নানা পদক্ষেপেও আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

low profit-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

লেনদেন তলানীতে নেমে আসছে। মূল্যসূচক একদিন বাড়ছে, তো পাঁচ দিন পড়ছে। কোন কিছুতেই কাজ হচ্ছে না। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে হতাশা বাড়ছে।

সবাই প্রত্যাশা করেছিল ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের পর নতুন সরকার আসলে বাজার ভালো হবে; তেমনটা লক্ষ্যও করা গিয়েছিল। প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়ে ৫ হাজার ৯০০ পয়েন্টে উঠেছিল। লেনদেনও এক হাজার ৩০০ কোটি টাকায় গিয়ে ঠেকেছিল।

কিন্তু ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংক জানুয়ারি-জুন মেয়াদের মুদ্রানীতি ঘোষণার পর থেকেই বাজার উল্টোপথে হাটতে শুরু করে। সূচক কমতে কমতে ৫ হাজার ২৫০ পয়েন্টে নেমে এসেছে। লেনদেন নেমে এসেছে ৩০০ কোটি টাকার ঘরে।

বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ফের হতাশা ফিরে এসেছে। অব্যাহত দরপতনের প্রতিবাদে মতিঝিলে ডিএসই ভবনের সামনে বিক্ষোভ-মানবন্ধন করেছেন ছোট বিনিয়োগকারীরা।

এ পরিস্থিতিতে বাজারের দরপতন ঠেকাতে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা-বিএসইসি, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান-সংগঠন বিভিন্ন ধরনের ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছে।

এমনকি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালও শেয়ারবাজার নিয়ে ইতিবাচক বক্তব্য দিয়েছেন। তারপরও বাজার ভালো হচ্ছে না; স্বাভাবিক হচ্ছে না।

তবে বাজার বিশ্লেষক ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি শাকিল রিজভী বলছেন, ঈদ এবং বাজেটের পর জুলাই-অগাস্টে বাজার ভালো হবে। বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরে আসবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ বাড়ানোর সুযোগ করে দিয়েছে। ২০১০ সালে ধসের পর ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সহায়তায় ৯০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল পুন:র্বিনিয়োগের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে বিএসইসি প্লেসমেন্ট শেয়ার বন্ধ এবং নতুন আইপিও আবেদন নিচ্ছে না। সর্বশেষ মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানিতে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ এবং এককভাবে ২ শতাংশ শেয়ার ধারনের জন্য কঠোর অবস্থান নিয়েছে বিএসইসি।

“এ সব ইতিবাচক সিদ্ধান্ত বাজারে ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে। ঈদের কারণে এখন বিনিয়োগকারীরা প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করতে কিছু টাকা তুলে তুচ্ছে। বাজেটে ভালো কিছু থাকাবে বলে ইতোমধ্যেই অর্থমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন। সবমিলিয়ে জুলাই-অগাস্টে বাজার ভালো হবে বলে আমার বিশ্বাস।”

ডিএসইর সাবেক সভাপতি ও বর্তমান পরিচালক রকিবুর রহমানও বলেছেন একই কথা।

“কিছুদিন ধরে শেয়ারবাজারের দুর্বল দিক নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল। সবকিছু মিলিয়ে বিএসইসি বেসিক জায়গায় সংস্কার করেছে। এ সব সংস্কার দীর্ঘমেয়াদে ভালেঅ ফল বয়ে আনবে।”

তবে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ২০০৭-২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ভিন্ন কথা বলেছেন।

তিনি বলেন, প্রদোদনা বা কিছু ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিয়ে শেয়ারবাজার দীর্ঘমেয়াদে ভালো করা যাবে না। সত্যিকার অর্থে বাজার ভালো করতে হলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। যে সব বিনিয়োগকারী বাজার বিমুখ হয়েছেন তাদের ফিরিয়ে আনতে হবে।

এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম “ব্যাংকিং খাতের নাজুক অবস্থা, সেই ব্যাংকিং খাতের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ বাড়িয়ে খুব বেশি লাভ হবে বলে মনে হয় না। যেহেতু এখনও ২০ থেকে ২৫ শতাংশ বাজার নিয়ন্ত্রণ করে ব্যাংকিং খাত; সেজন্য আগে ব্যাংকিং খাতে সুশাসন-শৃংখলা ফিরয়ে আনতে হবে। তাহলে বাজারে এমনিতেই তার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।”

“অন্য আর একটি কাজ করতে হবে; সেটি হল, বাজারে যাতে ২০১০ সালের মতো বড় ধস না হয়, কোন মহল কোন ধরনের কারসাজি করার সুযোগ না পায় সেই ব্যবস্থা নিশ্চিত রতে হবে। মোদ্দা কথা, বাজারে বিনিয়োগ করলে সব টাকাই যেনো গচ্চা না যায়; বছর শেষে যেনো মোটামুটি মুনাফা পাওয়া যায় সেটা নিশ্চিত করতে হবে। তাহলেই বাজারে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসবে “

সূত্র : বিডি নিউজ২৪

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

ফেসবুক লাইভে ঈদের বাজার জমজমাট

215f806d1c754a4ab6c67f0c6b0323c7-5cea3b3bd2355স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

‘এই কামিজটা ফুলহাতা। দেখুন, হাতেও কেমন সুন্দর কারচুপির কাজ করা। এটার সালোয়ার সিল্কের, আর জর্জেটের গর্জিয়াস ওড়না। এই কামিজটা যদি আপনাদের পছন্দ হয়, তবে স্ক্রিনশট নিয়ে আমাকে ইনবক্স করুন।’ ফেসবুকে এমন ধরনের লাইভ ভিডিওতে পণ্য বিক্রি ইদানীং খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ঈদ উপলক্ষে এই বাজার এখন জমজমাট।

গত বৃহস্পতিবার রাত নয়টায় ঈদ লাইভ লিখে সার্চ দিয়ে পাওয়া যায় গোটা পঁচিশ ফেসবুক লাইভ, যেখানে বিক্রি করা হচ্ছিল কামিজ, গয়না, কসমেটিকস, শিশুদের পোশাক ইত্যাদি।

কোনো কোনো লাইভে হাজারের বেশি ভিউ হতে দেখা যায়। লাইভ দেখে মুহূর্তেই ক্রেতারা পণ্য অর্ডার করছেন। সঙ্গে সঙ্গেই বিক্রেতা জানিয়ে দিচ্ছেন, কতটি বিক্রি হলো আর কতটি তার কাছে মজুত আছে।

ঈদের কেনাবেচায় এই ফেসবুকে লাইভ নতুন এক বাজারের ধারণা যুক্ত করেছে।

অর্ধশতাধিক ফেসবুক পেজ ও গ্রুপ ঘুরে দেখা যায়, অনলাইনে খুব সহজেই বসে যায় এই বাজার।

যেমন একজন বিক্রেতা আনিকা নূর। তিনি প্রায় এক বছর ধরে পোশাক বিক্রির একটি ফেসবুক পেজ চালাচ্ছেন। নাম ফিরোজা। প্রায় ছয় বছর ধরে দেশি-বিদেশি একাধিক কোম্পানিতে চাকরি করেন আনিকা। পরে সন্তান পালনের জন্য চাকরি ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। এরপর বেছে নেন ফেসবুকে পোশাক বিক্রির ব্যবসা।

আনিকা বলেন, ‘আমি সাধারণত আগেই জানিয়ে দিই, কখন লাইভে আসব। আমি নির্দিষ্ট সময়ে লাইভে এসে ক্রেতাদের পোশাক দেখাই। পোশাকের বিবরণ ও দাম বলি। ক্রেতার কোনো প্রশ্ন থাকলে তাঁরা কমেন্ট করেন। আমি জবাব দিই। যাঁর যে পোশাকটা পছন্দ হয়, তিনি স্ক্রিনশট নিয়ে ইনবক্স করেন। লাইভ শেষে আমি দেখি, কে কোন পোশাক চেয়েছেন। একই পোশাক যদি একাধিক ব্যক্তি চান, তবে প্রথম যিনি স্ক্রিনশট পাঠিয়েছেন, তাঁর কাছেই পোশাকটা বিক্রি করা হয়। এটা অনেকটা হাটের নিলামের মতো।’

আনিকার মতো অনেকেই এভাবে ফেসবুকে পণ্য বিক্রি করেন। কেউ গ্রুপে, কেউ পেজে, কেউ ব্যক্তিগত প্রোফাইলে।

