যাংক
  6. স্কয়ার ফার্মা
  7. অলিম্পিক
  8. বিএসআরএম স্টিল
  9. শাহাজিবাজার পাওয়ার
  10. বেক্সিমকো।

ডিএসইতে সূচকের পতন

dseনিজস্ব প্রতিবেদক :

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক সহ অন্যান্য সূচকের পতন হয়েছে। এই দিন অধিকাংশ শেয়ারের দর কমেছে এবং লেনদেন হয়েছে ৩৯৭ কোটি টাকা।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বুধবার দিনশেষে দেশের প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩২.৭০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮০০ পয়েন্টে অবস্থান করছে এবং শরিয়া সূচক ডিএসইএস ৯.১৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৫৮ পয়েন্ট এবং ডিএস৩০ সূচক ১৫.০৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

দিনশেষে টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ৩৯৭ কোটি ৬৯ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। গত কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল ৪১৪ কোটি ৮৩ লাখ ৪৯ হাজার টাকা। টাকার অংকে মঙ্গলবারের চেয়ে আজ বুধবারের লেনদেন ১৭ কোটি ১৪ লাখ ৯ হাজার টকা কম।

ডিএসইতে ৩২১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১০২ টির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৮৫টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার।

লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- বেক্স ফার্মা, ফার কেমিক্যাল, গ্রামীন ফোন, লাফার্জ সুরমা, ব্র্যাক ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মা, অলিম্পিক, বিএসআরএম স্টিল, শাহাজিবাজার পাওয়ার ও বেক্সিমকো।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

মতিন স্পিনিংয়ের লেনদেন বন্ধ

matin-spinning-logo-mmস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি মতিন স্পিনিং মিলস্‌ লিমিটেড আগামি ৮ অক্টোবর বৃহস্পতিবার লেনদেন বন্ধ থাকবে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

এই দিন রেকর্ড ডেটের কারণে কোম্পানিটির শেয়ারের লেনদেন বন্ধ থাকবে।

উল্লেখ্য যে,২০১৫ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত বছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে

আগামী ২৭ অক্টোবর কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

কাশেম ড্রাইসেলের রেকর্ড ডেট পরিবর্তন

qasem 1স্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির কাশেম ড্রাইসেলস লিমিটেড রেকর্ড ডেট পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানির রেকর্ড ডেট আগামী ২৫ অক্টোবর নির্ধারণ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় ২২ অক্টোবর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছিল।

৩০ জুন ২০১৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনাপূর্বক বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি।

কাশেম ড্রাইসেলস লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।

 

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

স্পট মার্কেটে ফারইস্ট ফাইনান্স

farestস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান ফারইস্ট ফাইনান্স ও ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড আগামীকাল বৃহস্পতিবার ও রবিবার স্পট মার্কেটে যাচ্ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সূত্র থেকে জানা যায়, আগামীকাল ৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার থেকে ১১ অক্টোবর রবিবার পর্যন্ত এই কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন স্পট মার্কেটে এবং ব্লক হবে। কোম্পানিটির রেকর্ড ডেট ১২ অক্টোবর সোমবার। রেকর্ড ডেটের কারণে ওই দিন শেয়ারটির লেনদেন বন্ধ থাকবে।

কোম্পানিটি গত ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত হিসাব বছরে বিনিয়োগকারিরদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ এবং ২.৫০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বিএ

পরিচালকের মৃত্যুতে শেয়ার হস্থান্তর

mercantilস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড উদ্যোক্তা পরিচালকের মৃত্যুতে সমস্ত শেয়ার হস্থান্তর করা হয়েছে। চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র থেকে জানা যায়, তাবিবুল হক নামে উদ্যোক্তা পরিচালক গত ২৩ জুলাই ২০১৪ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন। তার হাতে কোম্পানির ৬৪ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩২টি শেয়ার ছিল।

তার অবর্তমানে কোম্পানির এই শেয়ারগুলো আদালতের অনুমতিক্রমে মরহুমের কন্যা তানজিলা হকের নিকট হস্থান্তর করা হয়।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বিএ

ফার কেমিক্যাল মূলধন ৩০০ কোটি টাকা করবে

far camস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন খাতের কোম্পানি ফার কেমিক্যাল লিমিটেড মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ৬ অক্টোবর বোর্ড সভায় কোম্পানিটির মূলধন ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র থেকে জানা যায়, কোম্পানিটির বর্তমানে অনুমোদিত মূলধন ১৩১ কোটি টাকা থেকে ৩০০ কোটি টাকা করবে। মূলধন বাড়ানোর বিষয়ে বিনিয়োগকারিদের সম্মতির জন্য বিশেষ সধারণ সভার (ইজিএম) দিন ঠিক করা হয়েছে আগামী ১৮ নভেম্বর এবং রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২৭ অক্টোবর।

এদিকে একই সভায় ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০১৫ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ২৫% বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি।

এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৭৩ টাকা। শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) ১৭.৬৬ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বিএ