এক হাজার কোটি টাকা ছাড়ালো ডিএসই’র লেনদেন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ বেড়ে এক হাজারের বেশি হয়েছে। এদিন সেখানে সূচকের পতন ছিল। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন ও সূচক বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১০২১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ৯৭৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে অনেকটা বেড়েছে।

এদিন লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৭.৭৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৭৪০ পয়েন্টে। আর ডিএসই সূচক ২.৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১০৮১ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ৮.১৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫৯০ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৫৫ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৩২টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৮৮টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৩৫টির দর।

দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে – সামিট পাওয়ার, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, ওরিয়ন ফার্মা, ন্যাশনাল টিউবস, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, গ্রামীণফোন লিমিটেড, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, গোল্ডেন হার্ভেষ্ট এগ্রো ও ইন্দো বাংলা ফার্মা লিমিটেড।

এদিকে মঙ্গলবার দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৫০৪ পয়েন্টে।

সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৯০ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৫টির, কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির শেয়ার দর।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৫১ লাখ টাকা।

সেখানে লেনদেনের শীর্ষ রয়েছে ডাচ বাংলা ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

তিন মাসে ২২ হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ কমল

bbস্টকমার্কেবিডি ডেস্ক :

ঋণখেলাপিদের গণছাড় দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক যে নীতিমালা জারি করেছিল, বছরের শেষ সময়ে সেটির সদ্ব্যবহার ভালোই হয়েছে। এতে টানা বাড়তে থাকা খেলাপি ঋণেও লাগাম দেওয়া সম্ভব হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০১৯ সালের ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৯৪ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা, যা ওই সময় পর্যন্ত বিতরণ করা ঋণের ৯.৩২ শতাংশ। তবে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই তিন মাসে ২২ হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ কমিয়ে ফেলেছে ব্যাংকগুলো।

মূলত বিদ্যমান নীতিমালার পাশাপাশি বিশেষ সুবিধার আওতায় বিপুল পরিমাণ ঋণ নিয়মিত হওয়ায় খেলাপি ঋণের এই উন্নতি হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে সার্বিক ব্যাংকিং খাতে ২০১৮ সালের সঙ্গে তুলনা করলে ২০১৯ সালে পরিমাণের দিক থেকে খেলাপি ঋণ কিছুটা বেড়েছে। এ সময়ে সরকারি ব্যাংকগুলোর কমলেও বেড়েছে বেসরকারি ব্যাংকের। এর অর্থ সরকারি ব্যাংকগুলো গণছাড়ে বেশি সাড়া দিয়েছে। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিষেষ পুনঃ তফসিল ও এককালীন এক্সিট নীতিমালার আওতায় গণছাড় সুবিধার সময়সীমা গতকাল সোমবার শেষ হয়েছে।

সরকারের অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ২০১৯ সালের ১০ জানুয়ারি অর্থমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছিলেন ‘খেলাপি ঋণ এক টাকাও বাড়বে না’। কিন্তু জানুয়ারি-মার্চ এ তিন মাসে খেলাপি ঋণ ১৬ হাজার ৯৬২ কোটি টাকা বেড়ে প্রথমবারের মতো এক লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছিল। পরবর্তী তিন মাস অর্থাৎ এপ্রিল-জুন পর্যন্ত এক হাজার ৫৫২ কোটি টাকা এবং সর্বশেষ জুলাই-সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খেলাপি ঋণ বেড়েছে তিন হাজার ৮৬৩ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রীর ঘোষণার পরও সব মিলিয়ে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ২২ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়ায় এক লাখ ১৬ হাজার ২৮৮ কোটি টাকা, যা ওই সময় পর্যন্ত বিতরণকৃত ঋণের ১১.৯৯ শতাংশ ছিল। তবে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই তিন মাসে ২২ হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ কমিয়ে ফেলেছে ব্যাংকগুলো। এতে আবার খেলাপি ঋণ এক লাখ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, বিশেষ নীতিমালার আওতায় ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে বড় অঙ্কের ঋণ পুনঃ তফসিলের মাধ্যমে নিয়মিত করেছে ব্যাংকগুলো। বিদ্যমান নীতিমালার আওতায়ও কিছু পরিমাণ খেলাপি ঋণ নিয়মিত হয়েছে। এ ছাড়া বছরের শেষ প্রান্তিকে নগদ আদায় কিছুটা বেড়েছে। কিছু ঋণ অবলোপন করে মূল হিসাব থেকে আলাদা করা হয়েছে। ফলে কমে এসেছে খেলাপি ঋণ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১০ লাখ ১১ হাজার ৮২৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৯৪ হাজার ৩৩১ কোটি টাকাই খেলাপি হয়ে গেছে, যা ওই সময় পর্যন্ত মোট বিতরণ করা ঋণের ৯.৩২ শতাংশ। গত সেপ্টেম্বরে খেলাপি ঋণ ছিল এক লাখ ১৬ হাজার ২৮৮ কোটি টাকা। ফলে তিন মাসের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ কমেছে ২১ হাজার ৯৫৭ কোটি টাকা। তবে সেপ্টেম্বরের তুলনায় বাড়লেও আগের বছরের পুরো সময়ের চেয়ে বেড়েছে ৪২০ কোটি টাকা। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণ ছিল ৯৩ হাজার ৯১১ কোটি টাকা বা ১০.৩০ শতাংশ। আর ২০১৭ সালে খেলাপি ঋণ ছিল ৭৪ হাজার ৩০৩ কোটি টাকা বা ৯.৩১ শতাংশ।

প্রতিবেদনে আরো দেখা যায়, গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিতরণ করা এক লাখ ৮৪ হাজার ৪০৪ কোটি টাকা ঋণের মধ্যে ২৪ শতাংশ বা ৪৩ হাজার ৯৯৪ কোটি টাকা খেলাপি হয়ে গেছে। ২০১৮ সালে রাষ্ট্রায়ত্ত এসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছিল ৪৮ হাজার ৬৯৫ কোটি টাকা। গত বছর শেষে বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ ৪৪ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা, যা তাদের বিতরণকৃত ঋণের ৫.৭৮ শতাংশ। ২০১৮ সালে বেসরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছিল ৩৮ হাজার ১৪০ কোটি টাকা। এর মানে গত বছর সরকারি খাতের ব্যাংকের খেলাপি ঋণ কমলেও বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোয় খেলাপি ঋণ বেড়েছে।

অন্যদিকে গত বছর শেষে বিদেশি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ দুই হাজার ১০৩ কোটি টাকা বা ৫.৭৪ শতাংশ। সরকারি মালিকানাধীন বিশেষায়িত তিন ব্যাংকের খেলাপি ঋণ চার হাজার ৫৯ কোটি টাকা বা ১৫.১৩ শতাংশ, যা আগের বছর ছিল চার হাজার ৭৮৭ কোটি টাকা।

জানা যায়, ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের লাগাম টানতে ২০১৯ সালের ১৬ মে ঋণ পুনঃ তফসিল ও এককালীন এক্সিটসংক্রান্ত বিশেষ নীতিমালা জারি করা হয়। এ সার্কুলারের আওতায় যেসব ঋণ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মন্দমানে শ্রেণীকৃত রয়েছে সেসব খেলাপির অনুকূলে মাত্র ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট আদায় সাপেক্ষে এক বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ সর্বোচ্চ ১০ বছর মেয়াদে পুনঃ তফসিল এবং ৩৬০ দিন মেয়াদে এককালীন এক্সিট সুবিধা প্রদান করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়। পরবর্তী সময় একই বছরের ১৭ নভেম্বর আরেক সার্কুলারে আবেদন করার সময়সীমা আরো ৯০ দিন বৃদ্ধি করা হয়, যা গতকাল সোমবার শেষ হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, গত বছরের ডিসেম্বর প্রান্তিকের মতো চলতি বছরের মার্চ প্রান্তিকেও খেলাপি ঋণ আরো কমে আসবে। সূত্র : কালের কন্ঠ

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ হালে জাপান

japanস্টকমার্কেবিডি ডেস্ক :

গত পাঁচ বছরের মধ্যে অর্থনীতির এমন হাল আর দেখেনি জাপান। গত বছরের শেষ প্রান্তিকে দেশটির মোট দেশজ উৎপাদন কমেছে আশঙ্কার চেয়েও বেশি, অর্থনীতি সংকুচিত হয়েছে ৬ দশমিক ৩ শতাংশ। মূলত ঘূর্ণিঝড়, বৈশ্বিক চাহিদা কমে যাওয়াই এর অন্যতম কারণ। তবে শঙ্কার বিষয় হচ্ছে, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে এ বছরও অর্থনীতির গতি ফেরার সম্ভাবনা কম। খবর বিবিসি অনলাইনের।

জাপানের সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, গত বছরের শেষ প্রান্তিকে (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর) তৃতীয় প্রান্তিকের তুলনায় দেশটির জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কমেছে ১ দশমিক ৬ শতাংশ। পাঁচ বছরের যা সবচেয়ে বেশি ত্রৈমাসিক জিডিপি সংকোচন। এ সময়ে ভোক্তা ব্যয় কমেছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ। অবশ্য ভোক্তা ব্যয় কমার অন্যতম কারণ গত অক্টোবরে বিক্রয় করের হার ৮ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ করে জাপান। এর মধ্যে অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড় হাগিবিস জাপানের একটি বড় অংশে আঘাত হাতে। এতে প্রাণহানিসহ বিপুল পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়। শেষ প্রান্তিকে মূলধন ব্যয় কমেছে ৩ দশমিক ৭ শতাংশ। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্যযুদ্ধের ডামাডোলে রপ্তানি কমেছে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ।

বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতির বিনিয়োগকারীরা এখন চিন্তিত করোনাভাইরাস নিয়ে। কারণ, করোনাভাইরাসের কারণে জাপানে চীনের বেশ কয়েকটি কারখানা বন্ধ রাখতে হয়েছে। সেই সঙ্গে চীন থেকে আসা পর্যটকদের সংখ্যাও কমেছে ব্যাপক পরিমাণে।

জাপানের অর্থমন্ত্রী ইয়াসুতোশি নিশিমুরা বলেন, সরকার অর্থনীতি ও পর্যটনের ওপর করোনভাইরাস প্রাদুর্ভাবের প্রভাব মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত।

চার প্রান্তিকের প্রবৃদ্ধি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে জাপান। এর মধ্যে চতুর্থ প্রান্তিকে ২০১৪ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের পর সবচেয়ে বড় সংকোচন দেখা গেছে। সে সময় জাপানের অর্থনীতি ১ দশমিক ৯ শতাংশ সংকুচিত হয়। সে সময়ও বিক্রয় কর বাড়ায় সরকার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ফারইষ্ট নিটিংয়ের ২০১৯ সালের ঋণমান প্রকাশ

fekdilস্টকমার্কেবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র শিল্প খাতের ফারইষ্ট নিটিং এন্ড ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ঋণমান প্রকাশ করা হয়েছে । সম্প্রতি এই ঋণমান প্রকাশ করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এসময় কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদি ঋণমান এসেছে ‘এএ-’ । আর স্বল্পমেয়াদি ঋণমান এসেছে ‘এস-২’ ।

২০১৯ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত হালনাগাদ আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে সিআরআইএসএল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

ওরিয়ন ফার্মার মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

orionস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষধ শিল্প খাতের কোম্পানি ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেডের শেয়ারের সাম্প্রতিক দরবৃদ্ধির নেপথ্যে কোনো অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

শেয়ারটির সাম্প্রতিক দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এজন্য নোটিস করলে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

ওরিয়ন ইনফিউশনের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

orionস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষধ শিল্প খাতের কোম্পানি ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেডের শেয়ারের সাম্প্রতিক দরবৃদ্ধির নেপথ্যে কোনো অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

শেয়ারটির সাম্প্রতিক দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এজন্য নোটিস করলে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি