নিরীক্ষকের তালিকায় যোগ্য ৪১ অডিট ফার্ম

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষায় নিয়োজিত অডিট ফার্মের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এ তালিকায় যোগ্য হিসেবে ৪১ প্রতিষ্ঠান স্থান পেয়েছে। আর বাদ দেওয়া হয়েছে ৩৬টি প্রতিষ্ঠানকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে যোগ্য প্রতিষ্ঠানের তালিকা দেওয়া হয়েছে।

ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী প্রতিটি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করতে হয়। এরপর তা বাইরের কোনো নিরীক্ষক ফার্মকে দিয়ে নিরীক্ষা করাতে হয়। সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের যোগ্য অডিট ফামের্র মধ্যে থেকে একটিকে সেই নিরীক্ষার দায়িত্ব দিতে হয়।

তালিকাভুক্ত অডিট ফার্ম ব্যাংকের বার্ষিক হিসাব বিবরণী নিরীক্ষার পাশাপাশি নগদ সহায়তা ছাড়ের অনাপত্তিপত্র দিয়ে থাকে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সব ধরনের নিয়ম পরিপালন করে আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে কি না বা নগদ সহায়তা ছাড় করছে কি না, তা দেখার দায়িত্ব এসব অডিট ফার্মের। সেজন্য এসব অডিট ফার্ম একটি ফি পায়। কোনো অডিট ফার্ম ঠিকমতো দায়িত্ব পালন না করলে ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করতে পারে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

জানা যায়, ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএবি) তালিকাভুক্ত মোট ১৭৩ অডিট ফার্মের মধ্যে ৭৫টি বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০১৭ সালের যোগ্য অডিট ফার্মের তালিকায় ছিল। অনিয়মে জড়িত থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগে কিছু ফার্ম এবারের নতুন তালিকায় স্থান পায়নি। সবমিলে যোগ্য তালিকায় এবার ৪১টি প্রতিষ্ঠান স্থান পেয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

যানবাহনের থার্ড পার্টি ইনস্যুরেন্স বাতিল

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশে সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮-তে যানবাহনের ক্ষেত্রে থার্ড পার্টি বীমা করার বিষয়টি বাধ্যতামূলক করা হয়নি। বাংলাদেশে যানবাহনের ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বীমা বা থার্ড পার্টি ইনস্যুরেন্স বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)।

কোন যানবাহনের কারণে কোন ব্যক্তি যদি আহত বা নিহত হয়, অথবা যদি কোন সম্পদের বা অন্য গাড়ির ক্ষতি হয়, তার ক্ষতিপূরণ দেয়ার জন্য এই ‘থার্ড পার্টি ইনস্যুরেন্স’ করা হতো। অর্থাৎ চালক বা যাত্রীর বাইরে যে ক্ষতি হয়, সেটার ক্ষতিপূরণের জন্য বীমা করার নামই থার্ড পার্টি ইনস্যুরেন্স।

কিন্তু বাংলাদেশে সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮-তে যানবাহনের ক্ষেত্রে থার্ড পার্টি বীমা করার বিষয়টি বাধ্যতামূলক করা হয়নি। সেই আইনের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বীমায় এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।

কী বলা হয়েছে আইডিআরএ প্রজ্ঞাপনে?

আইডিআরএ’র প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মটর ভেহিকেল অর্ডিনেন্স ১৯৮৩, (অর্ডিনেন্স নং এলভি অব ১৯৮৩) (থার্ড পার্টি ইনস্যুরেন্স বা Act Liability) বাধ্যতামূলক ছিল। উক্ত অর্ডিনেন্স রহিতক্রমে সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৪৭ নং আইন) প্রতিস্থাপিত হয়।

সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮-এর ধারা ৬০ এর উপধারা ((১) ও (২) বল হয়েছে:

যাত্রী ও মোটরযানের বীমা – (১) কোন মোটরযানের মালিক বা প্রতিষ্ঠান ইচ্ছা করিলে তাহার মালিকানাধীন যে কোনও মোটরযানের জন্য যে সংখ্যক যাত্রী পরিবহনের জন্য নির্দিষ্টকৃত তাহাদের জীবন ও সম্পদের বীমা করিতে পারিবে।

