লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের এজিএম ৩০ মার্চ

lankaস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নন-ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড লভ্যাংশ, নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য এজেন্ডা অনুমোদনের জন্য ৩০ মার্চ বেলা ১১টায় ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আয়োজন করেছে। কোম্পানির রেকর্ড ডেট ছিল ৯ মার্চ।

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৬ হিসাব বছরের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের পরিচালনা পর্ষদ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এনএস

সাইফ পাওয়ারটেকের রাইট সাবস্ক্রিপশন আর ২ দিন

SAIF powerস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সেবা ও আবাসন খাতের কোম্পানি সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের রাইট শেয়ারের সাবস্ক্রিপশন আর দুইদিন চলবে। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে এই রাইট আবেদন শুরু হয়েছে। এটা শেষ হবে ২০ মার্চ। অর্থাৎ বরিবার ও সোমবার এই দুই দিন চলবে কোম্পানিটির সাবস্ক্রিপশন। কোম্পানি ও ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্রটি জানায়, কোম্পানিটির রাইট ইস্যুর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছিল গত ৭ ফেব্রুয়ারি।

গতকাল ১৭ জানুয়ারি ৫৯৫ তম কমিশন সভায় ১:১ হারে রাইট শেয়ার অনুমোদন করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন(বিএসইসি)।

এই রাইটের মাধ্যমে কোম্পানিটি ১১ কোটি ৬২ লাখ ৯৫ হাজার ৩৪৮টি রাইট শেয়ার ইস্যু করবে। ফেসভ্যালু ১০ টাকার সাথে ৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ ১৫ টাকায় রাইট ইস্যু করা হবে। রাইট ইস্যুর মাধ্যমে কোম্পানিটি ১৭৪ কোটি ৪৪ লাখ ৩০ হাজার ২২০ টাকা সংগ্রহ করবে।

১:১ হারে এই রাইট অনুমোদন দেওয়া হয়। অর্থ্যাৎ প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ১টি করে রাইট।

রাইট শেয়ার ছেড়ে উত্তোলিত টাকা দিয়ে কোম্পানিটি উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি ও আংশিক ঋণ পরিশোধে ব্যয় করবে।

এতে ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্বে রয়েছে ব্যানকো ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে ০.১২ শতাংশ

peনিজস্ব প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) সামান্য বেড়েছে। গত সপ্তাহ শেষে ডিএসইতে পিই রেশিও ১৬ দশমিক ১৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এর আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৬ দশমিক ১৫ পয়েন্ট। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও বেড়েছে দশমিক ১২ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সপ্তাহ শেষে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর খাতভিত্তিক পিই রেশিও পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ব্যাংক খাতের পিই রেশিও ১০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া নন ব্যাংকিং আর্থিক খাতের পিই রেশিও ৩২ দশমিক এক পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ২৯ দশমিক পাঁচ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৬ দশমিক সাত পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ২৩ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২৬ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ১৩ দশমিক সাত পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১৫ দশমিক ৯ পয়েন্টে, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ২৬ দশমিক তিন পয়েন্টে অবস্থান করছে।

এছাড়া কিছু খাতের পিই রেশিও নেগেটিভ অবস্থানে রয়েছে। এর মধ্যে পাট খাতের পিই রেশিও মাইনাস ১৬ দশমিক সাত পয়েন্টে এবং কাগজ খাতের ১১২ দশমিক তিন পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া বিবিধ খাতের ৩২ দশমিক চার পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৯ দশমিক সাত পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ২৩ দশমিক দুই পয়েন্টে, চামড়া খাতের ২৩ দশমিক সাত পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ১৯ দশমিক ৯ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ২৬ দশমিক চার পয়েন্টে এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ২৯ দশমিক দুই পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৭৮২ কোটি টাকা

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

একদিন স‍ূচক পতন আর চার কার্যদিবস সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় আরও একটি সপ্তাহ পার করলো দেশের শেয়ারবাজার। এ সপ্তাহে সূচক ও বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ।

এর মধ্যে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বাজার মূলধন অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ ৭৮২ কোটি ১৪ লাখ ৭২ হাজার ৪৩৬ টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৭৭ হাজার ১৮০ কোটি ২২ লাখ ৮ হাজার ৯৮৪ টাকায়। আগের সপ্তাহে ছিলো ৩ লাখ ৭৬ হাজার ৩৯৮ কোটি ৭৩ লাখ ৩৬ হাজার ৫৪৮ টাকা।

এ সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫ হাজার ১৮৮ কোটি ২১ লাখ ৭২ হাজার ৮৬৭ টাকা। এর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিলো ৫ হাজার ৩৭০ কোটি ৬০ লাখ ৫১ হাজার ২৭৪ টাকা। এর মধ্যে ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ারে লেনদেন হয়েছে ৪ হাজার ৭৮৮ কোটি ৩২ লাখ ৭ হাজার ৮৬৭ টাকা। সব মিলে গত সপ্তাহে গড়ে দৈনিক লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩৭ কোটি টাকার।

তিন সূচকে পথ চলা ডিএসইর প্রধান সূচক আগের সপ্তাহের চেয়ে ২৯ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৭০১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৫৯ পয়েন্ট দাঁড়িয়েছে। তবে ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ১ দশমিক ১০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩১১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬১টির, কমেছে ১৪৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। আগের সপ্তাহে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছিলো ১৪৭টির, কমেছিলো ১৫২টির আর অপরিবর্তিত ছিলো ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক আগের সপ্তাহের চেয়ে ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে ১০ হাজার ৭২৯ পয়েন্ট দাঁড়িয়েছে।

এ সময়ে সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩২১ কোটি ৫২ লাখ ৬ হাজার ৪৬৮ টাকার। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিলো ৩০৯ কোটি টাকা। সে সময় লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৭টির, কমেছে ১১৮টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