প্রাইম ব্যাংকের শেয়ার কিনবে উদ্দোক্তা

primeস্টকমার্কেট ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের এক জন উদ্দোক্তা পরিচালক ৫ লাখ ৭০ হাজার শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। টাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

মেরিনা ইয়াসমিন চৌধুরি নামে ব্যাংকের এক উদ্যোক্তা পরিচালক ব্যাংকটির এসব শেয়ার বাজার দরে ক্রয় করবেন।

তিনি এই ঘোষণার ৩০ কার্য দিনের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করবেন বলে ব্যাংকটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমআর

স্টক ডিলারের সনদ পেলো হারুন সিকিউরিটিজ

dseস্টকমার্কেট ডেস্ক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্য হারুন সিকিউরিটিজ লিমিটেডকে স্টক ডিলার রেজিষ্ট্রেশন সনদ প্রদান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, আবেদনের প্রেক্ষিতে হারুন সিকিউরিটিজ লিমিটেডকে স্টক ডিলারের রেজিষ্ট্রেশন সনদ প্রদান করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জে কমিশন (বিএসইসি)।

হারুন সিকিউরিটিজের স্টক ডিলার রেজিষ্ট্রেশন সনদ নম্বর হলো: আরইজি-৩.১/ডিএসই-০৫/২০১০/৩৯৮ তাং ৮ এপ্রিল ২০১০। প্রতিষ্ঠানটির ডিএসই সদস্য নং হলো-৫ এবং ছয় সংখ্যার আইডি হলো: ডিএলআরএইচআরএ (সংখ্যায়-২০০০০৫)।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বিএ

  1. এমজেএলবিডি
  2. ন্যাশনাল টিউবস
  3. ট্রাস্ট ব্যাংক
  4. শাহজিবাজার পাওয়ার
  5. একমি ল্যাব
  6. এপেক্স ট্যানারী
  7. মিথুন নিটিং
  8. আলহাজ্ব টেক্সটাইল
  9. কেয়া কসমেটিকস
  10. বিএসআরএম লি.।

সামিটের বুধবারের লেনদেন বাতিল : ডিজিএম ওএসডি

summitনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত জ্বালানি ও বিদ্যুত খাতের সামিট পাওয়ার লিমিটেডের বুধবারের (২৪ আগস্ট) লেনদেনের সেটেলমেন্ট বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদ। ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

একইসঙ্গে সামিট পাওয়ারের সঙ্গে একই গ্রুপের তিন কোম্পানির একীভূতকরণ নিয়ে তৈরি জটিলতায় ডিএসই মার্কেট ডেভেলপমেন্ট/অপারেশন বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) নিজাম উদ্দিন আহমেদকে ওএসডি করা হয়েছে। এছাড়া প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) আবদুল মতিন পাটওয়ারীকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে গত শুক্রবার (২৬ আগস্ট) একই বিষয়ে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ৪ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটির প্রধান হলেন- বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুল আলম। বাকি তিন সদস্য হলেন- পরিচালক মনসুর রহমান, মোহাম্মদ রেজাউল করিম ও উপ-পরিচালক মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম মজুমদার।

এই কমিটিকে আগামী ১৫ কার্য দিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।

এ বিষয়ে ডিএসইর পরিচালক রকিবুর রহমান বলেন, সামিট পাওয়ারের বিষয়ে ডিএসইর ম্যানেজমেন্ট বিভাগ কোনো অনিয়ম করেছি কি না তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে দায়িত্বে অবহেলার কারণে একজন কর্মকর্তাকে ওএসডি করা হয়েছে। একইসঙ্গে বুধবারের লেনদেনের সেটেলমেন্ট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

উল্লেখ্য, তালিকাভুক্ত সামিট পাওয়ারের সঙ্গে একই গ্রুপের তিন কোম্পানি সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার, সামিট নারায়ণগঞ্জ পাওয়ার এবং সামিট উত্তরাঞ্চল পাওয়ার একীভূত হয়ে একটি কোম্পানি হয়েছে। কোম্পানি আইন অনুযায়ী হাইকোর্টের কাছ থেকে অনুমতি পেয়ে গত ২৪ আগস্ট একীভূত হওয়া তিন কোম্পানি অবসায়িত হয়েছে। এরমধ্যে সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত থাকায় কোম্পানিটির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওইদিন থেকে কোম্পানিটিকে শেয়ারবাজার থেকে তালিকাচ্যুত করা হয়।

সামিট পূর্বাঞ্চলের একটি শেয়ারের বিপরীতে সামিট পাওয়ারের ১ দশমিক ৩০৯টি শেয়ার পাবেন শেয়ার হোল্ডাররা। সামিট উত্তরাঞ্চল পাওয়ার কোম্পানির একটি শেয়ারের বিপরীতে সামিট পাওয়ারের ১ দশমিক ৬৬৮টি এবং সামিট নারায়ণগঞ্জ পাওয়ারের একটি শেয়ারের বিপরীতে সামিট পাওয়ারের ১ দশমিক ৪৭৫টি শেয়ার দেওয়া হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

দুই এক্সচেঞ্জেই সূচক ও লেনদেন কমেছে

dseনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান স্টক এক্সেচেঞ্জ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)  সব ধরণের মূল্য সূচক কমেছে। এদিন লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে। এদিন সিএসইতেও এদিন লেনদেন ও সূচক কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রবিবার দিনভর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪৬৫ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এদিন লেনদেন আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩১ কোটি টাকা কমেছে। গত বুধবার সেখানে ৪৯৬ কোটি ১২ লাখ লেনদেন হয়।

এদিন ডিএসইতে ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১৯.৭১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪৫৩৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪.০৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১০৩ পয়েন্টে । এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ৭.২০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭৪০ পয়েন্টে।

এদিন দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৬ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশির ভাগের দর কমেছে। এদিন বেড়েছে ১০২ টির, কমেছে ১৬৪ টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।

এদিন ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনে শীর্ষ ১০ কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এমজেএলবিডি, ন্যাশনাল টিউবস, ট্রাস্ট ব্যাংক, শাহজিবাজার পাওয়ার, একমি ল্যাব, এপেক্স ট্যানারী, মিথুন নিটিং, আলহাজ্ব টেক্সটাইল, কেয়া কসমেটিকস ও বিএসআরএম লি.।

এদিকে রবিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ২৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গত বুধবার সেখানে ২৪ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল আইসিবি ও একমি ল্যাব।

এদিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৭৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৯২০ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৪৪ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭১টির, কমেছে ১৪০ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩ টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

 

অনুমোদিত মূলধন হাজার কোটি করার সিদ্ধান্ত

keyaনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতের কোম্পানি কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড অনুমোদিত মূলধন হাজার কোটি টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে । কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

সূত্র মতে, কোম্পানিটি ৭৫০ কোটি টাকা থেকে ১০০০ কোটি টাকা পর্যন্ত মূলধন বাড়াবে। আসন্ন বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএমে) কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি পেলে মূলধন বাড়াতে পারবে।

মূলধন বাড়াতে বিনিয়োগকারীদের মন্মতি নিতে আগামী ১৯ নভেম্বর কোম্পানিটির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি’ পাবে তালিকাভুক্ত ৮ কোম্পানি

epbনিজস্ব প্রতিবেদক :

প্রতি বছরের মতো এবারও রপ্তানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি’ বিতরণ করা হচ্ছে। ২০১১-১২ ও ২০১২-১৩ অর্থবছরের ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি’ পাচ্ছে ১১২টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আটটি কোম্পানি রয়েছে।

আজ রবিবার বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে এ ট্রফি বিতরণ করবেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো’র (ইপিবি) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই ট্রফি বিতরণ অনুষ্ঠানে ২০১২-১৩ অর্থবছরে সর্বোচ্চ রপ্তানিকারক ৬১টি প্রতিষ্ঠান এবং ২০১১-১২ অর্থবছরে ৫১টি প্রতিষ্ঠানকে এ ট্রফি দেওয়া হবে।

রফতানিতে এগিয়ে থাকার জন্য জাতীয় রফতানি পদক পাচ্ছে তালিকাভুক্ত ৮টি কোম্পানি। স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ- এ তিন শ্রেণিতে ২০১১-১২ অর্থবছরের জন্য ৬০ এবং ২০১২-১৩ অর্থবছরের জন্য মোট ৫১ কোম্পানিকে এ ট্রফি দেওয়া হচ্ছে।

এর মধ্যে শেয়ারবাজারে যে সব তালিকাভুক্ত কোম্পানি রয়েছে – এপেক্স ফুডস, এপেক্স ট্যানারি, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, স্কয়ার টেক্সটাইল, বেক্সিকো ফার্মা, এনভয় টেক্সটাইল, শাশা ডেনিমস লিমিটেড ও প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল। এর মধ্যে এপেক্স ফুডস ও এপেক্স ট্যানারি ও শাশা ডেনিমস পর পর দুবছর এই পদক পেল।

রফতানিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য জাতীয় রফতানি ট্রফি পাচ্ছে ১১১ প্রতিষ্ঠান। স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ- এ তিন শ্রেণিতে ২০১১-১২ অর্থবছরের জন্য ৬০ এবং ২০১২-১৩ অর্থবছরের জন্য ৫১ কোম্পানিকে এ ট্রফি দেওয়া হচ্ছে।

পদক দেওয়ার ক্ষেত্রে রফতানির পরিমাণের পাশাপাশি পরিবেশসম্মত উৎপাদন, নিরাপদ কর্মপরিবেশ ও ব্যাংকিং লেনদেনসহ রফতানি প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতাও বিবেচনা করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৮ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের হাতে ট্রফি তুলে দেবেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ইপিবি রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে। সর্বশেষ ২০১৩ সালে একসঙ্গে তিন অর্থবছরের রফতানি ট্রফি দেওয়া হয়। পদকের জন্য প্রধান ২৫টি পণ্যের রফতানি আয় ও অন্যান্য বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়।

২০১১-১২ অর্থবছরের জন্য স্বর্ণপদক পাচ্ছে ২৪ প্রতিষ্ঠান। এগুলো হচ্ছে- হা-মীম গ্রুপের রিফাত গার্মেন্টস, স্কয়ার ফ্যাশনস, স্কয়ার টেক্সটাইলস, নোমান উইভিং, জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিক্স, এপেক্স ফুডস, পপুলার জুট এক্সচেঞ্জ, আকিজ জুট, এপেক্স ট্যানারি, পিকার্ড বাংলাদেশ, এফবি ফুটওয়্যার, এগ্রি কনসার্ন, প্রাণ এক্সপোর্টস, রাজধানী এন্টারপ্রাইজ, কারুপণ্য রংপুর, বেঙ্গল প্লাস্টিক, ফার সিরামিকস, ইউনিগ্গ্নোরি সাইকেল, তানভীর পলিমার, বেক্সিমকো ফার্মা, সার্ভিস ইঞ্জিন, ইউনিভার্সেল জিন্স, শাশা ডেনিমস ও মন ট্রিমস।

ওই অর্থবছরে ১৮ প্রতিষ্ঠান রৌপ্য পদক পাচ্ছে। এগুলো হচ্ছে- অনন্ত অ্যাপারেলস, জিএমএস কম্পোজিট, মোশারফ কম্পোজিট, এনভয় টেক্সটাইল, সীমার্ক (বিডি), এফ আর জুট, জনতা জুট, এস এফ ইন্ডাস্ট্রিজ, আর এম এম লেদার, ফার্ম ফ্রেশ, প্রাণ এগ্রো, ক্যাপিটাল এন্টারপ্রাইজ, কোর দ্য জুট ওয়ার্কস, এভার ব্রাইট প্লাস্টিক, ট্রান্সওয়ার্ল্ড বাইসাইকেল, আল-হাবিব এন্টারপ্রাইজ, গ্রাফিক পিপল ও জিন্স-২০০০। ব্রোঞ্জ পদক পাচ্ছে ৯ প্রতিষ্ঠান। এগুলো হচ্ছে- সিনহা ইন্ডাস্ট্রিজ, ফোর এইচ ফ্যাশনস, ভিয়েলাটেক্স স্পিনিং, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, কুলিয়ারচর সি ফুডস, রেজা জুট, করিম জুট, আল-আজমী ট্রেড ও প্রাণ ফুডস।

এদিকে ২০১২-১৩ অর্থবছরের জন্য স্বর্ণপদক পাচ্ছে ২৬টি প্রতিষ্ঠান। এগুলো হচ্ছে- রিফাত গার্মেন্টস, জিএমএস কম্পোজিট, কামাল ইয়ার্ন, সাদ সান টেক্সটাইল, জাবের অ্যান্ড জোবায়ের, নোমান টেরিটাওয়েল, এপেক্স ফুডস, পপুলার জুট, আকিজ জুট, এপেক্স ট্যানারি, পিকার্ড বাংলাদেশ, এফ বি ফুটওয়্যার, আল আজমী ট্রেড, প্রাণ ডেইরি, রাজধানী এন্টারপ্রাইজ, কারুপণ্য রংপুর, বেঙ্গল প্লাস্টিক, ফার সিরামিকস, বিআরবি কেবল, মেরিন সেইফটি সিস্টেম, স্কয়ার ফার্মা, গ্রাফিক্স পিপল, ইউনিভার্সেল জিন্স, শাশা ডেনিমস, মন ট্রিমস ও মীর টেলিকম। এ ২৬ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩টি প্রতিষ্ঠান আগের অর্থবছরের জন্য পদক তালিকায় রয়েছে।

অন্যদিকে ১৯ প্রতিষ্ঠান এই অর্থবছরের জন্য রৌপ্য পদক পাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- অনন্ত অ্যাপারেলস, স্কয়ার ফ্যাশনস, বাদশা টেক্সটাইল, এনভয় টেক্সটাইল, ইউনিলারেন্স টেক্সটাইল, সীমার্ক (বিডি), রেজা জুট, জনতা জুট, এসএফ ইন্ডাস্ট্রিজ, আর এম এম লেদার, লালমাই ফুটওয়্যার, মনসুর জেনারেল, প্রাণ এগ্রো, ক্যাপিটাল এন্টারপ্রাইজ, কোর দ্য জুট ওয়ার্কস, বেঙ্গল প্লাস্টিক, সার্ভিস ইঞ্জিন, প্যাসিফিক জিন্স ও জাবের অ্যান্ড জোবায়ের এক্সেসরিজ। ব্রোঞ্জ পদক পাওয়া ১৫ প্রতিষ্ঠান হচ্ছে_ অ্যাপারেল গ্যালারি, ইন্টারস্টফ অ্যাপারেলস, মোশারফ কম্পোজিট, তালহা ফেব্রিক্স, জালালাবাদ ফ্রোজেন ফুডস, উত্তরা জুট, সাদাত জুট, বেঙ্গল লেদার, এবিসি ফুটওয়্যার, ফুটবেড ফুটঅয়্যার, এলিন ফুডস, প্রাণ ফুডস, হেলাল অ্যান্ড ব্রাদার্স, আরএফএল প্লাস্টিকস ও ইউনিগ্গ্নোরি পেপারস অ্যান্ড প্যাকেজিং।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

এস আলম সাবসিডিয়ারির বিদ্যুত্ উৎপাদন শুরু

s alomনিজস্ব প্রতিবেদক :

বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে এস আলম পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড। কোম্পানিটির ৭০ শতাংশ শেয়ারের মালিক প্রকৌশল খাতের তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান এস আলম কোল্ডরোল্ড স্টিলস লিমিটেড।

কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, গতকাল অনুষ্ঠিত পর্ষদ সভায় বিদ্যুত্ কোম্পানিটির ১৭ মেগাওয়াট ক্যাপটিভ পাওয়ার প্লান্টের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত হয়। নিজস্ব ইস্পাত প্লান্টে ব্যবহারের পর বাড়তি বিদ্যুত্ নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনক্রমে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করা হবে। সক্ষমতার সদ্ব্যবহার করতে পারলে এস আলম পাওয়ার জেনারেশনের বার্ষিক টার্নওভার দাঁড়াবে ১০৮ কোটি টাকা।

বিদ্যুত্ প্লান্ট সম্পর্কে কোম্পানি জানায়, ওসাকাভিত্তিক সজিত্জ করপোরেশনের কাছ থেকে দুটি ব্র্যান্ড নিউ ওয়ার্টসিলা ডব্লিউ ২০ ভি ৩২ জিডি মেশিন কিনেছে তারা। আনুষঙ্গিক অন্যান্য ব্যয়সহ এখন পর্যন্ত প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪৬ কোটি ৪৫ হাজার ৪৫৫ টাকা।

৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত ২০১৫ হিসাব বছরের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় এস আলম কোল্ডরোল্ড স্টিলস। সে বছর কোম্পানিটির নিট মুনাফা গেল হিসাব বছরে আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২৫ শতাংশ বেড়েছে। ২০১৫ হিসাব বছরে এর কর-পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১২ কোটি ৭ লাখ টাকা, শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ১ টাকা ২৩ পয়সা। ২০১৪ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি। সে বছর নিট মুনাফা ছিল ৯ কোটি ৬৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা, ইপিএস ৯৮ পয়সা।

এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (অক্টোবর-মার্চ) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮৪ পয়সা, এক বছর আগে যা ছিল ৮৭ পয়সা। ৩১ মার্চ কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ১৯ টাকা ২১ পয়সা।
ডিএসইতে সর্বশেষ ২৫ টাকা ৫০ পয়সায় এস আলম স্টিলসের শেয়ার কেনাবেচা হয়। গত এক বছরে এ শেয়ারের দর ২৩ থেকে ৩৩ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে।

চট্টগ্রামভিত্তিক শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের ইস্পাত কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে আসে ২০০৬ সালে। বর্তমানে এর অনুমোদিত মূলধন ৩৫০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ৯৮ কোটি ৩৭ লাখ ১০ হাজার টাকা। রিজার্ভ ৫৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। কোম্পানির মোট শেয়ারের ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশ এর উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কাছে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ২৬ দশমিক ৬১ ও বাকি ২৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এ