(২) মোটরযানের মালিক বা প্রতিষ্ঠান উহার অধীন পরিচালিত মোটরযানের জন্য যথানিয়মে বীমা করিবেন এবং মোটরযানের ক্ষতি বা নষ্ট হওয়ার বিষয়টি বীমার আওতাভুক্ত থাকিবে এবং বীমাকারী কর্তৃক উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ পাইবার অধিকারী হইবেন। এই কারণে তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বীমা বাতিল করা হয়েছে।

বীমা কর্তৃপক্ষের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সড়ক আইন হওয়ার পর অর্থমন্ত্রী থার্ড পার্টি ইনস্যুরেন্স করার নিয়ম বাতিল করার নির্দেশ দেন। কারণ আইনি কারণে এটা করা হলেও বাস্তবে তেমন একটা কাজে আসে না। এরপর এ ধরণের পলিসি বাতিল করার পর ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বীমার সুবিধা-অসুবিধা কী?

কর্মকর্তারা বলছেন, এর আগে বাংলাদেশে তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বীমা করা হলেও সেখানে ক্ষতিপূরণের সর্বোচ্চ সীমা ছিল ২০ হাজার টাকা। কিন্তু বীমা করা হলেও এ ধরণের ইনস্যুরেন্সের দাবি করার হার অনেক কম।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, ২০১৮ সালে দেশজুড়ে ৫ হাজার ৫১৪টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রাণ হারিয়েছে মোট ৭ হাজার ২২১ জন। আহত হয়েছে ১৫ হাজার ৪৬৬ জন। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০১৭ সালে ৪ হাজার ৯৭৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন ৭ হাজার ৩৯৭ জন। আর আহতের সংখ্যা ছিল ১৬ হাজার ১৯৩ জন।

কিন্তু এদের কেউই বীমা বাবদ কোন ক্ষতিপূরণ পাননি।

বাংলাদেশ ইনসুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন- বিআইএর সভাপতি শেখ কবির হোসেনও বলেছেন, ”এই পলিসি মালিকরা করছেন আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে। এর চেয়ে বরং কমপ্রিহেনসিভ বীমা করা হলে মালিক ও বীমা কোম্পানি উভয়েই লাভবান হবেন।”

তবে বাংলাদেশের যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলছেন, এতদিন তারপরেও দুর্ঘটনার শিকার মানুষজনের জন্য ক্ষতিপূরণের একটি ব্যবস্থা ছিল, মানুষের সেই জায়গাটা বন্ধ হয়ে গেল। কিন্তু নতুন আইনে সেটা তো আর থাকছে না।

তিনি পরামর্শ দেন, শুধুমাত্র তহবিল নয়, যানবাহনের মালিকরাও যাতে ক্ষতির শিকার যাত্রী বা সাধারণ মানুষকে একটি ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য হন, সেটা আইনে থাকা উচিত।

তাহলে দুর্ঘটনার শিকার ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ কীভাবে হবে?

সড়ক দুর্ঘটনার শিকার ব্যক্তিদের জন্য বাস্তবিক অর্থে এই মুহূর্তে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন। সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ অনুযায়ী, সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য একটি তহবিল গঠন করার কথা বলা হয়েছে।

সেই তহবিল থেকে দুর্ঘটনায় নিহতদের জন্য পাঁচ লাখ টাকা আর আহতদের জন্য তিন লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেয়ার কথা বলা হয়েছে।

তবে বাংলাদেশের যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলছেন, আইনটি করার পর দুই বছর পার হয়ে গেলেও এখনো ওই তহবিল ব্যবহারের বিষয়ে কোন নীতিমালা তৈরি করা হয়নি। তহবিল পরিচালনায় সরকারি কর্মকর্তাদের পাশাপাশি মালিক-শ্রমিক পক্ষের প্রতিনিধি নিয়ে একটি কমিটি গঠনের কথা। সেটাও গঠন করা হয়নি। সেই কমিটিতে যাত্রী বা সাধারণ মানুষের কোন প্রতিনিধিকেও রাখা হয়নি।

এর ফলে এই তহবিল আসলে দুর্ঘটনার শিকার মানুষের কতটা কাজে আসবে, তা নিয়ে তিনি সংশয় প্রকাশ করেন। তবে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সদস্য মোঃ দলিল উদ্দিন জানিয়েছেন, যানবাহনের দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে কীভাবে কী করা যায়, সেটা নিয়ে এখন চিন্তাভাবনা চলছে।

কোন ইনস্যুরেন্সে কেমন খরচ?

আইনে যানবাহনের যাত্রীদের জন্য বীমা করার বিষয়টি ঐচ্ছিক রাখা হয়েছে। তবে প্রথম পক্ষের বীমা করা হলে গাড়ি চুরি বা ছিনতাই হলে, ভেঙে গেলে, বা ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ক্ষতিপূরণ পাওয়া যায়। শর্তে থাকলে চালক ও যাত্রীর শারীরিক ক্ষতির জন্যও বীমার অর্থ পাওয়া যায়।

বাংলাদেশের বীমাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য অনুযায়ী, মোটর বাইকের থার্ড পার্টি ইনস্যুরেন্সে সর্বোচ্চ প্রিমিয়াম ২৫৯ টাকা। অন্যদিকে ফার্স্ট পার্টি ইনস্যুরেন্সে এর প্রিমিয়াম সর্বনিম্ন ৪ হাজার ৭৮২ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৯০২ টাকা।

সেডান গাড়ির থার্ড পার্টি ইনস্যুরেন্সে সর্বনিম্ন প্রিমিয়াম ৪১৪ টাকা ও সর্বোচ্চ ৭৫৯ টাকা। ফার্স্ট পার্টি ইনস্যুরেন্সের প্রিমিয়াম সর্বনিম্ন ৬৪ হাজার ৭৮৩ টাকা ও সর্বোচ্চ ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা।

বাসের ক্ষেত্রে থার্ড পার্টিতে সর্বনিম্ন প্রিমিয়াম ১ হাজার ৯০৯ টাকা ও সর্বোচ্চ প্রিমিয়াম ২ হাজার ২৭৭ টাকা। অন্যদিকে ফার্স্ট পার্টি ইনস্যুরেন্সে সর্বোচ্চ প্রিমিয়াম ৪ লাখ ৬৭ হাজার ২২৭ টাকা।

ট্রাকের জন্য থার্ড পার্টি ইনস্যুরেন্স সর্বনিম্ন প্রিমিয়াম ৭৮২ টাকা ও সর্বোচ্চ ৩ হাজার ৭৬১ টাকা। ফার্স্ট পার্টি ইনস্যুরেন্সের সর্বোচ্চ প্রিমিয়াম ৯৯ হাজার ৩৫৮ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সিএসই শরিয়াহ্ সূচকের নতুন সমন্বয়

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এর তালিকাভুক্ত কোম্পানীগুলোর পারফরমেন্স পর্যালোচনার ভিত্তিতে সিএসই শরিয়াহ্ ইনডেক্স চুড়ান্ত করা হয়েছে। নতুন ১টি কোম্পানীকে যুক্ত করা হয়েছে এবং পূর্বের ৪টি কেম্পানীকে বাদ দেওয়া হয়েছে। মোট ১২৯ টি কোম্পানীকে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে। এটি কার্যকরী হবে আগামী ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০ থেকে।

নতুন করে যুক্ত কোম্পানী হলোঃ- সোনালী পেপার এন্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড ।‌ বাদ যাওয়া কোম্পানীগুলো হলো- বঙ্গজ লিমিটেড, বিডি ওয়েলন্ডিং ইলেকট্রোডস লি:, ডেল্টা স্পিনারস লিমিটেড এবং মিথুন নিটিং এন্ড ডাইং (সিইপিজেড) লি:।

চূড়ান্ত সিএসই শরিয়াহ্ ইনডেক্স এর ১২৯ কোম্পানীসমূহ হলো: আমরা নেটওর্য়াকস লি:, আমরা টেকনোলজিস লি:, এসআিই ফরমুলশেনস লমিটিডে, অ্যাকটিভ ফাইন ক্যামিকালস্ লি., এডএিন টলেকিম লমিটিডে, অ্যাডভন্টে ফার্মা লিমিটেড, এএফসি এগ্রো বায়োটেক লি:, অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেড, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক লি:, আমান কটন ফাইবরাস লিমিটেড, আমান ফিড লিমিটেড, অ্যাম্বে ফার্মাসিউটিক্যালস্ লিমিটেড, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড, অ্যাপেক্স স্পিনিং এন্ড নিটিং মিলস্, অ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লে´ লিমিটেড, আরামিট সিমেন্ট লিমিটেড, আরামিট লিমিটেড, আর্গন ডেনিমস লিমিটেড, আজিজ পাইপস লিমিটেড, , বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস্ লিমিটেড, বাংলাদেশ ল্যাম্পস লিমিটেড, বাংলাদশে স্টলি র-িরোলংি মলিস্ লমিটিডে, বাটা শু কোম্পানী (বিডি) লিমিটেড, বিবিএস ক্যাবলস্ লিমিটেড, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেড, বেঙ্গল উইন্ডসোর থার্মোপ্লাস্টিকস লিমিটেড, বার্জার পেইন্টস্ বাংলাদেশ লি:, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস্ লি:, সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস্ লি:, কপারটকে ইন্ডাসট্রজি ল.ি, সিভিও প্যাট্রোক্যামিকাল রিফাইনারী লি:, ড্যাফোডিল কম্পিউটারস্ লিমিটেড, ডােরিন পাওয়ার জেনারেশসনস এন্ড সিস্টেমস্ লিমিটেড, ড্রাগন সোয়োটার এন্ড স্পিনিং লিমিটেড, ইস্টাণ কাবলস লিমিটেড, ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড, এস্কয়ার নিট কম্পোজিট লিমিটেড, এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বিডি লি:, ফ্যামিলিট্যাক্স (বিডি) লিমিটেড, ফার ক্যামিকাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ফার ইস্ট নিটিং এন্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ফার ইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানী লি:, ফাইন ফুডস লিমিটেড , ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লি:, ফরচুন সুজ লিমিটেড, ফু-ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রি লি:, ফু-ওয়াং ফুডস্ লিমিটেড, জেনারেশসনস্ নেক্সট ফ্যাশনস্ লিমিটেড, গ্লোবাল হ্যাভি ক্যামিকালস লিমিটেড, জকিউি বল পনে ইন্ডাসট্রজি লমিটিডে, গ্রামীনফোন লিমিটেড, এইচ. আর. টেক্সটাইলস্ মিলস্ লিমিটেড, হাক্কানী পাল্প এন্ড পেপার মিলস্ লিমিটেড, হামিদ ফ্যাব্রিক্স লিমিটেড, হেইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লি:, এইচডব্লিউএ ওয়েল টেক্সটাইলস (বিডি) লি:, ইমাম বাটন ইন্ডাস্ট্রিজ লি:, ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস্ লিমিটেড, ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক লি:, ইনফরমেশন টেকনোলজি কনসালটেন্টস্ লিমিটেড, ইনটেক লি:, ইন্ট্রাকো রফিুয়লেংি স্টশেন লমিটিডে, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, ইসলামী ইন্সুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড, ইসলামী ফাইনান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লি:, জএেমআই সরিঞ্জি এন্ড মডেকিলে ডভিাইসসে ল.ি, কাট্টলি ট্যাক্সটাইল লি., কে এন্ড কিউ (বাংলাদেশ) লি., কেডিএস এক্সেসরিজ লিমিটেড, খান ব্রাদারস পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাসট্রিজ লিমিটেড, খুলনা পাওয়ার কো. লি., খুলনা প্রন্টিংি এন্ড প্যাকজেংি লমিটিডে, কোহিনুর ক্যামিকাল কো. (বিডি) লিমিটেড, লাফার্জ হলসমি বাংলাদেশ লিমিটেড, লিবরা ইনফিউশনস লিমিটেড, লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড, এম.এল. ডাইং লি., মালেক স্পিনিং মিলস্ লিমিটেড, ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড, মতিন স্পিনিং মিলস্ লিমিটেড, মরিাকল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড, মুন্নু ছরিামক্ িইন্ডাসট্রিজ লি., মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং মিলস্ লিমিটেড, নাহি আলুমনিয়িাম কম্পজটি প্যানলে লি., ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড, নাভানা সিএনজি লিমিটেড, ওইমক্সে ইলকেট্রোড লমিটিডে, অলেম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেড, অলেম্পিক ইন্ডাসট্রিজ লি., প্যাসিফিক ডেনিমস্ লিমিটেড, পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স লিমিটেড, প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স লি:, কাশেম ইন্ডাসট্রিজ লিমিটেড, কুইন সাউথ টেক্সটাইল মিলস্ লিমিটেড, আর এ কে সিরামিকস্ (বিডি) লি:, রংপুর ডেইরি এন্ড ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড, রংপুর ফাউন্ড্রি লমিটিডে, রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলস্ লি:, রেকিট বেনকিজার (বাংলাদেশ ) লিমিটেড, রংি সাইন টক্সোইলস ল.ি, রানার অটোমোবাইলস লমিটেডে, এস.এস. স্টীল লমিটিডে, সাইয়াম কটন মলিস্ ল.ি, সাইহাম টেক্সটাইলস্ মিলস লি:, স্যালভো ক্যামিকাল ইন্ডাস্ট্রিজ লি:, শমরিতা হস্পিটাল লিমিটেড, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লি:, শাহজিবাজার পাওয়ার কো: লি:, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, শাইনপুকুর সিরামিকস্ লিমিটেড, শুরিদ ইন্ডাসট্রিজ লি., সলিকো ফামাসউিটক্যিালস্ লমিটিডে, সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস্ লিমিটেড, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লি:, সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড, এসকে ট্রমিস এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লি., স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, সোনালী পেপার এন্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড , এস এস স্টীল লিমিটেড, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস্ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, সামটি এলায়ন্সে পোট লমিটিডে, সামিট পাওয়ার লিমিটেড, তাকাফুল ইসলামী ইন্সুরেন্স লি:, দি ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস্, তিতাস গ্যাস ট্রান্স. এন্ড ডিস্ট্রি. কো. লি., উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টরি লি., ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড ,ইয়াকিন পলিমার লিমিটেড এবং জাহিন স্পিনিং লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

অর্থ পাচার রোধে দ্বৈত নাগরিকদের তালিকা চায় হাইকোর্ট

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অর্থ পাচার ও দুর্নীতির মাধ্যমে যারা বিদেশে বাড়ি নির্মাণ করেছে অথবা কিনেছে, সেই বাংলাদেশিদের মধ্যে যাদের দ্বৈত নাগরিকত্ব ও পাসপোর্ট আছে এবং যারা দেশের বিমানবন্দরগুলো দিয়ে দেশে-বিদেশে নির্বঘ্নে আসা-যাওয়া করছে, তাদের তালিকা চেয়েছে হাই কোর্ট।

আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পুলিশের বিশেষ শাখার সুপারকে (ইমিগ্রেশন) এ তালিকা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

কানাডাসহ বিভিন্ন দেশে অর্থপাচারকারীদের নাম, ঠিকানাসহ অর্থ পাচারের যাবতীয় তথ্য জানতে চাওয়ার ধারাবাহিকতায় বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাই কোর্ট বেঞ্চ সোমবার এ আদেশ দেয়।

আদেশে বিশেষ শাখার সুপারকে (ইমিগ্রেশন) এ মামলায় ১১ নম্বর বিবাদী হিসেবে পক্ষভুক্ত করেছে আদালত। এদিন দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে আদালতে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। দুদকের আইনজীবী এদিন আদালতে দ্বৈত নাগরিক ও দ্বৈত পাসপোর্টধারীদের তালিকা চাওয়ার নির্দেশ দিতে আরজি জানায়।

তখন বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারক বলেন, “দ্বৈত নাগরিক ও পাসপোর্টধারী কারা, সেটা আমরাও জানতে চাই। দ্বৈত পাসপোর্ট নিয়ে বিদেশে যাতায়াতকারীদের তথ্য জানা প্রয়োজন।”

দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান পরে সাংবাদিকদের বলেন, “অর্থপাচার সংক্রান্ত মামলায় মাননীয় বিচারপতি বিশেষ শাখার পুলিশ সুপারকে (ইমিগ্রেশন) পক্ষ করেছেন।

“এছাড়া ঢাকা চট্ট্রগ্রাম ও সিলেট বিমানবন্দর দিয়ে যারা আসা যাওয়া করে, তাদের তালিকা চেয়েছে। এই তালিকাটি ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে হাই কোর্টে দাখিল করার জন্য পুলিশের বিশেষ শাখার সুপারকে একটা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’

গত ১৮ নভেম্বর ডিআরইউর মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে এসে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বাংলাদেশ থেকে কানাডায় টাকা পাচারের সত্যতা পাওয়ার কথা জানান। প্রাথমিকভাবে অর্থপাচারে জড়িত যাদের তথ্য পাওয়া গেছে তার মধ্যে সরকারি কর্মচারীই বেশি বলে জানান তিনি। এছাড়া রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ীও রয়েছেন বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেলেন। তবে সেদিন কারও নাম তিনি প্রকাশ করেননি।

সে বক্তব্যের বরাত দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বাঙালি অধ্যুষিত কানাডার কথিত ‘বেগম পাড়ার’ প্রসঙ্গ উঠে আসে। সেসব প্রতিবেদন নজরে আসার পর গত ২২ নভেম্বর হাই কোর্ট অর্থপাচারকারী, দুর্বৃত্তদের নাম-ঠিকানার পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কিনা, তা জানতে চায়।

স্বরাষ্ট্র সচিব, পররাষ্ট্র সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ ফাইনানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), দুর্নীতি দমন কমিশন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যানকে ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জানাতে বলা হয়।

এছাড়া প্রচলিত আইন লঙ্ঘন করে অর্থপাচারকারী সরকারি কর্মচারী, ব্যবসায়ী, রাজনীতিক, ব্যাংক কর্মকর্তা ও অন্যদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্টদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ও আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয় রুলে। নির্দেশ অনুযায়ী গত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), দুর্নীতি দমন কমিশন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করা হয়।

এসব প্রতিবেদনের উপর শুনানির পর আদালত আবার অর্থ পাচারকারীদের নাম ঠিকানাসহ যাবতীয় তথ্য চেয়ে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী তারিখ রেখেছে। ওই সময়ের মধ্যে বিবাদীদের প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

লা মেরিডিয়ান শেয়ার জালিয়াতি : আইসিবি ক্যাপিটালের ব্যাখ্যা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ পেয়েই লা মেরিডিয়ান শেয়ারবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্তির আবেদন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) জমা দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের চেয়ারম্যান আবুল হোসাইন।

সোমবার এক ব্যাখ্যায় আবুল হোসাইন জানান, আইসিবিকে ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে বেস্ট হোল্ডিংস কর্তৃপক্ষ চিঠি দিয়েছিল, এর ভিত্তিতেই ইস্যু ম্যানেজমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু করা হয়।

তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে পত্রপত্রিকায় যেভাবে প্রতিবেদন করা হচ্ছে, প্রকৃত ঘটনা এ রকম নয়। গত ১৬ নভেম্বর আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট থেকে বেস্ট হোল্ডিংস বরাবর সরাসরি তালিকাভুক্তির জন্য নিয়োগ চেয়ে প্রস্তাব করা হয়। এই প্রস্তাব বেস্ট হোল্ডিংস গ্রহণ করে।’

এর আগে গত শনিবার বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে খবর প্রকাশ করে যে, না জানিয়েই আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টকে ইস্যু ব্যবস্থাপক নিয়োগ দিয়েছে বেস্ট হোল্ডিংস।

আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) শুক্লা দাস একটি সংবাদ মাধ্যমের কাছে দাবি করেন, তাদের সঙ্গে বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের কোনো ধরনের চুক্তি হয়নি। আইসিবি তাদের ইস্যু ম্যানেজার নয়।

শুক্লা দাস বলেন, ‘সাধারণ নিয়মে আমাদেরকে ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে পেতে হলে, আবেদন করার পরে যাচাই বাছাই হবে এবং সর্বশেষ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার অনুমোদন নিতে হয়। কিন্তু বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের সাথে আমাদের সে রকম কিছুই হয়নি।’

তবে এক নথিতে দেখা গেছে, ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ পেতে আইসিবি বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের কাছে আবেদন করেছিল। গত ১৬ এ সংক্রান্ত একটি চিঠি শুক্লা দাসের সাক্ষরেই বেস্ট হোল্ডিংসের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠানো হয়।

রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন কোম্পানির তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে ইস্যু ম্যানেজার, পোর্টফোলিও ম্যানেজার, আন্ডাররাইটিংসহ মার্চেন্ট ব্যাংক হিসেবে কাজ করে থাকে।

আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের চেয়ারম্যান আবুল হোসেইন মূল প্রতিষ্ঠান আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন।

ব্যাখ্যায় আবুল হোসেইন আরও বলেন, ‘আইসিবি ক্যাপিটালকে নিয়োগ দিয়ে আমার দপ্তর বরাবর চিঠি দেয় বেস্ট হোল্ডিংসের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সময়সীমা নির্ধারণ করে দেয়ায় এই নিয়োগপত্রের ভিত্তিতে আমরা ইস্যু ম্যানেজমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু করি। কোনো কাগজ পত্রের ঘাটতি থাকলে এটা আমরা অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ায় সমন্বয় করি, এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া।’

