ভারত-বাংলাদেশ ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাড়ানোর পক্ষে শ্রিংলা

9999999999999স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান ও সাফওয়ান সোবহান

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বাংলাদেশ ও ভারতের ব্যবসায়িক সম্পর্ক আরও জোরদারের প্রতি মত প্রকাশ করে বলেছেন, উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ ও পারস্পরিক সম্পর্ক আরও বাড়তে পারে।

আজ মঙ্গলবার সকালে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এসময় বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান ও সাফওয়ান সোবহান এবং বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক ও নিউজ টোয়েন্টিফোরের সিইও নঈম নিজাম উপস্থিত ছিলেন।

পরে বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান ও সাফওয়ান সোবহান ভারতের পররাষ্ট্র সচিবকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও বাংলাদেশ সফরের জন্য অভিনন্দন জানান।

এ সময় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। বাংলাদেশ-ভারতের প্রকৃত সম্পর্ক ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক উন্নয়নে তিনি যথেষ্ট ভূমিকা রাখছেন।

এসময় ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে দুই দেশের সম্পর্ক আগামীতে আরও বাড়বে। তিনি বসুন্ধরা গ্রুপকে এলপিজিসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

১৫ মার্চ থেকে ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি শুরু করবে

521219c027d95-onionস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

আগামী ১৫ মার্চ থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আবার পেঁয়াজ রপ্তানি শুরু হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। দীর্ঘ ৫ মাস পর ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আদেশ প্রত্যাহার করে। এরপরই হিলি স্থলবন্দরের প্রায় ১০ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ২৫ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি চেয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ-সংগনিরোধ কেন্দ্রে অনলাইনে আবেদন করেছেন। এদিকে দিল্লির এক আদেশে আগামী ১৫ মার্চ থেকে পেঁয়াজ রপ্তানি করবে ভারত এমন চিঠি দিয়েছে।

ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির কারণে গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয় তারা। দীর্ঘ পাঁচ মাস বন্ধ থাকার পর গত ২৬ ফেব্রুয়ারি পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেয় ভারত। এমন অবস্থায় দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক করতে ও মূল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে একদিন পরই বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি চেয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে উদ্ভিদ-সংগনিরোধ কেন্দ্রে আবেদন করেছেন বন্দরের আমদানিকারকরা। এবার সে দেশের বিভিন্ন রাজ্যে পেঁয়াজের ফলন ভালো হওয়ায় রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা আদেশ প্রত্যাহার করে নেয় এবং আগামী ১৫ মার্চ থেকে আবারও পেঁয়াজ রপ্তানির আশ্বাস দেয়।

এর আগে গত ২৬ ফেরুয়ারি ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ’র সভাপতিত্বে এক আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠকে পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। দেশটির খাদ্য ও ভোক্তা অধিকার বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী রাম বিলাস পাসোয়ান এ তথ্য নিশ্চিত করে টুইটারে পোস্ট দিয়েছিলেন। ওই ঘোষণার ৫ দিনের মাথায় সোমবার (২ মার্চ) নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নির্দেশনা জারি করা হলো।

ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগের মহাপরিচালক অমিত যাদবের সই করা ওই নির্দেশনায় গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হওয়া পেঁয়াজ রপ্তানিতে সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের কথা বলা হয়েছে। এ নির্দেশনা ১৫ মার্চ থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।

এদিকে হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক নাজমুল ও আহম্মেদ আলী সরকার বলেন, নির্দেশনার কপি ভারতীয় রপ্তানিকারকদের মাধ্যমে রাতেই আমরা হাতে পেয়েছি। তাতে পেঁয়াজের ন্যূনতম কোনো রপ্তানিমূল্য নির্ধারণ করা হয়নি। এতে আমরা ভারত থেকে যে দামে পেঁয়াজ কিনব সেই দামেই এলসির মাধ্যমে দেশে আমদানি করতে পারব। আমরা উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রে আইপির জন্য আবেদন করেছেন। অনুমোদন পেলে ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করে পেঁয়াজের এলসি খোলা হবে। এর ফলে ১৫ মার্চ থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দেশে পেঁয়াজ আমদানি হতে পারে। এ ছাড়া আসন্ন রমজানে দেশের বাজারে পেঁয়াজের বাড়তি চাহিদাকে ঘিরে এলসিও খোলা হবে। সূত্র : কালের কন্ঠ

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ/এলকে

বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর ব্যয় বাড়ল ৭০৪৬ কোটি টাকা

ECNECস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতু নির্মাণ’ প্রকল্পের খরচ বাড়িয়ে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। চলমান এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা। নতুন করে প্রকল্প ব্যয় ৭ হাজার ৪৬ কোটি টাকা বাড়ল।

আজ মঙ্গলবার (৩ মার্চ) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভা শেষে এ প্রকল্পের বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, জাইকা নতুন করে প্রকল্প পর্যালোচনা করে দেখেছে ব্যয় বাড়বে। রেলসেতু নির্মাণে যে ৭ হাজার ৪৬ কোটি টাকা বাড়তি ব্যয়ের সিদ্ধান্ত হয়েছে তার মধ‌্যে ৪ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা ঋণ দিতে সম্মত হয়েছে জাপানের উন্নয়ন সংস্থা জাইকা।

২০১৬ সালে প্রকল্পটি যখন জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদন দেওয়া হয় তখন এর ব্যয় ধরা হয়েছিল ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭ লাখ টাকা। তখন জাইকার ঋণ ছিল ৭ হাজার ৭২৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা।

প্রকল্পটি ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ‌্যে বাস্তবায়নের সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে এর অগ্রগতি মাত্র ৯ শতাংশ। তাই প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত।

এদিকে সেতুটি হলে বাংলাদেশের উত্তর, পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের কাছে আশীর্বাদে পরিণত হবে বলে মনে করছে সরকার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

প্রিমিয়ার সিমেন্টের শেয়ার হস্থান্তরের ঘোষণা

primierস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট শিল্প খাতের কোম্পানি প্রিমিয়ার সিমেন্টের পরিচালক শেয়ার হস্থান্তরের ঘোষণা দিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

কোম্পানিটির পরিচালক জাহুর আহমেদ ১,৫৬,৯২০টি শেয়ার তার পুত্র মো. মঈনুদ্দিন চিশতির কাছে হস্থান্তর করছে।

কোম্পানিটির এই পরিচালকের নিকট মোট ২১,৫৬,৯২০টি শেয়ার রয়েছে।

উপহার স্বরুপ এসব শেয়ার আগামী ৩০ দিনের মধ্যে হস্তান্তর সম্পন্ন করা হবে বলে ডিএসই সূত্রে জানা যায়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ/এলকে

  1. ভিএফএস থ্রেডস
  2. স্কয়ার ফার্মা
  3. সেন্ট্রাল ফার্মা
  4. ফার কেমিক্যালস
  5. ড্যাফোডিলস কম্পিউটারস
  6. ওরিয়ন ইনফিউশন
  7. লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট
  8. সিলভা ফার্মা
  9. ওরিয়ন ফার্মা
  10. গ্রামীণফোন লিমিটেড।

উভয় শেয়ারবাজারে লেনদেনের সাথে সূচকের উত্থান

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। এদিন সেখানে সূচকেরও বড় উত্থান হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন ও সূচক বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬০৯ কোটি ৬ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ৪১৯ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে।

এদিন লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩১.২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৪৬৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই সূচক ৭.৯২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১০৩৮ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ৫.৪৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪৮৫ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৫৫ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২৩৩টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ৮৪টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৩৮টির দর।

দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে – ভিএফএস থ্রেডস, স্কয়ার ফার্মা, সেন্ট্রাল ফার্মা, ফার কেমিক্যালস, ড্যাফোডিলস কম্পিউটারস, ওরিয়ন ইনফিউশন, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট, সিলভা ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা ও গ্রামীণফোন লিমিটেড।

এদিকে মঙ্গলবার দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৬৬৬ পয়েন্টে।

সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৬ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮২টির, কমেছে ৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির শেয়ার দর।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ৯ লাখ টাকা।

সেখানে লেনদেনের শীর্ষ রয়েছে ভিএফএস থ্রেডস ও এসকে ট্রিমস লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

আইপিও আবেদন : ৩৮৮ কোটি টাকা তুলতে চায় রবি

robiস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে প্রায় ৩৮৮ কোটি টাকা তুলতে চায় রবি আজিয়াটা। ১০ টাকা অভিহিত মূল্য বা ফেসভ্যালুতে কোম্পানিটি আইপিওতে শেয়ার ছাড়বে।

শেয়ার ছাড়ার অনুমোদনের জন্য গতকাল সোমবার শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে আবেদন জমা দিয়েছে। বিএসইসি–সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, রবি আজিয়াটা প্রাক্‌–আইপিও এবং আইপিও মিলিয়ে মোট ১০ শতাংশ শেয়ার বাজারে ছাড়তে আগ্রহী। যার মাধ্যমে কোম্পানিটি মোট ৫২৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এর মধ্যে ২ শতাংশ শেয়ার কোম্পানিটির কর্মীদের কাছে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে বিক্রি করে রবি আজিয়াটা এরই মধ্যে ১৩৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। বাকি ৮ শতাংশ শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে বাজারে ছাড়া হবে নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনের পর।

সব মিলিয়ে আইপিওর মাধ্যমে রবি আজিয়াটা প্রায় ৫২ কোটি ৪০ লাখ শেয়ার ইস্যু করবে। গত ডিসেম্বরে সমাপ্ত আর্থিক বছরের প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই আইপিও আবেদন জমা দিয়েছে।

বিএসইসিসহ একাধিক সূত্রে রবির আইপিও আবেদন জমা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেলেও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কেউ কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। তবে প্রথম আলোর পক্ষ থেকে বিভিন্ন সূত্রে খবর নিয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। কোম্পানিটি শেয়ার বিক্রির টাকার বড় অংশ নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে ব্যয় করবে বলে আবেদনে জানিয়েছে।

বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, আইপিওতে শেয়ারবাজারে আসার পর কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন বেড়ে দাঁড়াবে প্রায় ৫ হাজার ২৩৮ কোটি টাকা। তাতে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের হিসাবে কোম্পানিটির মোট শেয়ারের পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় ৫২৪ কোটিতে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বুধবার থেকে রাজধানীতে জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা

nurulস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পাটজাত থেকে ডিজিটাল দুনিয়ার প্রযুক্তি পণ্যের বিশাল সমাহার নিয়ে আগামীকাল বুধবার থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা।

রাজধানী ঢাকার কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশনে নয়দিন ব্যাপী অনুষ্ঠিতব্য এই মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবারের এসএমই মেলায় সারাদেশের ২৯৬জন এসএমই উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান তাদের উৎপাদিত দেশীয় পণ্যসামগ্রী প্রদর্শনী ও বিক্রি করবেন। অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তাদের মধ্যে ১৯৫ জন নারী ও বাকি ১০১ জন পুরুষ রয়েছেন। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প তথা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে নারীদের অবদান যে বাড়ছে সেটিও এসএমই মেলার মাধ্যমে তুলে ধরা হবে।

সোমবার রাজধানীর পান্থপথে এসএমই ফাউন্ডেশনের সম্মেলন কক্ষে ‘জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা ২০২০’ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ফাউন্ডেশন অষ্টমবারের মতো এ মেলার আয়োজন করেছে। সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে মেলার সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। মেলার বিস্তারিত তুলে ধরে শিল্পমন্ত্রী জানান, বুধবার সকাল ১০টায় রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে (কেআইবি) প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।

এবারের মেলায় সারাদেশের ২৯৬টি এসএমই উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানের ৩০৯টি স্টলে থাকবে। এসব স্টলে উদ্যোক্তাদের নিজেদের তৈরি দেশীয় পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি হবে।

তিনি বলেন, মেলায় দেশে উৎপাদিত পাটজাত পণ্য, খাদ্য ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য, চামড়াজাত সামগ্রী, ইলেক্ট্রিক্যাল ও ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য, আইটি পণ্য, প্লাস্টিক ও সিনথেটিক পণ্য, হস্তশিল্প, ডিজাইন ও ফ্যাশনওয়্যারসহ বিভিন্ন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প পণ্য প্রদর্শন করা হবে। মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসএমই উদ্যোক্তাদের অবদান ও অংশগ্রহণকে স্বীকৃত দেয়ার লক্ষ্যে এসএমই ফাউন্ডেশন কর্তৃক পুরুষ ও নারী ক্যাটাগরিতে জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার ২০২০ প্রদান করা হবে। এছাড়া মেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে দুজন নারী ও তিনজন পুরুষ উদ্যোক্তাকে পুরস্কৃত করা হবে। বিজয়ী উদ্যোক্তারা পুরস্কার হিসেবে ১ লাখ টাকা, ট্রফি ও সার্টিফিকেট পাবেন। নয় দিনের এ মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে এবং সবার জন্য তা উন্মুক্ত থাকবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

– See more at:

ভোগ্যপণ্য আমদানিতে ঋণের সুদহার নির্ধারণ

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য আমদানি অর্থায়নে ব্যাংক ঋণের সুদহার নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের ৩০ মে পর্যন্ত ভোগ্যপণ্য আমদানির বিপরীতে যত ঋণপত্র খোলা হবে তার সুদহার হবে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ। আসন্ন রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যই এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) থেকে প্রকাশিত এক সার্কুলারের মাধ্যমে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।

বাংলাদেশে কার্যরত সকল তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ওই সার্কুলারে বলা হয়, ১ এপ্রিল থেকে ক্রেডিট কার্ড ব্যতীত অন্যান্য সকল খাতের ঋণে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ মুনাফা নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে, ১ এপ্রিল ২০২০ থেকে ক্রেডিট কার্ড ব্যতীত নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি অর্থায়নসহ সকল ধরনের ঋণের (বিদ্যমান ও নতুন করে প্রদেয়) সুদহার হবে ৯ শতাংশ। কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে, আসন্ন রমজান উপলক্ষে ব্যবসায়ীরা এখন থেকেই নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য আমদানি শুরু করেছেন। ফলে আসন্ন রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য মূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ ও এসব পণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখাসহ পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিতকল্পে নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি অর্থায়নের সুদহার অবিলম্বে হ্রাস করা প্রয়োজন।

এ প্রেক্ষিতে সোমবার থেকে কার্যকর করে নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য হিসেবে ভোজ্যতেল, ছোলা, ডাল, মটর, পেঁয়াজ, মসলা, খেজুর, ফলমূল এবং চিনি আমদানি অর্থায়নের সুদহার সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ নির্ধারণ করা হলো। তাছাড়া, উল্লিখিত পণ্যসমূহের আমদানি ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে মার্জিনের হার ন্যূনতম পর্যায়ে রাখার জন্যও পরামর্শ দেওয়া যাচ্ছে। যা ৩০ মে ২০২০ তারিখ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম;