সেরা করদাতা কার্ড পেল ১৪১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান

4ab3071107e4fd7634bf196d73570b88-5bea5a27bd6fdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অন্যবারের মতো এবারও সেরা করদাতা হিসেবে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ১৪১টি ট্যাক্স কার্ড বা কর কার্ড দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মধ্যে ব্যক্তি রয়েছেন ৭৬ জন, বাকিগুলো প্রতিষ্ঠান। এর বাইরে প্রতিটি সিটি করপোরেশনের তিনজন সর্বোচ্চ করদাতা, একজন করে নারী করদাতা ও তরুণ করদাতা এবং দুজন দীর্ঘ সময় ধরে কর প্রদানকারী করদাতাকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। এই তালিকায় আছেন ৫১৫ জন করদাতা। দেশের বিভিন্ন এলাকায় আলাদা আলাদা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁদের হাতে সম্মাননা তুলে দেওয়া হয়।

ঢাকায় জাতীয়ভাবে ১৪১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীদের হাতে কর কার্ড ও সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয় সোনারগাঁও হোটেলে গতকাল সোমবার আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন।

অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে আমরা সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হতে চাই। এ জন্য দেশের বার্ষিক আয় ২ শতাংশ হারে বৃদ্ধি করতে হবে।’ তিনি বলেন, সব দেশেই একটি গোষ্ঠী থাকে, যারা অসমর্থ। রাষ্ট্রকে তাদের দায়িত্ব নিতে হবে।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘এমন ব্যক্তিদের নির্বাচন করতে হবে, যাঁরা দেশকে ভালোভাবে পরিচালনা করতে পারেন। আমরা জানি, বাংলাদেশের জনগণ সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে জানে।’

অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আবদুল মান্নান বলেন, ‘আমরা সবচেয়ে কম ব্যথা দিয়ে সবচেয়ে বেশি কর আদায় করি। কর কার্ড দেওয়ার মাধ্যমে ওই সব করদাতাকে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সম্মান জানানো হচ্ছে।’

সম্মাননা নিচ্ছেন আইনজীবী তানজীবুল আলম। ছবি: প্রথম আলোসম্মাননা নিচ্ছেন আইনজীবী তানজীবুল আলম। ছবি: প্রথম আলোব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেন, যাঁরা কর দিচ্ছেন, তাঁদের ওপর যেন বাড়তি কর চাপিয়ে না দেওয়া হয়। কর আহরণ করে সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এনবিআর চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। আরও বক্তব্য দেন এনবিআরের সদস্য জিয়াউদ্দিন মাহমুদ। অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীকে এনবিআরের পক্ষ থেকে আজীবন সম্মাননা দিয়ে ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয়। এ বছর ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে বেশ কয়েকটি শ্রেণিতে কর কার্ড দেওয়া হয়। শ্রেণিওয়ারি কর কার্ড পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে আছেন—

সিনিয়র সিটিজেন: এ শ্রেণিতে কর কার্ড পান রাজশাহী কর অঞ্চলের স্যামুয়েল এস চৌধুরী, তপন চৌধুরী ও রাজশাহীর অনিতা চৌধুরী, বৃহৎ করদাতা ইউনিটের (এলটিইউ) গোলাম দস্তগীর গাজী ও ঢাকা-৩ কর অঞ্চলের খন্দকার বদরুল হাসান।

গেজেটভুক্ত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা: ঢাকার চারটি কর অঞ্চলের লে. জেনারেল (অব.) আবু সালেহ মো. নাসিম, নাসির উদ্দিন মৃধা, এস এম আবদুল ওয়াহাব, ইদ্রিস আলী মিয়া ও আতাউর রউফ।

নারী: ঢাকার কর অঞ্চল ৩-এর রুবাইয়াত ফারজানা হোসেন, কর অঞ্চল ৬-এর মাহমুদা আলী শিকদার ও কর অঞ্চল ৯-এর পারভীন হাসান এবং রাজশাহী কর অঞ্চলের রত্না পাত্র এবং রংপুর কর অঞ্চলের নিশাত ফারজানা চৌধুরী।

সম্মাননা নিচ্ছেন চিকিৎসক প্রাণ গোপাল দত্ত। ছবি: প্রথম আলোসম্মাননা নিচ্ছেন চিকিৎসক প্রাণ গোপাল দত্ত। ছবি: প্রথম আলো
তরুণ: এলটিইউর করদাতা নাফিস সিকদার, ঢাকার কর অঞ্চল ৪-এর গাজী গোলাম মর্তুজা, কর অঞ্চল ৩-এর মো. হাসান, কর অঞ্চল ১০-এর জুলফিকার হোসেন মাসুদ রানা ও চট্টগ্রাম কর অঞ্চল ৪-এর আমজাদ খান।

প্রতিবন্ধী: চট্টগ্রামের সুকর্ণ ঘোষ, সিলেটের মামুনুর রশিদ ও খুলনার কাজী আখতার হোসেন।

ব্যবসায়ী: ঢাকার কর অঞ্চল ২-এর মো. কাউছ মিয়া, কর অঞ্চল ১২-এর আবদুল কাদির মোল্লা, কর অঞ্চল ১৫-এর কামরুল আশরাফ খান, এলটিইউর সৈয়দ আবুল হোসেন ও কর অঞ্চল ১০-এর মো. নুরুজ্জামান খান।

বেতনভোগী: এ শ্রেণির পাঁচজন একই পরিবারের। তাঁরা কর অঞ্চল ৩ ও ৮-এর করদাতা। তাঁরা হলেন লায়লা হোসেন, মোহাম্মদ ইউসুফ, হোসনে আরা হোসেন, খাজা তাজমহল ও এম এ হায়দার হোসেন। এই পরিবার ড্রাগ ইন্টারন্যাশনালের মালিক।

চিকিৎসক: পাঁচ করদাতাই কর অঞ্চল ১০-এর। তাঁরা হলেন এ কে এম ফজলুল হক, প্রাণগোপাল দত্ত, জাহাঙ্গীর কবির, এন এ এম মোমেনুজ্জামান ও মো. নুরুল ইসলাম।

আইনজীবী: এ শ্রেণির সবাই কর অঞ্চল ৮-এর। তালিকায় রয়েছেন নিহাদ কবির, মাহবুবে আলম, শেখ ফজলে নূর তাপস, আহসানুল করিম ও কাজী মুহাম্মদ তানজীবুল আলম।

খেলোয়াড়: এ শ্রেণিতে আছেন তিন ক্রিকেটার। কর অঞ্চল ৭-এর সাকিব আল হাসান এবং কর অঞ্চল ১-এর তামিম ইকবাল ও মাশরাফি বিন মুর্তজা।

সম্মাননা নিচ্ছেন স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের সিইও নাসের এজাজ বিজয়। ছবি: প্রথম আলোসম্মাননা নিচ্ছেন স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের সিইও নাসের এজাজ বিজয়। ছবি: প্রথম আলোঅভিনেতা-অভিনেত্রী: মাহফুজ আহমেদ, এম এ জলিল অনন্ত এবং এস এ আবুল হায়াত।

শিল্পী: রুনা লায়লা, তাহসান রহমান খান ও এস ডি রুবেল।

স্থপতি: ফয়েজ উল্লাহ, হাসান সামস উদ্দীন ও ইকবাল হাবিব।

প্রকৌশলী: চট্টগ্রামের মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, রাজশাহীর হাফিজুর রহমান ও বগুড়ার হামিদুল হক।

হিসাবরক্ষক: ঢাকার মোক্তার হোসেন, এম বি এম লুৎফুল হাদী ও বিমলেন্দু চক্রবর্ত্তী।

নতুন করদাতা: ঢাকার মিয়া মনিকা রফিকুলোভনা, তাফিজুল ইসলাম পিয়াল ও সাইফুল ইসলাম, সিলেটের রানা মালিক, মোসাম্মৎ সেলিনা আক্তার ও রাসেল রায় এবং রাজশাহীর ছিয়াতুন নেছা।

অন্যান্য: এলটিইউর করদাতা সদর উদ্দিন খান, আবু মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন খান ও নজরুল ইসলাম মজুমদার।

প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে যেসব প্রতিষ্ঠান কর কার্ড পেয়েছে, সেগুলোর মধ্যে আছে

ব্যাংকিং: ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, এইচএসবিসি, সাউথইস্ট ব্যাংক ও পূবালী ব্যাংক।

সেরা করদাতার সম্মাননা পাওয়া তারকারা। ছবি: প্রথম আলোসেরা করদাতার সম্মাননা পাওয়া তারকারা। ছবি: প্রথম আলোঅব্যাংকিং আর্থিক: আইডিএলসি ফাইন্যান্স, ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি), বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফাইন্যান্স ফান্ড লিমিটেড ও উত্তরা ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক: নেস্‌লে বাংলাদেশ, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ ও ট্রান্সকম বেভারেজেস।

প্রকৌশল: বিএসআরএম স্টিলস, পিএইচপি কোল্ড রোলিং মিলস ও পিএইচপি নফ কন্টিনিউয়াস গ্যালভানাইজিং মিলস।

প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া: ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেড, ট্রান্সক্রাফট লিমিটেড, মিডিয়া ওয়ার্ল্ড লিমিটেড ও মিডিয়াস্টার লিমিটেড।

তৈরি পোশাক: রিফাত গার্মেন্টস, জিএমএস কম্পোজিট, দ্যাটস ইট স্পোর্টসওয়্যার, রিপন নিটওয়্যার, ফোর এইচ ফ্যাশন, কেডিএস গার্মেন্টস ও এপেক্স লেনজারি।

এ ছাড়া টেলিযোগাযোগে গ্রামীণফোন, জ্বালানিতে তিতাস গ্যাস, সিলেট গ্যাস ও শেভরন বাংলাদেশ ব্লকস থারটিন অ্যান্ড ফোরটিন লিমিটেড; পাটশিল্পে জনতা জুট, সুপার জুট ও আইয়ান জুট; আবাসনে স্পেসজিরো, বে ডেভেলপমেন্টস ও স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার্স; চামড়াশিল্পে বাটা শু, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার ও লালমাই ফুটওয়্যার; অন্যান্য শ্রেণিতে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, মেটলাইফ, লাফার্জ হোলসিম ও নিটল মোটরস; অন্যান্য করদাতার ফার্ম পর্যায়ে ওয়ালটন মাইক্রো-টেক করপোরেশন, এস এন করপোরেশন, ওয়ালটন প্লাজা এবং এ এস বি এস।

আরডি ফুডের ১ম প্রান্তিক বোর্ড সভা ১৪ নভেম্বর

RD-Milkস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক শিল্প খাতের কোম্পানি আরডি ফুড লিমিটেডের প্রথম প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ১৪ নভেম্বর আহবান করা হয়েছে। মঙ্গলবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা সাড়ে ৩টায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরে অবস্থিত নিজস্ব অফিসে এই সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

এ সভায় কোম্পানিটির প্রথম প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

শ্যামপুর সুগারের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

Shyampur Sugar Mills Limited_company_logoস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত শ্যামপুর সুগার মিলস লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ বা তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে।

জানা যায়, গত ৭ নভেম্বর শেয়ার দর ছিল ২৬.৬০ টাকা। আর গতকাল ১২ নভেম্বর সর্বশেষ তা ৩৪.৩০ টাকায় লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় শ্যামপুর সুগার লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্যসংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বি

ন্যাশনাল টির ১ম প্রান্তিক ইপিএস ১৯.৮০ টাকা

NTCস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল টি লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় কোম্পানিটি চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাই-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৯.৮০ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১৫.৩২ টাকা। এ হিসাবে এই ৩ মাসে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে।

৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭৩.০৭ টাকা, যা গত ৩০ জুন ছিল ১৫৩.২৭ টাকা। এ হিসাবে এই ৩ মাসে কোম্পানিটির ন্যাভ কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

কেডিএস এক্সেসরিজের ইপিএস ও ন্যাভ বেড়েছে

kds-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি কেডিএস এক্সেসরিজ লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় কোম্পানিটি চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাই-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৩৯ টাকা। এ হিসাবে এই ৩ মাসে কোম্পানিটির আয় কমেছে।

৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৫.১৪ টাকা, যা গত ৩০ জুন ছিল ২৪.৮৮ টাকা। এ হিসাবে এই ৩ মাসে কোম্পানিটির ন্যাভ বেড়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

জাহিন টেক্সটাইলের ইপিএস কমেছে ও ন্যাভ বেড়েছে

zahinস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি জাহিন টেক্সটাইল লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় কোম্পানিটি চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাই-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৫ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৩২ টাকা। এ হিসাবে এই ৩ মাসে কোম্পানিটির আয় কমেছে।

৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৫.০৬ টাকা, যা গত ৩০ জুন ছিল ২৪.৯৯ টাকা। এ হিসাবে এই ৩ মাসে কোম্পানিটির ন্যাভ বেড়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

আমান কটনের ১ম প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

Aman-Cotton-Fibrous-Ltdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় কোম্পানিটি চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাই-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৬৭ টাকা। এ হিসাবে এই ৩ মাসে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে।

৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৪২.৩১ টাকা, যা গত ৩০ জুন ছিল ৪২.৩৩ টাকা। এ হিসাবে এই ৩ মাসে কোম্পানিটির ন্যাভ কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