এডিআরের মাধ্যমে ১৪২ কোটি টাকার রাজস্ব আয়

nrbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অধীন মূল্য সংযোজন করের (ভ্যাট) বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ) বিগত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বিকল্প বিরোধ নিস্পত্তির (এডিআর) মাধ্যমে ১৬টি মামলা নিস্পত্তি করে ১৪২ কোটি ১২ লাখ টাকার রাজস্ব আহরণ করেছে।

এর আগের ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এলটিইউ ৮টি মামলা নিস্পত্তি করে মাত্র ৬ কোটি ৫৬ লাখ টাকার রাজস্ব আয় করেছিল।

এ বিষয়ে ভ্যাট এলটিইউ কমিশনার মুহাম্মদ মুবিনুল কবীর বাসসকে বলেন,‘বিদায়ী ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দ্রুত মামলা নিস্পত্তির জন্য এডিআরে ১৬টি আবেদন দাখিল করা হয়। ভ্যাট এলটিইউ এবং করদাতা দু’পক্ষের সম্মতিতে এর সব ক’টি মামলা নিস্পত্তি হয়। নিস্পত্তি হওয়া এই ১৬ মামলা থেকে ১৪২ কোটি ১২ লাখ টাকার আয় এসেছে।’

তিনি বলেন,আদালতের বাইরে গিয়ে দ্রুত মামলা নিস্পত্তির জন্য আমরা এডিআরে আবেদন করি। এর সুফলও পেয়েছি। স্বল্পতম সময়ের ব্যবধানের সবগুলো মামলা নিস্পত্তির মাধ্যমে প্রত্যাশিত রাজস্বও এসেছে।

উল্লেখ্য,এডিআর হচ্ছে আদালতের বাইরে গিয়ে এনবিআর ও করদাতাদের মধ্যে বিদ্যমান মামলা নিষ্পত্তির একটি পদ্ধতি। স্বল্প সময়ের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার কারণে এডিআর দিন দিন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।এডিআর পদ্ধতিতে একজন নিরপেক্ষ ফ্যাসিলেটেটর (মধ্যস্থতাকারী) দু’পক্ষের সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে রায় দেন। উভয় পক্ষ এ রায় মানলে বিরোধটি নিস্পত্তি হয়।

আর কোনো এক পক্ষের আপত্তি থাকলে তারা বিষয়টি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন। এ পদ্ধতির সুফল হচ্ছে স্বল্প সময়ে মধ্যে বিরোধ নিষ্পত্তি। কিন্তু আদালতের মাধ্যমে কোনো মামলা নিষ্পত্তি করতে দীর্ঘ সময়ের প্রয়োজন হয়।

২০১২-১৩ অর্থবছরে গঠিত এডিআরে মোট ৪ জন ফ্যাসিলেটেটর আছেন। তারা এনবিআর ও করদাতা এই দু’পক্ষের মধ্যে মধ্যস্থতা করে মামলা নিষ্পত্তি করেন। সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

নতুন কারখানা স্থাপনে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতার আশ্বাস দিলেন প্রধানমন্ত্রী

PM-004স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে প্রয়োজনীয় সব ধরণের সাহায্য-সহযোগিতা প্রদানে আশ্বাস দিয়ে নতুন শিল্প কারখানা স্থাপনের ক্ষেত্রে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং পরিবেশের প্রতি মনযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার ব্যবসা-বান্ধব সরকার। ব্যবসায়ীরাই ব্যবসা করবে, তাদের কাজে আমরা সহযোগিতা করব।’ তাঁর সরকার এ ব্যাপারে সম্ভব সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী ।

শেখ হাসিনা আজ সকালে রাজধনীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০১৬-১৭ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)-র যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুন্সী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ব্যবসায়ীদেরকে আমি একটাই অনুরোধ করবো, যে শিল্প বা শিল্পাঞ্চল আপনারা গড়ে তুলবেন বা শিল্পোন্নয়ন করবেন পাশাপাশি বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রতি আপনাদের গুরুত্ব দিতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘বর্জ্য ব্যবস্থপনাটা শুরু থেকেই করতে হবে যেমন, খুব হার্ড কেমিক্যাল ওয়েস্ট অথবা সলিড ওয়েস্ট বা অন্যান্য লিকুইড ওয়েস্টের ব্যবস্থাপনা যদি শুরু থেকেই করেন তাহলে আমাদের পরিবেশ রক্ষায় একটি সহযোগিতা হবে এবং দেশের জন্য, মানুষের জন্য কল্যাণকর হবে।’ তিনি ব্যবসায়ীদের এদিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি দেওয়ার আহ্বান জানান।

এই প্রসঙ্গে তিনি প্রতিটি শিল্প এলাকায় একটি করে জলাধার রাখার ব্যাপারে নজর দেয়ার জন্যও ব্যবসায়ীদের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, যেন বৃষ্টির পানি সেখানে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা যায়। যতগুলো স্থাপনা হবে সেখানকার বৃষ্টির পানি এখানে সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা থাকতে হবে। যাতে করে অগ্নিকান্ডসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনায় এই পানি ব্যবহার করা যায়।

শিল্প এলাকায় একটা জলাধার থাকলে সেখানকার পরিবেশটাও ভাল থাকে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী সে স্থানে অধিকহারে বৃক্ষরোপণের পরামর্শ দেন।
তিনি বলেন, ‘শিল্পাঞ্চলে ব্যাপকভাবে বৃক্ষরোপণ করা আমাদের পরিবেশের জন্যই দরকার। আপনারা সেদিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি দেবেন।’

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি তোফায়েল আহমেদ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মফিজুল ইসলাম এবং এফবিসিসিআই-এর সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিমও অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান বেগম ফাতিমা ইয়ামিন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন।

অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যগণ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাগণ, সংসদ সদস্যগণ, পদস্থ সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং শিল্প সংস্থার প্রতিনিধি, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিসহ বিদেশি কূটনিতিক এবং আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

দেশের রপ্তানি খাতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ অনুষ্ঠানে ২৮টি ক্যাটাগরিতে ৬৬টি প্রতিষ্ঠানের মাঝে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০১৬-১৭-র ২৯টি স্বর্ণ, ২১টি রৌপ্য এবং ১৬টি ব্রঞ্জ ট্রফি প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী।

‘জাবের এন্ড জুবায়ের ফেব্রিক্স লিমিটেড’ টানা ৬ষ্ঠ বারের মত শ্রেষ্ঠ রপ্তানিকারক হিসেবে ২০১৬-১৭ সালের রপ্তানি স্বর্ণ ট্রফি জয় করে।

‘জাবের এন্ড জুবায়ের লিমিটেড’ ২০১৭ সালের সর্বোচ্চ রপ্তানি আয়ের জন্য আরো একটি স্বর্ণ ট্রফি লাভ করে।

অনুষ্ঠানে দেশের রপ্তানি বাণিজ্যেও সম্প্রসারণের ওপর একটি ভিডিও চিত্রও প্রদর্শিত হয়।

রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন নতুন পণ্য সংযোজনের ওপর গুরুত্বারোপ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘রপ্তানি পণ্য সংযোজনের জন্য পণ্যের বহুমুখীকরণ করতে হবে। সেইসাথে আমাদের পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে, কোন দেশে কোন পণ্যের চাহিদা বেশি সেইদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। বাজার খুঁজে বের করতে হবে।’

তিনি ক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এবং হাইকমিশনারদের দেশের রপ্তানি খাতের সম্প্রসারণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘যে যেই দেশের অ্যাম্বাসেডর সেই দেশে কোন পণ্যের চাহিদা রয়েছে সেই পণ্যের মধ্যে কোন কোনটি আমাদের নিজেদের দেশে উৎপাদন করতে পারি, রপ্তানি করতে পারি এবং সেই সুযোগটা যাতে সৃষ্টি হয় তার জন্য তাঁরা যথাযথ ভাবে কাজ করবেন এবং আমাদের উৎপাদিত পণ্যগুলি সে দেশের মানুষের সামনে যেন তুলে ধরা যায় সে ব্যবস্থাও তারা নেবেন।’

এ ব্যাপারে ব্যবসায়ীরা যেমন কূটনীতিকদের সহযোগিতা করতে পারেন তেমনি তাঁদের সহযোগিতাও নিতে পারেন বলেন প্রধানমন্ত্রী।
আমাদের রপ্তানি পণ্যের সম্ভার অতীতের থেকে সমৃদ্ধ হওয়ার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘এখন আমাদের নতুন নতুন অনেক পণ্য এসেছে, যেমন আইসিটি।’
তিনি বলেন, এই তথ্য প্রযুক্তির বাজার সম্প্রসারিত হচ্ছে, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের বাজার সম্প্রসারিত হচ্ছে। তাছাড়া আমাদের চামড়াসহ অন্যান্য কৃষিজাত পণ্য, পরিবেশবান্ধব পাট ও পাটজাত পণ্য, সিরামিক, ফার্মাসিউটিক্যালস, আসবাব পত্র, জুয়েলারি প্রভৃতিসহ বিভিন্ন নন ট্যাডিশনাল পণ্যের নতুন বাজার সৃষ্টি হয়েছে।

এ সময় যেসব দেশের বাজারে বাংলাদেশী পণ্যেও এখনও প্রবেশাধিকার ঘটেনি সেসব দেশেও প্রবাশী বাংলাদেশীদের বসবাস রয়েছে উল্লেখ করে তাঁদের মাধ্যমে সুযোগকে কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রদান

PM-004স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের রপ্তানি খাতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ২৮টি ক্যাটাগরিতে ৬৬টি প্রতিষ্ঠানের মাঝে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০১৬-১৭ বিতরণ করেছেন।

রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো’র যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বিজয়ী স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হাতে এই ট্রফি এবং সনদ তুলে দেন। ২৯টি স্বর্ণ, ২১টি রৌপ্য এবং ১৬টি ব্রঞ্জ ট্রফি প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় তাঁর ভাষণে দেশের রপ্তানি খাতের সম্প্রসারণ এবং রপ্তানি বহুমুখীকরণসহ নতুন বাজার খুঁজে বের করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

তিনি বলেন, ‘রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য নতুন বাজার ও পণ্য বহুমুখীকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা নতুন নতুন বাজার সৃষ্টি করতে কাজ করে যাচ্ছি। ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কেও রপ্তানি বাণিজ্য বৃদ্ধিতে কাজ করতে হবে।’

তাঁর সরকার এ বিষয়ে সম্ভব সব ধরনের সহযোগিতা করবে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ব্যবসাবান্ধব সরকার। ব্যবসায়ীরাই ব্যবসা করবে, তাদের কাজে আমরা সহযোগিতা করব।’

‘জাবের এন্ড জুবায়ের ফেব্রিক্স লিমিটেড’ টানা ৬ষ্ঠ বারের মত শ্রেষ্ঠ রপ্তানিকারক হিসেবে ২০১৬-১৭ সালের রপ্তানি স্বর্ণ ট্রফি জয় করে।
‘জাবের এন্ড জুবায়ের লিমিটেড’ ২০১৭ সালের সর্বোচ্চ রপ্তানি আয়ের জন্য আরো একটি স্বর্ণ ট্রফি লাভ করে।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি তোফায়েল আহমেদ বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মফিজুল ইসলাম এবং এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম ও অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান বেগম ফাতিমা ইসলাম অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন।

অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যগণ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, পদস্থ সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং শিল্প সংস্থার প্রতিনিধি, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি সহ বিদেশি কূটনিতিক এবং আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

