আমরা টেকনোলজিসের শেয়ার প্রতি আয় ৮৯ পয়সা

aamra-technology-limitedস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত আইটি খাতের কোম্পানি আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি বছরের ২য় প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ৮৯ পয়সা হয়েছে । কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির বোর্ড সভায় ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৯ পয়সা।
গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৮ পয়সা।

চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২২.৫১ টাকা। যা গত ৩০ জুন ছিল ২২.৬২ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

বিএসআরএম স্টিলসের শেয়ার প্রতি আয় ১.৭৩ টাকা

bsrmস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি বছরের ২য় প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৭৩ টাকা হয়েছে । কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির বোর্ড সভায় ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৭৩ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৩.২৬ টাকা। এ হিসাবে চলতি বছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় কমেছে।

গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৯ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৩৮ পয়সা।

চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৩৩.৯৪ টাকা। যা গত ৩০ জুন ছিল ৩০.২৬ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার প্রতি আয় ১.০৮ টাকা

simtex-2স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি বছরের ২য় প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.০৮ টাকা হয়েছে । কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির বোর্ড সভায় ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৮ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.০৫ টাকা। এ হিসাবে চলতি বছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় কমেছে।

গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৫ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৮৪ পয়সা।

চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২২.৪৬ টাকা। যা গত ৩০ জুন ছিল ২৩.৭৩ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

ইউনিক হোটেলের শেয়ার প্রতি আয় ২৬ পয়সা বেড়েছে

unic...smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত ভ্রমণ ও প্রণোদনা খাতের কোম্পানি ইউনিক হোটেল এন্ড রিসোর্ট লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি বছরের ২য় প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.২১ টাকা হয়েছে । কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির বোর্ড সভায় ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে১.২১ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৯৫ পয়সা। এ হিসাবে চলতি বছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় ২৬ পয়সা বেড়েছে।

গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭১ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৬৯ পয়সা।

চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৮৮.০৩ টাকা। যা গত ৩০ জুন ছিল ৮৮.৮২ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

রিজার্ভের ৬০ লাখ ডলার আনতে ম্যানিলা যাচ্ছে প্রতিনিধি দল

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে রিজার্ভ থেকে চুরি যাওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ অর্থের মধ্যে ছয় মিলিয়ন ডলার (৬০ লাখ ডলার) ফেরত আনতে ফিলিপাইন যাচ্ছে একটি প্রতিনিধি দল।

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ও বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিনিধি দলটি সোমবার (২৯ জানুয়ারি) রাতেই ম্যানিলার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবে।

সোমবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধ্বের মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় গভর্নর ফজলে কবির এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যাংকে রাখা বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের চুরি হওয়া ১০ কোটি ১০ লাখ ডলারের মধ্যে ১৪ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন ডলার অর্থ আনা হয়েছে। এছাড়া ১ দশমিক ২০ মিলিয়ন ডলার আনা হবে শিগগির।

‘আর ফিলিপাইন থেকে ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ফেরত আনতে আজ (সোমবার) রাতেই একটি প্রতিনিধি দল ম্যানিলা যাচ্ছে।’

গত বছরের প্রথম দিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যাংক অব নিউ ইয়র্কে রাখা বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের ১০ কোটি ডলারের বেশি চুরি হয়ে যায়। এরমধ্যে শ্রীলঙ্কায় যাওয়া ২ কোটি ডলার আটকানো হলেও ফিলিপাইনে যাওয়া অর্থের অধিকাংশই যায় ক্যাসিনোতে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এসটি

১৭ কোম্পানির ৬ মাসের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

financialস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ১৭ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকের (জুলাই’২০১৭-ডিসেম্বর’২০১৭) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে । নিম্নে কোম্পানিগুলোর প্রান্তিক প্রতিবেদনের চিত্র তুলে ধরা হলো:

মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড

অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ১১.৭৭ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১০.১২ টাকা। এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.৭৪ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫.০৭ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১০৩.১২ টাকা। আর শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২৭.২৯ টাকা।

ন্যাশনাল টিউবস লি:

অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ১.৬০ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২.৭৪ টাকা।এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৯৪.০৫ টাকা। আর শেয়ার প্রতি সমন্বিত নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৬০ টাকা (নেগেটিভ)।

শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ০.৪২ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৩০ টাকা। এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.১২ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭.১০ টাকা। আর শেয়ার প্রতি সমন্বিত নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৯৬ টাকা।

এএফসি এগ্রো বায়োটেক

অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ১.৪৪ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৩৯ টাকা।এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৩ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৭১ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.৯৯ টাকা। আর শেয়ার প্রতি সমন্বিত নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৮৮ টাকা।

খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড

অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৫৪ টাকা। এর আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.১০ টাকা।এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২১ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০.০২ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.৩৫ টাকা। আর শেয়ার প্রতি সমন্বিত নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.০১ টাকা।

বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যাল লিমিটেড:

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ৩.২৫ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.৭৪ টাকা। এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬৬ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৪৭ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬৩.৭৭ টাকা। আর শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩.১৪ টাকা।

এসিআই ফর্মুলেশন লিমিটেড:

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ২.২৭ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ৩.৮৩ টাকা।এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.১৬ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ৩.১৬ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৫.১১ টাকা। আর শেয়ার প্রতি সমন্বিত নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৯.৫১ টাকা (নেগেটিভ)।

সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড:

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ১.১৮ টাকা। এর আগের বছরে একই সময়ে ছিল ১.১৮ টাকা। এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৬২ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.৮৮ টাকা। আর শেয়ার প্রতি সমন্বিত নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৩৭ টাকা।

এমবি ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড:

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ১.৫৭ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৪০ টাকা। এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮২ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৮৫ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩.৮১ টাকা। আর শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩.৪৬ টাকা।

মেট্রো স্পিনিং মিলস লিমিটেড:

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৮ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ০.২৯ টাকা। এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৩ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসানে ছিল ০.২০ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.৬৬ টাকা। আর শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.০৬ টাকা।

ফারইস্ট নিটিং এন্ড ডাইং:

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ০.৮৩ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৮৬ টাকা। এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৬১ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৯.২১ টাকা। আর শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৪১ টাকা।

একটিভ ফাইন কেমিক্যাল লিমিটেড:

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ১.৩৩ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৩২ টাকা। এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৭০ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২০.৯০ টাকা। আর শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৮৮ টাকা।

খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড:

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ০.৪২ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৩৩ টাকা। এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২২ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.১৫ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.২৪ টাকা। আর শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৫৬ টাকা।

ম্যাকসন্স স্পিনিং মিলস লিমিটেড:

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ০.২১ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.১৬ টাকা। এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৫ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০৩ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৮.৮৩ টাকা। আর শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৬০ টাকা।

রহিম টেক্সাটইল মিলস লিমিটেড:

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ৩.২৩ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩.৯১ টাকা। এদিকে তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৯৩ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.৮৬ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৭.৬৪ টাকা। আর শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৩৭ টাকা।

মেঘনা কনডেন্স মিল্ক লিমিটেড:

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪.৬২৩ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ১.৩৮ টাকা। এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর‘১৭-ডিসেম্বর‘১৭) শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২.৪৮ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০.৭৫ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৪০.৮১ টাকা (মাইনাস) এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.০৯৪ টাকা।

মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড:

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২০৬ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ০.১৯১ টাকা। এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর‘১৭-ডিসেম্বর‘১৭) শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.১০২ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০.০৯৯ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত দায় (এনএভি) হয়েছে ৩.৪০ টাকা।

শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ২য় প্রন্তিকের ইপিএস ৭ পয়সা বেড়েছে

sherpardস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি বছরের ২য় প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে । কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির বোর্ড সভায় ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪২ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৩৬ পয়সা। এ হিসাবে চলতি বছরে কোম্পানির আয় ৬ পয়সা বেড়েছে।

গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৯ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১২ পয়সা। এ হিসাবে চলতি বছরে ২য় প্রান্তিকে কোম্পানির আয় ৭ পয়সা বেড়েছে।

চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭.১০ টাকা। যা গত ৩০ জুন ছিল ১৮.৩০ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

বেসরকারি খাতে ১৬.৮ শতাংশ ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষমাত্রা নিয়ে নতুন মুদ্রানীতিতে

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি শূন্য দশমিক পাঁচ শতাংশ বৃদ্ধি করে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে বেসরকারি খাতে ১৬ দশমিক ৮ শতাংশ ঋণের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। আগের মুদ্রানীতিতে এটা ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির এ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন।

সোমবার দুপুরে রাজধানীতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মূল ভবনের ৫ম তলার জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে আয়োজিত প্রেস কনফারেন্সে এ মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়। এসময় বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি সংবলিত ‘মনিটারি পলিসি স্টেটমেন্ট’ প্রকাশ করা হয়।

জানা গেছে- বেসরকারি খাতে অস্বাভাবিকভাবে ঋণের প্রবাহ বেড়ে যাওয়া, নির্বাচনের বছরে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে যাওয়া, আমদানির চাপ বেড়ে যাওয়াসহ বেশ কয়েকটি কারণে এ মুদ্রানীতি প্রণয়ন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বেসরকারি খাতে অব্যাহতভাবে বাড়ছে ঋণ বিতরণ। বর্তমানে এই খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ১৯ শতাংশেরও বেশি। যা বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া লক্ষ্যমাত্রাকেও ছাড়িয়ে গেছে। আবার চাল, পেঁয়াজসহ জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতির হারও বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী, আগামী জুন পর্যন্ত মূল্যস্ফীতি থাকার কথা ৫ দশমিক ৮ শতাংশের নিচে। কিন্তু এরই মধ্যে এই লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করেছে। বিশেষ করে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার অসহনীয় মাত্রায় রয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে, ডিসেম্বর মাসে পয়েন্ট টু পয়েন্ট সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ; যা নভেম্বরে ছিল ৫ দশমিক ৮৩ ভাগ। এ মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ১৩ শতাংশ; যা নভেম্বরেও ছিল ৭ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ।
প্রসঙ্গত, আগের মুদ্রানীতিতে চলতি ডিসেম্বর পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছিল ১৬ দশমিক ২ শতাংশ। আর আগামী জুন পর্যন্ত এই খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ। কিন্তু নভেম্বরেই বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ ১৯ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি বছর ২ বার মুদ্রানীতি প্রণয়ন ও প্রকাশ করে থাকে। একটি অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিকে অর্থাৎ জুলাই মাসে এবং অন্যটি জানুয়ারি মাসে। সাধারণত মুদ্রার গতিবিধি প্রক্ষেপণ করে এই মুদ্রানীতি। মুদ্রানীতির অন্যতম কাজগুলো হলো- মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করা, ঋণের প্রক্ষেপণের মাধ্যমে সরকারি-বেসরকারি ঋণের যোগান ধার্য করা এবং মুদ্রার প্রচলন নিয়ন্ত্রণ করা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসটি/এমএ

সাইফ পাওয়ারটেকের ৬ মাসের ইপিএস ১.১৮ টাকা

SAIF powerস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি বছরের ২য় প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্বনিত আয় ১.১৮ টাকা হয়েছে । কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির বোর্ড সভায় ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসোলিডেট আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৮ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সাই ছিল। এ হিসাবে চলতি বছরে কোম্পানির আয় সমান রয়েছে।

গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৯ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৬২ পয়সা।

চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৫.৮৮ টাকা। যা গত ৩০ জুন ছিল ১৯.১১ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

এমবি ফার্মার ইপিএস বেড়েছে ১৭ পয়সা

ambee..smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষধ খাতের কোম্পানি এমবি ফার্মা লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি বছরের ২য় প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১৭ পয়সা বেড়েছে । কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির বোর্ড সভায় ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৭ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৪০ পয়সা। এ হিসাবে চলতি বছরে কোম্পানির আয় ১৭ পয়সা বেড়েছে।

গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮২ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৮৫ পয়সা।

চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৩.৮১ টাকা। যা গত ৩০ জুন ছিল ২৫.২৪ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