এমআই সিমেন্টের ৬ষ্ঠ ইউনিট স্থাপনের সিদ্ধান্ত স্থগিত

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের কোম্পানি এমআই সিমেন্ট লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড ৬ষ্ঠ ইউনিট স্থাপনের সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, কোভিড-১৯ মহামারির কারনে সিমেন্ট শিল্পের চাহিদা আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে। পুরো শিল্পটি খুবই কম ক্ষমতা স্তরে কাজ করছে। আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে অর্থনীতির চাকা না ঘুরলে সিমেন্টের চাহিদা খুবই কম থাকবে।

কোম্পানি জানায়, বর্তমান সময়ের মধ্যে বিদ্যমান সিমেন্ট উৎপাদন চাহিদা পূরণ করবে। আর ৬ষ্ঠ ইউনিট স্থাপনের কাজ পরবর্তী পর্যায়ে বিবেচনা করা যেতে পারে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বিশ্ববাজারে ফের বাড়ছে স্বর্ণের দাম

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গত কয়েকদিন কমার পর বিশ্ববাজারে আবারো স্বর্ণের দাম বাড়তে শুরু করেছে। পাশাপাশি বেড়েছে আরেক মূল্যবান ধাতু রুপার দামও। ইউরোপে দ্বিতীয় ধাপে মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়ায় গত এক সপ্তাহে স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১ দশমিক ৫৯ শতাংশ। এর মধ্যে সপ্তাহের শেষ দিন গত শুক্রবার বেড়েছে ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ। এতে আবারো আউন্সপ্রতি স্বর্ণের দাম ১৯০০ ডলার ছাড়িয়েছে।

গত শুক্রবার রুপার দাম বেড়েছে ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ। এতে সপ্তাহজুড়ে এই ধাতুটির দাম বাড়ল ৫ দশমিক ৪১ শতাংশ।

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ায় চলতি সপ্তাহেই দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়তে পারে। বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকলে আগামী সোমবার দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হতে পারে।

গণমাধ্যমকে এ বিষয়ে বাজুসের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়াল বলেন, এরই মধ্যে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের যে দাম বেড়েছে তাতে বাংলাদেশে ভরিতে ৪ হাজার টাকা বাড়ানো উচিত। আমরা আগামী সোমবার দেখব। যদি সোমবারও বিশ্বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকে, তাহলে আমরা দাম বাড়াব।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

পদ্মাসেতুর দৃশ্যমান ৪ হাজার ৮০০ মিটার

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পদ্মাসেতুর ৪ ও ৫ নম্বর পিলারের ওপর বসানো হয়েছে ৩২তম স্প্যান ‘ওয়ান-ডি’। আর এর মাধ্যমে দৃশ্যমান হলো সেতুর ৪ হাজার ৮০০ মিটার।
অর্থাৎ প্রায় ৫ কিলোমিটার। রবিবার (১১ অক্টোবর) সকাল ৯টা ২২ মিনিটে স্প্যানটি বসানো সম্পন্ন হয়।

এর আগে সকাল ৭টা থেকে স্প্যান বসানোর কার্যক্রম শুরু হয়। শনিবার (১০ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত প্রায় ৯ ঘণ্টা চেষ্টা করেও পিলারের ওপর স্প্যানটি বসানো সম্ভব হয়নি। আবহাওয়াসহ সব কিছু অনুকূলে থাকায় রোববার স্প্যানটি বসানো সম্ভব হলো।

এর আগে, শনিবার (১০ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯টায় স্প্যান বসানোর কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর বিকেল ৫টা পর্যন্ত চেষ্টা চলে। কিন্তু পদ্মায় তীব্র স্রোতের কারণে স্প্যান বহনকারী ক্রেনটি নোঙর করতে না পারায় ওই দিনের কার্যক্রম স্থগিত করে পদ্মাসেতু কর্তৃপক্ষ।

জানা যায়, মুন্সিগঞ্জের মাওয়া কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে ধূসর রঙয়ের ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্য ও ৩ হাজার ১৪০ টন ওজনের স্প্যানকে বহন করে রওনা দেয় ৩ হাজার ৬০০ টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ‘তিয়ান-ই’ ভাসমান ক্রেনটি। এরপর প্রায় এক কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে সেতুর ৪ ও ৫ নম্বর পিলারের কাছে পৌঁছায় ওইদিন দুপুর ২টার দিকে। এরপর থেকে স্প্যানবহনকারী ক্রেনটি নোঙর করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু পদ্মা নদীতে তীব্র স্রোতের কারণে আর করতে পারেনি। এরপর রাত থেকে সেখানেই অবস্থান করে ক্রেনটি।

