1. বিএসআরএম স্টিলস
  2. বেক্সিমকো ফার্মা
  3. ইফাদ অটোস
  4. স্কয়ার ফার্মা
  5. কেডিএস লিমিটেড
  6. মালেক স্পিনিং
  7. সামিট পাওয়ার
  8. কাসেম ড্রাইসেলস
  9. সাইফ পাওয়ারটেক
  10. লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট।

ডিএসইতে ৪৫৫ কোটি টাকার লেনদেন

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের সামান্য উত্থানে শেষ হয় লেনদেন। টাকার অংকে আগের দিনের তুলনায় উভয় বাজারে বেড়েছে লেনদেন। এদিন ডিএসইতে ৪৫৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে।

সোমবার দিনশেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৫৮০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.১১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১০২ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩.৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭৩৪ পয়েন্টে।

এদিন দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৬টির, কমেছে ১৫৭টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।

এদিন লেনদেন হয়েছে ৪৫৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার। যা গতকাল ছিল ৪০৫ কোটি ১ লাখ টাকা।

ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনে শীর্ষ কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বিএসআরএম স্টিলস, বেক্সিমকো ফার্মা, ইফাদ অটোস, স্কয়ার ফার্মা, কেডিএস লিমিটেড, মালেক স্পিনিং, সামিট পাওয়ার, কাসেম ড্রাইসেলস, সাইফ পাওয়ারটেক ও লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট।

এদিকে দিনশেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮৫২৯ পয়েন্টে।

সিএসইতে দিনভর লেনদেন হওয়া ২৩৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৬টির, কমেছে ১২৩টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের। এদিন টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে

বঙ্গজের শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে

bangasস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বঙ্গজের প্রথম প্রান্তিকের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে। আগের বছরের এই প্রান্তিকের তুলনায় চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির এ আয় কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

চলতি বছরের ১ম প্রান্তিকের (জুলাই ’১৫ থেকে সেপ্টেম্বর ’১৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৯ পয়সা।

গত বছরের একই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয়ের পরিমাণ ছিল ১.৩৬ টাকা।

এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য ছিল ২৭.৫০ টাকা। ২০১৫ সালের ৩০ জুনে এর পরিমাণ ছিল ২৬.৬১ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে

মার্জিন ঋণধারীদের তথ্য চায় বারাকা পাওয়ার

baraka-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতের কোম্পানি বারাকা পাওয়ার লিমিটেড ব্রোকারেজ হাউজগুলোর কাছ থেকে মার্জিন ঋণধারীদের তথ্য চেয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটি ব্রোকারেজ হাউজগুলোর কাছে মার্জিন ঋণধারীদের নাম, বিও হিসাবের তথ্য, ইটিএন এবং শেয়ারহোল্ডিং পজিশন নম্বর চেয়েছে। এছাড়া সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ হাউজগুলোকে লভ্যাংশ পাওয়ার জন্য বেনিফিসিয়ারি নাম (ডিপি) ব্যাংক হিসাবের নাম, নম্বর ও রাউটিং নম্বর জমা দিতে বলা হয়েছে।

হাউজগুলোকে এই সব তথ্য আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে পাঠাতে অনুরোধ করেছে কোম্পানিটি।

সর্বশেষ ২০১৫ সালে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ৮ শতাংশ নগদ এবং ৮ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

সাবিনকোর শেয়ার কেলেংকারি মামলায় খালাস পেল কুতুব উদ্দিন

bishes tribunalনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে সৌদি-বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড এগ্রিকালচারাল ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানির (সাবিনকো) শেয়ার কেলেংকারি মামলায় সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক কুতুব উদ্দিন শেয়ার কেলেঙ্কারি মামলায় খালাস পেয়েছেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার মামলায় এ রায় দেন বিচারপতি হুমায়ন কবির।

আদালতে বিচারপতি হুমায়ন কবির বলেন, আদালতে বাদীপক্ষ আসামির বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। যে ৫ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্যের জন্য এসেছেন তারা কেউই আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেননি।

গত বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারসংক্রান্ত বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক হুমায়ুন কবীর রায়ের তারিখ ঘোষণা করেন।

মামলার আসামি প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কুতুবউদ্দিন আহমেদ কারসাজি করে ২০০০ সালে বেশ কয়েকটি কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়িয়েছিল তৎকালীন বাংলাদেশ ও সৌদির যৌথ মালিকানায় পরিচালিত এ প্রতিষ্ঠানটি। ওই বছরের জুন থেকে জুলাই পর্যন্ত সময়ে এ ঘটনা ঘটে।

এরপর বিষয়টি তদন্ত করে মামলা করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বাদীপক্ষের আইনজীবী মাসুদ রানা খান এবং আসামিপক্ষের এসএম আবুল কালাম আজাদ।

ইউসিবিএলের সাবসিডিয়ারি কোম্পানিতে বিনিয়োগ

ucblস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেডে কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড (ইউসিবিএল) সাবসিডিয়ারি কোম্পানিতে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে । সম্প্রতি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

মোবাইলে আর্থিক সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে ব্যাংকটি এ সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন করবে। সাবসিডিয়ারি কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ৫ কোটি টাকা।

পরিশোধিত মূলধনের ৫১ শতাংশ শেয়ার ধারণ করবে ইউসিবিএল। প্রয়োজনীয় আইনগত বিষয়াদি সম্পন্ন করার পর সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন করা হবে বলে ব্যাংকটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এলকে

সাবিনকোর শেয়ার কেলেংকারি মামলার রায় সোমবার

tribunal-picনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে সৌদি-বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড এগ্রিকালচারাল ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানির (সাবিনকো) শেয়ার কেলেংকারি মামলার রায় সোমবার। গত বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারসংক্রান্ত বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক হুমায়ুন কবীর রায়ের এ তারিখ ঘোষণা করেন।

মামলার আসামি প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কুতুবউদ্দিন আহমেদ কারসাজি করে ২০০০ সালে বেশ কয়েকটি কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়িয়েছিল তৎকালীন বাংলাদেশ ও সৌদির যৌথ মালিকানায় পরিচালিত এ প্রতিষ্ঠানটি। ওই বছরের জুন থেকে জুলাই পর্যন্ত সময়ে এ ঘটনা ঘটে।

এরপর বিষয়টি তদন্ত করে মামলা করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বাদীপক্ষের আইনজীবী মাসুদ রানা খান এবং আসামিপক্ষের এসএম আবুল কালাম আজাদ।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, আসামি মো. কুতুবউদ্দিন আহমেদ সৌদি-বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড এগ্রিকালচারাল ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন। ওই সময়ে টেক্সটাইল খাতের ডাইনামিক টেক্সটাইল, ফার্মাসিউটিক্যাল খাতের বেক্সিমকো ফার্মা, সিমেন্ট খাতের মেঘনা সিমেন্টসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানির শেয়ার অস্বাভাবিকভাবে কেনাবেচা করেন। এতে বাজারে কৃত্রিমভাবে শেয়ারের দাম বেড়ে যায়।

ওই সময়ে তিনি এবং তার প্রতিষ্ঠান সাবিনকোর নামে ১৪টি ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে আইন লংঘন করে শেয়ার কেনাবেচা করেন। একই দিনে তিনি যে ব্রোকারেজ হাউস থেকে শেয়ার কিনেছেন, ঠিক তাৎক্ষণিক অন্য ব্রোকারেজ হাউসে তা বিক্রি করেছেন। এমনকি একই ব্রোকারেজ হাউসে শেয়ার কিনে তা ওই সময়ে বিক্রি করেছিলেন। এতে শেয়ারের চাহিদা ও দাম বেড়ে যায়।

সূত্র থেকে আরো জানা যায়, কুতুবউদ্দিন আহমেদ ডাইনামিক টেক্সটাইলের শেয়ার ২০০০ সালের ১, ৩, ৪, ৬ জুন আজম সিকিউরিটিজ ও ইমতিয়াজ সিকিউরিটিজ থেকে কেনেন। আর একই দিন তিনি ওই শেয়ার আজম সিকিউরিটিজ ও নবারুন সিকিউরিটিজে বিক্রি করেন।

এদিকে তিনি বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ার ৮, ১৬, ১৮, ১৯, ২৩ জুলাই আজম সিকিউরিটিজ, ইমতিয়াজ সিকিউরিটিজ, এসসিএল সিকিউরিটিজ ও নবারুন সিকিউরিটিজ থেকে কেনেন। অপরদিকে একই দিনে তা আজম সিকিউরিটিজ, ইমতিয়াজ সিকিউরিটিজ, এসসিএল সিকিউরিটিজ থেকে বিক্রি করেন।

এ ছাড়া মেঘনা সিমেন্টের শেয়ার তিনি ৮ জুন এসসিএল সিকিউরিটিজ থেকে কিনে তা ওই হাউস থেকে বিক্রি করেন। আর ২৬ জুলাই আজম সিকিউরিটিজ থেকে কিনে তা এসসিএল সিকিউরিটিজ থেকে বিক্রি করেন। প্

রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, ২০০০ সালের জুন থেকে জুলাই পর্যন্ত কুতুবউদ্দিন ও তার প্রতিষ্ঠান সাবিনকোর নামে মোট ২৮ লাখ ৭৬ হাজার ৬৮০টি বেক্সিমকো ফার্মা ও ডাইনামিক টেক্সটাইলের শেয়ার কেনেন। প্রথম পর্যায়ে তারা ডাইনামিক টেক্সটাইলের শেয়ার কেনেন। এতে ওই শেয়ারসহ টেক্সটাইল খাতের অন্যান্য কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়ে যায়। পরে তারা বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ারে বিনিয়োগ শুরু করেন। তখন শেয়ারবাজার অস্বাভাবিক হয়ে ওঠে।

এক তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, আসামিরা সিকিউরিটিজ অধ্যাদেশ, ১৯৬৯-এর ১৭(এ), সি, ডি, ই(২)(৩)(৪)(৫) ধারা লংঘন করেছে। একই সঙ্গে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্চেন্ট ব্যাংক পোর্টফোলিও) প্রবিধানমালা ১৯৯৬-এর প্রবিধান ৩৩ লংঘন করেছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটিকে দেয়া রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের ৬নং শর্ত লংঘন করেছে।

২০০১ সালের ২৩ অক্টোবর বিএসইসির তৎকালীন পরিচালক মো. মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এরপর ২০০৯ সালের ২১ জুলাই মামলাটির বাদী পরিবর্তন হয়। নতুন বাদী হন তৎকালীন আইন বিভাগের পরিচালক মাহবুবুর রহমান।

তবে শেয়ারবাজার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার ফলে মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে স্থানান্তর করা হয়।

কেয়া কসমেটিকসের বোর্ড সভা স্থগিত

keyaস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কেয়া কসমেটিকসের লভ্যাংশ নির্ধারণী বোর্ড সভা স্থগিত করা হয়েছে। অনিবার্য কারণবশত এ সভা স্থগিত করা হয়েছে বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্র এ তথ্য জানা যায়।

এর আগে ২০১৪ সালে বিনিয়োগকারীদের চাপে লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধাস্ত পরিবর্তন করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। রোববার বিকাল ৩টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। বৈঠকে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি ২০১৫ সালের ৩০ জুনে শেষ হওয়া হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনাপূর্বক বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করার কথা ছিল।

২৪ নভেম্বর স্টক এক্সচেঞ্জের লিস্টিং রেগুলেশন ১৬(১) ও ১৯ (১) অনুযায়ী বোর্ড সভা আহ্বান করেছিল এ কোম্পানিটি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এলকে