  1. ওয়াটা কেমিক্যালস
  2. ওয়াটা কেমিক্যালস
  3. মুন্নু স্টাফলার্স
  4. জেএমআই সিরিঞ্জ
  5. ন্যাশনাল পলিমার
  6. ডরিন পাওয়ার
  7. লিন্ডে বিডি
  8. বিকন ফার্মাসিটিক্যালস
  9. ইউনাইটেড পাওয়ার
  10. ন্যাশনাল টিউবস লিমিটেড।

ডিএসইতে ৩৩২ ও সিএসইতে ১৩ কোটি টাকার লেনদেন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে সামান্য কমেছে। এদিন দিনশেষে সেখানে সূচকেরও পতন হয়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেনের পরিমাণ ও সূচক কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সপ্তাহের প্রথম দিন রবিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৩২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ৪০২ কোটি ৯১ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে।

এদিন লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫.০৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৭০ পয়েন্টে। আর ডিএসই সূচক ৫.০৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১৭৮ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ৮.৬২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭৯‌১ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৫১ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৯৩টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২১০টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৪৮টির দর।

দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে – ওয়াটা কেমিক্যালস, ওয়াটা কেমিক্যালস, মুন্নু স্টাফলার্স, জেএমআই সিরিঞ্জ, ন্যাশনাল পলিমার, ডরিন পাওয়ার, লিন্ডে বিডি, বিকন ফার্মাসিটিক্যালস, ইউনাইটেড পাওয়ার ও ন্যাশনাল টিউবস লিমিটেড।

এদিকে রবিবার দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৭৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৫০০ পয়েন্টে।

সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩০ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫টির, কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির শেয়ার দর।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।

দিনশেষে সেখানে লেনদেনের শীর্ষে ছিল গ্রামীন ফোন লিমিটেড ও সিঙ্গার বিডি লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

পদ্মা লাইফের নো ডেভিডেন্ট ঘোষণা

padma lifeস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমেটেডের পরিচালনা বোর্ড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা যায়।

কোম্পানির ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

বিমাটি বার্ষিক সভার (এজিএম) দিন পরবর্তীতে ঘোষণা করবে। এ জন্য কোম্পানির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ অক্টোবর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

ডরিন পাওয়ারের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা

DOREEN-POWERস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানী ও শক্তি খাতের কোম্পানি ডরিন পাওয়ার লিমিটেড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত ৩০ জুন ২০১৯ সালের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ড।

এ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ( ইপিএস) ৭.৯১ টাকা। আর শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৪.১৯ টাকা।

আগামী ১২ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৩ অক্টোবর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ন্যাশনাল পলিমারের ২২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা

nationalস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল পলিমার লিমিটেড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত ৩০ জুন ২০১৯ সালের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ড।

এ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ( ইপিএস) ৪.২৫ টাকা। আর শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৮.৯৮ টাকা।

আগামী ১৫ অক্টোবর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২২ সেপ্টেম্বর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

রিং সাইন টেক্সটাইলের আইপিও আবেদন শেষ হবে ৯ সেপ্টেম্বর

Ring-shine-696x372স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনকারী বস্ত্র খাতের কোম্পানি রিং সাইন টেক্সটাইল লিমিটেড আইপিও আবেদন জমা নেওয়া শুরু হয়েছে। কোম্পানিটির আইপিও আবেদনের শেষদিন নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৯ সেপ্টেম্বর।

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে আবেদনের প্রেক্ষিতে কোম্পানির আইপিও আবেদন আগামী ২৫ আগস্ট থেকে শুরু হয়েছে। আর এটা চলবে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।

১৫ কোটি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ১৫০ কোটি টাকায় রিং সাইন টেক্সটাইল লিমিটেড যন্ত্রপাতি ও কলকব্জা ক্রয়, ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

৩০ জুন ২০১৮ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির ভারিত গড়হারে শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮৬ পয়সা এবং পুনমূল্যায়ন ছাড়া শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ১৭ পয়সা।

উল্লেখ্য, ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং সিএপিএম এডভাইজরি লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড/এম