তালিকাভুক্ত ব্যাংকের ৬ মাসের পরিচালন মুনাফা : এগিয়ে ইসলামী ব্যাংক

bankস্টকমার্কেট ডেস্ক :

চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) বেশিরভাগ ব্যাংক ভালো ব্যবসা করেছে। এ সময়ে এদের পরিচালন মুনাফা বেড়েছে। সম্প্রতি বেসরকারি খাতে ঋণ বিতরণের হার বাড়ায় ব্যাংকের মুনাফায় এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

তবে পরিচালন মুনাফা বাড়লেও নিট মুনাফা কতটুকু বাড়বে বা আদৌ বাড়বে কী-না তা বলা মুশকিল। কারণ বেশিরভাগ ব্যাংকেই বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ রয়েছে। এর বিপরীতে সঞ্চিতি রাখা এবং আয়কর কেটে রাখার পর নিট মুনাফা পাওয়া যাবে।

ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা প্রাপ্ত তথ্য অবশ্য অনানুষ্ঠানিক সূত্র থেকে নেওয়া। তাই প্রকৃত পরিচালন মুনাফা থেকে তা কিছুটা এদিক সেদিক হতে পারে।

গত কয়েক বছরের মতো চলতি বছরও সবচেয়ে বেশী পরিচালন মুনাফা হয়েছে ইসলামী ব্যাংকের। ব্যাংকটি ৮৯৬ কোটি টাকা মুনাফা করেছে। গত বছরের একই সময়ে মুনাফা ছিল ৮৪০ কোটি টাকা। এ হিসেবে মুনাফা বেড়েছে ৫৬ কোটি টাকা বা প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ।

এবার পরিচালন মুনাফায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে ন্যাশনাল ব্যাংক। এই ব্যাংকটি আগের বছরের ৩৯৫ কোটি মুনাফার জায়গায় এবার ৬১০ কোটি টাকা মুনাফা করতে সক্ষম হয়েছে।।

বছরের প্রথমার্ধে সাউথইস্ট ব্যাংক মুনাফা করেছে ৪১৫ কোটি টাকা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা হয়েছিল মাত্র সাড়ে ২৭ কোটি টাকা।

প্রাইম ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা ৩১৫ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৪০১ কোটি টাকা হয়েছে।

জুন শেষে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা দাঁড়িয়েছে ৩৫০ কোটি টাকা, যা আগের বছর ছিল ৩১০ কোটি টাকা।

সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের মুনাফা ১৬ কোটি টাকা বেড়ে ২২৬ কোটি টাকা হয়েছে।

এনসিসি ব্যাংক মুনাফা করেছে ২০০ কোটি টাকা। গত বছর প্রথমার্ধে ব্যাংকটি ১৮০ কোটি টাকা মুনাফা করেছিল।

এক্সিম ব্যাংকের মুনাফা ২৫০ কোটি থেকে বেড়ে হয়েছে ২৫৫ কোটি টাকা।

আলোচিত সময়ে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক মুনাফা করেছে ১৭৫ কোটি টাকা, যমুনা ব্যাংক ২০১ কোটি টাকা, পূবালী ব্যাংক ৩১০ কোটি টাকা ও ব্যাংক এশিয়া ২৭৮ কোটি টাকা পরিচালন মুনাফা করেছে।

জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে মার্কেন্টাইল ব্যাংক পরিচালন মুনাফা করেছে ২৩০ কোটি টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এ

রবিবারও খোলা থাকবে ব্যাংক

bbস্টকমার্কেট ডেস্ক :

সরকারি ছুটির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১ থেকে ৯ জুলাই দেশের সব ব্যাংক বন্ধ রাখার ঘোষণা থেকে সরে এসেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গভর্নরের নির্দেশে আগামী ২, ৩ ও ৪ জুলাই দেশের বাণিজ্যিক এলাকায় ব্যাংকগুলোর সব শাখা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশনের পক্ষ থেকে সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট বিভাগ নিশ্চিত করেছে।

সূত্র অনুযায়ী, আগামীকাল রবিবারও কিছু ব্যাংকের শাখায় লেনদেন করতে পারবে গ্রাহকরা। চাঁদ দেখাসাপেক্ষে ৬ জুলাই ঈদুল ফিতর ধরে ৫, ৬ ও ৭ জুলাই ঈদের ছুটি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর ৩ জুলাই শবেকদরের ছুটি। তার আগের দুদিন শুক্র ও শনিবার হওয়ায় কার্যত ছুটি শুরু হচ্ছে ১ জুলাই থেকেই। আবার ঈদের ছুটি শেষে ৮ ও ৯ জুলাই শুক্র ও শনিবার। ফলে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টানা ছুটি কাটানোর ক্ষেত্রে বাধা ছিল কেবল ৪ জুলাই। ২২ জুন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ৪ জুলাই সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়। এর পরিবর্তে ১৬ জুলাই শনিবার অফিস খোলা থাকবে মর্মে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সরকারি প্রজ্ঞাপনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ২২ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশনের পক্ষ থেকে সার্কুলার জারি করে ৪ জুলাই ব্যাংক বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়া হয়। তবে তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন, বোনাস ও অন্যান্য ভাতাদি পরিশোধের সুবিধার্থে তফসিলি ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা আগামী ২ ও ৩ জুলাই খোলা রাখার নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ ঘোষণার পর ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সঙ্গে দেখা করে ঈদের আগে তিনদিন (২, ৩ ও ৪ জুলাই) সব ব্যাংক খোলা রাখার অনুরোধ জানায়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশনের মহাব্যবস্থাপক এস এম রবিউল হাসান বলেন, ব্যবসায়ী নেতাদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে গভর্নর আমাদের ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। দেশের মার্কেট ও ব্যবসায়িক এলাকায় অবস্থিত ব্যাংকগুলোর শাখা খোলা রাখার ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়ে মঙ্গলবার (আজ) সকালে নতুন সার্কুলার জারি করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে

অর্থমন্ত্রীর আশ্বাসে ইংল্যান্ডের শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে!

londonস্টকমার্কেট ডেস্ক :

এক সপ্তাহ টানা দরপতনের পর ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে যুক্তরাজ্যের শেয়ারবাজার। অর্থমন্ত্রী জর্জ অসবর্ন ও ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের গভর্নর মার্ক কার্নির বক্তব্যে আশ্বাসের পর তিন দিন ধরে যুক্তরাজ্যের শেয়ারবাজারের সূচকগুলো ইতিবাচক ধারায় ফিরতে শুরু করেছে।

যুক্তরাজ্যের প্রধান শেয়ারবাজার লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জভিত্তিক এফটিএসই ১০০ ও এফটিএসই ২৫০ সূচক গতকাল শনিবার ১ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। যুক্তরাজ্যের ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ছাড়ার সিদ্ধান্ত বা ব্রেক্সিটের পর থেকেই ইউরোপসহ বিশ্ব শেয়ারবাজারে শুরু হয় ধস। ২৩ জুন অর্থাৎ ব্রেক্সিটের আগ পর্যন্ত এফটিএসই ১০০ সূচক ৬ হাজার ৩০০ থেকে সাড়ে ৬ হাজার পয়েন্টের মধ্যে ছিল। ব্রেক্সিটের পর ২৭ জুন এফটিএসই ১০০ সূচক কমে ৫ হাজার ৯০০ পয়েন্টে নেমে আসে। গতকাল এফটিএসই সূচক আবার ৬ হাজার ৫০০ পয়েন্ট অতিক্রম করেছে।

যুক্তরাজ্যের অর্থমন্ত্রী জর্জ অসবর্ন এত দিন ব্যয় হ্রাস বা কৃচ্ছ্রসাধন নীতির পক্ষে কথা বললেও গত বৃহস্পতিবার এক বক্তৃতায় আগের অবস্থান থেকে সরে আসেন। ওই দিন তিনি বলেন, ২০২০ সালের মধ্যে উদ্বৃত্ত বাজেটের লক্ষ্য অর্জনের জন্য খরচ কমানোর নীতিতে পরিবর্তন আসতে পারে।

ব্রেক্সিটের বিপক্ষে প্রচারণা চালানো জর্জ অসবর্ন এত দিন বলে এসেছেন, ইইউ ছাড়লে বিভিন্ন খাতে সরকারের ব্যয় ৩ হাজার কোটি পাউন্ড কমাতে হবে। একই সঙ্গে জনগণের ওপর বাড়তি করের বোঝা চাপবে।

শেয়ারবাজার ইতিবাচক ধারায় ফিরলেও মার্কিন ডলারের বিপরীতে ব্রিটিশ পাউন্ডের অবস্থান আগের মতোই আছে। একই সঙ্গে যুক্তরাজ্যের ১০ বছর মেয়াদি সরকারি বন্ডের লভ্যাংশও কমে গেছে। যুক্তরাজ্য ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র ও এশিয়ার শেয়ারবাজারগুলোও গত এক সপ্তাহের ধাক্কা কাটিয়ে আবার ইতিবাচক ধারায় ফিরতে শুরু করেছে।

সূত্র: বিবিসি ও সিএনএন মানি

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এ

মূলধন বাড়াতে এবি ব্যাংকের সভা ১২ জুলাই

ab-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এবি ব্যাংক লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ও বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) ১২ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন বাড়াতে এদিন সকালে রাজধানীর সেনামালঞ্চে এ সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ ২০১৫ সালের জন্য ১২ দশমিক ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে। পাশাপাশি কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন বাড়াতে ২ টাকা ৫০ পয়সা প্রিমিয়ামে বিদ্যমান পাঁচটি শেয়ারের বিপরীতে চারটি করে রাইট শেয়ার ইস্যুরও পরিকল্পনা করেছে, যা নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনক্রমে বাস্তবায়নযোগ্য। প্রস্তাবিত বোনাস শেয়ার প্রদানের পর রাইট শেয়ার ইস্যু করা হবে। এজন্য ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ৬০০ থেকে দেড় হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করা হবে।

১২ জুলাই সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিতব্য ইজিএমে অনুমোদিত মূলধন বৃদ্ধি ও রাইট শেয়ার ইস্যুর প্রস্তাব বিবেচনা করবেন ব্যাংকটির শেয়ারহোল্ডাররা। এজিএমে অন্যান্য এজেন্ডার পাশাপাশি সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদন ও লভ্যাংশ অনুমোদন করবেন তারা।

এজিএম ও ইজিএমের রেকর্ড ডেট ছিল ৩১ মে। সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের অনুমোদন পেলে রাইট শেয়ারের জন্য নতুন রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এ

সিডিবিএল ফি ৬ ক্যাটাগরিতে পূন:নির্ধারণের প্রক্রিয়া

cdblনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ার কেনাবেচায় সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি ফি কমানো হচ্ছে। কয়েক বছর ধরে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জসহ ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর দাবির মুখে শেয়ার কেনাবেচায় এ ফি কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ জন্য লেনদেনের প্রক্রিয়াকে ৬ ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে ফি পূন:নির্ধারণের প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

কমিশনের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান বলেন, নতুন সংশোধন প্রস্তাবে শেয়ারসহ নানা ইন্সট্রুমেন্টের ক্ষেত্রে ছয়টি ক্যাটাগরি করা হয়েছে। এগুলো হলো- ইক্যুইটি (শেয়ার), স্বল্প মূলধনী কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধিত পৃথক মার্কেটভুক্ত কোম্পানির শেয়ার, এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ), করপোরেট বন্ড, বেমেয়াদি (ওপেন অ্যান্ড) মিউচুয়াল ফান্ড।

বিএসইসির মুখপাত্র জানান, মিউচুয়াল ফান্ড, বন্ডসহ সব ধরনের সিকিউরিটিজ কেনাবেচায় সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) ফি প্রতি লাখ টাকায় ২৫ টাকা। কোম্পানির শেয়ার মেয়াদি (ক্লোজড-অ্যান্ড) মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচায় এ হার অর্ধেক কমিয়ে সাড়ে ১২ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে এ ফি প্রতি লাখে ২৫ টাকা হলেও বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি নিচ্ছে ১৫ টাকা হারে।

নতুন সংশোধন প্রস্তাব অনুযায়ী স্বল্প মূলধনী কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধিত পৃথক মার্কেটভুক্ত কোম্পানির প্রতি এক লাখ টাকা মূল্যের শেয়ার কেনাবেচায় সিডিবিএল ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ টাকা। এ ছাড়া প্রতি লাখ টাকা মূল্যের বেমেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেনে সিডিবিএল ফি ১৫ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আর সরকারি সিকিউরিটিজ (ট্রেজারি বন্ড, বিল বন্ড ইত্যাদি) কেনাবেচায় প্রতি লেনদেনে ১০ টাকা এবং করপোরেট বন্ড কেনাবেচায় প্রতি লেনদেনে ২৫ টাকা সিডিবিএল ফি প্রস্তাব করা হয়েছে।

এ ছাড়া ইটিএফের মার্কেট মেকারদের লেনদেনে যে কোনো প্রকার সিডিবিএল ফি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। একই সুবিধা পাবেন অথরাইজড পার্টিসিপেন্টস (এপি) প্রতিষ্ঠানগুলো।

সাইফুর রহমান জানান, গত ২৯ জুন অনুষ্ঠিত কমিশন সভায় সিডিএস ফি সংক্রান্ত ডিপোজিটরি (ব্যবহারিক) প্রবিধানমালা ২০০৩-এর সিডিউল ৪ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। শিগগির তা পত্রিকায় প্রকাশ করে জনমত যাচাই করা হবে। আগামী আগস্ট বা সেপ্টেম্বরের মধ্যে তা চূড়ান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এ