তিনি জানান, তালিকাভুক্তির আবেদন দেয়া হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) বরাবর। এখন সরাসরি তালিকভুক্তির অনুমোদনের এখতিয়ার নীতিনির্ধারকদের।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো লিমিটেড

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, আজ সোমবার কোম্পানিটির ৬৮ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা যার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকার।

তৃতীয় স্থানে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৯০ লাখ টাকার।

লেনদেনের তালিকার কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ ২৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা, আইএফআইসি ব্যাংক ২১ কোটি ৬১ লাখ টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স ২০ কোটি ৭২ লাখ টাকার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স ১৯ কোটি ৯১ লাখ টাকা, এস.এস. স্টিল ১৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, ওরিয়ন ফার্মা ১৮ কোটি ২০ লাখ টাকার ও নর্দার্ণ ইসলামি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড লেনদেন হয় ১৬ কোটি ১৪ লাখ টাকার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার মাত্র ১ বার লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

আইপিও পক্রিয়া শেষে দেশের উভয় শেয়ারবাজারে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন আজ সোমবার হতে শুরু হয়েছে। প্রথম দিনেই শেয়ারটি সর্বোচ্চ ১৫ টাকায় লেনদেন হতে দেখা গেছে। সারা দিনে শেয়ারটির মাত্র এক লট লেনদেন হয়েছে।

এদিন সকাল ১০ টায় এই শেয়ারটি লেনদেন শুরু হয়। লেনদেন শুরু প্রথম ঘন্টায় মাত্র এক লট শেয়ার ১৫ টাকায় লেনদেন হয়। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শেয়ারটি দর ১৫ টাকাতেই অবস্থান করে।

এর আগেই বরাদ্দকৃত আইপিও শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসেবে পাঠিয়েছে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল)। আজ থেকে দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই আনুষ্ঠানিকভাবে এই শেয়ারের লেনদেন শুরু হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

রবি আজিয়াটার লেনদেন শুরু বৃহস্পতিবার

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে সদ্য তালিকাভূক্ত রবি আজিয়াটা লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন দেশের উভয় শেয়ারবাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে এ কোম্পানির লেনদেন।

‘এন’ ক্যাটাগরির আওতায় লেনদেন শুরু করা কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড- “ROBI” এবং সিএসইতে কোম্পানি কোড- ২৭০০৩ নির্ধারণ হয়েছে ।

সম্প্রতি কোম্পানিটির আইপিও প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। ইতোমধ্যে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের নিজ নিজ বিও হিসাবে জমা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

পাওয়ার গ্রিডের শেয়ার বিক্রি করবে বিপিডিবি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের প্রতিষ্ঠান পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অফ বাংলাদেশ লিমিটেডের এক করপোরেট উদ্দ্যোক্তা শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি) নামে এই উদ্দ্যোক্তা ৩,৪৩,৫৩,৪৪০টি শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছে। তার হাতে কোম্পানিটির মোট ৬০,৩২,৫৯,৭৪৮টি শেয়ার রয়েছে।

ঘোষণার পর ৯০ দিনের মধ্যে পাবলিক মার্কেটে এই পরিচালক উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার বিক্রয় করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ব্লক মার্কেটে ১৩৫ কোটি টাকার লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সোমবার ব্লক মার্কেটে মোট ৩১ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৩ কোটি ৩ লাখ ৩৫ হাজার ২৮৮টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৩৫ কোটি ২১ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার। কোম্পানিটি ৮৭ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

ম্যারিকো ২২ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

রেনেটা ৮ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন করা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আমান কটন ফাইবার্স, অ্যাপোলো ইস্পাত, বিডিথাই অ্যালুমিনিয়াম, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, বেক্সিমকো ফার্মা, সিএপিএম আইবিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, কনফিডেন্সড সিমেন্ট,ফ্যাস ফিন্যান্স, ফাইন ফুডস, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ফিন্যান্স অ্যান্ড সার্ভিসেস, খুলনা প্রিন্টিং, ম্যারিকো, এম.এল ডাইং, মুন্নু সিরামিকস, এমটিবি, নাহি অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট, এনসিসি ব্যাংক, ন্যাশনাল ফিড মিলস, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, ফনিক্স ফাইন্যান্স, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, সায়হাম টেক্সটাইল, এসকে ট্রিমস, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স, স্কয়ারফার্মা ও এসএস স্টিল লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/