‘পদ্মা ব্যাংক এক বছরের মধ্যে স্টকমার্কেটে আসবে’

00000স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অর্থমন্ত্রী এএইচএম মুস্তফা কামাল আশা প্রকাশ করেছেন যে পদ্মা ব্যাংক আগামী এক বছরের মধ্যেই স্টকমার্কেটের তালিকায় যুক্ত হবে। ব্যাংকটি ইতোমধ্যেই সাফল্যের সাথে এর প্রথম বছর অতিক্রম করেছে। মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে পদ্মা ব্যাংকের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও বার্ষিক ব্যবসায় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।’

কামাল বলেন, ‘নতুন নামে পুনরায় চালু হওয়ার মাত্র এক বছরের মধ্যেই পদ্মা ব্যাংক তার নতুন সেভিংস প্রোডাক্টসের মাধ্যমে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করেছে।

ব্যাংকের চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ শরাফত অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন। বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে।
কামাল বলেন, অর্থ নয়, গ্রাহকের আস্থাই একটি ব্যাংকের মূল সম্পদ। পদ্মা ব্যাংক গ্রাহকের এই আস্থা অর্জন করেছে। তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, আগামী এক বছরের মধ্যেই ব্যাংকটি স্টক মার্কেটে চলে আসবে।’ ব্যাংকের উপর আস্থা রাখায় ও নতুন আমানত গচ্ছিত রাখায় নাফিজ শরাফত ব্যাংকের গ্রাহকদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।তিনি বলেন, ব্যাংকটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপনে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্যাংকিং ডিভিশনের সিনিয়র সেক্রেটারি মো. আসাদুল ইসলাম এবং পদ্মা ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. এহসান খসরু।

এহ্সান খসরু পদ্মা ব্যাংকের প্রথম বছরের অর্জন তুলে ধরে বলেন, ব্যাংকটি দুই বছর আগের বিপর্যয়কর অবস্থা কাটিয়ে উঠেছে। তিনি বলেন, পদ্মা ব্যাংক গ্রাহকদের কাছে ব্যাংকিং সেবা সহজ করার লক্ষে ইতোমধ্যেই পদ্মা ক্লিক, পদ্মা ডিজি, পদ্মা আই ব্যাংকিং ও পদ্মা ওয়ালেট নামে কয়েকটি নতুন এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়ার চালু করেছে।

তিনি বলেন, ‘আমাদের অ্যাডভান্স ডিপজিট র‌্যাসিও (এডিআর) দুই বছরের আগের চেয়ে এখন ভাল। এছাড়াও আমরা ২০২০ সাল নাগাদ ব্যাংকের এডিআর শতভাগের কমে নিয়ে আসতে চাই।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আর

শিল্প খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫৪ হাজার কোটি টাকা

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর শিল্প খাতে বিতরণ করা ঋণের বড় অংশই খেলাপি হয়ে পড়েছে। গত বছরের সেপ্টেম্বর শেষে এ খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৪ হাজার ৪১৬ কোটি টাকা। এটি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২৫ শতাংশ বেশি। এ সময়ে বড় শিল্পে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ৪১ শতাংশ। অর্থাৎ বড় উদ্যোক্তাদের মধ্যে ঋণ নিয়ে ফেরত না দেওয়ার প্রবণতা বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। তবে মাঝারি ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা ঋণ নিয়ে ফেরত দিচ্ছেন বেশি। ফলে তাঁদের খেলাপি ঋণের হারও তুলনামূলক কম। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন পর্যালোচনায় এমন চিত্র পাওয়া গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর শেষে শিল্প খাতে মোট ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ২৬ হাজার ৭৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়ে পড়েছে ৫৪ হাজার ৪১৬ কোটি টাকা। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর শেষে এ খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ৪৩ হাজার ৬২০ কোটি টাকা। ফলে এক বছরের ব্যবধানে এ খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১০ হাজার ৯৭৫ কোটি টাকা বা ২৪.৭৫ শতাংশ। এ সময়ে বৃহৎ শিল্পে প্রায় ৪১ শতাংশ খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫ হাজার ২৫ কোটি টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২৪ হাজার ৮৫৭ কোটি টাকা। মাঝারি শিল্পে খেলাপি ঋণ প্রায় সাড়ে ৫ শতাংশ কমে হয়েছে ১২ হাজার ৬২ কোটি টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩৭ হাজার ৮৮৬ কোটি টাকা। আর ক্ষুদ্র শিল্পে সাড়ে ১২ শতাংশ খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে সাত হাজার ৩২৭ কোটি টাকা।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর এই তিন মাসে শিল্প খাতে মোট ঋণ বিতরণ করা হয়েছে এক লাখ আট হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা; যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১৫.২৮ শতাংশ বেশি। এ সময়ে বৃহৎ শিল্পে ঋণ বিতরণ হয়েছে ৮৯ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৭৭ হাজার কোটি টাকা। মাঝারি শিল্পে ঋণ বিতরণ হয়েছে ১০ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৯ হাজার ৭১২ কোটি টাকা। ক্ষুদ্র শিল্পে ঋণ বিতরণ হয়েছে আট হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল সাত হাজার ৭০৬ কোটি টাকা।

প্রতিবেদনে আরো দেখা যায়, এ সময়ে শিল্পঋণ আদায় হয়েছে ৯৪ হাজার ৫৭৮ কোটি টাকা, যা গত অর্থবছরের চেয়ে ১৫.৬৩ শতাংশ বেশি। এ সময়ে বৃহৎ শিল্পে ১৬.৩৫ শতাংশ, মাঝারি শিল্পে ০.৮৫ শতাংশ ও ক্ষুদ্র শিল্পে ২৮ শতাংশ ঋণ আদায় হয়েছে। অন্যদিকে গত সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে শিল্প খাতে মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৭৭ হাজার ৩৬৯ কোটি টাকা, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৬৭ হাজার ৮৩৯ কোটি টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আর

প্রাইম টেক্সটাইলের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

primস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রাইম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২১ পয়সা।

ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪৮ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৭৪ টাকা ২১ পয়সা ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ওয়াটা কেমিক্যালসের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

wata-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়াটা কেমিক্যালস লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৩১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২ টাকা ২৮ পয়সা (রিস্টেটেড)।

ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৬০ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪ টাকা ৪৫ পয়সা (রিস্টেটেড)।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৭ টাকা ৬৩ পয়সা ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ করেছে ইন্দো-বাংলা ফার্মা

indoস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইন্দো-বাংলা ফার্মা দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩৪ পয়সা।

ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৬৪ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৫ পয়সা ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

রিং শাইনের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

Ring-shine-696x372স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক ;

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রিং শাইন টেক্সটাইল দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৪৯ পয়সা।

ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৯৯ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৮৭ পয়সা ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে জিবিবি পাওয়ার

gbb-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানি জিবিবি পাওয়ার অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গতকাল ৩০ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের অর্ধবার্ষিকি আর্থিক পারফরম্যান্স পর্যালোচনা করে ওই লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়।

কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

আলোচ্য সময়ের জন্য কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদেরকে ৫ শতাংশ অর্থাৎ ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতি শেয়ারে ৫০ পয়সা করে লভ্যাংশ দেবে।

লভ্যাংশের জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৫ মার্চ। অর্থাৎ ওইদিন যাদের নাম সিডিবিএলের ডাটাবেজে থাকবে তিনি এই লভ্যাংশ পাওয়ার জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

মুন্নু ফেব্রিক্সের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

munnoস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেটের কোম্পানি মুন্নু ফেব্রিক্স দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১১ পয়সা।

এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২ পয়সা।

এবং কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৭ টাকা ২৩ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/