এআইবিএলের শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা

siblস্টকমার্কেট ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি এআইবিএলের একজন পরিচালক শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জে এইচ গাজী নামে ব্যাংকটির এই পরিচালক প্রতিষ্ঠানটির ৩,৫০০ শেয়ার বিক্রয় করবেন।তার হাতে মোট ৪ হাজার শেয়ার রয়েছে।

এই উদ্যোক্তা এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে বিক্রয় করবেন।

তারা এই ঘোষণার ৩০ কার্য দিনের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার বিক্রয় করবেন বলে ব্যাংকটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমআর

সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা

central-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি গ্লোবাল সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের একজন পরিচালক শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জয়নাল আবেদিন চৌধুরি নামে বীমার এই পরিচালক প্রতিষ্ঠানটির ১৩ হাজার শেয়ার ক্রয় করবেন।

এই উদ্যোক্তা এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে ক্রয় করবেন।

তারা এই ঘোষণার ৩০ কার্য দিনের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করবেন বলে বীমাটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমআর

৫’শ কোটির ঘরে ডিএসইর লেনদেন

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এদিন সেখানে মূল্য সূচকেরও উত্থান হয়েছে। অন্যদিকে এদিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন ও সূচক আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার দিনভর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৫০০ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল বুধবার সেখানে ৪৮১ কোটি ৮৫ লাখ লেনদেন হয়।

এদিন ডিএসইতে ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৫.০৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৫৭৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১২৩ পয়েন্টে । এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ২.৮৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭৮১ পয়েন্টে।

এদিন দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৬ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিভাগ দর বেড়েছে। এদিন বেড়েছে ১৭০ টির, কমেছে ১১৪ টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।

এদিন ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনে শীর্ষ ১০ কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বিএসআরএম লি., সিঙ্গার বিডি, এমজেএলবিডি, বেক্স ফার্মা, বিএসআরএম স্টিল, শাহজিবাজার পাওয়ার, ইফাদ অটোস, লাফার্জ সুরমা, বিএসসি ও একমি ল্যাব।

এদিকে বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ২৬ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল বুধবার সেখানে ২২ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল প্রিমিয়ার সিমেন্ট ও বিএসআরএম লি.।

এদিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৯.৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৬৯ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬২ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪০টির, কমেছে ৯০ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২ টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

এসইএমএল লেকচার ফান্ডের নগদ লভ্যাংশ

dividendস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত তালিকাভুক্ত এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের ট্রাস্টি বোর্ড ইউনিটহোল্ডারদের জন্য ২.৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত মেয়াদের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

জানা গেছে, আলোচিত সময়ে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। ইউনিট প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৩২ পয়সায়। ফান্ডটির রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হয়েছে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এএআর/জেড

ফেনীতে জমি কিনবে ডরিন পাওয়ার

DOREEN-POWERস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানী খাতের কোম্পানি ডরিন পাওয়ার জেনারেশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড ফেনী জেলায় জমি ক্রয় করবে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় জমি ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটি ফেনী জেলায় দেবীপুরে ১৩ ডেসিমল জমি কিনবে। নিবন্ধন খরচ বাদে এসব জমির মূল্য ধরা হয়েছে ৩৮ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।

জমিটি ফেনীতে অবস্থিত ডরিন পাওয়ারের ২২ মে. ওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাশে অবস্তিত।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এএআর/জেড

ইমাম বাটনের দর বাড়ার কারণ নেই

imamস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ওষূধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ইমাম বাটন লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে।

জানা যায়, গত ১ আগষ্ট শেয়ার দর ছিল ৯.৭০ টাকা। আর গতকাল ১০ আগষ্ট সর্বশেষ তা ১২.৪০ টাকায় লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় ইমাম বাটন লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,সম্প্রতি শেয়ারটির দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্যসংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বি

মেঘনা কনডেন্সের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

megna milkস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি মেঘনা কনডেন্স মিল্ক লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে।

জানা যায়, গত ১৯ জুলাই শেয়ার দর ছিল ৬.৭০ টাকা। আর গতকাল ১০ আগষ্ট সর্বশেষ তা ৮.৬০ টাকায় লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় মেঘনা কনডেন্স মিল্ক লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,সম্প্রতি শেয়ারটির দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্যসংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বি

লেনদেনে ‘জেড’ ক্যাটগরির কোম্পানির দৌরাত্ম্য

dseনিজস্ব প্রতিবেদক :

স্বল্প মূলধনী ও রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির পর এবার ‘জেড’ ক্যাটগরির কোম্পানির দৌরাত্ম্য শুরু হয়েছে শেয়ারবাজারে। যেখানে মৌলভিত্তির দিক থেকে এগিয়ে থাকা কোম্পানিগুলো প্রতিনিয়ত দর হারাচ্ছে সেখানে দিনের মূল্যবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে যাচ্ছে মৌলভিত্তির দিক থেকে পিছিয়ে থাকা ‘জেড’ গ্রুপে লেনদেন হওয়া বেশ কিছু কোম্পানি। গতকাল ডিএসইর মূল্যবৃদ্ধির শীর্ষ দশ কোম্পানির আটটিই ‘জেড’ গ্রুপের। শেয়ারবাজার বিশ্লষকেরা বলছেন, এ প্রবণতা শেয়ারবাজারের স্বাভাবিক গতিকে ব্যাহত করবে।

