ডিএসইতে লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বেড়েছে। তবে এদিন সেখানে সবগুলো সূচক কমেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সোমবার লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯.৯০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪০৮৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪.০২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯৫০ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ৭.৬৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ১৩৭৬ পয়েন্টে।

এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৭৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। গতকাল রবিবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৪৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৪৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৫৭টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১২৭টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ১৬৪টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – স্কয়ার ফার্মা, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, বেক্সিমকো ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল, বেক্সিমকো লিমিটেড, গ্রামীণফোন লিমিটেড, ইন্দো বাংলা ফার্মাসিটিউক্যালস ও এমএল ডায়িং মিলস লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৫.৮৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৬০৬ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২০১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৪৩টির, কমেছে ৬৬টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৯২টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা। গতকাল রবিবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে সিলকো ফার্মা ও আইসিবি সোনালী ফার্ষ্ট মি. ফান্ড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

হজ নিবন্ধন বাতিলের আবেদন শুরু ১৯ জুলাই

hajj-bg20200224143447স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

করোনা ভাইরাসের কারেণ সৌদি আরব সরকার বাইরে থেকে হজযাত্রীদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় দেশের নিবন্ধন বাতিলের সময়সূচি নির্ধারণ করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। আর কেউ নিবন্ধন বাতিল না করলে তার নিবন্ধন ২০২১ সালের জন্য কার্যকর থাকবে।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অনুবিভাগ রবিবার (১২ জুলাই) এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

এতে বলা হয়, করোনা ভাইরাস মহামারিজনিত কারণে এবছর অন্য দেশ থেকে কোনো হজযাত্রী হজ পালন করতে সৌদি আরব যেতে পারবে না। সৌদি আরবে অবস্থানরত বিভিন্ন দেশের নাগরিক ও সৌদি আরবের নাগরিকদের অংশগ্রহণে সীমিত পরিসরে হজ অনুষ্ঠিত হবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালে বাংলাদেশ থেকে হজ পালনের জন্য প্রাক-নিবন্ধিত ও নিবন্ধিত ব্যক্তিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

সিদ্ধান্ত:
২০২০ সালে হজ পালনের জন্য যাদের প্রাক-নিবন্ধনের মেয়াদ বৈধ ছিল, তা ২০২১ সালের জন্য বলবৎ থাকবে।

সরকারি ও বেসরকারি উভয় ব্যস্থাপনার যেসব প্রাক-নিবন্ধিত ব্যক্তি ২০২০ সালের হজের জন্য নিবন্ধন করেছিলেন তাদের নিবন্ধন ২০২১ সালের জন্য বৈধ থাকবে। নিবন্ধনকারী হজযাত্রীদের জমা টাকা ২০২১ সালের প্যাকেজ মূল্যের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে।

২০২০ সালের হজযাত্রী নিবন্ধন বাতিল বিষয়ে ই-হজ সিস্টেমের উপর সব ব্যাংকের প্রতিনিধি, নিবন্ধন কেন্দ্রের প্রতিনিধি এবং হজযাত্রী নিবন্ধনকারী এজেন্সির প্রতিনিধিদের ১৩ জুলাই থেকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।

হজ পালনের জন্য সরকারি-বেসকারি ব্যবস্থাপনায় নিবন্ধিত কোনো হজযাত্রী নিবন্ধন বাতিল করতে চাইলে আগামী ১৯ জুলাই থেকে হজ পোর্টাল www.hail.gov.bd অথবা https://prp.pilgrimbd.org/hajrefund লিংকে নিজে বা নিবন্ধন কেন্দ্র থেকে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন অনুমোদিত হলে তার অনুকূলে নিবন্ধন বাতিল ভাউচার তৈরি হবে এবং ২০২০ সালের নিবন্ধন ও প্রাক-নিবন্ধন উভয়ে বাতিল হবে। ভবিষ্যতে হজে যেতে চাইলে তাকে নতুনভাবে প্রাক-নিবন্ধন ও নিবন্ধন করতে হবে।

নিবন্ধন বাতিলকারী ব্যক্তিকে কোনো প্রকার কর্তন ব্যতীত তার প্রাক-নিবন্ধন ও নিবন্ধনের টাকা ফেরত দেওয়া হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি ব্যবস্থাপনার হজ নিবন্ধন বাতিলকারী ব্যক্তির ক্ষেত্রে সোনালী ব্যাংক থেকে প্রাক-নিবন্ধন ও নিবন্ধনের জন্য জমা সমুদয় অর্থ অনলাইনে সরাসরি হজযাত্রীর অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করা হবে। কোনো হজযাত্রীর ব্যাংক হিসাব না থাকলে তার ইচ্ছানুযায়ী পে-অর্ডারের মাধ্যমে পরিশোধ করা হবে। এজন্য তাকে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে নিবন্ধন বাতিল ভাউচার ও জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হবে।

বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীদের ক্ষেত্রে নিবন্ধনের জন্য জমা সমুদয় অর্থ হজযাত্রীর ইচ্ছানুযায়ী সরাসরি নিবন্ধনকারী ব্যাংক থেকে অনলাইনে হজযাত্রীর অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর অথবা এজেন্সির মাধ্যমে দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রাক-নিবন্ধনের জন্য জমা অর্থ আগের মতো পরিচালক, হজ অফিস, ঢাকা থেকে হজযাত্রীর ইচ্ছানুযায়ী সরাসরি তাকে অথবা এজেন্সির মাধ্যমে ফেরত দেওয়া হবে।

