Day: April 24, 2024
আমরা নেটওয়ার্কসের আইপিও আবেদনের শেষ দিন আজ
আমরা নেটওয়ার্কস লিমিটেডের শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) আবেদনের শেষদিন আজ রবিবার। গত ৫ আগষ্ট হতে ১৬ আগষ্ট পর্যন্ত বিনিয়োগকারীরা এ আবেদনের সময়সীমা ছিল। কোম্পানিটির প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা এনামুল হক স্টকমার্কেটবিডি.কমকে এ তথ্যটি নিশ্চিত করেন।
গত ১৪ জুন অনুষ্ঠিত কমিশনের ৬০৬তম সভায় বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।
আইপিও আবেদনকারীদের নিকট হতে প্রতি লটের জন্য ৩৫০০ টাকা জমা নিবে কোম্পানিটি।
এই আইপিও এর মাধ্যমে কোম্পানিটি ৫৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা উত্তোলন করে ব্যাংক ঋণ পরিশোধ, ব্যবসা সম্প্রসারণ, ডাটা সেন্টার ও ওয়াই-ফাই হটস্পট স্থাপন এবং প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে সমাপ্ত বছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ার প্রতি নেট এ্যাসেট ভ্যালু (এনএভি) ২১.৯৮ টাকা এবং বিগত ৫ বছরের ওয়েটেড এভারেজ শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৫২ টাকা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে লংকাবাংলা ইনভেষ্টমেন্ট লিমিটেড।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/শুভ
সান লাইফ ইন্স্যুরেন্সের বীমা তহবিল কমেছে
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড মোট তহবিল ও হিসাব সংখ্যা প্রকাশ করেছে। চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে বিমাটির ৩৫০ কোটি ৩৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার উপরে তহবিল দাঁড়িয়েছে। বুধবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
ডিএসই জানায়, চলতি ২০১৭ সালের জানুয়ারি হতে জুন পর্যন্ত বীমাটির মোট তহবিল দাঁড়িয়েছে ৩২২ কোটি ২৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। আগের বছর একই সময় এই তহবিল ছিল ৩৫০ কোটি ৩৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার বেশি।
এসময় বিমাটির রিভিনিউ হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ১০ লাখ ৮০ হাজার, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৫ কোটি ৬২ লাখ ।
এপ্রিল হতে জুন পর্যন্ত বীমাটির মোট তহবিল দাঁড়িয়েছে ৩২০ কোটি ৪৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা। আগের বছর একই সময় এই তহবিল ছিল ৩৪৬ কোটি ৭০ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিমাটির রিভিনিউ হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ২২ লাখ ২০ হাজার, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১ কোটি ৯৫ লাখ ৭০ হাজার।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/মোদক.
১৭ বছরের মাথায় রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম
অর্থবছরের শুরুতে রেমিটেন্স ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে ভর করে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডার ফের তিন হাজার ৩০০ কোটি (৩৩ বিলিয়ন) ডলার ছাড়িয়েছে।
গত সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার রিজার্ভের পরিমাণ ৩৩ দশমিক শূন্য ৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায় বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
প্রতি মাসে সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আমদানি খরচ হিসাবে এই রিজার্ভ দিয়ে নয় মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।
গত ২২ জুন অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ দুই বার ৩৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে। বৃহস্পতিবার ফের তা ৩৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়।
গত ২০১৬-১৭ অর্থবছরে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স কমেছে ১৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ। তবে চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রেমিটেন্স ১১ শতাংশ বেড়েছে।
গত অর্থবছরে রপ্তানি আয়ে কম প্রবৃদ্ধি হলেও (১.১৬ শতাংশ) জুলাই মাসে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৬ শতাংশের বেশি।
নতুন অর্থবছরে রেমিটেন্স ও রপ্তানি আয় বাড়ার কারণে রিজার্ভ বাড়ছে বলে জানান শুভঙ্কর সাহা।
গত কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে রিজার্ভ। গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর অর্থনীতির অন্যতম প্রধান এই সূচক ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। ৪ নভেম্বর ছাড়ায় ৩২ বিলিয়ন ডলার।
বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন ১০০ কোটি ডলারের নিচে নেমে এলে ভাবমূর্তি নষ্ট হবে বলে ২০০১ সালে প্রথমবারের মতো আকুর আমদানি বিল বকেয়া রাখতে বাধ্য হয়েছিল বাংলাদেশ।
১৭ বছরের মাথায় সেই রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন (তিন হাজার তিনশ কোটি) ডলার অতিক্রম করেছে। এই হিসাবে গত ১৭ বছরে বাংলাদেশের রিজার্ভ বেড়েছে ৩৩ গুণ।
আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুদ থাকতে হয়। বাংলাদেশকে দুই মাস পরপর পরিশোধ করতে হয় আকুর বিল।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ
মুন্নু স্ট্যাফলারসের দর বাড়ার কারণ নেই
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পাট খাতের কোম্পানি মুন্নু স্ট্যাফলারস লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। ১৩ আগস্ট দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। বুধবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, গত ১৭ জুলাই শেয়ার দর ছিল ৫২৯.৭০ টাকা। গত ১৩ আগস্ট সর্বশেষ তা ৭০৯.৯০ টাকার উপরে লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।
এ সময় মন্নু স্টাফলারস লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারটির দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্য সংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/মোদক.
রূপালী ব্যাংকের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। ১৩ আগস্ট দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। বুধবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, গত ১৭ জুলাই শেয়ার দর ছিল ৩৭.৫০ টাকা। গত ১৩ আগস্ট সর্বশেষ তা ৬২.৫০ টাকার উপরে লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।
এ সময় রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারটির দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্য সংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/মোদক.