ওয়াটা কেমিক্যালসের ৯ মাসের আয় বেড়েছে

wata-chemicals-300x160স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষুধ শিল্প খাতের কোম্পানি ওয়াটা কেমিক্যালস  লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জানু-মার্চ, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.০৪ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২.৩১ টাকা।

আর (জুলাই ১৯-মার্চ, ২০) এ ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮.৬৪ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৬.৭৬ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৫৯.৬৪ টাকা। যা ২০১৯ সালের ৩০ জুন ছিল ৫৩.৪৮ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

ইয়াকিন পলিমারের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

yakinস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল শিল্প খাতের কোম্পানি ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জানু-মার্চ, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.০৬ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.০৬ টাকা।

আর (জুলাই ১৯-মার্চ, ২০) এ ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.০৮ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.০৯ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১১.৬৫ টাকা। যা ২০১৯ সালের ৩০ জুন ছিল ১১.৭৩ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট সংসদে পাস

budgetস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বৈশ্বিক মহামারি করোনার (কোভিড-১৯) প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক অভিঘাত সফলভাবে মোকাবলা করে চলমান উন্নয়ন অব্যাহত এবং উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার জাতীয় বাজেট আজ সংসদে পাস হয়েছে।

জাতীয় সংসদে আজ মঙ্গলবার সর্বসম্মতিক্রমে নির্দিষ্টকরণ বিল, ২০২০ পাসের মাধ্যমে এ বাজেট পাস করা হয়।

অর্থমন্ত্রী আ.হ.ম মুস্তফা কামাল গত ১১ জুন জাতীয় সংসদে ‘অর্থনৈতিক উত্তরণ ও ভবিষ্যত পথপরিক্রমা’ শ্লোগান সম্বলিত এ বাজেট পেশ করেন। তিনি সেদিন পাওয়ার পয়েন্টে প্রস্তাবিত বাজেটের গুরুত্বপূর্ণ দিক, সরকারের পদক্ষেপ এবং বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ প্রস্তাব তুলে ধরেন।

আজ বাজেট পাসের প্রক্রিয়ায় মন্ত্রীগণ সংশ্লি¬ষ্ট মন্ত্রণালয়ের ব্যয় নির্বাহের যৌক্তিকতা তুলে ধরে মোট ৫৯ টি মঞ্জুরি দাবি সংসদে উত্থাপন করেন। এই মঞ্জুরি দাবিগুলো সংসদে কণ্ঠভোটে অনুমোদিত হয়।

এসব দাবির মধ্যে মঞ্জুরি দাবির যৌক্তিকতা নিয়ে বিরোধীদলের ৯ জন সংসদ সদস্য মোট ৪২১টি ছাঁটাই প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এর মধ্যে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ ও আইন, বিচার ও সংদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় খাতে ২ টি মঞ্জুরী দাবিতে আনীত ছাঁটাই প্রস্তাবের ওপর বিরোধী দলের সদস্যরা আলোচনা করেন। পরে কণ্ঠভোটে ছাঁটাই প্রস্তাব গুলো নাকচ হয়ে যায়।

ছাঁট্ইা প্রস্তাবে আলোচনা করেন জাতীয় পার্টির কাজী ফিরােজ রশীদ, পীর ফজলুর রহমান, মজবিুল হক, রওশন আরা মান্নান, শামীম হায়দার পাটোয়ারী ও বিএনপির হারুনুর রশীদ ।

এরপর সংসদ সদস্যগণ টেবিল চাপড়িয়ে নির্দিষ্টকরণ বিল-২০২০ পাসের মাধ্যমে ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন করেন।
বাজেটে মোট রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সূত্রে আয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা এবং এনবিআর বহির্ভূত সূত্র থেকে কর রাজস্ব ধরা হয়েছে ১৫ হাজার কোটি টাকা। কর বহির্ভুত খাত থেকে রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৩৩ হাজার কোটি টাকা।

বাজেটে পরিচালনসহ অন্যান্য খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৬২ হাজার ৮৫৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে আবর্তক ব্যয় ৩ লাখ ১১ হাজার ১৯০ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ ঋণের সুদ বাবদ ৫৮ হাজার ২৫৩ কোটি ও ৫ হাজার ৫৪৮ কোটি টাকা, বৈদেশিক ঋণের সুদ বাবদ ৩৬ হাজার ৯৯০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা।