গয়নাবিষয়ক একটি ফেসবুক গ্রুপের প্রধান ইফাত আনজুম। তাঁর গ্রুপ আনজুমে প্রায় ২৮ হাজার সদস্য রয়েছে। সম্প্রতি ইফাত তাঁর গয়নার ব্যবসার বিজ্ঞাপনে মডেল করেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসানকে। আগেও তিনি নামীদামি অনেক মডেলকে বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করেছেন। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার ইফাত বলেন, ‘এটা আমার প্রথম উদ্যোগ নয়। আগেও আমি একজনের সঙ্গে এই ব্যবসা করেছি। পরে আমি নিজেই যখন উদ্যোগ শুরু করি, তখন আমাকে ক্রেতা নিয়ে ভাবতে হয়নি। কারণ, তাঁদের সঙ্গে আমার আগে থেকেই একটি সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষক মম ইয়াসমিন বলেন, ‘ঈদ তো বটেই, অন্য সময়ও সুযোগ পেলে অনলাইনে কেনাকাটা করি। দেখা যায়, যাঁদের কাছে থেকে কেনাকাটা করি, তাঁদের আমি চিনি। অথবা এমন কাউকে আমি চিনি, যিনি বিক্রেতাকে চেনেন। ফলে, এখানে ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।’

ফেসবুক ঘুরে দেখা যায়, লাইভে এসে পণ্য বিক্রি করা বিক্রেতাদের প্রায় সবাই নারী। তাঁদের অধিকাংশ পণ্য নারীদের ব্যবহারের জন্য। কিছু ক্ষেত্রে শিশুদের ব্যবহারের পণ্য আছে।

ফেসবুক ব্যবহার করে ব্যবসায় জড়িত ব্যক্তিদের নিয়ে তৈরি করা একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মের নাম শপআপ। শপআপের উদ্যোক্তা সিফাত সারোয়ার বলেন, ‘আমাদের প্ল্যাটফর্মেই প্রায় এক লাখ ফেসবুক বিক্রেতা নিবন্ধিত আছেন। সারা বাংলাদেশে এই সংখ্যা তিন বা চার লাখের কম নয়। আমাদের বিক্রেতাদের প্রায় ৯০ শতাংশই নারী।’

এই বাজারে নারীদের পাশাপাশি পুরুষ ক্রেতাও আছেন। আমিনুর রহমান পেশায় ফটোগ্রাফার। কেনাকাটার জন্য তিনি এই লাইভ বাজারের ওপর ভরসা করেন। তিনি বলেন, ‘আমার কাছে খুব ভালো লাগে যে বিক্রেতা আপুরা ভীষণ যত্ন নিয়ে পণ্যগুলো দেখান। বিভিন্ন বিষয় ব্যাখ্যা করেন। সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করেন। এই সেবাটা মার্কেটে গিয়ে পাওয়া যায় না। আরেকটা বিষয়, যাঁরা পণ্য বিক্রি করেন, তাঁরা কমবেশি উচ্চশিক্ষিত। ফলে, তাঁদের রুচি, পণ্য সম্পর্কে জ্ঞান ক্রেতা হিসেবে আমাকে উপকৃত করে।’

ফেসবুকের এই বাজারে নারী বিক্রেতাদের অধিক অংশগ্রহণ সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগের প্রধান সানজীদা আক্তার বলেন, ‘আমাদের নারীরা লেখাপড়া করে অর্থ উপার্জনের সক্ষমতা ও মানসিকতা অর্জন করেছে। কিন্তু পারিপার্শ্বিকতা এখনো নারীবান্ধব নয়। তাই বাইরে গিয়ে কাজ করার চেয়ে এভাবে ঘরে বসে পণ্য বিক্রি করার পথ অনেকে খুঁজে নিচ্ছেন। এই বাজার নারীদের জন্য দারুণ সুবিধাজনক।’

শপআপের সিফাত তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে জানালেন, ফেসবুকে পণ্য বিক্রির এই ব্যবসা বেশ দ্রুতই বড় হয়ে যায়। এক বছরের মধ্যে অনেকে পেজ বা গ্রুপ চালানোর জন্য লোক পর্যন্ত নিয়োগ দেন। আলাদা অফিসও নেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অধ্যাপক মুশফিক মান্নান চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন অনলাইন মার্কেটিং নিয়ে। তিনি বলেন, ইলেকট্রনিকস কমার্সের দুনিয়ায় ফেসবুক কমার্স বা এফ কমার্স একটি নতুন অধ্যায়। পারস্পরিক সম্পর্ক, নারীদের সহজগম্যতা, বিশ্বস্ততার মতো অনেক বিষয়ের কারণে দিন দিন এফ কমার্স ই-কমার্সের একটি অন্যতম ধারা হয়ে উঠছে। এফ কমার্সের ফলে ব্যবসায় একটা বিবর্তন দেখা যাচ্ছে। তা হলো ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে কর্মসংস্থান। এভাবে ফেসবুক লাইভে বিক্রির ফলে ক্রেতা ও বিক্রেতার কিছু অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রয়োজন হয়। তাদের কুরিয়ার সার্ভিস লাগে, অনলাইন পেমেন্ট লাগে। এই বিষয়গুলো পূরণ করতে গিয়ে একটা বড় অংশের কর্মসংস্থান হচ্ছে। সরকারের রাজস্বে তার প্রভাব পড়েছে। এই ব্যবস্থাকে সচল রাখতে গিয়ে বাজার কাঠামোও উন্নত হচ্ছে। যেটা আগে কখনো ছিল না।

সূত্র : প্রথম আলো

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

  1. বিএটিবিসি
  2. ইষ্টার্ণ ক্যাবলস
  3. ফরচুন সুজ
  4. ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স
  5. ডরিন পাওয়ার
  6. আইএফআইসি ব্যাংক
  7. ইউনাইটেড পাওয়ার
  8. রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স
  9. মুন্নু সিরামিকস
  10. এসকে ট্রিমস লিমিটেড।

টানা ৯ দিন বন্ধ থাকবে দেশের শেয়ারবাজার

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পবিত্র শবে কদর, ঈদুল ফিতর এবং সাপ্তাহিক ছুটি উপলক্ষে আগামী ৩১ মে থেকে নয় দিন শেয়ারবাজার বন্ধ রাখা সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ। ডিএসই ও সিএসই সূত্র এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র থেকে জানা যায়, আগামী ৩১ ও ১ জুন সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে। এর পর শবে কদরের নামাজের দিন সরকারি ছুটি। আর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে একদিন বিশেষ ছুটি রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসইর বোর্ড।

সেই হিসেবে ঈদের আগের সর্বশেষ লেনদেন হবে ৩০ জুন বৃহস্পতিবার। এরপর সরকারি ও সাপ্তাহিক ছুটি ও একদিন বিশেষ ছুটির কারণে ৯ দিন বন্ধ থাকবে দেশের দুই শেয়ারবাজার।

ঈদের ছুটি শেষে ২ জুন রবিবার থেকে আগের নিয়মেই সকাল সাড়ে ১০টায় লেনদেন শুরু হয়ে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে শেষ হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেডআর

নিউ লাইন ক্লোথিংসের লেনদেন শুরু সোমবার

new lineস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

নিউ লাইন ক্লোথিংস লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। আগামীকাল সোমবার এই শেয়ার লেনদেন শুরু হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসই জানায়, কোম্পানিটি নতুন হিসাবে এন ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে। কোম্পানির ট্রেডিং কোড “NEWLINE” আর ডিএসইতে কোম্পানির কোড নম্বর ১৭৪৮২.

সূত্র থেকে জানা যায়, সম্প্রতি আইপিও শেয়ার শেয়ারহোল্ডারদের বিও হিসাবে জমা দেওয়ার পক্রিয়া সম্পন্ন করে সিডিবিএল। ইতোমধ্যে এ কোম্পানিটির শেয়ার অনুমোদন দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এর আনুমোদন সাপেক্ষে উভয় শেয়ারবাজারে নিউ লাইন ক্লোথিংস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

প্রিমিয়ার লিজিংয়ের ১ম প্রান্তিকের বোর্ড সভা ২৯ মে

primiur-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নন ব্যাংকিং আর্থিক খাতের কোম্পানি প্রিমিয়ার লিজিংয়ের প্রথম প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ২৯ মে আহবান করা হয়েছে। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন বেলা ৩টায় রাজধানীর মতিঝিলে কোম্পানিটির নিজেদের প্রধান ভবনে এ বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) আইন-২০১৫ এর ১৬/১ অনুযায়ী, এ বোর্ড সভায় গত ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০১৯ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করবে কোম্পানি টির পরিচালনা বোর্ড।

সভাশেষে কোম্পানিটির প্রথম প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভ শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

অর্থনীতি সমিতির ১২ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকার বিকল্প বাজেট প্রস্তাব

beoস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

আগামী ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য ১২ লাখ ৪০ হাজার ৯০ কোটি টাকার বিকল্প বাজেট প্রস্তাবনা পেশ করেছে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি।
সমিতির প্রস্তাবিত বাজেটের আকার চলতি অর্থবছরের বাজেটের তুলনায় ২ দশমিক ৬৭ গুন বেশি। প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ১০ লাখ ২ হাজার ৫১০ কোটি টাকা যার মধ্যে ৬৯ শতাংশ হবে প্রত্যক্ষ কর এবং ৩১ শতাংশ পরোক্ষ কর,অর্থ্যৎ মোট বাজেট বরাদ্দের প্রায় ৮১ শতাংশের যোগান দেবে সরকার। বাকী ১৯ শতাংশ যোগান দেবে সরকারি-বেসরকারি যৌথ অংশীদারিত্ব,বন্ড বাজার,সঞ্চয়পত্র এবং দেশীয় ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ।

শনিবার রাজধানীর সিরডাপ সম্মেলনকক্ষে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে মুক্তিযদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশ বিনির্মাণ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে সমিতির সভাপতি ড. আবুল বারকাত বিকল্প বাজেট উপস্থাপন করেন।

তিনি বলেন,‘আমাদের প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আয়ের উৎস হিসেবে ২০টি নতুন উৎস নির্দিষ্ট করা হয়েছে, যা আগে ছিল না।এর মধ্যে অর্থপাচার রোধ,কালো টাকা উদ্ধার ও সম্পদ কর এই তিনটি উৎস থেকেই সরকার মোট ৯৫ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব আয় করতে পারে। আর এ টাকা দিয়ে প্রতিবছর তিনটি পদ্মা সেতু করা সম্ভব।’
আবুল বারকাত বলেন,আসন্ন বাজেটে সামনে বছরের জন্য মোট দেশজ উৎপাদনের প্রাক্কলিত প্রবৃদ্ধি ধরা হবে হয়ত ৮ থেকে ৮.৫ শতাংশ। স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশে এ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব বলে তিনি মনে করেন। তবে প্রবৃদ্ধির সাথে আয় বৈষম্য হ্রাস-এই নির্দেশনা বাজেটে স্পষ্ট থাকতে হবে।

অর্থনীতি সমিতি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে খাতওয়ারি সর্বোচ্চ বরাদ্দ প্রস্তাব করেছে শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে মোট ২ লাখ ৮৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।এরপর পর্যায়ক্রমে রয়েছে জনপ্রশাসন,পরিবহন ও যোগাযোগ,বিদ্যুৎ ও জ্বালানী, স্বাস্থ্যখাত,সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণ খাত।
কৃষকের ধানের ন্যাষ্যা মূল্য নিশ্চিত করতে চাল আমদানির ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক কর বসানোর প্রস্তাব করা হয়।
খেলাপী ঋণ প্রসঙ্গে আবুল বারকাত প্রস্তাব করেন,‘অভ্যাসগত ঋণখেলাপীদের মোকাবেলার জন্য সর্বাত্মক পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরী।তবে তাদের পূর্ণউদ্যমে চালু শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা ঠিক হবে না। সমস্যাটি জটিল তবে সমাধান সম্ভব বলে মনে করি।’

আগামী ৩ বছরের মধ্যে কমপক্ষে ৫ লাখ ভ্যাট লাইসেন্সধারীকে ভ্যাটের আওতায় আনার প্রস্তাব করেছে অর্থনীতি সমিতি। এ প্রসঙ্গে সমিতির সভাপতি বলেন,জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য মতে বাংলাদেশের ভ্যাট লাইসেন্সধারীর সংখ্যা প্রায় ৯ লাখ। কিন্তু পরিতাপের বিষয় যে বড়জোর ১ লাখ লাইসেন্সধারীর কাছ থেকে (মোট ভ্যাট লাইসেন্সধারীর ১০ শতাংশ) বর্তমানে ভ্যাট আদায় হয়।