নিবন্ধিত হজযাত্রীদের ক্ষেত্রে নিবন্ধনের সময় জমা অর্থ কোনো অবস্থাতেই এ পর্যায়ে হজ কার্যক্রম বাবদ বাংলাদেশে ব্যয় করা যাবে না এবং সৌদি আরবেও পাঠানো যাবে না। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ব্যতীত কোনো এজেন্সি ব্যাংক থেকে এ টাকা তুলতে পারবে না। ২০২০ সালে নিবন্ধনকারী হজযাত্রীদের জমা টাকা ২০২১ সালের প্যাকেজমূল্যের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে।

২০২০ সালে নিবন্ধনকারী হজযাত্রীদের জমা টাকা যেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ব্যতীত কোনো এজেন্সি তুলতে না পারে সে ব্যাপারে হজযাত্রী নিবন্ধকারী সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপককে সতর্ক দৃষ্টি রাখার জন্য অনুরোধ করা হলো। ব্যাংক কর্মকর্তারা হজ নিবন্ধন বাতিলকারীর অর্থ ছাড় করার আগে হজযাত্রীদের পরিচয়পত্রের সঙ্গে ভাউচারের তথ্য নিশ্চিত করে নেবেন।

ধর্ম মন্ত্রণালয় জানায়, এবছর বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ৩৭ হাজার ১৯৮ জনের বিপরীতে নিবন্ধন করেছেন মোট ৬৪ হাজার ৫৯৪ জন। এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় তিন ৪৫৭ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৬১ হাজার ১৩৭ জন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এবি ব্যাংকে শতাধিক কর্মকর্তাকে চাকুরিচ্যূত

ab-bankস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে বেতন কমানোর পর এবার কর্মকর্তা ছাঁটাই করল এবি ব্যাংক।

রবিবার বেসরকারি খাতের এই ব্যাংকটির শতাধিক কর্মকর্তার চাকরিচ্যুতির নির্দেশনা কার্যকর হয়েছে।

গত বুধবার এই কর্মকর্তাদের ছাঁটাইয়ের নোটিস ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তাতেই বলা হয়েছিল, রোববার থেকে তাদের চাকরি নেই।

বিষয়টি নিয়ে কথা বলার জন্য রবিবার রাতে এবি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এ (রুমী) আলীকে ফোন দিলে তিনি ধরেননি।

তখন ছাঁটাইয়ের বিষয়ে কথা বলতে চাওয়ার কথা জানিয়ে এসএমএস করার পর তিনি ফিরতি এসএমএসে এ বিষয়ে কথা বলতে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেন।

এরপর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আফজালকে বেশ কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। এসএমএস পাঠালেও সাড়া দেননি।

কর্মকর্তাদের চাকরিচ্যুতির নোটিসে ব্যয় কমিয়ে আনাকে এই ছাঁটাইয়ের কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে।

নোটিসে বলা হয়েছে, “এবি ব্যাংক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ আপনাকে চাকুরিচ্যুত বা ছাঁটাই করার (টার্মিনেট) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা ১২ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।

“আপনার সকল বকেয়া এবং পাওনা পরিশোধ করা হবে। এবি ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী সকলকে তিন মাসের বেতন প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।”

“ভবিষ্যতে ব্যাংক টিকিয়ে রাখার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই অবস্থায় ব্যাংক আর অতিরিক্ত খরচ বহন করতে পারছে না।”

“এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা নিলে তার জন্য আপনি নিজেই দায়ী থাকবেন,” বলা হয় নোটিসে।

বেতন কমানোর চিঠিতে ক্ষুব্ধ ব্যাংক কর্মকর্তারা

চাকরিচ্যুত একাধিক কর্মকর্তা বলেন, সবমিলিয়ে রবিবার ১২১ কর্মকর্তার ছাঁটাইয়ের আদেশ কার্যকর হয়েছে।

মহামারীকালে চাকরি হারিয়ে তাদের সবার মধ্যে ক্ষোভ-হতাশা বিরাজ করছে। সূত্র : বিডিনিউজ২৪

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

কন্টিনেন্টাল ইন্স্যূরেন্সের পরিচালকদের শেয়ার হস্তান্থর

continental-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কন্টিনেন্টাল ইন্স্যূরেন্স লিমিটেডের একজন পরিচালক ২ লাখ ২৭ হাজার শেয়ার হস্থান্তরের ঘোষণা দিয়েছেন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র জানায়, বুলবুল জয়নাব আক্তার নামে এই পরিচালক বিমাটির এসব শেয়ার হস্থান্তর করবেন। তার হাতে মোট ১১ লাখ ৫৭ হাজার ৬২৫টি শেয়ার রয়েছে।

তিনি এসব শেয়ার তার ছেলে ইমতিয়াজ বিন মূসাকে উপহার স্বরূপ হস্থান্তর করবেন।

ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে এই পরিচালক উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার হস্থান্তর সম্পন্ন করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

ন্যাশনাল টি কোম্পানির বোর্ড সভা ১৬ জুলাই

NTCস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেডের ৩য় প্রান্তিক বোর্ড সভা আগামী ১৬ জুলাই আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ৩১ মার্চ ২০২০ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৩ টায় রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আর

এস. এস. স্টিলের ইপিএস ও ন্যাভ বেড়েছে

ss steelস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ইস্পাত শিল্প খাতের কোম্পানি এস. এস. স্টিল লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এসময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫১ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৩০ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭.৪৪ টাকা। যা ২০১৯ সালের ৩০ জুন ছিল ১৫.৯৩ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