বাজেটে সামগ্রিক বাজেট ঘাটতি ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা দেখানো হয়েছে, যা জিডিপির ৬ শতাংশ। এ ঘাটতি অর্থায়নে বৈদেশিক সূত্র থেকে ৭৬ হাজার ৪ কোটি টাকা, অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ১ লাখ ৯ হাজার ৯৮৩ কোটি টাকা আহরণ করা হবে। অভ্যন্তরীণ উৎসের মধ্যে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ৮৪ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা এবং ব্যাংক বহির্ভূত উৎস থেকে ২৫ হাজার ৩ কোটি টাকা সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য খাত থেকে ২৫ হাজার ৩ কোটি টাকা সংস্থানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

বাজেটে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৮.২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৫.৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের পর এটি হচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের এ মেয়াদের দ্বিতীয় বাজেট। আর আর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের দ্বিতীয় বাজেট। বৈশ্বিক মহামারি করোনা পরিস্থিতিতে এবার সংক্ষিপ্ত পরিসরে বাজেট পেশ এবং পাস করা হয়। বাজেট পাসের সময় সংসদ সচিবালয়ের ক্যালেন্ডার অনুযায়ি ৮০ থেকে ৯০ জন সংসদ সদস্য বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। অধিবেশন কক্ষে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে আসন বিন্যাস করা হয়।

এর আগে গত ১১ জুন বাজেট পেশকালে বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্থফা কামাল বলেন, অর্থনীতির ওপর বৈশ্বিক মহামারি করোনার বিরূপ প্রভাব উত্তরণে সরকার একটি সামগ্রিক কর্মপন্থা নির্ধারণ করে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদে তা বাস্তবায়ন শুরু করেছে।

বক্তৃতায় তিনি সরকারের নেয়া কর্মপন্থার উল্লেখ করে বলেন, এ কর্মপন্থার চারটি প্রধান কৌশলগত দিক রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কর্মসৃজনকে প্রাধান্য দেয়া এবং বিলাসী ব্যয় নিরুৎসাহিত করা। এছাড়া, স্বল্প সুদে বিভিন্ন উৎপাদন খাতে ঋণ সুবিধা প্রদান, কর্মহীন হয়ে পড়া নি¤œ আয়ের এবং অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত জনগণকে সুরক্ষা দিতে সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের আওতা বৃদ্ধি ও বাজারে মুদ্রা সরবরাহ বৃদ্ধি করা। এর বাইরে প্রয়োজনীয় প্রণোদনা প্রদানের ব্যবস্থাও এ বাজেটে রাখা হয়েছে। এ চারটি কর্মপন্থা বিষয়ে প্রস্তাবিত বাজেটে বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

অর্থমন্ত্রী বাজেট বক্তৃতায় করোনা মহামারির ফলে আর্থিক ক্ষতি মোকাবেলায় সরকারের পক্ষ থেকে নেয়া বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপের কথা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন।

বাজেটে শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে মোট বাজেটের ১৫.১ শতাংশ, পরিবহন- যোগাযোগ খাতে ১১.২ শতাংশ, সুদ খাতে ১১.২ শতাংশ, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ৭ শতাংশ, ভর্তুকী ও প্রণোদনা খাতে ৬.৮ শতাংশ, জনপ্রশাসন খাতে ৬.৭ শতাংশ, প্রতিরক্ষা খাতে ৫.৪ শতাংশ, স্বাস্থ্য খাতে ৫.২ শতাংশ, সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণ খাতে ৪.৭ শতাংশ, জনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা খাতে ৪.৯ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৪.৭ শতাংশ, কৃষি খাতে ৩.৬ শতাংশ, পেনশন খাতে ৫.৯ শতাংশ, বিবিধ ব্যয় খাতে ৫.৯ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

বাজেটে বৈশ্বিক মহামারি করোনা (কোভিড-১৯) মোকাবেলার লক্ষ্যে সামাজিক নিরাপত্তা, যোগাযোগ অবকাঠামো, ভৌত অবকাঠামো, আবাসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, কৃষি, মানবসম্পদ উন্নয়ন খাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

কালো টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের শর্ত শিথিল হল

Perlamentস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

নির্দিষ্ট হারে কর দিয়ে অপ্রদর্শিত আয়ের টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে তিন বছর তা বাজারে রাখার যে শর্ত দেওয়া হয়েছিল, তা কমিয়ে এক বছর করা হয়েছে। আরো কিছু পরিবর্তনে অর্থবিল ২০২০ সোমবার পাস হয়েছে জাতীয় সংসদে।

আজ মঙ্গলবার পাস হবে মূল বাজেট। ১ জুলাই বুধবার থেকে শুরু হবে নতুন অর্থবছর।

গত ১১ জুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জাতীয় সংসদে তার বাজেট প্রস্তাবে ১০ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার সুযোগ আরও বিস্তৃত করেন।

কোনো প্রশ্ন ছাড়াই ফ্ল্যাট ও অ্যাপার্টমেন্ট কেনা, দালান নির্মাণ এবং অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে অপ্রদর্শিত আয়ের অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ গত অর্থবছরেই ছিল।

২০২০-২১ সালের বাজেটে গচ্ছিত অর্থ, সঞ্চয়পত্র, শেয়ার, বন্ড বা অন্য কোনো সিকিউরিটিজের ক্ষেত্রেও একই সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

কোনো জরিমানা ছাড়া কেবল ১০ শতাংশ কর দিয়ে যে কেউ তার অবৈধভাবে অর্জিত অথবা কর ফাঁকি দিয়ে গোপনে সঞ্চিত অর্থ এসব খাতে বিনিয়োগ করতে পারবেন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বা সরকারের অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ ওই টাকার উৎস জানতে চাইবে না।

তবে কেউ শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোনো শেয়ারে অপ্রদর্শিত আয়ের টাকা বিনিয়োগ করতে চাইলে তিন বছরের ‘লক ইন’ বা বিক্রয় নিষেধাজ্ঞার শর্ত দেওয়া হয়, যা পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে আসছিলেন শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) পাশাপাশি বালাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনও ‘লক ইনের’ ওই শর্ত তুলে দেওয়ার সুপারিশ করেছিল।

এভাবে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার সুযোগ দেওয়ার পক্ষে যুক্তি দিয়ে অর্থমন্ত্রী সেদিন বাজেট বক্তৃতায় বলেছিলেন, “অর্থনীতির মূল স্রোতে অর্থ প্রবাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে” আয়কর অধ্যাদেশে এই ধারা সংযোজনের প্রস্তাব করছেন তিনি।

তবে এভাবে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হলে সৎ করদাতাদের প্রতি ‘অবিচার’ করা হয় বলে অনেকেই এর বিরোধিতা করে আসছেন।

সোমবার অর্থমন্ত্রী শেয়ারবাজারে কালো টাকা’র ‘লক ইন’ ৩ বছরের পরিবর্তে ১ বছর করে তার সঙ্গে অন্য কিছু সংশোধনী এনে অর্থবিল পাসের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

এনসিসি ব্যাংকের ১ম প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

ncc-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি এনসিসি ব্যাংক লিমিটেডের প্রথম প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৯ জুলাই আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন বেলা ৩টায় রাজধানীর মতিঝিলে ব্যাংকটির নিজেদের প্রধান ভবনে এ বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) আইন-২০১৫ এর ১৬/১ অনুযায়ী, এ বোর্ড সভায় গত ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২০ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করবে ব্যাংকটির পরিচালনা বোর্ড।

সভাশেষে ব্যাংকটির প্রথম প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভ শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

নাহী এলুমিনামের ৩য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

naheeস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের প্রতিষ্ঠান নাহী এলুমিনাম কম্পোজিট লিমিটেডের ৩য় প্রান্তিক বোর্ড সভা আগামী ৪ জুলাই আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ৩১ মার্চ ২০২০ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা সাড়ে ৪ রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

জেনেক্স ইনফোসিস ১৩ কোটি টাকার জমি কিনবে

genexস্টকমার্কেটবিড ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত তালিকাভুক্ত আইট খাতের কোম্পানি জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেড ঢাকার খিলখেতে জমি ক্রয় করবে। কোম্পানির পরিচালনা বোর্ডের সভায় জমি ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই জানিয়েছে, কোম্পানিটি ঢাকার খিলক্ষেতে ৩৩ ডিসিমল জমি কিনবে। রেজিষ্ট্রেশন ব্যয় বাদে এই জায়গার দাম ১২ কোটি ৯২ লাখ ৫০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এই জমিতে কোম্পানিটি নিজস্ব অফিসের জন্য ভবন তৈরি করবে। এতে অফিস ভাড়াবাবদ কোম্পানিটির প্রতি মাসে ৭৫ লাখ টাকা সাশ্রয় হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