২০ কোটি টাকার বিপরীতে ৮০০ কোটি টাকার আবেদন

yakinনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার থেকে টাকা উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া ইয়াকিন পলিমার লিমিটেড ১০ টাকা দরে দুই কোটি শেয়ার বিক্রি করবে, যার সর্বমূল্য ২০ কোটি টাকা। তবে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে মোট ৮৮৯ কোটি ১৫ লাখ ৪২ হাজার টাকার শেয়ার কেনার আবেদন পেয়েছে, যা আইপিও আকারের সাড়ে ৪৪ গুণ।

কোম্পানিটির লটারির ড্র আগামী ১০ আগস্ট অনুষ্ঠিত হবে। ওইদিন সকাল ১০টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এ ড্র অনুষ্ঠিত হবে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন জমা নেয়া শুরু হয় ১০ জুলাই। আর তা চলে ২০ জুলাই পর্যন্ত।

জানা গেছে, ৫০০ শেয়ার নিয়ে এর মার্কেট লট। তাই একটি আবেদনের জন্য ৫ হাজার টাকা জমা নেওয়া হয়। গত ১৯ মে বিএসইসির ৫৭৩তম কমিশন সভায় এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন পায়।

ইয়াকিন পলিমার বাজারে দুই কোটি শেয়ার ছেড়ে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। অভিহিত মূল্যে তথা ১০ টাকা দরে শেয়ার ইস্যু করছে কোম্পানি। কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং এফএএস ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

২০১৫ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ১ টাকা ৪১ পয়সা। শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ১৪ টাকা ৬১ পয়সা।

বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, আইপিওর অর্থে মেশিনারিজ ক্রয়, কারখানা ও প্রশাসনিক ভবন নির্মাণ ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য খাতে ব্যয় করবে কোম্পানিটি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এ

বিও হিসাবের ফি ৫০ টাকা কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে বিএসইসি

bsecনিজস্ব প্রতিবেদক :

পুরনো বিও অ্যাকাউন্টের বার্ষিক নবায়ন ফি ৫০ টাকা কমিয়ে ৪৫০ টাকায় নির্ধারণ করার উদ্যোগ নিয়েছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তবে নতুন বিও হিসাব খোলার ফিতে কোনো পরিবর্তন আসবে না। বর্তমানে নতুন বিও হিসাব খোলা ও বার্ষিক নবায়ন ফি ৫০০ টাকা। এ জন্য ডিপজিটরি প্রবিধানমালা (ব্যবহারিক) সংশোধনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। আইন অনুযায়ী সংশোধন প্রস্তাবটি এরই মধ্যে জনমত যাচাইয়ের জন্য প্রকাশ করা হয়েছে।

নিয়ন্ত্রক সংস্থার মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান জানিয়েছেন, বেশ কিছু ক্ষেত্রে সেন্ট্রাল ডিপজিটরি কোম্পানির (সিডিবিএল) ফি বেশি বলে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডাররা আপত্তি জানিয়ে আসছেন। এ জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিডিবিএলের বেশ কিছু ফি নতুন করে নির্ধারণ করতে সংশ্লিষ্ট প্রবিধানমালা (রেগুলেশনস) সংশোধন প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়েছে। এটি জনমত যাচাইয়ের জন্য বিএসইসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে বলে তিনি জানান। আজ মতামত পাঠানোর শেষ দিন।

তুন সংশোধন প্রস্তাবে বিও হিসাব নবায়ন ফির ৪৫০ টাকার মধ্যে সরকারের ২০০ টাকা ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার ৫০ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। শুধু সিডিবিএলের ফি ৫০ টাকা কমিয়ে ১০০ টাকা করার কথা বলা হয়েছে। ডিপজিটরি পার্টিসিপেন্ট (ডিপি) ফি ১০০ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এ

  1. ইসলামী ব্যাংক
  2. এমজেএলবিডি
  3. ব্র্যাক ব্যাংক
  4. বিএসআরএম লি.
  5. একমি ল্যাব.
  6. ন্যাশনাল টিউবস
  7. আইপিডিসি
  8. স্কয়ার ফার্মা
  9. ডিবিএইচ
  10. হেডেলবার্গ সিমেন্ট।

ডিএসইতে ৫০২ ও সিএসইতে ২৪ কোটি টাকার লেনদেন

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বেড়ে ৫০২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এদিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি টাকা। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রবিবার দিনভর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৫০২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতদিন বৃহস্পতিবার সেখানে ৩৭৫ কোটি ৫৭ লাখ লেনদেন হয়।

এদিন ডিএসইতে ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১২.৯১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪৫২৫ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.০৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১০৯ পয়েন্টে । এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ১.২২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭৭০ পয়েন্টে।

এদিন দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৫ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০১ টির, কমেছে ১৭৬ টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।

এদিন ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনে শীর্ষ কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ইসলামী ব্যাংক, এমজেএলবিডি, ব্র্যাক ব্যাংক, বিএসআরএম লি.,একমি ল্যাব., ন্যাশনাল টিউবস, আইপিডিসি, স্কয়ার ফার্মা, ডিবিএইচ ও হেডেলবার্গ সিমেন্ট।

এদিকে রবিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ২৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সেখানে ৪২ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল প্রিমিয়ার সিমেন্ট ও একমি ল্যাব।

এদিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৯১৭ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫২ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৮ টির, কমেছে ১৫৭ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭ টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

মুন্নু জুট স্টাফলার দর বাড়ার কারণ নেই

munnoস্টকমার্কেট ডেস্ক :

অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ছে মুন্নু জুট স্টাফলারসের। সম্প্রতি দরবাড়ার কারণ জানতে চায়লে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)কে দর বাড়ার পেছনে অপ্রকাশিত কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানায় কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বাজারবিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২১ জুলাই শেয়ারটির দর ছিল ৪১৭ টাকা। গতকাল ৩১ জুলাই তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৩৯ টাকার উপরে। এসময় দর উঠানামা করলেও কতৃপক্ষ অস্বাভাবিক মনে করছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে গত ২৮ জুলাই ডিএসই নোটিস পাঠায়। এর জবাবে কোম্পানিটি জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

ফারইস্ট লাইফের ১১ লাখ শেয়ার বিক্রয়

farest lifeস্টকমার্কেট ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের ফারইষ্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের এক প্রতিষ্ঠানিক উদ্দোক্তা ১১ লাখ শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। টাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এফপিআই সিকিউরিটিজ লিমেটেড নামে বীমাটির এই উদ্যোক্তা ১১ লাখ শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রয় করবেন। প্রতিষ্ঠানটির হাতে মোট ১২ লাখ ৬৫ হাজার শেয়ার রয়েছে।

এই ঘোষণার ৩০ কার্য দিনের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার বিক্রয় করা হবে বলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমআর

সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স বি থেকে জেড ক্যাটাগরিতে

sunlife-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড আগামীকাল ১ আগষ্ট থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে। সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ দেয়নি।

এজন্য কোম্পানিটিকে ‘বি’ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে জানা গেছে।

কোম্পানিটি স্টক এক্সচেঞ্জের নিয়ম অনুযায়ী আগামীকাল থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।

উল্লেখ্য, সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স ২০১৫ সালে বিনিয়োগকারীদের জন্য নো লভ্যাংশ দিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর

প্রগতি লাইফ জেড থেকে এ ক্যাটাগরিতে

progoti lস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমেটেড ‘জেড’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। আগামীকাল ১ আগষ্ট থেকে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে শেয়ারবাজারে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমেটেড গত ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ সমাপ্ত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছে। আর এই লভ্যাংশ দিয়ে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে।

এর আগে কোম্পানিটি লেনদেন জেড ক্যাটাগতিরে হতো।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ/এএআর

সান লাইফের নো ডেভিডেন্ট ঘোষণা

sunlife-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমেটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা যায়।

বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় কোম্পানির ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

বীমাটি বার্ষিক সভার (এজিএম) দিন ঘোষণা করেছে ১৯ সেপ্টেম্বন । এ জন্য কোম্পানির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২১ আগষ্ট।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে

পুনঃঅর্থায়ন ঋণ নিতে আগ্রহী নয় ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংক

bsecনিজস্ব প্রতিবেদক :

সুদহার কমানোর এক মাস পরও শেয়ারবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের জন্য সরকার গঠিত বিশেষ পুনঃঅর্থায়ন ঋণ তহবিল থেকে ঋণ নেওয়ার আগ্রহ নেই। তবে ঋণ নেওয়ার যোগ্য ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের হিসাব পরিচালনাকারী ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় যোগাযোগ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ও আইসিবি।

গত ২৯ জুন এ তহবিলের সুদ দেড় শতাংশ কমিয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে অর্থ মন্ত্রণালয়। এর আগে তহবিলের সুদের হার ছিল ৯ শতাংশ। ঋণ প্রদানের জন্য বরাদ্দ করা তহবিল থেকে ঋণ নেওয়ার আগ্রহ কমার পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনায় সুদের হার কমানো হয়।

সূত্র থেকে জানা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের অনেকেই বড় ধরনের লোকসানের কারণে বাজার ছেড়েছেন। অনেকের পোর্টফোলিওতে মূলধনী লোকসান থাকায় এখান থেকে বিনিয়োগ ফেরত পাওয়ার আশা ছেড়েছেন। তাদের অনেকেই অন্য কোনো ব্রোকারেজ হাউস বা মার্চেন্ট ব্যাংকে নতুন বিও হিসাব খুলে শেয়ার ব্যবসা করছেন। চিঠি ও ফোনে যোগাযোগ করেও ঋণ গ্রহণে আগ্রহী করা যাচ্ছে না তাদের।

২০১০ সালের ডিসেম্বরে ধসে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের আর্থিক ক্ষতি পোষাতে মার্জিন ঋণ নেওয়া বিনিয়োগকারীদের স্বল্পসুদে ঋণ দিতে এ তহবিল গঠন করে সরকার। ২০১২ সালে এজন্য ৯০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। গত ২১ এপ্রিল পর্যন্ত ওই টাকার মধ্যে ৬৪২ কোটি ৯ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। বাকি ২৫৭ কোটি ৯১ লাখ টাকা এখনও অব্যবহৃত আছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এ