স্টান্ডার্ড ব্যাংকের ৭ লাখ শেয়ার বিক্রি

standardস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান স্টান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের একজন উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানটির ৭ লাখ শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র থেকে জানা যায়, হারুন রশীদ চৌধুরী নামে এই উদ্যোক্তা তার হাতে থাকা কোম্পানিটির ৫৬ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬৯টি শেয়ারের মধ্যে ৭ লাখ ৩৬ হাজার ৯৫২টি শেয়ার বিক্রয় করবেন। আগামী ২৯ অক্টোবরের মধ্যে তিনি এসব শেয়ার বিক্রয় করবেন।

এই উদ্যোক্তা এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে বিক্রয় করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বিএ

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ৫ লাখ শেয়ার বিক্রি

mercantilস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেডের একজন উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানটির ৫ লাখ শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র থেকে জানা যায়, মিজানুর রহমান চৌধুরী নামে এই উদ্যোক্তা তার হাতে থাকা কোম্পানিটির ৭৭ লাখ ৩২ হাজার ৯৯৫টি শেয়ারের মধ্যে ৫ লাখ ৩২ হাজার ৯৯৫টি শেয়ার বিক্রয় করবেন। আগামী ২৯ অক্টোবরের মধ্যে তিনি এসব শেয়ার বিক্রয় করবেন।

এই উদ্যোক্তা এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে বিক্রয় করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বিএ

লোকসানের মুখে বিচ হ্যাচারি

BEATCH-SMBDস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিচ হ্যাচারি লিমিটেড প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক বিবরনীতে শেয়ার প্রতি লোকসান করেছে ২৫ পয়সা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র থেকে জানা যায়, প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি, ১৫ – মার্চ, ১৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে এ তথ্য বেরিয়ে আসে। আগের বছর একই সময় কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫১ পয়সা।

জানুয়ারি – মার্চ, ১৫ কোম্পানিটির মোট সম্পদের দর দাঁড়ায় ১২.১৩ টাকা। আগের বছর একই সময় মোট সম্পদের দর ছিল ১২.৩৮ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বিএ

বাড়ছে ব্যাংক ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর

bankস্টকমার্কেট ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ারের দর গত ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্হানে রয়েছে। এ সময় শেয়ারটির দর বাড়ে ৪৭.২০ টাকা। শুধু ব্র্যাক ব্যাংক নয়, শেয়ারবাজারে মন্দাভাব থাকলেও ব্যাংক ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর বৃদ্ধি পাচ্ছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য এ জানা যায়।

বিদায়ী সপ্তাহে দর বাড়ার দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে ব্যাংক খাত। এই খাতের কোম্পানিগুলোর দর ২ দশমিক ১ শতাংশ বেড়েছে। আর ১ দশমিক ৯ শতাংশ দর বেড়ে মূল্যবৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে আছে মিউচুয়াল ফান্ড খাত। তৃতীয় অবস্থানে থাকা সিরামিক খাতের দর দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া জীবন বীমা দশমিক ১ শতাংশ দর বেড়েছে।

২০১০ সালের বিপর্যয়ের পর শেয়ারবাজারে যে কয়টি খাতে সবচেয়ে বেশি দরপতন ঘটে এদের মধ্যে ছিল ব্যাংক, নন ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচুয়াল ফান্ড, বীমা ও টেক্সটাইল খাত। অন্যান্য খাতগুলোতে দরপতন ঘটলেও পরে বিভিন্ন সময়ে হারানো দর কমবেশি ফিরে। কিন্তু গত চার বছরেরও বেশি সময় ধরে দর হারায় উল্লিখিত খাতগুলো। ব্যাংকিং খাতে বেশ কয়েকটি কোম্পানি এখনো লেনদেন হচ্ছে অভিহিত মূল্যের নিচে। একই অবস্থা ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানে। বীমা খাতের কোম্পানিগুলোর একটি বড় অংশই এখন লেনদেন হচ্ছে অভিহিত মূল্যের আশপাশে। তবে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা পার করছে মিউচুয়াল ফান্ড। ৪১টি ফান্ডের মধ্যে ২৭টি এখনো অভিহিত মূল্যের নিচে।

সম্প্রতি দর ফিরে পেতে শুরু করেছে ব্যাংকিং ও মিউচুয়াল ফান্ড খাত। এমনকি সাম্প্রতিক মন্দায়ও এ খাতগুলো মূল্যবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছে। ব্যাংকিং খাতের বেশ কয়েকটি কোম্পানি গত কিছু দিন ধরে টানা মূল্যবৃদ্ধির তালিকায় উঠে আসতে দেখা যায়।

এদের মধ্যে ছিল ইসলামী ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ও ট্রাস্ট ব্যাংক। অন্য কোম্পানিগুলোও প্রতিদিন কিছু না কিছু মূল্যবৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সাথে হারানো দর ফিরে পাচ্ছে মিউচুয়াল ফান্ডও। এ খাতের বেশির ভাগ ফান্ড এখনো অভিহিত মূল্যের নিচে লেনদেন হলেও গত এক মাসে এসব ফান্ডের মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ। এর আগে বীমা ও টেক্সটাইল এ দু’টি খাত হারানো দরের বেশ খানিকটা ফিরে পায়।

ব্যাংকগুলোর অর্ধবার্ষিক হিসাব বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বেশির ভাগ কোম্পানিই আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ভালো মুনাফা করেছে। ফলে বছর শেষে এ খাতের কোম্পানিগুলো ভালো লভ্যাংশ দিতে পারবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এটাই সম্প্রতি এ খাতের মূল্যবৃদ্ধির কারণ। মিউচুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রেও একই মনোভাব প্রকাশ করছেন সংশ্লিষ্ট সব পক্ষই।

বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, ব্যাংকিং খাতে মূল্যবৃদ্ধির যে প্রবণতা দেখা যাচ্ছে তা অব্যাহত থাকলে শেয়ারবাজারে গতি ফিরে আসবে। কারণ এটিই বাজারের সবচেয়ে বড় খাত। চার বছরেরও বেশি সময় ধরে দরপতনের ফলে এখন ব্যাংকিং খাতে বিনিয়োগের বড় ধরনের সুযোগ তৈরি হয়েছে।