ইনভেষ্টমেন্ট কর্পোরেশনের দুই হাজার কোটি টাকা বন্ড অনুমোদন

icbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ইনভেষ্টমেন্ট কর্পোরেশন অফ বাংলাদেশকে ২০০০ কোটি টাকার নন-কনভারটেবল সাবর্ডিনেটেড বন্ড প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

মঙ্গলবার বিএসইসির চেয়ারম্যান ড. খায়রুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৬৫১তম কমিশন সভায় এসব বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।

এটি একটি নন কনভার্টেবল, তালিকাভুক্ত হবে না, সম্পূর্ণ অবসায়ন যোগ্য, ফ্লটিং রেটেড, সাবওর্ডিনেটেড বন্ড। বন্ডটি ৭ বছর পরে সম্পূর্ণ অবসায়ন হবে। এই বন্ডটি ইস্যুর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ শেয়ারবাজারকে গতিশীল করতে ব্যবহার করা হবে।

স্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান, করপোরেট প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানি, ফান্ড এবং যে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী এই বন্ডে বিনিয়োগ করতে পারবেন।

বন্ডের ট্রাস্টি এবং ম্যান্ডাটেড লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট, আলফা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ও রুটস ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

আল আরাফাহ ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকা বন্ড অনুমোদন

al-arafaস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) তালিকাভুক্ত আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকার নন-কনভারটেবল সাবর্ডিনেটেড বন্ড প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

মঙ্গলবার বিএসইসির চেয়ারম্যান ড. খায়রুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৬৫১তম কমিশন সভায় এসব বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।

এটি একটি নন কনভার্টেবল, তালিকাভুক্ত হবে না, সম্পূর্ণ অবসায়ন যোগ্য, ফ্লটিং রেটেড, সাবওর্ডিনেটেড বন্ড। বন্ডটি ৭ বছর পরে সম্পূর্ণ অবসায়ন হবে। এই বন্ডটি ইস্যুর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে টায়ার টু ক্যাপিটাল বেইজের শর্ত পূরণ করা হবে।

স্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান, করপোরেট প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানি, ফান্ড এবং যে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী এই বন্ডে বিনিয়োগ করতে পারবেন।

বন্ডের ট্রাস্টি এবং ম্যান্ডাটেড লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে গ্রিন ডেল্টা ইস্যুরেন্স কোম্পানি এবং প্রাইম ব্যাংক ইনভেষ্টমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

ভল্টের সোনা উধাও হয়ে যাওয়ার সংবাদ সত্য নয়: বাংলাদেশ ব্যাংক

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট থেকে সোনা উধাও হয়ে যাওয়ার যে সংবাদ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে তা সঠিক নয় বলে দাবি করেছে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মঙ্গলবার বিকালে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে সোনা কেলেঙ্কারির অভিযোগ সত্য নয়।

এরআগে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত সোনার নয়ছয় নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর ব্যাপক সমালোচনার ঝড় ওঠে।

প্রতিবেদনে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের ওই প্রতিবেদনে বরাত দিয়ে বলা হয়, ২০১৫ সালের ২৩ আগস্ট কাস্টম হাউসের গুদাম কর্মকর্তা হারুনুর রশিদ গোলাকার কালো প্রলেপযুক্ত একটি সোনার চাকতি এবং একটি কালো প্রলেপযুক্ত সোনার রিং বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ওই চাকতি এবং আংটি যথাযথ ব্যক্তি দিয়ে পরীক্ষা করে ৮০ শতাংশ (১৯ দশমিক ২ ক্যারেট) বিশুদ্ধ সোনা হিসেবে গ্রহণ করে প্রত্যয়নপত্র দেয়। কিন্তু দুই বছর পর পরিদর্শক দল ওই চাকতি ও আংটি পরীক্ষা করে তাতে ৪৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ (১১ দশমিক ২ ক্যারেট) সোনা পায়। আংটিতে পায় ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ সোনা (৩ দশমিক ৬৩ ক্যারেট)। ধারণা করা হচ্ছে- ভল্টে রাখার পর এগুলো পাল্টে ফেলা হয়েছে।

প্রতিবেদন বলছে, ভল্টে থাকা সোনার চাকতি এবং আংটি পরীক্ষার পর দেখা গেল এগুলো সোনার নয়, অন্য ধাতুর মিশ্রনে তৈরি। এতে সরকারের ১ কোটি ১১ লাখ ৮৭ হাজার ৮৬ টাকা ৫০ পয়সা ক্ষতি হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

এসএস স্টিলসকে ২৫ কোটি টাকার আইপিও অনুমোদন দিল বিএসইসি

SSSTEELস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ব্যবসা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এসএস স্টিলস লিমিটেডকে ২৫ কোটি টাকার প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কমিশনের ৬৫১তম নিয়মিত সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার বিএসইসির নির্বাহি পরিচালক সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।

শেয়ারবাজার থেকে উত্তোলিত টাকা যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম ক্রয়, ভবন নিমার্ণ ও আইপিও খরচ নির্বাহ কাজে ব্যবহার করা হবে।

উল্লেখ্য, এসএস স্টিলস লিমিটেডের ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৫.৩৫ টাকা। এ সময়ের কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১.২০ টাকা।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে সিটিজেন সিকিউরিটিজ লিমিটেড ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এসটি

ক্রেতাদের বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের মূল্যবৃদ্ধি করতে হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী

tofailস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, দেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলোয় প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হয়েছে। অপ্রত্যাশিত রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর বাংলাদেশে আর কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি। সরকার ও কারখানার মালিকদের সম্মিলিত ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে এটা সম্ভব হয়েছে। ফলে কারখানাগুলো তদারকি করার জন্য অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সর এখন আর প্রয়োজন নেই।

মঙ্গলবার ঢাকায় হোটেল পূর্বাণীতে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘ক্যাপাসিটি বিল্ডিং অব রিমেডিয়েশন কো-অর্ডিনেশন সেল (আরসিসি) শেয়ারিং প্রোগ্রেস অ্যান্ড ওয়ে ফরওয়ার্ড’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের জোট অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সকে ৫ বছরের জন্য দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছিল। গত ৭ মে তাদের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কার্যক্রম গুটিয়ে নেয়ার জন্য ৬ মাস মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। আর কোনও সময় বাড়ানো হবে না। এখন রিমেডিয়েশন কো-অর্ডিনেশন সেল (আরসিসি) বা সংস্কার সমন্বয়ক সেল তৈরি পোশাক কারখানাগুলোর কাঠামো, অগ্নি ও বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দায়িত্ব পালন করবে।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, তৈরি পোশাক খাতকে নিরাপদ ও কর্মবান্ধব করে গড়ে তুলেছে বাংলাদেশ। শ্রম আইন সংশোধন করে শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। বিপুল অর্থ বিনিয়োগে আধুনিক করা হয়েছে তৈরি পোশাক কারখানাগুলো। বিশ্বমানের কারখানায় বাংলাদেশে পোশাক তৈরি হচ্ছে। কিন্তু তৈরি পোশাক ক্রেতারা (বিদেশিরা) মূল্য বৃদ্ধি করছে না। তৈরি পোশাকের মূল্যবৃদ্ধি করতে হবে।

অনুষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক, সচিব আফরোজা খানম, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিজিএমইএর সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান, ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন, ইউরোপিয়ন ইউনিয়ন ও নরওয়ের রাষ্ট্রদূত, অ্যাকর্ড, অ্যালায়েন্স, বিকেএমইএ এবং শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

পিজিসিবির অপটিক্যাল ফাইবার লিজ নিলো গ্রামীণফোন

de02c52288d442872359bf43ee528afe-5b4ddee31fa47স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিদ্যুতের জাতীয় গ্রিড লাইনের ওপর স্থাপিত অপটিক্যাল ফাইবারের একাংশ গ্রামীণফোনকে লিজ দিয়েছে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লি. (পিজিসিবি)। এ লিজের আওতায় চট্টগ্রামের হাটহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১৪৯ কিলোমিটার দীর্ঘ অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করবে গ্রামীণফোন। সম্প্রতি পিজিসিবিরি প্রধান কার্যালয়ে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এই সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। মঙ্গলবার (১৭ জুলাই) পিজিসিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দেশজুড়ে বিস্তৃত পিজিসিবির অপটিক্যাল ফাইবার ওভারহেড লাইনের ওপরে থাকায় স্থানীয় প্রেক্ষাপটে অধিকতর নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মাটি খোঁড়াখুঁড়িসহ অন্যান্য কারণে এ লাইন কাটা পড়ার বিড়ম্বনা নেই। ফলে ডিজিটাল যোগাযোগের ক্ষেত্রে অন্যান্য অপটিক্যাল সংযোগের তুলনায় অপেক্ষাকৃত নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিতে পারে পিজিসিবি’র অপটিক্যাল ফাইবার। এ কার্যক্রম পরিচালনায় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআারসি)-এর কাছ থেকে এনটিটিএন লাইসেন্স নিয়েছে পিজিসিবি।

গ্রামীণফোনের সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে বলা হয়েছে, গ্রামীণফোন হাটহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১৪৯ কি.মি. একজোড়া অপটিক্যাল ফাইবারের ব্যবহারের ভাড়া বাবদ পিজিসিবিকে বার্ষিক এককোটি সাত লাখ টাকা পরিশোধ করবে।

পিজিসিবির পক্ষে কোম্পানি সচিব মো. আশরাফ হোসেন ও গ্রামীণফোনের পক্ষে চিফ প্রকিউরমেন্ট অফিসার আবুল কাশেম মহিউদ্দিন আল-আমীন চুক্তিপত্রে সই করেন। এ সময় পিজিসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুম-আলবেরুনী, নির্বাহী পরিচালক মো. এমদাদুল ইসলাম, মো. শাফায়েত হোসেন ও খোন্দকার মো. আব্দুল হাই, পরিচালক (ওপিজিডব্লিও) মো. আশরাফ হোসেন, গ্রামীণফোনের মহাব্যবস্থাপক হীরক কুমার পাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে কর্মকর্তারা জানান, উভয়পক্ষের এ চুক্তির ফলে ইন্টারনেটে ডাটা বিনিময়, ভিডিও কনফারেন্সিং, ভয়েস কমিউনিকেশনসহ সব ধরনের ডিজিটাল যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক বেশি স্থিতিশীল হবে।

প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে গ্রামীণফোনকে প্রথমবার অপটিক্যাল ফাইবার ভাড়া দিয়েছিল পিজিসিবি, যা ২০১৬ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। লিজের রেট পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে চুক্তি করা হয়েছে, যা ২০১৬ সালের মে মাস থেকে কার্যকর হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

 

ভিএফএস থ্রেড ডায়িংয়ের আবেদন ৪৬ গুণ; লটারী বৃহস্পতিবার

vfs_logo_2স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ভিএফএস থ্রেড ডায়িং লিমিটেডের আইপিও সাবস্ক্রিপশনের আবেদন জমা পড়েছে চাহিদার প্রায় ৪৬ গুণ বেশি। এসব আবেদনের লটারী ড্র হবে আগামী বৃহস্পতিবার। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

কোম্পানিটির আইপিও আবেদন চাহিদার চেয়ে ৪৫.৫৭ গুণ বেশি পড়েছে। এসব আবেদনের মধ্যে থেকে লটারির মাধ্যমে আইপিও শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হবে।

আগামী ১৯ জুলাই বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় রমনায় অবস্থিত ইন্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট মিলনায়তনে এই লটারি ড্র অনুষ্ঠানটি হবে।

এর আগে গত ২৪ জুন হতে ২ জুলাই পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিও আবেদন গ্রহণ করা হয়।

কোম্পানিটিকে ২২ কোটি টাকার প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত ২৮ মে কমিশনের ৬৩৮তম নিয়মিত সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

শেয়ারবাজার থেকে উত্তোলিত ২২ কোটি টাকা যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম ক্রয়, ভবন নিমার্ণ ও আইপিও খরচ নির্বাহ কাজে ব্যবহার করা হবে।

উল্লেখ্য, ভিএফএস থ্রেড লিমিটেডের ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৯.৯০ টাকা। এ সময়ের কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২.২৫ টাকা।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে সিটিজেন সিকিউরিটিজ লিমিটেড ও ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

 

  1. কেডিএস ইন্ডাস্ট্রিজ
  2. মুন্নু সিরামিকস
  3. বিবিএস ক্যাবলস
  4. খুলনা পাওয়ার
  5. স্কয়ার ফার্মা
  6. গ্রামীনফোন লিমিটেড
  7. বসুন্ধরা পেপার মিলস
  8. এসকে ট্রিমস
  9. বিএসআরএম লিমিটেড
  10. আইটি কন্সালটেন্স লিমিটেড।

দিনশেষে শেয়ারবাজারে লেনদেন, দর ও সূচকের পতন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে কমেছে। এদিন সেখানে শেয়ার দরের সাথে সূচকের পতন হয়েছে। এদিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৮৬ কোটি ৫ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ৮৭৩ কোটি ৬৮ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে।

এদিন লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৪.৪৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪৩২৫ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.৩৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২৬২ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ২.৮৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮৮৯ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৪১ টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১২০টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৭৩ টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৪৮টির দর।

ডিএসইতে এদিন লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – কেডিএস ইন্ডাস্ট্রিজ, মুন্নু সিরামিকস, বিবিএস ক্যাবলস, খুলনা পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা, গ্রামীনফোন লিমিটেড, বসুন্ধরা পেপার মিলস, এসকে ট্রিমস, বিএসআরএম লিমিটেড ও আইটি কন্সালটেন্স লিমিটেড।

এদিকে মঙ্গলবার দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৪২.০৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৯০৫ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৪১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ১৪১টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির।

এদিন লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল ড্রাগন সোয়েটার ও স্কয়ার ফার্মা লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

ন্যাশনাল ফিডের শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই

national_feed_mill_939619377স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেডের শেয়ারের দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। সাম্প্রতিক অস্বাভাবিক হারে শেয়ার দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। মঙ্গলবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ১২ জুলাই এ শেয়ারের দর ছিল ১২.৯০ টাকা এবং গতকাল ১৬ জুন এ শেয়ারের দর বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮.২০ টাকা।

শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে গত ডিএসই নোটিস পাঠায়। এর জবাবে ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি