গ্রামীণফোনের সিইওসহ ২২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

gramnচট্টগ্রাম প্রতিবেদক :

চট্টগ্রামে প্রতারণার অভিযোগে মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানি গ্রামীণফোনের ২২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট এসএইচএম হাবিবুর রহমান আজাদ।

মুঠোফোনে লোভনীয় প্রস্তাব এবং বার্তা (এসএমএস) পাঠিয়ে প্রতারণা করছে এমন অভিযোগে বুধবার (২৯ মার্চ) চট্টগ্রাম চতুর্থ মহানগর হাকিম হারুন উর রশিদের আদালতে এ মামলা করেন।

আসামিরা হলেন- গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রাজীব শেঠি (৫৫), প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা ও পরিচালক শরীফ আহমেদ (৫০), টেকনিক্যাল বিভাগের স্পেশালিস্ট আহমেদ মঞ্জুর উদ্দৌলা (৫২), অর্থ তহবিলের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান কাজী মো. শাহেদ (৫০) সহ ২২জন।

মামলার বাদিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইন ২০০১ এর ৬৬(২)/৭৪ ধারায় অভিযোগ এনে মামলাটি দায়ের করা হয়।

তিনি আরও জানান, আদালত মামলাটি গ্রহণ করে এজহার হিসেবে নথিভূক্ত করার জন্য সিএমপির ইপিজেড থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার বাদি মুঠোফোন ব্যবহারকারী নগরীর সিইপিজেডের ব্যাংক কলোনি গেটের জাফর ম্যানশনের তৃতীয় তলার বাসিন্দা হওয়ায় ইপিজেড থানা পুলিশকে এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

‘বিনিয়োগকারীদের জন্য এক দরজায় সব সেবা’

doingনিজস্ব প্রতিবেদক :

এক দরজায় সব সেবা বা ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করেও বিনিয়োগকারীদের কম সময়ে সেবা দিতে ব্যর্থ সরকার অবশেষে এ–সংক্রান্ত একটি আইন করতে যাচ্ছে। ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস অ্যাক্ট’ নামের আইনটির খসড়ায় বলা হয়েছে, নির্ধারিত সময়ে বিনিয়োগকারীদের সেবা দিতে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো ব্যর্থ হলে তা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার ক্ষেত্রে চাকরির অসদাচরণ হিসেবে গণ্য হবে।

এই আইনের সঙ্গে সরকার চারটি সংস্থার জন্য চারটি বিধিমালাও তৈরি করছে। এসব বিধিমালায় বিদ্যুৎ ও গ্যাস–সংযোগ, ব্যবসা শুরু–সংক্রান্ত নিবন্ধন, ভবনের অবকাঠামোর নকশা ও অন্যান্য অনুমোদন, ভূমি নিবন্ধন, নামজারি ইত্যাদি সেবা কত দিনে দিতে হবে, তা ঠিক করে দেওয়া হবে। ওয়ান স্টপ সার্ভিস আইনটি জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনের পরে পাস হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।

এসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বিশ্বব্যাংকের সহজে ব্যবসা করার সূচক বা ডুইং বিজনেসে বাংলাদেশের অবস্থানে উন্নতি আনার জন্য। বর্তমানে সহজে ব্যবসার দিক দিয়ে ১৮৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৭৬তম। এর মানে এ দেশে ব্যবসা করা বিনিয়োগকারীদের জন্য খুব কঠিন। অবশ্য নবগঠিত সংস্থা বিডা ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে এ সূচকে ১০০তম অবস্থানের নিচে আনার লক্ষ্য ঠিক করেছে।

ডুইং বিজনেস সূচকটি ১০টি মোটা দাগের বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। এগুলো হলো ব্যবসা শুরুর সময়, নির্মাণকাজের অনুমতি পাওয়া, বিদ্যুৎ–সংযোগ পাওয়া, জমির নিবন্ধন, ঋণ পাওয়া, ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা, কর দেওয়া, বৈদেশিক বাণিজ্য, চুক্তির বাস্তবায়ন ও ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়া। বাংলাদেশ এসব ক্ষেত্রে সহজে সেবা দেওয়ার দিক দিয়ে পিছিয়ে আছে, যা উন্নতির জন্যই এখন কাজ করছে বিডা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

ব্লক মার্কেটে লেনদেন ৩০ কোটি ৮২ লাখ টাকা

block-mনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৯ কোম্পানির ১ কোটি ৩ লাখ ১২ হাজার ৫৮১টি শেয়ার লেনদেন হয়। যার বাজার দর ৩০ কোটি ৮২ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এগুলো হলো- বাটা সু, ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, গোল্ডেন হার্ভেস্ট, গ্রামীন ফোন, মবিল যমুনা, এসইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, এসআইবিএল, স্কয়ার ফার্মা এবং ইউসিবি।

আজ বুধবার ব্লক মার্কেটে বাটা সুর ৭ হাজার ৭৫৬টি শেয়ার ২ বার লেনদেন হয়, যর বাজার দর ৮৬ লাখ ১৭ হাজার টাকা। ইবিএল এনআবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৮৫ লাখ শেয়ার ৩ বার লেনদেন হয়, যর বাজার দর ৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।

গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর ১৫ হাজার ৮৪টি শেয়ার ১ বার লেনদেন হয়, যর বাজার দর ৮ লাখ ১০ হাজার টাকা। গ্রামীন ফোনের ১ লাখ ৪৪ হাজার ৪৯টি শেয়ার ৬ বার লেনদেন হয়, যার বাজর দর ৪ কোটি ৬৪ লাখ ১৬ হাজার টাকা।

মবিল যমুনার ১১ হাজার ৭৫৯টি শেয়ার ১ বার লেনদেন হয়, যার বাজার দর ১৩ লাখ ১৭ হাজার টাকা। এসইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১ লাখ ৭৮ হাজার শেয়ার ১ বার লেনদেন হয়, যর বাজার দর ২৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা। এসআইবিএলের ৮ লাখ শেয়ার ১ বার লেনদেন হয়, যর বাজার দর ১ কোটি ৭৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

স্কয়ার ফার্মার ৬ লাখ ২৫ হাজার ৯৩৩টি শেয়ার ৯ বার লেনদেন হয়, যার বাজার দর ১৭ কোটি ৮ লাখ ১৪ হাজার টাকা এবং ইউসিবির ৩০ হাজার শেয়ার ১ বার লেনদেন হয়, যার বাজার দর ৬ লাখ ৯৬ হাজার টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

একনেকে ১০,১৪৭ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

ecnec-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

১০ হাজার ১৪৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্পের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।

মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলানগর এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এসব প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সভা সূ্ত্রে জানা যায়, এসব প্রকল্পের মোট ব্যয়ের মধ্যে প্রকল্প সাহায্য পাওয়া যাবে ৩ হাজার ৬৩১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। বাকি টাকা সরকারি খাত থেকে মেটানো হবে।

একনেক সভায় অনুমোদিত প্রকল্পের মধ্যে সব থেকে ব্যয়বহুল ‘তৃতীয় নগর পরিচালনা ও সেক্টর অবকাঠামো উন্নতিকরণ প্রকল্প’। এর মোট ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে চার হাজার ৪৬ কোটি টাকা।

১৪৯ কোটি টাকা ব্যয়ে সাইবার থ্রেট ডিটেকশন ও রেসপন্স প্রকল্পও অনুমোদন পায়। মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৭২ কোটি টাকা।

৭২৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিল্ড সম্প্রসারণ’সহ ভূমি উন্নয়ন প্রকল্পও অনুমোদন পায়। ৭২৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় বর্জ্য অপসারণ নির্বিঘ্ন রাখা হবে। এর পাশাপাশি বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ইনসিনারেটর স্থাপন করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

  1. সিটি ব্যাংক
  2. লংকাবাংলা ফাইন্যান্স
  3. এবি ব্যাংক
  4. আইডিএলসি
  5. বেক্স ফার্মা
  6. আল আরাফাহ ব্যাংক
  7. বেক্সিমকো লিমিটেড
  8. একমি ল্যাব
  9. বিএসআরএম
  10. ইউসিবি।

কারণ ছাড়াই বাড়ছে ন্যাশনাল ফিডের মূল্য

national_feed_mill_939619377নিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল ফিড মিলস লিমিটেডের অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা এ তথ্য জানা যায়।

বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ৮ মার্চ কোম্পানি শেয়ারের দর ছিল ২১.৬০ টাকা। এরপর ২৯ মার্চ দর বেড়ে লেনদেন হয় ২৭.৭০ টাকায়। এই সময়ে এ কোম্পানিটির শেয়ার দর উঠানামা করে। তবে এই দর বৃদ্ধিকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই।

এর আগে ন্যাশনাল ফিড মিলস লিমিটেডের কাছে সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। জবাবে দর বাড়ার পেছনে অপ্রকাশিত কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে/এমএ

সূচকের মিশ্রাবস্থায় লেনদেনে বড় উত্থান

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টাকার অংকে দিনের লেনদেনে বড় ধরণের উত্থাণ হয়েছে। এদিন মূল্য সূচক ছিল মিশ্রাবস্থায়। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন ও সূচক বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়, বুধবার ডিএসইতে ১১৩৪ কোটি ৮৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে ৯৯৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। আজ দিনশেষে দিনের লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বড় ধরণের উত্থাণ হয়েছে।

এদিন ডিএসইতে ডিএসইএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪.১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫৭৩৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.১৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩০০ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ৪.৬৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০৯৯ পয়েন্টে।

এদিন দিনভর লেনদেন হওয়া মোট ৩২৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৯টির, কমেছে ১৯৮টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে – সিটি ব্যাংক, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, এবি ব্যাংক, আইডিএলসি, বেক্স ফার্মা, আল আরাফাহ ব্যাংক, বেক্সিমকো লিমিটেড, একমি ল্যাব, বিএসআরএম ও ইউসিবি।

এদিকে বুধবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৮৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে ৬৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল যমুনা ওয়েল ও ইষ্টার্ণ ব্যাংক।

এদিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৭৭৪ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৮টির, কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ইসলামিক ফাইন্যান্সের বোর্ড সভা ৫ এপ্রিল

islami fস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নন ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি ইসলামিক ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেষ্টমেন্ট লিমিটেডের বোর্ড সভা আগামী ৫ এপ্রিল আহবান করা হয়েছে। বুধবার সিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

নন ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিটি সেদিন বেলা তিনটায় মতিঝিলস্থ নিজস্ব প্রধান কার্যালয়ে এই বোর্ড সভাটি করবে।

এই বোর্ড সভায় পরিচালনা বাের্ডের সর্বসম্মতিতে ব্যাংকটি সর্বশেষ বছরের আর্থিক প্রতিবেদনটি শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দিবে। একই সাথে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এনএস

মাইডাস ফাইন্যান্সিংয়ের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

midasনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নন ব্যাংকিং আর্থিক খাতের কোম্পানি মাইডাস ফাইন্যান্সিং লিমিটেডের অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি । বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা এ তথ্য জানা যায়।

বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ৫ মার্চ কোম্পানি শেয়ারের দর ছিল ২৭.১০ টাকা। এরপর গতকাল ২৮ মার্চ দর বেড়ে লেনদেন হয় ৩১.৯০ টাকায়। এই সময়ে এ কোম্পানিটির শেয়ার দর উঠানামা করে। তবে এই দর বৃদ্ধিকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই।

এর আগে মাইডাস ফাইন্যান্সিংয়ের কাছে সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিকহারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। জবাবে দর বাড়ার পেছনে অপ্রকাশিত কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে/এমএ