অর্থনীতি সমিতির অন্যান্য প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে-ব্যক্তি পর্যায়ে কর হার কমিয়ে ৩ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ রাখা, বছরে কমপক্ষে ১ কোটি টাকা বা তার বেশি ব্যক্তিগত আয়কর দেবার যোগ্য করদাতার সংখ্যা ৫০ হাজারে উন্নীত করা,৩০ হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ কালো টাকা উদ্ধার অর্থপাচার রোধ থেকে আগামী অর্থবছরে ৩৫ হাজার কোটি টাকা আদায়,ভূমিহীন ও প্রান্তিক কৃষকদের জন্য সুদবিহীন ঋণ ও বীমা, রেমিটেন্স প্রবাহকে ফলপ্রদ উৎপাদনশীল বিনিয়োগে ব্যবহার,সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু,প্রবীণ মানুষদের জন্য ‘প্রবীণ নীড়’ গড়ে তোলা, পেনশনভোগীদের পেনশনের অর্থ বিনিয়োগের আয় থেকে সব ধরণের আয়কর,কর, শুল্ক স¤পূর্ণ রহিত করা।

আবুল বারকাত বলেন,আমাদের এ বছরের বিকল্প বাজেট প্রস্তাবনার এক ভিন্ন মাত্রার ঐতিহাসিক গুরুত্ব আছে, আর তা হলো আগামী বছর বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ। এ বাজেট মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তীর প্রাক্কালের বাজেট। আসন্ন অর্থবছরের বাজেট হতে হবে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক দর্শনের প্রতিফলন আমাদের ‘স্বাধীনতার ঘোষণার’ সঙ্গে স¤পূর্ণ সাযুজ্যপূর্ণ,বাজেট হতে হবে ১৯৭২ এর মূল সংবিধানের সঙ্গে পুরোপুরি সঙ্গতিপূর্ণ।

সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

আগামী বাজেট হবে ৫ লাখ কোটি টাকার বেশি : প্রধানমন্ত্রী

pmmস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আগামী ১৩ জুন তাঁর সরকার আগামী অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবে, যার আকার হবে ৫ লাখ কোটি টাকার বেশি।

তিনি আজ তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের জন্য দেয়া এক ইফতার মাহফিলে এ ঘোষণা দেন।

শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন যে, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ যখন সরকার গঠন করেছিল তখন বাজেটের আকার ছিল ছোট।

তিনি বলেন, ‘আমরা যখন সরকার গঠন করি তখন উন্নয়ন বাজেটের আকার ছিল ১৮/১৯ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু আগামী অর্থবছরে আমরা ২ লাখ কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট প্রণয়ন করেছি।’

দেশের উন্নয়নে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘দেশের প্রতিটি মানুষ যাতে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা নিয়ে একটি সুন্দর জীবন-যাপন করতে পারে আমরা তার জন্য সকল ব্যবস্থা করছি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার চায় প্রতিটি মানুষ তার মৌলিক অধিকার নিয়ে বাঁচুক। একটি মানুষও গৃহহীন ও চিকিৎসাহীন না থাকুক এবং শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত না হোক।

জাতিকে আবারও সেবা করার জন্য তাঁর সরকারকে পুননির্বাচিত করায় জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা আবারো বলেন, ক্ষমতা তাঁর কাছে উপভোগ করার বিষয় নয়, বরং জাতিকে সেবা করার একটি সুযোগ।

তিনি বলেন, ‘এই আদর্শ অনুসরণ করে আমি দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি এবং এর সুফল জনগণের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে স্বাধীনতার সুফল প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দেয়া এবং প্রতিটি মানুষকে একটি সুন্দর জীবন উপহার দেয়া।’

শেখ হাসিনা বলেন, দেশের ৯৩ শতাংশ লোক এখন বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে এবং তাদের জীবন মান উন্নত হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘আমরা দারিদ্র্যের হার ৪১ শতাংশ থেকে ২১ শতাংশে এবং চরম দারিদ্র্যের হার নামিয়ে ১১ শতাংশে এনেছি। ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আর কোন চরম দরিদ্র থাকবে না, ইনশাল্লাহ।’

প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক ও দুর্নীতিমুক্ত উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন।
তিনি বলেন, ‘আমার একমাত্র প্রত্যাশা আপনারা দেশ ও জনগণের জন্য দোয়া করবেন, যাতে আমরা সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক ও দুর্নীতিমুক্ত একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে পারি।’

বক্তৃতার শুরুতে প্রধানমন্ত্রী সকলকে রমজানের শুভেচ্ছা জানান এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদেরকে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দিয়েছেন এবং তিনি চেয়েছেন আমরা যেন ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত একটি সোনার বাংলা গড়ে তুলি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা স্বাধীনতার সাড়ে তিন বছরের মধ্যে একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করেছিলেন।
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু সমুদ্রসীমা আইন প্রণয়ন করেছিলেন এবং ভূ-উপগ্রহ স্টেশন স্থাপন করেছিলেন। তিনি ঐতিহাসিক স্থলসীমা আইনও পাস করেছিলেন, যার ভিত্তিতে চুক্তি স্বাক্ষর করে আমরা ভারতের সঙ্গে ছিটমহল বিনিময় করেছি।’

শেখ হাসিনা বলেন, ভারতের সরকার সকল রাজনৈতিক দলের সম্মতিক্রমে বাংলাদেশের সঙ্গে স্থলসীমা চুক্তি পাস করে। ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে ছিটমহল বিনিময় করেছি, যা আমি মনে করি বিশ্বে একটি ইতিহাস।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে তাঁর সরকার দেশের জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করছে। ‘বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল।’

শেখ হাসিনা ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্য আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে তাঁর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা ২০২০-২০২১ সালে মুজিব বর্ষ, ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও ২০৭১ সালে স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপন করবো। আমরা বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০ প্রণয়ন করেছি, যাতে আগামী প্রজন্ম একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ পায় এবং উন্নয়ন টেকসই হয়।’

সকলকে আগামী ঈদ শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী দুঃখ প্রকাশ করেন যে, ওই সময় কিছু বিদেশ সফর থাকার কারণে ঈদ উৎসবের সময় তিনি দেশে থাকতে পারবেন না।
তিনি বলেন, ‘আমি খুবই দুঃখিত যে, কয়েকটি বিদেশ সফর থাকায় আমি ঈদে থাকতে পারছি না। আমি প্রথমে জাপান যাচ্ছি, এরপর আমি ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে সৌদি আরব যাবো এবং সেখান থেকে আমি ফিনল্যান্ড যাবো।

শেখ হাসিনা বলেন, তিনি তাঁর বোন শেখ রেহানার নবজাতক নাতনিকে দেখতে ফিনল্যান্ড যাবেন।

তিনি বলেন, ‘যেহেতু ঈদের সময় থাকতে পারছি না, সেহেতু আমি দেশবাসী ও প্রবাসী বাংলাদেশীদের এই ইফতার মাহফিল থেকে আন্তরিক ঈদ শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’
ঈদ শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপিত হবে আশা প্রকাশ করে বলেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দেশের আইন-শৃংখলা বজায় রাখতে চমৎকারভাবে কাজ করছে।
পুলিশ ও র‌্যাবসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তারা একদিকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমন করছে অন্যদিকে তাদের সমস্ত কিছু বিসর্জন দিয়ে প্রতিটি উৎসবকে সুষ্ঠু ও আনন্দমুখর করতে কাজ করে যাচ্ছে।’ সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

প্রাইম ফাইন্যান্সের ২০১৮ সালের ঋণমান প্রকাশ

prime-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নন ব্যাংকিং আর্থিক খাতের কোম্পানি প্রাইম ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেষ্টমেনট লিমিটেডের ঋণমান ‘এএ’। আর স্বল্পমেয়াদি ঋণের ঋণমান এসেছে এসটি২। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি এই রেটিং প্রকাশ করেছে এমাজিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ইসিআরএল)।

২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ অন্যান্য আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে ইসিআরএল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ২০১৮ সালের ঋণমান প্রকাশ

mercantilস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেডের ঋণমান ‘এএ’। আর স্বল্পমেয়াদি ঋণের ঋণমান এসেছে এসটি২। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি এই রেটিং প্রকাশ করেছে এমাজিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ইসিআরএল)।

২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ অন্যান্য আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে ইসিআরএল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে