বাংলাদেশকে ৫০০ কোটি ডলার ঋণ দেবে ভারত

Hasina-and-Modi-2-sm20170408142203স্টকমার্কেট ডেস্ক :

বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ৫০০ কোটি ডলার ঋণ দেবে ভারত। শনিবার নয়াদিল্লিতে দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে এই চুক্তি হয়েছে।

শনিবার নয়া দিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে একান্ত বৈঠকের পর শীর্ষ বৈঠকে বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দেন শেখ হাসিনা।

শীর্ষ বৈঠকের পর দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে ২২টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়, যার মধ্যে চারটি চুক্তিপত্র অনুষ্ঠানে বিনিময় হয়।

অনুষ্ঠানে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে তৃতীয় ঋণ সহায়তার আওতায় আরও সাড়ে চারশ’ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দেন।

সেই সঙ্গে সামরিক কেনাকাটায় আরও ৫০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার ঘোষণাও দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

মোদী বাংলাদেশকে আরও ৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহের ঘোষণাও দেন।

এনিয়ে গত ছয় বছরে বাংলাদেশকে দেওয়া ভারতের সহজ শর্তে ঋণ সহায়তা ৮০০ কোটি ডলারে উন্নীত হল বলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে যে ৪৫০ কোটি ডলারের চুক্তি হয়েছে, তা বাংলাদেশের অগ্রাধিকার প্রকল্প গ্রহণ করে তাতে অর্থায়ন করা হবে।

এর আগে ২০১৫ সালে নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফরের সময় ১৪ প্রকল্প বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে ২০০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি সই হয়েছিল। ওই প্রকল্পগুলো এখনও বাস্তবায়নাধীন।

তারও আগে ২০১০ সালে ১০০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি হয়েছিল। ওই ঋণে ১৫টি উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়; যার আটটি প্রকল্প এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। বাকিগুলো চলমান।

স্টকমার্কেবিডি.কম/এসএম

অবকাঠামো উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের ৪ হাজার কোটি টাকার ঋণ

worldনিজস্ব প্রতিবেদক :

বাংলাদেশে অবকাঠামো উন্নয়নে দুই প্রকল্পের জন্য ৫০৭ কোটি ডলারের যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪ হাজার ৫৬ কোটি টাকা (এক ডলার সমান ৮০ টাকা ধরে) ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক।

বুধবার এ ঋণ অনুমোদন করা হয় বলে বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, এই দুই প্রকল্পের আওতায় বেসরকারি খাত নেতৃত্বাধীন অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পসমূহে দীর্ঘমেয়াদে অর্থায়নের জন্য স্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে এবং স্থলবন্দরসমূহের আধুনিকায়নসহ সমন্বিত পরিবহন ও বাণিজ্যের জন্য অবকাঠামো ও সেবা উন্নত করা হবে।

বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর কিমিয়াও ফান বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার যে লক্ষ্য বাংলাদেশের রয়েছে তা অর্জনে দেশটিরে প্রয়োজন দ্রুত ও উচ্চতর মানসম্মত প্রবৃদ্ধি।

বাংলাদেশের এই লক্ষ্য অর্জনে এ দুটি প্রকল্প ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আঞ্চলিক সংযোগ প্রকল্প ১-এর আওতায় শূন্য সুদে ১৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণের মেয়াদ হবে ৩৮ বছর। এতে ‘গ্রেস পিরিয়ড’ থাকবে ৬ বছর এবং সার্ভিস চার্জ হবে দশমিক ৭৫ শতাংশ।

এছাড়া আইপিএফ টু-তে বাংলাদেশ পাবে ৩৫৭ মিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে ২৫৭ মিলিয়ন ডলার পাবে শূন্য সুদে ৩৮ বছর মেয়াদে। এখানেও ‘গ্রেস পিরিয়ড’ হবে ৬ বছর। বাকি ১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে ৩০ বছর মেয়াদে আনুপাতিক সুদে। এক্ষেত্রে ‘গ্রেস পিরিয়ড’ হবে ৯ বছর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এ

ডিএসইতে পিই বেড়েছে ০.১৩ পয়েন্ট

peনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক (২-৬ এপ্রিল) লেনদেনে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে ০.৮০ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বর্তমানে ডিএসই’র পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৬.৪৫ পয়েন্টে। যা গত সপ্তাহের শুরুতে ছিল ১৬.৩২ পয়েন্ট। অর্থাৎ পিই বেড়েছে ০.১৩ পয়েন্ট বা ০.৮০ শতাংশ।

বর্তমানে খাতভিত্তিক হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ১০.৩৭ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ২৯.০৯, সিরামিকস খাতে ২৫.৩৩, প্রকৌশল খাতে ২২.৮১, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ২৫.২৯, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ২২.৫১, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ১৩.০৬, বীমা খাতে ১৯.৭৫, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ২৯.৯৭, বিবিধ খাতে ২৯.০৭, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ২০.০৬, সেবা ও আবাসন খাতে ১৩.৮৯, ট্যানারী খাতে ১৮.৭৯, টেলিযোগাযোগ খাতে ২১.২৩, বস্ত্র খাতে ১৮.৯৬ এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাত ২৭.৯২ পয়েন্টে রয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

আর দুই দিন আবেদন করতে পারবে আইপিওধারীরা

nuraniনিজস্ব প্রতিবেদক :

নূরানী ডায়িং অ্যান্ড সোয়েটার লিমিটেডের শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। গত ২ এপ্রিল রবিবার হতে এই আবেদন গ্রহণ শুরু করেছে। আরো দুই দিন রবিবার ও সোমবার কোম্পানিটির আবেদন করতে পারবে আইপিওধারীরা।

গত ৯ ফেব্রুয়ারি কমিশনের ৫৯৭তম সভায় নূরানী ডায়িং অ্যান্ড সোয়েটার লিমিটেডকে আইপিও অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৪ কোটি ৩০ লাখ শেয়ার ছেড়ে মোট ৪৩ কোটি টাকা উত্তোলন করবে।

কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস, ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল ও সিএপিএম অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেস।

আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত এ অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ব্যবসা সম্প্রসারণ, ভবন নিমার্ণ ও ঋণ পরিশোধ করবে।

গত ৫ হিসাব বছরে কোম্পানিটির গড়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৭৯ পয়সা। আর ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের পরিমাণ (এনএভি) ১৪ টাকা ৩৭ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

‘বিশ্ব শেয়ারবাজারে এ ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ শেয়ারবাজার’

khairulখুলনা প্রতিনিধি :

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খায়রুল হোসেন বলেন, আইন সংস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশের শেয়ারবাজার বিশ্বশেয়ারবাজারের এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। এ ক্যাটাগরিতে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ফ্রান্সের শেয়ারবাজার রয়েছে। আমরা শেয়ারবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছি।

শুক্রবার খুলনায় দিনব্যাপী বিনিয়োগকারী ও উদ্যোক্তা সম্মেলন এবং বিনিয়োগ শিক্ষামেলার মাধ্যমে মাঠপর্যায়ে ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি প্রোগ্রামের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, আইন সংস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশের শেয়ারবাজার বিশ্ব শেয়ারবাজারের এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। এ ক্যাটাগরিতে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ফ্রান্সের শেয়ারবাজার রয়েছে। আমরা শেয়ারবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছি। বর্তমানে বাজার একটি স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। তবে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের আগেই সবাইকে আর্থিক জ্ঞান নিতে হবে। লোভে পড়ে কারসাজির কবল থেকে বাঁচার উপায় বিনিয়োগকারীকেই গ্রহণ করতে হব। এজন্য বিনিয়োগ শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই।

