ইভেন্স টেক্সটাইলের ৬ মাসের ইপিএস ০.৭০ টাকা

Evince-Textile-220x140স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি ইভেন্স টেক্সটাইল লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮১ টাকা। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৭০ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৭৯ টাকা।

কোম্পানিটির চলতি বছরের অক্টোবর- ডিসেম্বরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৩৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৪৩ টাকা।

চলতি বছর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১৫.১৪ টাকা, যা গত ৩০ জুন ২০১৮ সালে ছিল ১৪.৪৪ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

এটলাস বিডির ৬ মাসের লোকসান কমেছে

atlasস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি এটলাস বিডি লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ারপ্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.৭০ টাকা। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৭০ টাকা। যা আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ১.১২ টাকা।

কোম্পানিটির চলতি বছরের অক্টোবর- ডিসেম্বরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ০.৫২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৪৬ টাকা।

চলতি বছর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১৩৪ টাকা, যা গত ৩০ জুন ২০১৮ সালে ছিল ১৪৮ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

বিডি ল্যাম্পসের ৬ মাসের ইপিএস ০.৮১ টাকা

bdlams-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বিডি ল্যাম্পস লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮১ টাকা। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৮১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ১.৩৭ টাকা।

কোম্পানিটির চলতি বছরের অক্টোবর- ডিসেম্বরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৭১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ১.০১ টাকা।

চলতি বছর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ৯৪.৩৪ টাকা, যা গত ৩০ জুন ২০১৮ সালে ছিল ১০১.৬৯ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

এমবি ফার্মার ৬ মাসের ইপিএস ১.৬৯ টাকা

ambee..smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষধ খাতের কোম্পানি এমবি ফার্মা লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬৯ টাকা। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১.৬৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ১.৬৯ টাকা।

কোম্পানিটির চলতি বছরের অক্টোবর- ডিসেম্বরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.৮৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৮২ টাকা।

চলতি বছর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ২৪.৩৮ টাকা, যা গত ৩০ জুন ২০১৮ সালে ছিল ২৫.৬৮ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

লভ্যাংশ দেওয়ায় ‘এন’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে ইন্ট্রাকো

intracoস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানী ও শক্তি শিল্প খাতের কোম্পানি ইন্ট্রাকো রি ফুয়েলিং লিমিটেড ‘এন’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। ভালো লভ্যাংশ দেওয়ায় কোম্পানিটিকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটি গত ৩০ জুনে সমাপ্ত ২০১৮ অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য সাড়ে ৫ শতাংশ বোনাস ও ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

আগামীকাল ৩০ জানুয়ারি থেকে শেয়ারবাজারে কোম্পানিটি এন এর পরিবর্তে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এসটি

ডিএসই ও সিএসইতে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে কমেছে। এদিন দিনশেষে সেখানে সূচকও কমেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমলেও সূচক বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৯৪৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ১০০৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে।

এদিন লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২০.৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৯২৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.১৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩৩১ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ০.৪৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২০৪৬ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৪৭টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৫১টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৫৯টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৩৭টির দর।

ডিএসইতে এদিন লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – ইষ্টার্ণ হাউজিং, ইউনাইটেড পাওয়ার, প্রিমিয়ার ব্যাংক, গ্রামীনফোন লিমিটেড, ন্যাশনাল পলিমার, বিবিএস ক্যাবলস, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, সায়হাম টেক্সটাইল, শিপিং করপোরেশন ও স্কয়ার ফার্মা লিমিটেড।

এদিকে মঙ্গলবার দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৬.২৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ১৯০ পয়েন্টে।

সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৪টির, কমেছে ১২৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির শেয়ার দর।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।

দিনশেষে সেখানে লেনদেনের শীর্ষে ছিল ইষ্টার্ণ হাউজিং ও প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

  1. ইষ্টার্ণ হাউজিং
  2. ইউনাইটেড পাওয়ার
  3. প্রিমিয়ার ব্যাংক
  4. গ্রামীনফোন লিমিটেড
  5. ন্যাশনাল পলিমার
  6. বিবিএস ক্যাবলস
  7. মেঘনা পেট্রোলিয়াম
  8. সায়হাম টেক্সটাইল
  9. শিপিং করপোরেশন
  10. স্কয়ার ফার্মা লিমিটেড।

দুর্নীতি বেড়ে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে ১৩তম: টিআই

tiস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের (টিআই) প্রকাশ করা দুর্নীতির ধারণা সূচকে চার ধাপ অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের। এর মানে হলো, বাংলাদেশে দুর্নীতি আগের চেয়ে বেড়েছে। সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় ১৩তম অবস্থানে উঠেছে বাংলাদেশ। যার স্কোর ২৬। ২০১৮ সালে প্রকাশিত তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৭তম। স্কোর ছিল ২৮। তার আগের বছর (২০১৬ সালে) অবস্থান ছিল ১৫তম।

জার্মানির বার্লিনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান টিআইয়ের প্রকাশ করা দুর্নীতির ধারণাসূচক ২০১৮-এর প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এ তথ্য তুলে ধরেন।

১৮০টি দেশের ওপর টিআই এই জরিপ চালিয়েছে। জরিপে ০ থেকে ১০০ নম্বরের স্কেলে দেশগুলোকে নম্বর দেওয়া হয়েছে। সবচেয়ে কম নম্বর (১০ স্কোর) পেয়ে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হয়েছে সোমালিয়া। তার পরেই রয়েছে (১৩ স্কোর) সিরিয়া ও দক্ষিণ সুদান। তৃতীয় অবস্থানে (১৪ স্কোর) রয়েছে ইয়েমেন ও উত্তর কোরিয়া। ১৮০টি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৯ নম্বরে। এর আগে ২০১৭ সালে বাংলাদেশ ছিল ১৪৩ নম্বর অবস্থানে।

আর সবচেয়ে বেশি (৮৮ স্কোর) পেয়ে সবেচয়ে কম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ বিবেচিত হয়েছে ডেনমার্ক। কম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে এর পরেই রয়েছে (৮৭ স্কোর) নিউজিলন্যান্ড। তৃতীয় অবস্থানে (৮৫ স্কোর) রয়েছে ফিনল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, সুইডেন ও সুজারল্যান্ড।

বাংলাদেশের সঙ্গে একইরকম ভাবে ২৬ স্কোর পেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে ১৩ নম্বর অবস্থানে রয়েছে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক ও উগান্ডা।

এদিকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ আফগানিস্তান (১৬ স্কোর)। আর সবচেয়ে কম দুর্নীতি ভুটানে (৬৮)। এই এলাকায় দুর্নীতির দিক থেকে আফগানিস্তানের পরই রয়েছে বাংলাদেশ। ভারতের স্কোর ৪১, তালিকায় অবস্থান ৭৮। পাকিস্তানের স্কোর ৩৩, তালিকায় অবস্থান ১১৭ নম্বরে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড

২০১৫ সালে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা পাচার

money laldarinস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ থেকে ২০১৫ সালে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা পাচার হওয়ার তথ্য দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটি (জিএফআই)। সংস্থাটি গতকাল সোমবার বৈশ্বিকভাবে ১৪৮টি দেশের অর্থ পাচারের তথ্য প্রকাশ করেছে।

কয়েক বছর ধরে জিএফআই এ ধরনের অর্থ পাচারের প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছে। এবারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের মাধ্যমে ৫৯০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে। বর্তমান বাজারদরে (৮৪ টাকা প্রতি ডলার হিসাবে) এই অর্থের পরিমাণ ৪৯ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা। আর গতবারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৪ সালে দেশ থেকে ৯১১ কোটি ডলার পাচার হয়েছিল। বর্তমান বাজার ধরে যার পরিমাণ সাড়ে ৭৬ হাজার কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে টাকা পাচার কমেছে প্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকা।

এবারের জিএফআইয়ের প্রতিবেদনে ১৪৮টি উদীয়মান ও উন্নয়নশীল দেশের অর্থ পাচারের তথ্য দেওয়া হয়েছে। সবচেয়ে বেশি অর্থ পাচার হয় চীন থেকে। এ তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১৯ তম।

মূলত আমদানি-রপ্তানির সময়ে পণ্য ও সেবার প্রকৃত মূল্য কী পরিমাণ গোপন করা হয়, তার হিসাবের ভিত্তিতে অর্থ পাচারের প্রতিবেদন তৈরি করে জিএফআই। এবারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৫ সালে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে অবৈধ পন্থায় ২৮০ কোটি ডলার এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ সাড়ে ২৩ হাজার কোটি টাকা।

দেশ থেকে ২০১৪ সালের চেয়ে পরের বছর অর্থ পাচার কম হওয়া প্রসঙ্গে আহসান এইচ মনসুর বলেন, সাধারণত নির্বাচনের সময়ে অর্থ পাচার বেড়ে যায়। আবার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে অর্থ পাচার কমে আসে।

এবার দেখা যাক, ২০১৫ সালে বাংলাদেশ থেকে পাচার করা প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা দিয়ে কী করা যেত। ওই এক বছরের পাচার করা টাকা দিয়ে পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেল নির্মাণের মতো দুটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা যেত। পদ্মা সেতু প্রকল্পে খরচ ধরা হয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা। আর মেট্রোরেল প্রকল্পের খরচ প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা।

গতবার জিএফআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ২০০৫ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ১০ বছরে প্রায় ৭ হাজার ৫৮৫ কোটি ডলার বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে। ২০১৫ সালে পাচার হয়েছে আরও ৫৯০ কোটি ডলার। সেই হিসাবে গত ১১ বছরে মোট পাচার হয়েছে ৮ হাজার ১৭৫ কোটি ডলার। বর্তমান বাজারদরে এর মূল্যমান ৬ লাখ ৮৬ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। যা চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) প্রায় পৌনে চার গুণ বেশি। এবার ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকার এডিপি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

গতবারের মতো জিএফআইয়ের এবারের প্রতিবেদনেও একটি দেশের মোট আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের কত শতাংশ পর্যন্ত অর্থ পাচার হয়েছে, সেই তথ্য প্রকাশ করেছে। জিএফআই বলছে, ২০১৫ সালে উন্নত দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের মোট আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সাড়ে ১৭ শতাংশ বিদেশে পাচার হয়ে যেতে পারে। ওই বছর বাংলাদেশ থেকে উন্নত দেশগুলোতে ৩ হাজার ৩৭৩ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বাণিজ্য হয়েছে। সেই হিসাবে বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে ৫৯০ কোটি ডলার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/জেড