ন্যাশনাল ফিডের শেয়ার বিক্রি করবে স্পন্সর

national_feed_mill_939619377স্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল শিল্প খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল ফিড মিলস লিমিটেডের একজন স্পন্সর শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। সোমবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ইমতিয়াজ নামে এই স্পন্সর হাতে থাকা ১৮ লাখ ৬০ হাজার শেয়ার চলমান বাজার দরে বিক্রয়ের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার বিক্রয় করবেন বলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

কোম্পানিটি এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে পাবলিক মার্কেটে বিক্রয় করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

provati-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ার দর সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক হারে বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল কোনো অপ্রকাশিত তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। সোমবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা যায়।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ১১ নভেম্বর এ শেয়ারের দর ছিল ১৯.৫০ টাকা এবং গতকাল ২৬ নভেম্বর এ শেয়ারের দর সর্বশেষ বেড়ে দাঁড়ায় ২০.৯০ টাকা। এসময় শেয়ারটির দর উঠানামা করেছে।

শেয়ারটির এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এজন্য নোটিস করলে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসএম

বাংলাদেশ ওয়েল্ডিংয়ের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

bdweldinস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাংলাদেশ বাংলাদেশ ওয়েল্ডিং ইলেক্ট্রোড লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। শেয়ারটির দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। সোমবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ১৬ নভেম্বর শেয়ার দর ছিল ২০.৮০ টাকা। গতকাল ২৬ নভেম্বর সর্বশেষ তা ২৪.৯০ টাকায় সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। সম্প্রতি দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় বাংলাদেশ ওয়েল্ডিং ইলেক্ট্রোড লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারটির দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্য সংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/ এমএইচ

লভ্যাংশ বৃদ্ধি পাওয়ায় ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে

northern-juteস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত পাট খাতের কোম্পানি নর্দার্ণ জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড ভালো লভ্যাংশ দেওয়ায় ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উঠে এসেছে। সোমবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, কোম্পানিটি ৩০ জুন, ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০ শতাংশ নগদ এবং ২০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গত বছর কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল।

এবার লভ্যাংশের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উঠে এসেছে।

আগামীকাল ২৮ নভেম্বর থেকে কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএইচ

সিএমসি কামালের বোর্ড সভা পূন: আহবান

cmcস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র শিল্প খাতের কোম্পানি সিএমসি কামাল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের বার্ষিক বোর্ড সভা আগামী ২৭ নভেম্বর পূন: আহবান করা হয়েছে। সোমবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে কোম্পানিটি গত ২৬ নভেম্বর বোর্ড সভাটি আহবান করলেও পরবর্তীতে তা স্থগিত করে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০১৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

২৭ নভেম্বর বিকাল বেলা টায় ৩০ মিনিটে রাজধানীর গুলশান অবস্থিত নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটি ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় সভায় ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনাপূর্বক বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হতে পারে।

এছাড়া বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ নির্ধারণ ও রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হবে।

গত বছর ২০১৬ সালে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৩ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএইচ

সংশোধিত বাজেট হবে ৩ লাখ ৭১ হাজার কোটি টাকার : অর্থমন্ত্রী

muhitস্টকমার্কেট প্রতিবেদক :

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের আকার হবে ৩ লাখ ৭১ হাজার কোটি টাকার।

গতকাল রবিবার সচিবালয়ে রাজস্ব মুদ্রা বিনিময় সমন্বয় কমিটি এবং সম্পদ কমিটির এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটের আকার হবে ৪ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার। চলতি বছরের বাজেটের আকার ৪ লাখ ২৬৬ কোটি টাকার, তা সংশোধন করে করা হবে ৩ লাখ ৭১ হাজার কোটি টাকার। আগামী ফেব্রুয়ারিতে তা চূড়ান্ত করা হবে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসের বাজেট বাস্তবায়নের হার আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ভালো। এই ভালোটা হয়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন ভালো হয়েছে বলে।

রাজস্ব সংগ্রহের পরিস্থিতি কী—জানতে চাইলে মুহিত বলেন, সেটাও আগের অর্থবছরের তুলনায় ভালো।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

সেরা আর্থিক প্রতিবেদন পুরস্কার প্রাপ্ত ২৮ প্রতিষ্ঠানের বেশিরভাগই তালিকাভুক্ত

statmentsস্টকমার্কেট প্রতিবেদক :

ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএবি) সেরা আর্থিক প্রতিবেদনের পুরস্কার পেয়েছে বিভিন্ন খাতের ২৮ প্রতিষ্ঠান। ২০১৬ সালে প্রস্তুত করা নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনের জন্য মোট ১৩টি ক্যাটাগরিতে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অধিকাংশই দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি।

আইসিএবি সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালের সেরা আর্থিক প্রতিবেদন বাছাইয়ের জন্য সাবেক অর্থ সচিব এম মতিউল ইসলামকে প্রধান করে ছয় সদস্যবিশিষ্ট জুরি বোর্ড গঠন করা হয়। জুরি বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন— সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দীন মাহমুদ ও রোকিয়া আফজাল রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী ও ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক এএইচএম মোয়াজ্জেম হোসেন। জুরি বোর্ড বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আর্থিক প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে ১৩টি ক্যাটাগরিতে মোট ২৮ প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করে। এ বছর প্রথমবারের মতো ‘ডাইভার্সিফাইড হোল্ডিংস’ ক্যাটাগরির প্রবর্তন করা হয়েছে।

দেশের ব্যাংকিং ক্যাটাগরিতে আইসিএবি সেরা আর্থিক প্রতিবেদন ২০১৬-এর প্রথম পুরস্কার পেয়েছে বেসরকারি খাতের ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড। যৌথভাবে দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছে সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড। আর প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড ব্যাংকিং ক্যাটাগরিতে সেরা আর্থিক প্রতিবেদনের জন্য তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে। পাশাপাশি সরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সেরা আর্থিক প্রতিবেদনের জন্য প্রথম পুরস্কার পেয়েছে জনতা ব্যাংক লিমিটেড।

ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক সেবা ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে প্রথম পুরস্কার পেয়েছে লংকাবাংলা ফিন্যান্স লিমিটেড ও আইডিএলসি ফিন্যান্স লিমিটেড। আইপিডিসি ফিন্যান্স লিমিটেড দ্বিতীয় ও ইউনিয়ন ক্যাপিটাল লিমিটেড তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে।

ম্যানুফ্যাকচারিং ক্যাটাগরিতে এবার যৌথভাবে প্রথম পুরস্কার পেয়েছে আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেড ও ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। তাছাড়া ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড দ্বিতীয় ও গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন বাংলাদেশ লিমিটেড তৃতীয় সেরা আর্থিক প্রতিবেদনের পুরস্কার পেয়েছে।
বীমা ক্যাটাগরিতে সেরা আর্থিক প্রতিবেদনের জন্য প্রথম পুরস্কার পেয়েছে প্রাইম ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। তাছাড়া গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড দ্বিতীয় ও রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড তৃতীয় হয়েছে।

এনজিও ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে সবচেয়ে বড় বেসরকারি সাহায্য সংস্থা ব্র্যাক। তাছাড়া সাজিদা ফাউন্ডেশন দ্বিতীয় ও উদ্দীপন তৃতীয় সেরা আর্থিক প্রতিবেদনের পুরস্কার পেয়েছে।
যোগাযোগ তথ্যপ্রযুক্তি ক্যাটাগরিতে সেরা আর্থিক প্রতিবেদনের জন্য প্রথম পুরস্কার পেয়েছে গ্রামীণফোন লিমিটেড।

পাবলিক সেক্টর এনটিটিজ ক্যাটাগরিতে দেশের সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সেরা আর্থিক প্রতিবেদনের পুরস্কার পেয়েছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। তাছাড়া ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (ইডকল) দ্বিতীয় ও বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফিন্যান্স ফান্ড লিমিটেড (বিআইএফএফএল) তৃতীয় সেরা আর্থিক প্রতিবেদনের পুরস্কার পেয়েছে।

সেবা ক্যাটাগরিতে সেরা আর্থিক প্রতিবেদনের জন্য প্রথম হয়েছে ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেড। কৃষি ক্যাটাগরিতে গোল্ডেন হারভেস্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড সেরা আর্থিক প্রতিবেদনের জন্য প্রথম পুরস্কার পেয়েছে।

করপোরেট সুশাসনের জন্য সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড প্রথম পুরস্কার পেয়েছে। তাছাড়া এ ক্যাটাগরিতে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড দ্বিতীয় ও ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে।

ইন্টিগ্রেটেড রিপোর্টিং ক্যাটাগরিতে আইডিএলসি ফিন্যান্স লিমিটেড প্রথম পুরস্কার পেয়েছে। তাছাড়া এ ক্যাটাগরিতে গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড দ্বিতীয় ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে।

প্রথমবারের মতো দেয়া ডাইভার্সিফাইড হোল্ডিংস ক্যাটাগরিতে সার্টিফিকেট অব মেরিট পেয়েছে এসিআই লিমিটেড। বিভিন্ন খাতের মোট আট প্রতিষ্ঠান সার্টিফিকেট অব মেরিট পুরস্কার পেয়েছে।

গতকাল রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদের কাছে পুরস্কার তুলে দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) মাসুদ আহমেদ ও ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) চেয়ারম্যান সিকিউকে মুস্তাক আহমেদ। এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে আইসিএবি সভাপতি আদিব হোসেন খান ও রিভিউ কমিটি ফর পাবলিশড অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড রিপোর্টসের (আরসিপিএআর) চেয়ারম্যান পারভীন মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/মোদক.

রতনপুর স্টিলের ১০ লাখ শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা

RSRMস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলস কোম্পানি লিমিটেডের একজন উদ্দ্যোক্তা ১০ লাখ শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

মাকসুদুর রহমান নামে এই উদ্দ্যোক্তা তার হাতে থাকা ১ কোটি ৭৪ লাখ ৫৮ হাজার ৫০৬টি শেয়ারের মধ্যে ১০ লাখ শেয়ার মিসেস মদিনা তুন নাহার কে উপহার স্বরূপ হস্তান্তর করবেন ।

ঘোষণার পর ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার হস্তান্তর করবেন বলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

নর্দার্ণ জুট ম্যানুফ্যাকচারিং শেয়ারের দর বাড়ার তথ্য নেই

northern-juteস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জুট শিল্প খাতের কোম্পানি নর্দার্ণ জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। শেয়ারটির দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ১৩ নভেম্বর শেয়ার দর ছিল ৩৯২.৬০ টাকা। গতকাল ২২ নভেম্বর সর্বশেষ তা ৪৮১.১০ টাকায় সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। সম্প্রতি দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় নর্দান জুট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারটির দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্য সংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএইচ

ভারতে এবার বাতিল হচ্ছে চেকের ব্যবহার!

(JPEG Image, 145 × 119 pixels)স্টকমার্কেট ডেস্ক :

গত বছরের নভেম্বরে হঠাৎ করেই ৫শ’ ও হাজার রুপির নোট বাতিল করে বড় চমক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উদ্দেশ্য ছিল ডিজিটাল লেনদেন বাড়ানো, কালো টাকা প্রতিরোধ করা ও জঙ্গি তহবিলের উৎস ঠেকানো। নোট বাতিলের সেই সিদ্ধান্তের ফলে ডিজিটাল লেনদেন বেশ খানিকটা তাৎক্ষণিক বাড়লেও পরে আবার কমেছে।

তবে সব মিলিয়ে সরকারের নিজস্ব লক্ষ্যমাত্রার ধারে কাছেও পৌঁছানো যায়নি। সূত্রের খবর, সেই কারণে মোদি সরকার চাইছে, এবার চেকের মাধ্যমে লেনদেনও বাতিল করে দিতে। কারণ সরকার মনে করছে চেক মারফত লেনদেন আটকাতে পারলে কিংবা চেকের ব্যবহার কমাতে পারলে ডিজিটাল লেনদেন আরও বাড়বে। পাশাপাশি চেক ছাপানোর খরচও কমবে।

সূত্রের খবর এবার ব্যাঙ্কগুলোর পক্ষ থেকে চেক ইস্যু বন্ধ করে দিতে পারে সরকার। অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স কনফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল প্রবীণ খান্ডেলওয়াল সম্প্রতি ডিজিটাল রথের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, ডিজিটাল লেনদেনকে আরও উৎসাহিত করতে চেক বইয়ের সুবিধা তুলে দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি বলেছেন, এখন নোট প্রিন্ট করতে ২৫ হাজার কোটি রুপি খরচ হয় আর সেগুলির সুরক্ষার জন্য খরচ হয় আর ছয় হাজার কোটি রুপি। চেক বই ছাপানোর খরচও কম নয়। এই খরচের অনেকটাই বাঁচানো সম্ভব হবে যদি নগদ ও চেক লেনদেন বন্ধ বা কমানো যায়। তাঁর এই মন্তব্যের পরেই চেক বই তুলে দেওয়ার সম্ভাবনা জোরালো হয়েছে।

কিন্তু চেক তুলে দিলে কতটা ক্ষতি হবে? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনও চেকের মাধ্যমেই বেশিরভাগ ব্যবসায়িক লেনদেন হয়ে থাকে। সূত্রের খবর, ৯৫ শতাংশ লেনদেনই নগদ অথবা চেকের মাধ্যমে হয়। নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর নগদ লেনদেনের পরিমাণ যত কমেছে, চেকের মাধ্যমে লেনদেনের পরিমাণ ততই বেড়েছে। ফলে এখন হঠাৎ করে চেক তুলে দিলে সমস্যা বাড়বে।

সূত্রের খবর, নোট বাতিলের সিদ্ধান্তের পর গত ডিসেম্বরে ডিজিটাল লেনদেন সর্বোচ্চ (প্রায় ১শ’ কোটি রুপি) পর্যায়ে পৌঁছেছিল। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে তা কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৮৭ কোটি রুপিতে।

সামগ্রিকভাবে ডিজিটাল লেনদেন বেড়েছে ৩১ শতাংশ। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছনোর জন্য শেষে চেক বাতিলের পথেই হাঁটতে পারে মোদি সরকার। তাতে যাবতীয় ডিজিটাল লেনদেন যে বাড়বে তাতে কোনও সন্দেহ নেই।

এখন মোদি সরকার কবে থেকে চেকবই বাতিল করেন সেটাই দেখার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/