খুলনার বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, ভবিষ্যত্ অর্থনীতির চিন্তা করেই প্রথম মেলার জন্য খুলনাকে বেচে নেয়া হয়েছে। আপনাদের টাকা দিতে আমরা আসিনি। আমরা এসেছি বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিনিয়োগের প্রাথমিক ধারণা দিতে। বিনিয়োগ করার আগে আপনাকে প্রাথমিক ধারণা নিতে হবে। এজন্য বিনিয়োগের অ আ শিখতে হবে। আপনার কষ্টার্জিত অর্থ যাতে নিরাপদ থাকে, সেজন্য এ সম্মেলন ও শিক্ষামেলার আয়োজন করা হয়েছে। শিগগিরই আমরা ঢাকায় এ ধরনের সম্মেলনের আয়োজন করব, যেখানে নিরাপদ বিনিয়োগ বিষয়ে শিক্ষা নেয়া যাবে।

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ব্যাংকের চেয়ে লাভজনক উল্লেখ করে ড. খায়রুল হোসেন বলেন, শেয়ারবাজারে একটু জেনে বুঝে বিনিয়োগ করলেই ব্যাংকের চেয়ে বেশি মুনাফা পাওয়া যায়। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশে শিল্পায়ন ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা যায়। এরই মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ আধুনিক লেনদেন পদ্ধতির প্রবর্তন করেছে। ইন্টানেট ও মোবাইলে ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে সহজে লেনদেন করা যাচ্ছে। প্রযুক্তি বিস্তারের কারণে মোবাইল বা ফোন নম্বর থাকলে লেনদেনের সব তথ্য বিনিয়োগকারীদের হাতের কাছে থাকছে। ফলে শেয়ারবাজার ও বিনিয়োগ নিয়ে এখন আর ভয়ের কারণ নেই।

দুই সেশনের অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সেমিনারের পাশাপাশি শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, প্রশিক্ষক, বিচারক, সাংবাদিক, আইনজীবী, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা, স্কুল, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণী-পেশার বিনিয়োগকারীরা প্রশ্ন ও উত্তরের সুযোগ পান।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

৫ কার্যদিবসে শেয়ারবাজারে বেড়েছে লেনদেন মূল্য সূচক

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গত সপ্তাহের ৫ কার্যদিবসে লেনদেনের সঙ্গে সব ধরনের মূল্য সূচক বেড়েছে। আগের সপ্তাহে ৪ দিন লেনদেন হলেও সমাপ্ত সপ্তাহে নির্ধারিত ৫ দিনই লেনদেন হয়েছে।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, গত সপ্তাহে ডিএসইতে ৪ হাজার ৭৯৩ কোটি ৭৫ লাখ ৭২ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে ৩ হাজার ৭২৫ কোটি ৪৫ লাখ ৯৮ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছিল।

সর্বশেষ সপ্তাহে ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯৫ দশমিক ৬০ শতাংশ। ‘বি’ ক্যাটাগরির কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ। ‘এন’ ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১ দশমিক ২৪ শতাংশ। ‘জেড’ ক্যাটাগরির লেনদেন হয়েছে দশমিক ৭৩ শতাংশ।

গত ৫ দিনে ডিএসই ব্রড ইনডেক্স বা ডিএসইএক্স সূচক বেড়েছে দশমিক ২৯ শতাংশ বা ১৬ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসই৩০ সূচক বেড়েছে ২ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ বা ৪৩ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট।

অপরদিকে, শরীয়াহ বা ডিএসইএস সূচক বেড়েছে শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ বা ৮ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট।

সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত মোট ৩৩৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৩৫টি কোম্পানির দর বেড়েছে। আর দর কমেছে ১৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির। আর লেনদেন হয়নি ১টি কোম্পানির শেয়ার।

এদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সেচঞ্জে (সিএসই) লেনদেন হয়েছে ৩৩০ কোটি ৯২ লাখ ৩১ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। তবে সার্বিক সূচক বেড়েছে দশমিক ২৫ শতাংশ।

সিএসইতে সপ্তাহজুড়ে মোট ২৮৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১২টি কোম্পানির। আর দর কমেছে ১৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০টির দর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