এসিআই লিমিটেডের লভ্যাংশ ঘোষণা

aci-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ঔষধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি এসিআই লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড শেয়ারহোল্ডারদের ৪০ শতাংশ নগদ আর ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আজ সোমবার অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় চলতি বছরের জুন মাসে শেষ হওয়া ২০১৭ সালের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এই লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।

এসময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৪.৩১ টাকা। এ সময়ে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৪১.২৯ টাকা।

আগামী ১৮ ডিসেম্বর কোম্পানিটি বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) দিন নির্ধারণ করেছে। আর রেকর্ড ডেট ১৩ নভেম্বর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

“ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং আইন ২০১৫” বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকলের কার্যকর অংশগ্রহণ আবশ্যক

DCCI Picture-Financial Reporting Actনিজস্ব প্রতিবেদক :

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত “ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং আইন ২০১৫ এবং এর অর্থনৈতিক প্রভাব” বিষয়ক সেমিনার ২৩ অক্টোবর, ২০১৭ তারিখে ডিসিসিআই অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। ফিন্যান্সিয়াল রিপোটিং কাউন্সিল’র চেয়ারম্যান সি কিউ কে মোশতাক আহমেদ উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সেমিনারে বাংলাদেশ ব্যাংক-এর পরিচালক ও ডিসিসিআই’র প্রাক্তন সভাপতি আফতাব উল ইসলাম, এফসিএ, আইএবি’র সভাপতি আদিব হোসেন খান, এফসিএ এবং আইসিএমএবি’র সভাপতি জামাল আহমদে চৌধুরী, এফসিএমএ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, একাউন্টিং এবং অডিট খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং আইন ২০১৫ প্রণয়ন করা হয়েছে এবং এ আইনের আওতায় ফিন্যান্সিয়াল কাউন্সিল একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করবে এবং অডিটিং ও রিপোটিং কার্যক্রম পর্যবেক্ষন করবে। তিনি আরো বলেন, বর্তমানের বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থাপনায় একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে দেশীয় প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বর্হিবিশ্বের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হয়। তিনি ফিন্যান্সিয়াল কাউন্সিলের পক্ষ হতে দেশের আর্থিক খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও নির্দেশনা প্রদান নিশ্চিতের লক্ষ্যে এ কাউন্সিলে প্রয়োজনীয় দক্ষ জনবল নিয়োগ ও অবকাঠামো উন্নয়নের উপর গুরুত্বারোপ করেন।

ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল’র চেয়ারম্যান সি কিউ কে মোশতাক আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের নীতিমালা সমূহ যথেষ্ট ভালো কিন্তু সেগুলোর যথাযথ প্রয়োগ ও বাস্তবায়ন হচ্ছে না। তিনি ফিন্যান্সিয়াল রিপোটিং আইনের সফল বাস্তাবায়নের জন্য আইনের পাশাপাশি উক্ত কাউন্সিলকে সংশ্লিষ্ট সকল স্টেকহোল্ডারদের আস্থা অর্জন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেন। তিনি আরোও বলেন, আমাদের দেশে আর্থিক খাতের জন্য বিশেষ করে বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর সহ সংশ্লিষ্ট সংস্থা সমূহের মধ্যে সমন্বয়হীনতা রয়েছে এবং এ সমন্বয়হীনতা দূর করতে পারলে আর্থিক খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে হলে আমাদের সকলকে নিবীড়ভাবে কাজ করতে হবে। তিনি জানান, বাংলাদেশে প্রায় দেড় লক্ষ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যারা মধ্যে মাত্র তিন শতাধিক প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্ত।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংক-এর পরিচালক ও ডিসিসিআই’র প্রাক্তন সভাপতি আফতাব উল ইসলাম, এফসিএ বলেন, ২০০২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠানে আর্থিক খাতের বিপর্যয়ের ঘটনার মাধ্যমে ফিন্যান্সিয়াল অডির্টিং বিষয়টি সকলের নজরে আসে। তিনি বলেন, স্বচ্ছ ও নির্ভূল অডিট রিপোর্টের মাধ্যমে প্রত্যাশিত বিনিয়োগ নিশ্চিত করা সম্ভব।

আইএবি’র সভাপতি আদিব হোসেন খান, এফসিএ বলেন, ফিন্যান্সিয়াল রিপোটিং আইন দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও এ আইনের বিষয়ে আমাদের বেশিরভাগেরই পর্যাপ্ত ধারণা নেই। তিনি দেশের আর্থিক খাতের উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট সকল স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা কমানো ও আস্থা অর্জনের উপর জোরারোপ করেন। তিনি বলেন, ফিন্যান্সিয়াল রিপোটিং আইনের আওতায় দোষী সাবস্ত্যদের কারাগারে প্রেরণ সহ অন্যান্য শাস্তির বিধান রাখা হলে, আমাদের অডিটরবৃন্দ ভীতগ্রস্থ হবেন এবং এ খাতটি মেধাবী জনশক্তি আকর্ষনে ব্যর্থ হবে। তিনি আরোও বলেন, অডিট ও একাউন্টিং খাতে আমাদের দক্ষ জনবলের প্রচন্ড অভাব রয়েছে এবং এ খাতে দক্ষ জনবল তৈরি করা না হলে, ভবিষ্যতে অডিট ব্যবস্থাপনা প্রচন্ড ঝুঁকির মধ্যে পড়বে, যার ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবে আমাদের ব্যবসায়ী সমাজ। তিনি জানান, বাংলাদেশের অডিট ব্যবস্থাপনা ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক মানদন্ড অর্জন করেছে এবং এটাকে ধরে রাখা অত্যন্ত আবশ্যক।

আইসিএমএবি’র সভাপতি জামাল আহমদে চৌধুরী, এফসিএমএ বলেন, বর্তমানে ৫১টি দেশে ফিন্যান্সিয়াল রিপোটিং এ্যাক্ট চালু রয়েছে। তিনি অডিটরদের নিকট সঠিক ও পর্যাপ্ত তথ্য উপস্থানের দায়িত্ব পালনের জন্য প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তিদের প্রতি আহবান জানান।

আইসিএবি’র ফেলো মেম্বার মোঃ শাহাদত হোসেন সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, আর্থিক খাতের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা জোরদার করার লক্ষ্য নিয়ে ফিন্যান্সিয়াল রির্পোটিং আইন গৃহীত হয়েছে এবং এ কাউন্সিলের মূল উদ্দেশ্য হলোঃ হিসাবরক্ষণ ও নিরীক্ষা পেশা দক্ষতা, নৈতিকতা ও মান নির্ধারণ, আর্থিক প্রতিবেদনের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধিকরণ এবং জনস্বার্থ সংস্থাসমূহকে আর্থিক ও অ-আর্থিক তথ্যের উচ্চমান সম্পন্ন প্রতিবেদন প্রস্তুতে উদ্বুদ্ধকরণ। তিনি আরোও বলেন, আর্থিক প্রতিবেদনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হলে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি পাবে। তিনি জানান, পুুঁজিবাজার শক্তিশালীকরন, বিদেশী বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন এবং কর ব্যবস্থায় শৃংখলা আনায়নের জন্য ফিন্যান্সিয়াল রিপোটিং আইন কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।

মুক্ত আলোচনায় ডিসিসিআই পরিচালক ডিসিসিআই’র পরিচালক খ. আতিক-ই-রাব্বানী, এফসিএ, প্রাক্তন ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি হায়দার আহমেদ খান, এফসিএ, আলহাজ্ব আব্দুস সালাম, এম এস সেকিল চৌধুরী, প্রাক্তন পরিচালক ওয়াকার আহমেদ চৌধুরী, এ কে ডি খায়ের মোহাম্মদ খান, সদস্য এম এস সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের শিক্ষক প্রফেসর ড. মোঃ ওসমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। আলোচকবৃন্দ বলেন, ফিন্যান্সিয়াল রিপোটিং আইনের সফল বাস্তবায়ন হলে, আমরা নির্ভুল অডিট রিপোর্ট পাব, যার মাধ্যমে বিশেষ করে পুঁজিবাজার ও বন্ড মার্কেট বিষয়ে জনগনের মধ্যে আস্থা বাড়বে এবং এটি দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আলোচকবৃন্দ এ আইনের মাধ্যমে দেশের ব্যবসায়ী সমাজ যেন অযথা হয়রানির শিকার না হয়, তার উপর মনোযোগী হওয়ার জন্য কাউন্সিলের প্রতি আহবান জানান।

ডিসিসিআই ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি কামরুল ইসলাম, এফসিএ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

ডিসিসিআই পরিচালক হোসেন আকতার, হুমায়ুন রশিদ, ইমরান আহমেদ, মামুন আকবর, মোঃ আলাউদ্দিন মালিক এবং মহাসচিব এএইচএম রেজাউল কবির এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

এইচ আর টেক্সটাইলের লভ্যাংশ ঘোষণা

hr texস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি এইচ আর টেক্সটাইল লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আজ সোমবার অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় চলতি বছরের জুন মাসে শেষ হওয়া ২০১৭ সালের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এই লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।

এসময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৩ টাকা। এ সময়ে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৪.৬৬ টাকা।

আগামী ২২ জানুয়ারি কোম্পানিটি বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) দিন নির্ধারণ করেছে। আর রেকর্ড ডেট ২৭ নভেম্বর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

ডরিন পাওয়ারের লভ্যাংশ ঘোষণা

DOREEN-POWERস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানি ও শক্তি খাতের কোম্পানি ডরিন পাওয়ার এন্ড জেনারেশন লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আজ সোমবার অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় চলতি বছরের জুন মাসে শেষ হওয়া ২০১৭ সালের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এই লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।

এসময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭.৫৭ টাকা। এ সময়ে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৩৫.৯৬ টাকা।

আগামী ১১ ডিসেম্বর কোম্পানিটি বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) দিন নির্ধারণ করেছে। আর রেকর্ড ডেট ১৫ নভেম্বর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

কে এন্ড কিউয়ের বার্ষিক বোর্ড সভা ৩০ অক্টোবর

knqস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল শিল্প খাতের কোম্পানি কে এন্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেডের বার্ষিক বোর্ড সভা আগামী ৩০ অক্টোবর আহবান করা হয়েছে। সোমবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০১৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা সাড়ে ৩টায় রাজধানীতে নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটি ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় সভায় ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনাপূর্বক বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হতে পারে।

এছাড়া বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ নির্ধারণ ও রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হবে।

গত বছর ২০১৬ সালে কোম্পানিটি কোনো লভ্যাংশ দেয় নাই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

হাক্কানী পাল্পের বার্ষিক বোর্ড সভা ২৮ অক্টোবর

hakkaniস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কাগজ ও প্রকাশনা শিল্প খাতের কোম্পানি হাক্কানী পাল্প এন্ড পেপার মিলস লিমিটেডের বার্ষিক বোর্ড সভা আগামী ২৮ অক্টোবর আহবান করা হয়েছে। সোমবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০১৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা আড়াই টায় বন্দরনগরীতে নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটি ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় সভায় ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনাপূর্বক বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হতে পারে।

এছাড়া বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ নির্ধারণ ও রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হবে।

গত বছর ২০১৬ সালে কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

এ্যাপোলো ইস্পাতের বার্ষিক বোর্ড সভা ৩০ অক্টোবর

Apollo ispatস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল শিল্প খাতের কোম্পানি এ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেডের বার্ষিক বোর্ড সভা আগামী ৩০ অক্টোবর আহবান করা হয়েছে। সোমবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০১৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা সাড়ে ৩টায় নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটি ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় সভায় ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনাপূর্বক বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হতে পারে।

এছাড়া বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ নির্ধারণ ও রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হবে।

গত বছর ২০১৬ সালে কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

  1. বিবিএস ক্যাবলস
  2. আমরা নেটওয়ার্কস
  3. লংকাবাংলা ফাইন্যান্স
  4. গ্রামীনফোন লিমিটেড
  5. ইফাদ অটোস
  6. ব্র্যাক ব্যাংক
  7. রংপুর ফাউন্ড্রি
  8. উত্তরা ব্যাংক
  9. স্কয়ার ফার্মা
  10. আইসিবি।

সূচকের বড় পতনে কমেছে লেনদেনও

index smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সুচকের বড় ধরনের পতন হয়েছে। তবে এদিন টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। তবে এদিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৯.২৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬৯৮১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭.৪৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩২৪ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ১৪.৭৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ২১৭৪ পয়েন্টে।

এদিন লেনদেন হয়েছে ৫২৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা। গতকাল রবিবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫৪৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৩৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৬৮টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২২৩টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৪৩টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – বিবিএস ক্যাবলস, আমরা নেটওয়ার্কস, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, গ্রামীনফোন লিমিটেড, ইফাদ অটোস, ব্র্যাক ব্যাংক, রংপুর ফাউন্ড্রি, উত্তরা ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মা ও আইসিবি।

এদিকে দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ১০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ২১৬ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৩৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫২টির কমেছে ১৫৮টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির।

এ দিন টাকায় লেনদেন হয়েছে ৫৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। যা গতকাল রবিবার ছিল ৪২ কোটি ৮১ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড ও এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