ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রসারে সমন্বিত নীতিমালা জরুরি

shahed20180215170215স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কয়েক বছর ধরেই নতুন উদ্যোগগুলো বাস্তবায়নে ভেঞ্চার ক্যাপিটালের বিষয়টি বাংলাদেশে আলোচনা চলছে। এরই মধ্যে একটি আইনও সরকার অনুমোদন দিয়েছে। তবে সমন্বয়হীনতার কারণে নতুন উদ্যোগের বিকল্প অর্থায়নের এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন হয়নি।

এ কারণে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রসারে সমন্বিত নীতিমালা প্রয়োজন, যা আগামী দিনে মধ্য আয়ের বেকারমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে বলে অভিমত দিয়েছেন কর্মশালার বক্তারা।

বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) মিরপুরে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) অডিটোরিয়ামে ‘ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফাইন্যান্সিং ইন বাংলাদেশ: অ্যান এক্সপ্লোরেশন’ শীর্ষক কর্মশালায় আয়োজিত হয়।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহা. রাজী হাসান। আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সেঞ্জ কমিশনের কমিশনার ড. স্বপন কুমার বালা। বিআইবিএম-এর সুপারনিউমারারি অধ্যাপক হেলাল আহমদ চৌধুরী, সুপারনিউমারারি অধ্যাপক ইয়াছিন আলি, বিডি ভেঞ্চার লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এহসানুল হক এবং মসলিন ক্যাপিটাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালী উল মারুফ মতিন।

কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বিআইবিএম-এর মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমদ চৌধূরী। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিআইবিএম-এর অধ্যাপক এবং পরিচালক ( প্রশিক্ষণ) ড. শাহ মো. আহসান হাবিবের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।

মূল প্রবন্ধে বলা হয়, এসএমই এবং পরিবেশ বান্ধব ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রসারে ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। এজন্য সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের বিশেষ ভূমিকা পালন করতে হবে।

ডেপুটি গভর্নর বলেন, ভেঞ্চার ক্যাপিটালের ক্ষেত্রে বেশকিছু বাধা রয়েছে। এসব বাধা একসঙ্গে দূর করা সম্ভব নয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে এসব বাধা কমিয়ে আনার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাজ করছে। ভেঞ্চার ক্যাপিটাল তহবিলের সঙ্গে জড়িতদের সচেতনতা বাড়ানো জরুরি।

অনেক দেশে ভিসিএফ (ভেঞ্চার ক্যাপিটাল) সংস্থাগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং আর্থিক অথরিটির কাছে পাঠানোর প্রয়োজন হয় না। অন্য অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও এসব প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেনের তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠানো হয় না বলে তিনি উল্লেখ করেন।

বিআইবিএম-র সুপারনিউমারারি অধ্যাপক এবং পূবালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হেলাল আহমদ চৌধুরী বলেন, নতুন উদ্যোক্তাদের সহজ আমানত দেওয়ার ক্ষমতা নেই। কিন্তু আইটি এবং পর্যটন খাতে এসব উদ্যোক্তাদের আর্থিক সহায়তা দিতে হবে যাতে তাদের উদ্যোগ বাস্তবায়ন হয়। এতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বেড়ে যাবে।

বিআইবিএমের সুপারনিউমারারি অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ইয়াছিন আলী বলেন, নতুন আইডিয়াই হচ্ছে একটা ভেঞ্চার ক্যাপিটাল। ভেঞ্চার ক্যাপিটালের ফান্ডে সহযোগী হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ভূমিকা পালন করতে হবে। সিকিউরিটি একচেঞ্জ কমিশনকে এক্ষেত্রে সক্রিয় হতে হবে।

বিডি ভেঞ্চারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাখাওয়াত হোসেন বলেন, যেকোনো উদ্যোগের ক্ষেত্রে ঝুঁকি থাকবে। পোর্টফোলিও দেখে সেটা নির্দিষ্ট করতে হবে।

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার ড. স্বপন কুমার বালা বলেন, ভেঞ্চার ক্যাপিটাল এবং ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড দুটোই আলাদা বিষয়। এ বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা রাখা উচিত। ভেঞ্চার ক্যাপিটালের স্বচ্ছ এবং পরিষ্কার নীতিমালা প্রয়োজন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

বিএবি’র অ্যাক্রেডিটেশন সনদ পেল দেশীয় ও বহুজাতিক পাঁচ ল্যাবরেটরি

2018-02-15_6_169289স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আন্তর্জাতিক রপ্তানি বাণিজ্যে বাংলাদেশের অবস্থান শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) দেশীয় ও বহুজাতিক ৫টি ল্যাবরেটরিকে অ্যাক্রেডিটেশন সনদ দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের আয়োজনে ল্যাবরেটরিগুলোর প্রতিনিধিদের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে এই অ্যাক্রেডিটেশন সনদ তুলে দেন শিল্পসচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্।

সনদপ্রাপ্তরা হচ্ছে- বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান এসজিএস বাংলাদেশ লি. ও আইটিএস ল্যাবটেস্ট লি., দেশীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে টেক্সটাইল টেস্টিং ল্যাবরেটরি এসিআই সোর্সিং, মেটেরিয়াল টেস্টিং ল্যাবরেটরি বিএমটিআই এবং ইউনাইটেড হসপিটাল মেডিক্যাল টেস্টিং ল্যাবরেটরি।
বিএবি’র মহাপরিচালক মো. মনোয়ারুল ইসলামের সভাপতিত্বে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সহিদুল ইসলাম, ইউনাইটেড হসপিটালের প্রতিনিধি অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অধ্যাপক জাহিদ মাহমুদ, বিএমটিএল’র নির্বাহী পরিচালক ড. আহসানুল জলিল অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পসচিব বলেন, অতীতে পণ্যের গুণগতমানের জন্য আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি হোঁচট খেয়েছে। এ অবস্থার উত্তরণে বর্তমান সরকার বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের কার্যক্রম জোরদার করেছে। পাশাপাশি জাতীয় মান নির্ধারণী প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইকে শক্তিশালী করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে বিএবি’র কর্মপরিধি সম্প্রসারণের পাশাপশি এর প্রচারণা জোরদার করা হবে। পণ্য উৎপাদন ও গুণগতমান নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা, সততা ও ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে দায়িত্বপালন করে শিল্পসমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের অভিযাত্রাকে এগিয়ে নিতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি তিনি আহ্বান জানান।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

মূলধন ঘাটতি পূরণে ২০ হাজার কোটি টাকা চান ব্যাংকাররা

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সরকারি মালিকানাধীন ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীরা বলেছেন, কোনো ধরনের ফি বা চার্জ ছাড়া ব্যাংকগুলো অনেক সেবা দিয়ে আসছে। এসব কাজে অনেক জনবল নিয়োজিত থাকায় ব্যাংকের দৈনন্দিন অন্য সব কাজ সঠিকভাবে হচ্ছে না। এতে করে ব্যাংকগুলো আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এটাই মূলধন ঘাটতি বৃদ্ধির অন্যতম কারণ বলে জানান ব্যাংকাররা। এ ঘাটতি কমাতে সরকারি সেবার বিনিময়ে নূ্যনতম চার্জ আরোপের প্রস্তাব করেন তারা।

সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ প্রস্তাব করা হয়। বৈঠকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীন আর্থিক বিভাগের সিনিয়র সচিব ইউনুসুর রহমান সভাপতিত্ব করেন। রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালীসহ বিশেষায়িত সাত ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকগুলোর সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জানা যায়, বৈঠকে কৃষি ব্যাংকের এমডি জানান, তারা তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয়ের তুলনায় ১ শতাংশ কম সুদে ঋণ দেন। ফলে লোকসান হচ্ছে। বাড়ছে মূলধন ঘাটতি।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, মূলধন ঘাটতি পূরণে সাত ব্যাংকের জন্য মোট ২০ হাজার কোটি টাকা চেয়েছেন ব্যাংকাররা। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এ প্রস্তাব নাকচ করে দেন। কীভাবে ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থা উন্নীত করা যায়, সে বিষয়ে প্রতিটি ব্যাংককে আলাদা কর্মপরিকল্পনা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়। মূলধন ঘাটতি পূরণে চলতি অর্থবছরে দুই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ওই অর্থ দ্রুত ছাড়ের অনুরোধ করা হয়। জবাবে আর্থিক বিভাগ থেকে জানানো হয়, মে মাসে ওই অর্থ ছাড় করা হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় মালিকানার চার বাণিজ্যিক ও দুই বিশেষায়িত ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৯০৯ কোটি টাকা। গত সেপ্টেম্বরে জনতা ব্যাংকের ঘাটতি দেখা দিয়েছে এক হাজার ২৭৩ কোটি টাকা। তিন মাস আগে ব্যাংকটিতে ১৭ কোটি টাকা উদ্বৃত্ত ছিল।

বরাবরের মতো সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় থাকা বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ঘাটতি সাত হাজার ৫৪০ কোটি টাকা। হলমার্কসহ বিভিন্ন ঋণ কেলেঙ্কারির কারণে আলোচিত সোনালী ব্যাংকের ঘাটতি রয়েছে তিন হাজার ১৪০ কোটি টাকা। গত দুই বছরে বেসিক ব্যাংককে আড়াই হাজার কোটি টাকার মূলধন জোগান দেওয়ার পরও দুই হাজার ৫২৩ কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে। রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের ঘাটতি ৭৪৩ কোটি টাকা। আর রূপালী ব্যাংকের ৬৯০ কোটি টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

সাভার রিফ্যাক্টরিজের শেয়ার দর বাড়ার তথ্য নেই

Savar-Refractoriesস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৗশল খাতের কোম্পানি সাভার রিফ্যাক্টরিজ লিমিটেডের শেয়ারের দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। সাম্প্রতিক অস্বাভাবিক হারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ডিএসই কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। বৃহস্পতিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ৮ ফেব্রুয়ারি এ শেয়ারের দর ছিল ১৫৭ টাকা এবং বৃহস্পতিবার এ শেয়ারের দর দাঁড়ায় ১৮৬.৯০ টাকা।

শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে গত ডিএসই নোটিস পাঠায়। এর জবাবে সাভার রিফ্যাক্টরিজ লিমিটেডের জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

শেয়ারহোল্ডারদের বিওতে বোনাস পাঠিয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ার

UPGDস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ঘোষিত বোনাস শেয়ার, শেয়ারহোল্ডারদের বেনিফিশিয়ারী ওনার্স (বিও) হিবাসে বোনাস পাঠিয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

৩০ জুন ২০১৭ সালের সমাপ্ত হিসাব বছরে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানিটির ঘোষিত বোনাস শেয়ার সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) মাধ্যমে ১৪ ফেব্রুয়ারি শেয়ারহোল্ডারদের নিজ নিজ বিওতে পাঠিয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ২৭ জানুয়ারি কোম্পানিটি বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৯০ শতাংশ নগদ এবং ১০ শতাংশ স্টকসহ মোট ১০০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষনা দিয়েছিল।আর রেকর্ড ডেট ৮ জানুয়ারি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএইচ.

অগ্নি সিস্টেমসের শেয়ার দর বাড়ার তথ্য নেই

Agni_Logoস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আইটি খাতের কোম্পানি অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেডের শেয়ারের দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। সাম্প্রতিক অস্বাভাবিক হারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে সিএসই কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। বৃহস্পতিবার সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ৮ ফেব্রুয়ারি এ শেয়ারের দর ছিল ১৯.৬0 টাকা এবং গতকাল বুধবার এ শেয়ারের দর দাঁড়ায় ২৩.৫০ টাকা।

শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে গত ডিএসই নোটিস পাঠায়। এর জবাবে অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেডের জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

  1. ইউনিক হোটেল
  2. গ্রামীন ফোন
  3. মুন্নু সিরামিকস
  4. ব্র্যাক ব্যাংক
  5. স্কয়ার ফার্মা
  6. কেয়া কসমেটিকস
  7. ড্রাগন সোয়েটার
  8. ফু ওয়াং ফুড
  9. প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল
  10. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড।

ডিএসইতে ৫১২ ও সিএসইতে ২৭ কোটি টাকার লেনদেন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ ৫১২ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এদিন সেখানে সূচক কমেছে। অন্যদিকে এদিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন বাড়লেও সূচক কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫২. পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬০৫০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.১৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪০৫ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ১৯৬৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ২২৩০ পয়েন্টে।

এদিন লেনদেন হয়েছে ৫১২ কোটি ১৭ লাখ টাকা। গতকাল বুধবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৬২১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৩৭ টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৭৬টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১২১টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৩৯টির।

ডিএসইতে এদিন লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো –ইউনিক হোটেল, গ্রামীন ফোন, মুন্নু সিরামিকস, ব্র্যাক ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মা, কেয়া কসমেটিকস, ড্রাগন সোয়েটার, ফু ওয়াং ফুড, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল ও লংকা বাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড।

এদিকে দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৯৬.০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ২৯২ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৪৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৭টির, কমেছে ৬৮টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির।

এদিন টাকায় লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। গতকাল বুধবার লেনদেন হয়েছিল ২৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে কনফিডেন্স সিমেন্ট ও ইউনিক হোটেল লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

তাল্লু স্পিনিং মিলসের ২য় প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

talluস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি তাল্লু স্পিনিং মিলস লিমিটেড চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বৃহস্পতিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৩২ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.২৩ টাকা।

অপর দিকে ৬ মাসে ( জুলাই-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৬১ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.৪৩ টাকা। এ হিসাবে চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৪৯ পয়সা। যা ২০১৭ সালের ৩০ জুন ছিল ১৩ টাকা ১০ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

altexস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ারের দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। সাম্প্রতিক অস্বাভাবিক হারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। বৃহস্পতিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ৪ ফেব্রুয়ারি এ শেয়ারের দর ছিল ১০.৬ টাকা এবং গতকাল বুধবার এ শেয়ারের দর দাঁড়ায় ১৪.১ টাকা।
শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে গত ডিএসই নোটিস পাঠায়। এর জবাবে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম