পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে ব্যয় করা যাবে ব্যাংকের সিএসআরের অর্থ

bbনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা কার্যক্রমের (সিএসআর) অর্থ ব্যয় করা যাবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট এ সংক্রান্ত এক সার্কুলার জারি করে দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে।

সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্টের মহাব্যবস্থাপক মনোজ কুমার বিশ্বাস স্বাক্ষরিত সার্কুলারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতাকে (সিএসআর) মূল ব্যবসায়িক কৌশলের অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে দেশের আর্থিক খাতসমূহের মাধ্যমে কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার আওতায় নির্ধারিত খাতে বরাদ্দ এবং এর প্রান্তিক ব্যবহারকারীদের পর্যবেক্ষণের উদ্দেশ্যে নির্দেশনামূলক নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। নীতিমালায় সিএসআর ব্যয়ের প্রাধিকার খাত হিসেবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো দেশীয় পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে ভূমিকা রাখার বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনাকে বিবেচনায় নিয়ে এ শিল্পের বিকাশে স্থানীয় বিশ্ব ঐতিহ্য চিহ্নিত এলাকা, ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ধর্মীয় স্থাপনা, কৃষ্টি ও কালচার, প্রাকৃতিক সম্পদ, অরণ্য, পাহাড়, হাওর ইত্যাদিকে ভিত্তি করে পর্যটন আকর্ষণ, পর্যটন এলাকা সংরক্ষণ ও উন্নয়নের মাধ্যমে দেশি বিদেশি পর্যটকদের জন্য সুবিধাদি প্রবর্তনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের সিএসআর কার্যক্রমের আওতায় অর্থ সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে এ শিল্পের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারবে। এ প্রেক্ষিতে দেশের জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নে পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব বিবেচনায় কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কার্যক্রমের আওতায় এ খাতে উল্লেখযোগ্য হারে ব্যয় বরাদ্দ বৃদ্ধিসহ অর্থ সহায়তা প্রদানের জন্য পরামর্শ দেয়া যাচ্ছে।

এ সংক্রান্ত ব্যয় সোস্যাল প্রজেক্টস অথবা কমিউনিটি ইনভেস্টমেন্ট খাতের কালচার উপখাতে প্রদর্শন করার জন্য পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

বিএসইসির ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি প্রোগ্রামের দূত হলেন সাকিব

sakibবিশেষ প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি প্রোগ্রামের দূত হলেন তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বিএসইসি সূত্রে জানা যায়, বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রমকে সফলভাবে সারাদেশের বিনিয়োগকারী ও জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে কাজ করছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এরই ধারাবাহিকতায় ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি প্রোগ্রামের দূত হিসেবে ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে নির্বাচিত করা হয়েছে।

হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, জুন মাসে উদ্বোধনের পর থেকে এ পর্যন্ত ৪৩ জন মুখ্য প্রশিক্ষক, ১ হাজার ৩১৭ জন প্রশিক্ষকসহ ৮ হাজার ৭৪৫ জন বিদ্যমান বিনিয়োগকারীকে শেয়ারবাজার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা দেওয়া হয়েছে। এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে অর্থনীতি ও বিনিয়োগের বিভিন্ন দিক বিনিয়োগকারীরা বুঝতে সক্ষম হবেন। এতে বিনিয়োগকারীরা সচেতন হবেন এবং গুজব ও প্রলোভন থেকে বেরিয়ে আসবেন বলে মনে করছে বিএসইসি।

উল্লেখ্য, বিশ্ব শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাসমূহের সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন অব সিকিউরিটিজ কমিশন কর্তৃক ঘোষিত বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ ২০১৭ আয়োজন করবে বাংলাদেশ। যা আগামী ২ অক্টোবর থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

ডিএসইতে সাপ্তাহিক লেনদেন কমেছে ৪৩.৬০ শতাংশ

dseনিজস্ব প্রতিবেদক :

সদ্য সমাপ্ত সপ্তাহে (২৪-২৮ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন কমেছে ৪৩.৬০ শতাংশ। এ সময় ডিএসই’র গড় লেনদেন ১ হাজার ২২১ কোটি টাকা থেকে কমে ৬৮৮ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। ডিএসই’র বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।

বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৭৭.৬৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬০৯২.৮৪ পয়েন্টে। গত সপ্তাহে ডিএসই`র শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর মূল্য সূচক ডিএসইএস ১৬.০৩ পয়েন্ট কমে ১৩৪৫.৮৬ পয়েন্টে ও ডিএস-৩০ সূচক ১৯.৯২ পয়েন্ট কমে ২১৭৭৬২ পয়েন্টে স্থিতি পায়।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে ৩৩৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৮টির, কমেছে ২৬১টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টির। অর্থাৎ সদ্য সমাপ্ত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও ফান্ডগুলোর ৭৭.৯১ শতাংশের দর কমেছে।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে ৫ কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৪৪৩ কোটি ৫৮ লাখ ৮২ হাজার ৩৩৬ টাকা। যা আগের সপ্তাহের ৫ কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬ হাজার ১০৫ কোটি ২৪ লাখ ৫৫ হাজার ১২৮ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসই’র সার্বিক লেনদেন কমেছে ৪৩.৬০ শতাংশ।

গত সপ্তাহে ৫ কার্যদিবসে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৬৮৮ কোটি ৭১ লাখ ৭৬ হাজার ৪৬৭ টাকা। যা আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২২১ কোটি ৪ লাখ ৯১ হাজার ২৬ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে গড় লেনদেন কমেছে ৪৩.৬০ শতাংশ।

মোট লেনদেনের ৮৯.৮২ শতাংশ ‘এ’ ক্যাটাগরি ভুক্ত, ৪.২০ শতাংশ ‘বি’ ক্যাটাগরি ভুক্ত, ৪.১৩ শতাংশ ‘এন’ ক্যাটাগরি ভুক্ত এবং ১.৮৫ শতাংশ ‘জেড’ ক্যাটাগরি ভুক্ত কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে লেনদেন হয়েছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে টার্নওভার তালিকায় শীর্ষে ছিল ব্যাংকিং খাতের শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। এ ছাড়া টার্নওভার তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে— যমুনা ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, বিবিএস ক্যাবলস, আইএফআইসি ব্যাংক, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, ইফাদ অটোস।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

আমরা নেটওয়ার্কসের ৩য় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ

aamra-networksস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে সদ্য তালিকাভুক্ত আমরা নেটওয়ার্কসের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কোম্পানিটির এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোম্পানিটির ২০১৬ সালের জুলাই হতে ২০১৭ সালের মার্চ পর্যন্ত নয় মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৮৮ টাকা। এসময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) এসেছে ২৯.৪৩ টাকা।

জানুয়ারি হতে মার্চ প্রান্তিকে আমরা নেটওয়ার্কসের কর পরিশোধের পর মুনাফা হয়েছে ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা, গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ২ কোটি ৬০ লাখ ৩০ হাজার টাকা। উক্ত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬৮ পয়সা।

আগামী ২ অক্টোবর দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে আমরা নেটওয়ার্কসের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

দ্যা ওয়েস্টিনে এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের রোড শো ১৫ অক্টোবর

energypac-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

আইপিওতে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারবাজার থেকে টাকা উত্তোলন করতে চায় এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড। এলক্ষে একটি রোড শো করবে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি।

আগামী ১৫ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭ টায় রাজধানীর দ্যা ওয়েস্টিন হোটেলে এই রোড শো অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে টাকা উত্তোলনের অনুমোদন পেয়েছিল এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড। এ লক্ষ্যে কোম্পানিটিকে ১৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রায় ৪২ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দিয়েছিল বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

বিএসইসির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়, আইপিওর মাধ্যমে শেয়ারবাজারে ১ কোটি ৬৭ লাখ ৩০ হাজার ২০০টি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ৪১ কোটি ৮২ লাখ ৫৫ হাজার টাকা সংগ্রহ করবে কোম্পানিটি। এ লক্ষ্যে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ মোট ২৫ টাকায় শেয়ার ইস্যু করবে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার।

উত্তোলিত টাকা ব্যাংক ঋণ পরিশোধ, চলতি মূলধন এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে কোম্পানিটি।

কোম্পানিটির গত ৫ বছরের নিরিক্ষীত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ২.৯১ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩১.১৩ টাকা।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে সমৃদ্ধশালী দেশ: অর্থমন্ত্রী

picনিজস্ব প্রতিবেদক :

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, বাংলাদেশ ২০৪১ সালে সমৃদ্ধশালী হবে। দারিদ্র্য বিমোচনের সীমারেখা ২০৩০ সাল হলেও আমরা ২০২৪ সালেই সেখানে পৌঁছে যাবো।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সাধনা সংসদের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। অর্থমন্ত্রী বলেন, আমার নিজস্ব ধারণা আর্ন্তজাতিকভাবে দারিদ্র্য বিমোচনের সীমারেখা ২০৩০ সাল হলেও আমরা ২০২৪ সালেই পৌঁছে যাবো।

প্রত্যেক দেশেই কিছু মানুষ রাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীল থাবে। তাদের মধ্যে প্রতিবন্ধী, বয়স্ক মহিলারা রয়েছেন জানিয়ে মুহিত বলেন, বর্তমান বিশ্বে মালয়েশিয়ায় রাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীল মানুষের সংখ্যা অত্যন্ত কম। মোট জনসংখ্যার ৭ শতাংশ। বাংলাদেশ সেই পথে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদেরও ২০২৪ সালে ৭ শতাংশ মানুষ রাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীল থাকবে। দেশে কোনো দারিদ্র্য থাকবে না।

অর্থমন্ত্রী বলেন, দারিদ্র্য বিমোচনের আন্তর্জাতিক লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ সাল হলেও আমরা ২০২৪ সালেই হাসিল করবো। এই আত্মবিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে বলতে পারি, আমরা যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছি অবশ্যই বাংলাদেশ ২০৪১ সালে একটি সমৃদ্ধশালী দেশ হবে। তিনি বলেন, প্রগতির এই পথে অগ্রসর হওয়ার জন্য পদক্ষেপ নিতে বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিতে হবে, অভিনন্দন জানাতে হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। তারই সুযোগ্য নেতৃত্বে আমরা নতুন পথে ধাবিত হয়েছি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

  1. শাহজালাল ব্যাংক
  2. উত্তরা ব্যাংক
  3. যমুনা ব্যাংক
  4. উত্তরা ব্যাংক
  5. ন্যাশনাল ব্যাংক
  6. এক্সিম ব্যাংক
  7. ইফাদ অটোস
  8. সামিট পাওয়ার
  9. লংকাবাংলা ফাইন্যান্স
  10. গ্রামীন ফোন।

শেয়ারবাজারে শেষদিন কমেছে দর ও লেনদেন

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

সপ্তাহের শেষ কার্যর্যদিবস বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন শেয়ার দরের পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর।

বৃহস্পতিবার দিনশেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১৩.৫১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬০৯২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪.৪০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩৪৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ০.৪৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ২১৭৭ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৩১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩১টির, কমেছে ১৬০টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ার দর।

এদিন টাকায় লেনদেন হয়েছে ৬২৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার লেনদেন হয় ৭৭৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন কমেছে।

ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে – শাহজালাল ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ইফাদ অটোস, সামিট পাওয়ার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ও গ্রামীন ফোন।

এদিকে দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ১৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৪১১ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৪১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৯টির কমেছে ১২৪টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির। যা টাকায় লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ২৬ লাখ টাকা। যা গতকাল ছিল ৬৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা।

দিনশেষে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক ও প্রাইম ব্যাংক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৩য় প্রান্তিকের বোর্ডসভা আহবান

continental-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৫ অক্টোবর আহবান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

বিমা খাতের কোম্পানিটির বোর্ড সভা এদিন বেলা সাড়ে তিনটায় রাজধানীতে নিজস্ব প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।

এ সভায় বিমাটি উক্ত প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/শুভ/মোদক.

ঢাকা ইন্স্যুরেন্স উদ্দ্যোক্তার শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা

dhakaস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি ঢাকা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের একজন উদ্দ্যোক্তা শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

একেএম কামরুজ্জামান নামে এই উদ্দ্যোক্তা তার থাকা সবগুলো অর্থ্যাৎ ২৪ লাখ ৭ হাজার ৫০০টি শেয়ার চলমান বাজার দরে বিক্রয়ের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

ঘোষণার পর ৩১ অক্টোবরের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার বিক্রয় করবেন বলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

এ কোম্পানিটি এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে ব্লক মার্কেটে বিক্রয় করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/মোদক.