পদ্মাসেতু সূত্র জানায়, সেতুতে মোট ৪১টি স্প্যান বসানো হবে। আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে বাকি স্প্যানগুলো বসিয়ে দেওয়া হবে। তাদের লক্ষ্য, আগামী বছর সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ করা। এখন পদ্মায় বন্যার পানি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্রোতের তীব্রতাও স্বাভাবিক গতিতে ফিরেছে। ফলে পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজেও গতি ফিরেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

মিউচ্যুয়াল ফান্ড সেক্টরের সমস্যা শেয়ারবাজারের কাঠামোগত নয়

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

মিউচুয়াল ফান্ড সেক্টরের কাঠামোগত বা আইনগত কোনো সমস্যা নেই। আসল সমস্যা শেয়ারবাজারের দীর্ঘমেয়াদি মন্দা। যাতে মিউচুয়াল ফান্ড সেক্টর ভালো লভ্যাংশ দিতে পারছে না। ‘বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ’ উপলক্ষে অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কম্পানিজ অ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ডসের (এএএমসিএমএফ) আয়োজিত এক ওয়েবিনারে বক্তারা এ কথা বলেন।

শনিবার (১০ অক্টোবর) এএএমসিএমএফ ‘শেয়ারবাজার ও দেশের অর্থনীতিতে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের গুরুত্ব’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান। আর সভাপতিত্ব করেন এএএমসিএমএফের সভাপতি ড. হাসান ইমাম। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এশিয়ান টাইগার ক্যাপিটাল পার্টনার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাফিজ আল তারিক। অনুষ্ঠান মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন অরুনাষ্ণু দত্ত।

সভাপতির বক্তব্যে এএএমসিএমএফের সভাপতি ড. হাসান ইমাম বলেন, মিউচুয়াল ফান্ডের ইমেজ সংকট আছে এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নাই। এই সেক্টর নিয়ে পত্র-পত্রিকায় প্রায় নীতি নির্ধারক ও ক্যাপিটাল মার্কেট প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মন্তব্য দেখি। বেশিরভাগ মন্তব্যই নেতিবাচক। কোনোটার পেছনে যুক্তি আছে, কোনটা ভিত্তিহীন। এই নেতিবাচক মন্তব্য মিউচুয়াল ফান্ড সেক্টর সর্ম্পকে বিরূপ ধারণা তৈরি করেছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। যা ক্যাপিটাল মার্কেটের জন্য মঙ্গলজনক নয়।

তিনি আরো বলেন, মিউচ্যুয়াল ফান্ডে কাঠামোগত সমস্যা আছে বলে সম্প্রতি একজন মন্তব্য করেছেন। অথচ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের কাঠামোতে কোনো সমস্যা নাই। বাংলাদেশ এবং ভারত, আমেরিকা ও ইউরোপের মিউচ্যুয়াল ফান্ডের কাঠামোতে কোনো পার্থক্য নেই। বরং ভারত ও আমেরিকা থেকে আমাদের ট্রাস্টি রুলস অনেক কঠিন।

আরেকজন মন্তব্য করেছেন, মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আইনে বড় সমস্যা, নীতি নির্ধারকদের দ্রুত বড় ধরনের সংস্কার করা প্রয়োজন। আসলে আমাদের দেশের মিউচ্যুয়াল ফান্ড আইনে বড় কোনো সমস্যাও নেই এবং বড় সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা নেই। এটা আন্তর্জাতিক বেস্ট প্রাকটিস ফলো করে তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

ড. হাসান ইমাম বলেন, কাঠামো ঠিক থাকা সত্ত্বেও ভুল ধারণার কারণে এই সেক্টরকে কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এর মধ্যে অন্যতম মিউচ্যুয়াল ফান্ডকে শেয়ার হিসেবে ভুল ধারণা থেকে বেশ কিছু ইমেজ সংকট সৃষ্টি হচ্ছে।

এই ফান্ডের ইউনিট দর সম্পদ বিবেচনায় হওয়া উচিত। কিন্তু আমাদের বাজারে আরেকটি দর নির্ধারণ হয়। যাতে করে ১০ টাকার সম্পদের একটি ইউনিট ৪ টাকায়ও লেনদেন হয়। অথচ ওই ইউনিটের সম্পদ ১০ টাকাই রয়েছে। তারপরেও দরপতনের কারণে অনেকের ধারণা মিউচ্যুয়াল ফান্ড ধ্বংস হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, শেয়ারের মতো ইউনিটে বিনিয়োগও ঝুঁকি আছে। এখন কেউ যদি ঝুঁকি মুক্ত মনে করে বিনিয়োগের মাধ্যমে লোকসানে পড়েন, তখন মনে করেন এর জন্য অন্য কেউ দায়ী। মিউচ্যুয়াল ফান্ড থেকে লভ্যাংশ নিয়েও ভুল ধারণা আছে বলে জানান তিনি।

এই ফান্ড মূলত শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে। কাজেই তার লভ্যাংশ সক্ষমতা আসে শেয়ারবাজার থেকে। এই বাজার ভালো না করলে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের জন্য লভ্যাংশ দেওয়া কঠিন। এটাই মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইমেজ সংকটের প্রধান কারণ।

এখন মার্কেট যদি ভালো হয় অবশ্যই মিউচ্যুয়াল ফান্ড ভালো রিটার্ন দেবে বলে জানান হাসান ইমাম। তিনি বলেন, জুন মাসে আমাদের ফান্ডগুলোর ইউনিট প্রতি সম্পদ ১০ টাকার নিচে ৭ টাকায় চলে গিয়েছিল। কিন্তু এখন সবগুলো ১১ টাকার কাছাকাছি চলে এসেছে এবং কয়েক মাসেই ৪% থেকে ৫% লভ্যাংশ দেওয়ার সক্ষমতা ফেরত পেয়েছে। বাজার ভালো থাকলে মিউচ্যুয়াল ফান্ড ডিভিডেন্ড দিতে পারবে ভালো।

অনুষ্ঠানে কমিশনার ড. মিজানুর রহমান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্থনীতি সব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে মিউচুয়াল ফান্ডগুলো কাঙ্ক্ষিত সফলতা পায়নি। যদিও বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের মন্দাবস্থা অন্যদেশের তুলনায় দীর্ঘস্থায়ী ছিল। কিন্তু নানা সুযোগ থাকলেও দেশের ফান্ড ম্যানেজাররা বিনিয়োগের ক্ষেত্রের দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। তবে আগামি ৫ বছরের মধ্যে এই খাতটি শেয়ারবাজারের মেরুদণ্ডে পরিণত হবে।

ড. মিজানুর রহমান বলেন, দেশের মিউচুয়াল ফান্ডগুলো ২০০১ সালের একটি আইনের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। বিদ্যমান আইনে ফান্ড ম্যানেজারদের বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। ওই আইনে ৪০ শতাংশ তালিকাভুক্ত কম্পানি, ৩০ শতাংশ ডিবেঞ্চারসহ অন্যান্য পণ্য এবং বাকি ৩০ শতাংশ অ-তালিকাভুক্ত কম্পানিগুলোতে বিনিয়োগের সুযোগ ছিল। শিক্ষিত বিনিয়োগকারী হিসেবে ফান্ড ম্যানেজাররা মাকের্টের গতিবিধি বুঝতে বিচক্ষণতার পরিচয় দিতে পারেনি। ফলে সাম্প্রতিক সময়ে ফান্ডগুলো থেকে বিনিয়োগকারীরা কাঙ্ক্ষিত লভ্যাংশ পায়নি। ফান্ডগুলো মার্কেটকেও গতিশীল করতে ব্যর্থ হয়েছে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল হোসেন বলেন, শেয়ারবাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দাবস্থার কারণেই মিউচুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ ও এনএভিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কারণ বেশিরভাগ ফান্ডেরই তালিকাভুক্ত কম্পানির শেয়ার কেনা রয়েছে। এই কম্পানির দর বাড়া-কমার কারণেই এনএভি কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

আর্গন ডেনিমসের বাৎসরিক বোর্ড সভা স্থগিত

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের প্রতিষ্ঠান আর্গন ডেনিমস্‌ লিমিটেড বাৎসরিক বোর্ড সভা স্থগিত করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র থেকে জানা যায়, আগামীকাল ১২ অক্টোবর বেলা ৩ টায় রাজধানীতে কোম্পানিটির প্রধান কার্যালয়ে বোর্ড সভাটি আহবান করা হয়েছিল।

আসন্ন বোর্ড সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) অনুযায়ী গত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এ সভায় কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হতে পারে। এছাড়া রেকর্ড ডেট ও এজিএমের দিন ঘোষণা করা হবে।

এর আগের বছর কোম্পানিটি ৫ শতাংশ বোনাস ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদান করেছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ ঘোষণা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭০ টাকা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদের মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩১.০১ টাকা।

কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২ নভেম্বর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/