সাধারণত মন্দা অবস্থার সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন সময় শেয়ারবাজারে অস্বাভাবিক লেনদেন ঘটে থাকে। কোনো কোনো সময় বহুজাতিক কোম্পানির প্রতি ঝুঁকে পড়েন বিনিয়োগকারীরা। তবে এ ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক ও সক্ষম বিনিয়োগকারীদের একটি অংশই প্রবণতার প্রধান নিয়ামক হয়ে ওঠেন। কারণ মূল্যস্তরের দিক থেকে অনেক ওপরে থাকা এসব কোম্পানির শেয়ার বরাবরই সাধারণ ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়।

আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোই বিনিয়াগকারীদের আগ্রহ কাড়ে বেশি মাত্রায়। কারণ এসব কোম্পানির মূলধন কম হওয়ায় বাজারে শেয়ারসংখ্যা থাকে সীমিত। এ অবস্থায় সামান্য মূলধন বিনিয়োগ করেই এসব শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধি ঘটানো সম্ভব। এ ক্ষেত্রে শেয়ারবাজারে সক্রিয় থাকে বেশ কিছু সিন্ডিকেট যারা বিভিন্ন হাউজের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে এসব শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধি ঘটায়। আবার একপর্যায়ে পরিকল্পিতভাবেই শেয়ার বিক্রি করে বেরিয়ে আসে।

এর বাইরেই গত কিছু দিন থেকে কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম বাড়ছে অস্বাভাবিকভাবে। রাষ্ট্রায়ত্ত কিছু মৌলভিত্তিসম্পন্ন কোম্পানির পাশাপাশি বছরের পর বছর ধরে ‘জেড’ গ্রুপে পড়ে থাকা কয়েকটি কোম্পানিও সমানতালে দাম বাড়ছে। গত কয়েক দিনেই এসব কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে কয়েক শ’ গুণ।

আগের সব রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যায় গতকাল। গতকাল দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূল্যবৃদ্ধিতে শীর্ষ দশ কোম্পানির আটটিই ছিল ‘জেড’ গ্রুপের। কোনো কারণ ছাড়াই শুধু মন্দা বাজারের সুযোগ নিয়ে একশ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা স্বল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে দ্রুত লাভবান হওয়ার চেষ্টায় এসব শেয়ারে বিনিয়োগ বাড়ান। সেই সাথে যুক্ত হয় নানা ধরনের গুজব। আর এসব গুজবে প্রভাবিত হয়ে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের অনেকে এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়ে পড়েন। কিন্তু একপর্যায়ে মূল খেলোয়াড়েরা পরিকল্পিতভাবে মুনাফা তুলে নিয়ে শেয়ার বিক্রি করে বেরিয়ে আসেন। পরে লোকসানের বোঝা টানতে হয় ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের।

গতকাল ডিএসইর মূল্যবৃদ্ধির শীর্ষ কোম্পানি ছিল মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ। কোম্পানিটি ২০০১ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হলেও শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ না দেয়ায় গত কয়েক বছর ধরে ‘জেড’ গ্রুপে লেনদেন হচ্ছে। গতকাল ১০ শতাংশ দাম বাড়ে কোম্পানিটির শেয়ারের।

একইভাবে মডার্ন ডাইং ৯.৯৬, ইমাম বাটন ৯.৭৩, সমতা লেদার ৯.৬৩, দুলামিয়া কটন ৯.৫৯, শ্যামপুর সুগার মিলস ৯.৫৯, ঝিলবাংলা সুগার মিলস ৯.৫৫, ও মেঘনা কনডেন্সড মিল্কের ৮.৮৬ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি ঘটে।

গতকাল লেনদেনের বিভিন্ন পর্যায়ে বিক্রেতার অভাবে লেনদেন বন্ধ ছিল এসব কোম্পানির। কোম্পানিগুলোর মধ্যে দু’টি শ্যামপুর ও ঝিলবাংলা সুগার মিলস রাষ্ট্রায়ত্ত চিনি শিল্প সংস্থার কোম্পানি। গত এক মাসের মধ্যে এ দু’টি কোম্পানির দাম বেড়েছে প্রায় ৩০০ শতাংশ।

বাকি কোম্পানিগুলোর সব ক’টিই বেসরকারি বিভিন্ন খাতের কোম্পানি। কিন্তু একটি ক্ষেত্রে সবার মধ্যে মিল রয়েছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর সব ক’টিই প্রথম দুয়েক বছর বিনিয়োগকারীদের নামমাত্র লভ্যাংশ দিলেও পরে আর্থিক প্রতিবেদনে বছরের পর বছর ধরে লোকসান দেখাচ্ছে। আর শেয়ারহোল্ডারদের প্রাপ্য লভ্যাংশ থেকে বঞ্চিত করছে।

এ সম্পর্কে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও শেয়ারবাজার বিশ্লেষক ড. আবু আহমেদ নয়া দিগন্তকে বলেন, বরাবরই শেয়ারবাজারের মন্দার সুযোগ নিয়ে বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ এ ধরনের খেলায় মেতে ওঠেন। এক দিয়ে হাতেগোনা কিছু লোক স্বল্প সময়ে প্রচুর মুনাফা তুলে নিলেও লোকসান গুনতে হয় বেশির ভাগ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর। তা ছাড়া এ ধরনের প্রবণতা শেয়ারবাজারের স্বাভাবিক গতিকে ব্যাহত করে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম