মার্সেল ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিনে প্রতি ঘন্টায় টিভি ফ্রি, নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার

ক্যাপশন: মার্সেল ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-৯ এর ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে উপস্থিত প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষ্যে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড মার্সেল সারা দেশে শুরু করেছে ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ৯’। এর আওতায় ক্রেতাদের জন্য ‘প্রতি ঘন্টায় টিভি ফ্রি’ শীর্ষক সুবিধা ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সিজন ৯ এ মার্সেল ফ্রিজ কিম্বা ওয়াশিং মেশিন কিনে ক্রেতারা প্রতি ঘন্টায় টিভি ফ্রি পেতে পারেন। এছাড়া থাকছে লক্ষ লক্ষ টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার। ২ জানুয়ারি থেকে সারা দেশে কার্যকর করা হয়েছে এই সুবিধা।

সম্প্রতি রাজধানীর মার্সেল করপোরেট অফিসে আয়োজিত এক ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ৯’ চালুর ঘোষণা দেয়া হয়। অনলাইনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক এস এম আশরাফুল আলম ও তাহমিনা আফরোজ তান্না। ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার, ইভা রিজওয়ানা নিলু, এমদাদুল হক সরকার ও মো. হুমায়ূন কবীর, নির্বাহী পরিচালক এস এম জাহিদ হাসান, উদয় হাকিম, মোহাম্মদ রায়হান, প্রকৌশলী আনিসুর রহমান মল্লিক, আরিফুল আম্বিয়া, আমিন খান, ড. মো. সাখাওয়াত হোসেন, প্রকৌশলী ইয়াসির আল-ইমরান, ফিরোজ আলম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বিক্রয়োত্তর সেবাকে অনলাইনের আওতায় আনতে কাস্টমার ডাটাবেজ তৈরি করছে মার্সেল। উদ্দেশ্য, গ্রাহকদের আরো দ্রুত বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদান সেবা। আর তাই সারা দেশে চালাচ্ছে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। এখন চলছে সিজন ৯। এর মাধ্যমে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিতে ক্রেতার নাম, মোবাইল নম্বর এবং বিক্রি করা পণ্যের মডেল ও বারকোডসহ বিস্তারিত তথ্য ওয়ালটনের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে, ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও দেশের যেকোনো ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক। অন্যদিকে সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধিরাও গ্রাহকের ফিডব্যাক জানতে পারছেন। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ উদ্বুদ্ধ করতে ক্যাম্পেইনের প্রতিটি সিজনেই আকর্ষণীয় উপহারসহ লক্ষ লক্ষ টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার দেয়া হচ্ছে।

বর্তমানে সাশ্রয়ী দামে বিএসটিআইয়ের ফাইভ স্টার এনার্জি এফিশিয়েন্সি রেটিং প্রাপ্ত, ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইনভার্টার প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড গ্লাস ডোরের মতো সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ফ্রিজ ক্রেতাদের হাতে তুলে দিচ্ছে মার্সেল। ফলে, স্থানীয় বাজারে ব্যাপক গ্রাহকপ্রিয়তা পাচ্ছে মার্সেল ফ্রিজ। আন্তর্জাতিক মান যাচাইকারি সংস্থা নাসদাত ইউনিভার্সাল টেস্টিং ল্যাব থেকে মান নিশ্চিত হয়ে মার্সেলের প্রতিটি ফ্রিজ বাজারে ছাড়া হচ্ছে। আর তাই ফ্রিজে এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট সুবিধার পাশাপাশি কম্প্রেসরে ১২ বছরের গ্যারান্টি দেয়া হচ্ছে।

তিনি জানান, বাজারে রয়েছে মার্সেলের ৪ মডেলের টপ লোড অটোমেটিক ও ম্যানুয়াল ওয়াশিং মেশিন। এগুলোর দাম ৬ হাজার ৯’শ টাকা থেকে ২২ হাজার টাকা।

জানা গেছে, দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে সারা দেশে আইএসও সনদপ্রাপ্ত সার্ভিস ম্যানেজমেন্টের আওতায় ৭৬টি সার্ভিস সেন্টার রয়েছে মার্সেলের। যার প্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ফ্রিজের সার্ভিস দিতে সক্ষম হচ্ছে দেশীয় প্রতিষ্ঠানটি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ব্যাংকের চেয়ারম্যানের শেয়ার বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা চায় দুদক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের (এসবিএসিবি) চেয়ারম্যান এসএম আমজাদ হোসেন, তার স্ত্রী বেগম সুফিয়া আমজাদ ও মেয়ে তাজরির নামে থাকা শেয়ার বিক্রি ও হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা জারির অনুরোধ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো দুদক উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান স্বাক্ষরিত চিঠিতে ওই অনুরোধ করা হয়।

চিঠিতে বলা হয়, আমজাদ হোসেনের বিরুদ্ধে ঋণ জালিয়াতি, অন্যান্য ব্যাংকের অর্থ আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। অনুসন্ধানকালে তার বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। পরে তিনি বিশেষ প্রয়োজনে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে কমিশনে আবেদন করেছিলেন। এরপর কমিশন একবার বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দেয়। অনুমতি পেয়ে তিনি বিদেশ গমন করে আজ পর্যন্ত দেশে ফিরে আসেননি।

চিঠিতে আরও বলা হয়, গোপন সূত্রে দুদক জানতে পেরেছে- আমজাদ হোসেন, তার স্ত্রী, মেয়ে বিদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে তাদের নামে থাকা এসবিএসিবি ব্যাংকের শেয়ারসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিক্রি করার চেষ্টা করছেন।

এদিকে সংশ্নিষ্ট একটি সূত্র জানায়, এসএম আমজাদ হোসেন সম্প্রতি দেশে ফিরেছেন। বর্তমানে তিনি দেশেই অবস্থান করছেন। এই বিষয়ে দুদকের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার বক্তব্য জানতে চাইলে সমকালকে তিনি বলেন, দেশে ফেরার পর আমজাদ হোসেনকে দুদকে রিপোর্ট করার কথা বলা হয়েছিল। তিনি সেই নির্দেশনা মানেননি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক ব্যাংকে রুপান্তরিত হচ্ছে সমবায় ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সমবায় ব্যাংকের চলমান কার্যক্রম অব্যাহত রেখেই বাণিজ্যিক ব্যাংকে রূপান্তরের জন্য ইতোমধ্যেই আইনের একটি খসড়া প্রস্তুত করেছে বাংলাদেশ আইন কমিশন।

সমবায় অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণাধীন বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক লিমিটেড বিশেষায়িত বাণিজ্যিক ব্যাংকে রূপান্তরিত হচ্ছে।

সমবায় ব্যাংকের চলমান কার্যক্রম অব্যাহত রেখেই বাণিজ্যিক ব্যাংকে রূপান্তরের জন্য ইতোমধ্যেই আইনের একটি খসড়া প্রস্তুত করেছে বাংলাদেশ আইন কমিশন।

পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে জানান, নতুন আইনটি জাতীয় সংসদে পাশ হওয়ার পর সমবায় ব্যাংক বিশেষায়িত বাণিজ্যিক ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু করবে। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আশাবাদী যে সংসদের আগামী অধিবেশনে আইনটি পাশ হবে।

আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, দেশের সমবায় সমিতির সদস্যরা ছাড়াও যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠিত ব্যাংকটির সঙ্গে অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের মতোই লেনদেন করতে পারবেন।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে সমবায় ব্যাংককে বাণিজ্যিক ব্যাংকে রূপান্তরের উদ্যোগ নেয়া হয়। তখন সংশ্লিষ্ট নয়টি মন্ত্রণালয়কে নিয়ে একটি আন্ত:মন্ত্রণালয় কমিটি করা হয়। কমিটির পক্ষ থেকে সমবায় ব্যাংককে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক ব্যাংকে রূপান্তর করতে একটি আইনের খসড়া করে দেয়ার জন্য আইন কমিশনের কাছে অনুরোধ করা করা হয়।

স্বপন ভট্টাচার্য্য বলেন, “আইন কমিশন একটি খসড়া প্রস্তুত করেছে। আগামী দু-এক দিনের মধ্যে এটি আমাদের হাতে এসে পৌঁছার কথা। খসড়াটি পেলে আমরা পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করবো।”

আইন কমিশনের খসড়ায় বলা হয়েছে, ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইনসহ বিভিন্ন দেশে এরকম বাণিজ্যিক সমবায় ব্যাংক চালু আছে। এসব ব্যাংক সমবায় কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপাশি বিষেশায়িত কৃষি, শিল্প বা বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। সমবায় ব্যাংককে নতুন ব্যাংক হিসেবে রূপান্তর করা হলেও এটিও একই ভূমিকা রাখতে পারবে।

বাংলাদেশ আইন কমিশনের চেয়ারম্যান, সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক বলেন, “২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে আন্ত:মন্ত্রণালয় কমিটি আইন কমিশনকে আইনের খসড়া তৈরি করে দেয়ার অনুরোধ জানায়। খসড়ার কাজ শেষ হয়েছে। শীগগিরই এটি সংশ্লিষ্টদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।”

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন, “সমবায় ব্যাংককে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক ব্যাংকে রপান্তরের জন্য অনেক দিন ধরেই কাজ চলছে। নতুন আইন পাশ হলেই ব্যাংকটি কার্যক্রম শুরু করতে পারবে।”

আইন কমিশন আইনের খসড়া জমা দিলে তা আইন মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে উপস্থাপন করা হবে। কেবিনেটের অনুমোদন পেলে সংসদের আগামী অধিবেশনেই এটি বিল আকারে উপস্থাপন করা হবে।

সমবায় ব্যাংককে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক ব্যাংকে রূপান্তরে যেহেতু সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত আছে, আইনটি পাশ হতে তাই বেশি সময় লাগবে না।

১৯২২ সালে বাংলার কৃষকদের ঋণ প্রদানের জন্য বেঙ্গল প্রাদেশিক সমবায় ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়। ভারত ভাগের পর ১৯৪৭ সালে ব্যাংকটি সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়। ঢাকায় পূর্ব পাকিস্থান সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীনে ব্যাংকটিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয় এবং ১৯৩৮ সালের ৩১শে মার্চ নতুন করে এর নামকরণ করা হয় পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক সমবায় ব্যাংক লিমিটেড। স্বাধীনতার পরে এটিকে আবারো নতুন করে নাম দেয়া হয় বাংলাদেশ জাতীয় সমবায় ব্যাংক লিমিটেড। অবশেষে ১৯৭৭ সাল থেকে এটি বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক লিমিটেড হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

২০০০ সাল পর্যন্ত ব্যাংকটি অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিশেষায়িত ব্যাংকের তালিকাভুক্ত ছিল। ২০০১ সালে ব্যাংকটিকে নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান (NBIF) হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়। সূত্র : বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

কালো টাকা সাদা হওয়ায় অর্থনীতিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে : অর্থমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘গত ছয় মাসে ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি কালো টাকা সাদা হয়েছে, অফিসিয়ালি এ টাকাগুলো আসাতে আমাদের অর্থনীতিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।’

বুধবার (৬ জানুয়ারি) অনলাইন প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। সিঙ্গাপুর থেকে বৈঠকে অংশ নেন তিনি।

ছয় মাসে কালো টাকা সাদা হয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকারও বেশি, করোনার মধ্যে এটা কীভাবে হলো জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সাদা করতে চাই বলে সাদা হলো। আমাদের বাজেটে আছে। বাজেট বক্তৃতায় আছে আমরা কিছু কিছু ক্ষেত্রে এগুলো এড্রেস করতে চাই। প্রথমেই আমাদের রেমিট্যান্সে প্রণোদনা চালু করেছি। আরও একটা ক্ষেত্র রয়েছে যেটা প্রতিটা দেশের জন্য বড় এলাকা। সেটা হলো আবাসন খাত। এই আবাসন খাতে স্ট্যাম্প ফি ও ডিউটি বাড়তি থাকার কারণে কোনো রেজিস্ট্রেশন হয় না। ফলে সরকার কোনো রাজস্ব পাচ্ছে না।’

‘বাড়ি বিক্রি হচ্ছে অথচ দেখানো হচ্ছে না। বিক্রি যেখানে ১০ টা সেটা দেখাচ্ছে এক টাকা। ১০ টাকার ওপরে গেলে স্ট্যাম্প ডিউটি দিতে হয় সেজন্য স্ট্যাম্প ডিউটি কমিয়ে দিয়েছি। এরকম যেসব জায়গায় হাত দেয়া দরকার সেখানে করেছি। সেগুলো করার কারণেই এখন কালো টাকা সাদা হচ্ছে। যেমন আমাদের পুঁজিবাজার, এটা সব দেশেই করে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এছাড়া আমাদের রেমিট্যান্স গত এক বছরে বা ছয় মাসে অর্জন হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা। পুরো বছরে আমাদের ৭০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকার বেশি আসবে। এই টাকাগুলো পুঁজিবাজারে যাবে। অফিসিয়ালি এ টাকাগুলো আসাতে আমাদের অর্থনীতিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এই টাকাগুলোর মাল্টিট্যারিফাই অনেক বেশি। এতে একজনের একটা ট্রানজেকশন ১০ হাত ঘোরে। এতে অর্থনীতি অনেক বেগবান হচ্ছে। আমি মনে করি আমাদের উদ্দেশ্য সফল হয়েছে। পুরোপুরি না হলেও, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা সফল হয়েছি। আমরা চাই কালো টাকা সাদা হোক। টাকা কালো হওয়ার কারণ নিয়ে অনেকবার ব্যাখ্যা দিয়েছি।’

মন্ত্রী আরও বলেন, ‘টাকা আমাদের পলিসিগত কারণে কালো হয়। অনেকেই ট্যাক্স দেয় আবার অনেকেই দেয় না। আবার ট্যাক্স রেট অনেক বেশি ছিল। আস্তে আস্তে যদি এগুলো কমিয়ে আনতে না পারলে হবে না। আমাদের সুদের হার অনেক বেশি ছিল। এত বেশি সুদ হারে কোনো দেশে শিল্পায়ন হয় না। পাশাপাশি কোনোদিন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় না। আমরা সেখানেও সফল মোটামুটি আমরা যেটি করে দিয়েছি সেটা সবাই গ্রহণ করেছে। এখন যে ৬ শতাংশে ঋণ পাচ্ছে যা অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি। বিদেশে টাকা রাখলে উল্টো টাকা দিতে হবে। সেখানে লাভ পায় না, যদিও পায় সেটা এক থেকে দেড় শতাংশ। সেখানে আমাদের দেশে ৬ শতাংশ পাচ্ছে। এটা হলো আমাদের ইতিবাচক দিক।’

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘অনেকের টিআইএন নম্বর আছে কিন্তু আমরা ট্যাক্স পাচ্ছি না। টিআইএন নম্বর দিয়ে কী হবে, যদি ট্যাক্স না পাই? সে কাজটি করার জন্য আমরা ফুল অটোমেশনে যাচ্ছি। যতদিন পর্যন্ত অটোমেশন শেষ করতে না পারি ততদিন পর্যন্ত আমাদের এ সমস্যা থাকবে। সেজন্য সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে রাজস্ব খাতে অটোমেশনের।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

৪৬ বীমার আর্থিক তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের ৪৬টি বীমা কোম্পানির ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে তফসিলি ব্যাংকগুলোতে পাঠানো এক চিঠিতে এ তথ্য চাওয়া হয়। বৃহস্পতিবারের মধ্যে এ তথ্য জানাতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বীমা কোম্পানিগুলোর সব ব্যাংক হিসাবের তথ্য ৭ জানুয়ারির মধ্যে পাঠাতে হবে। সুনির্দিষ্টভাবে যেসব তথ্য পাঠাতে হবে এরমধ্যে রয়েছে-ব্যাংক হিসাবের ধরণ, হিসাবের নম্বর, মোট হিসাবের সংখ্যা এবং হিসাব সংরক্ষণকারী শাখার নাম।

যে সব কোম্পানির তথ্য চাওয়া হয়েছে সেগুলো হল- অগ্রনী ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া প্যাসেফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স. বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি (বিজিআইসি), বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, গ্রীন ডেল্টা, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, জনতা ইন্স্যুরেন্স, কর্নফুলি, মেঘনা ইন্স্যুরেন্স, মার্কেন্টাইল, নিটল ইন্স্যুরেন্স, নর্দান ইন্স্যুরেন্স, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, প্রাইম ইন্স্যুরেন্স, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, সাধারণ বীমা কর্পোরেশন, সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স, সিকদার ইন্স্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স, সাউথ এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স এবং ইউনাইটেড জেনারেল ইন্স্যুরেন্স।

জানা গেছে, চরম বিশৃংখল দেশের বীমাখাত। কোনো এখানে শৃঙ্খলা ফেরানো যাচ্ছে না। বছরের পর বছর অপেক্ষার পরও গ্রাহকের দাবি পূরণ করছে না বেশ কিছু কোম্পানি। নিয়ন্ত্রকসংস্থার চোখ ফাঁকি দিতে একাধিক ব্যাংক হিসাব পরিচালনা করছে কোম্পানিগুলো। এরমধ্যে অধিকাংশ বীমা কোম্পানি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত। ফলে এক্ষেত্রে বাজারে কারসাজির জন্য বিভিন্ন প্রান্তিকে তাদের আয় বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেখা হচ্ছে। এরফলে কোম্পানিরগুলোর শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে ওঠানামা করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

চলতি বছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমবে : বিশ্বব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

চলতি ২০২০-২১ অর্থ-বছরে বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত কম অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। বিশ্ব ব্যাংকের হিসাবে, এই অর্থ-বছরে প্রবৃদ্ধি হতে পারে মাত্র ১.৬ শতাংশ। তবে বাংলাদেশ সরকার গত বছরের ডিসেম্বরে চলমান অর্থবছরের জন্য প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৪ শতাংশ নির্ধারণ করেছে।

সম্প্রতি ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টস ফর জানুয়ারি ২০২১’ শিরোনামে এক প্রতিবেদনে বিশ্ব ব্যাংক জানিয়েছে, আগামী অর্থ-বছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৩.৪ শতাংশ বাড়বে।
সরকারের ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় এই অর্থ-বছরে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭.৭ শতাংশ।
বিশ্বব্যাংকের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নীতিনির্ধারকরা মহামারীকে নিয়ন্ত্রণ করতে এবং বিনিয়োগ-বর্ধনমূলক সংস্কার প্রবর্তন না করলে বিভিন্ন কর্মসূচি পুনরায় বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ব্যাংকের এই রিপোর্টে বলা হয়, করোনা মহামারির কারণে দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের উৎপাদন ব্যবস্থা ব্যাপক হারে ক্ষতির মুখে পড়েছে যার ফলে দারিদ্রতা এবং বেকারত্ব স্পষ্টভাবে বেড়েছে।

সূত্র: বিজনেজ স্ট্যান্ডার্ড

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ব্লক মার্কেটে লেনদেন ৩০ কোটি টাকার

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ২৬টি কোম্পানির পৌনে ৩১ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ২৮ লাখ ৮২ হাজার ৯৮৭টি শেয়ার ৬৭ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৩০ কোটি ৭৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১৪ কোটি ৭৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এসএস স্টিলের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬ কোটি ৪৭ লাখ ৯৭ হাজার টাকার জিবিবি পাওয়ারের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ৮২ লাখ ৫৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো ফার্মার।

এছাড়া একটিভ ফাইনের ৭ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১১ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, বিডি থাইয়ের ২৭ লাখ ৯০ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ২৫ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ১ কোটি ২০ লাখ ৪৬ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ৫ লাখ ৩ হাজার টাকার, গ্রামীণ ওয়ান : স্কিম টু’র ৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার, গ্রীণডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১ কোটি ২৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, খুলনা প্রিন্টিংয়ের ৫ লাখ ৯ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৮৮১ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, লিনডে বিডির ১৮ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ৫ লাখ ৯ হাজার টাকার, নাহি অ্যালুমিনিয়ামের ৮ লঅখ ১০ হাজার টাকার, নাভানা সিএনজির ৭ লাখ ৬৪ হাজার টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ২৮ লাখ ২৫ হাজার টাকার, নিউ লাইন ক্লোথিংসের ৭৫ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, পিপলস ইন্স্যুরেন্সের ২১ লাখ ২০ হাজার টাকার, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৫ লাখ ৬৩ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইভ ইন্স্যুরেন্সের ২৫ লাখ ৫৪ হাজার টাকার, রেনেটার ৩৪ লাখ ৬২ হাজার টাকার, রবি আজিয়াটার ৩৯ লাখ ৫১ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ২৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ৮ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

পদ্মা ব্যাংক সিকিউরিটিজ ৫০ লাখ মি. ফান্ড বিক্রি করবে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ড খাতের প্রতিষ্ঠান এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের এক করপোরেট পরিচালক ইউনিট বিক্রয় সম্পন্ন করেছেন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র জানায়, পদ্মা ব্যাংক সিকিউরিটিজ নামে এই পরিচালক প্রতিষ্ঠানটির ৫০ লাখ ইউনিট বিক্রয় করলেন। তাদের হাতে মোট ১.৫৫ কোটির বেশি ইউনিট রয়েছে।

ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে পাবলিক মার্কেটে এই পরিচালক উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

এনআরবিসি ব্যাংকের আইপিও আবেদন শুরু ৩ ফেব্রুয়ারি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

এনআরবি কমার্সিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে। আগ্রহী বিনিয়োগকারীরা ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই আইপিও আবেদন জমা দিতে পারবেন। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আইপিও আবেদনের সাথে এক লটের জন্য ৫০০ শেয়ারের দাম ৫০০০ টাকা করে জমা দিবে আবেদনকারীরা।

গত ১৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৪৯তম কমিশন সভায় এই আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়।

এনআরবিসি ব্যাংক ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে শেয়ারবাজার থেকে ১২০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এজন্য অভিহিত মূল্যে ১০ টাকা মূল্যে ১২ কোটি শেয়ার ইস্যু করবে ব্যাংকটি।

ব্যাংক এই আইপিও অর্থের সরকারি সিকিউরিটিতে ১১০ কোটি টাকা এবং শেয়ারবাজারের সেকেন্ডারি মার্কেটে ৬ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। আর আইপিওর প্রক্রিয়ার জন্য ব্যয় হবে ৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত পাঁচ বছরের ভারিত গড় হিসেবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস ১ টাকা ৫৫ পয়সা। আর গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে ব্যাংকটির সম্পদ পুনঃমূল্যায়ন ব্যতিত শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ১৩ টাকা ৮৬ পয়সা দাঁড়িয়েছে।

ব্যাংকটির আইপিওতে ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড ও এশিয়ান টাইগার ক্যাপিটাল পার্টনারস ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

কাট্টালী টেক্সটাইলের ঋণমান প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি কাট্টালী টেক্সটাইল লিমিটেডের দীর্ঘ মেয়াদী ঋণমান এসেছে “বিবিবি২”। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সম্প্রতি এই ঋণমান প্রকাশ করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অফ বাংলাদেশ লিমিটেড (সিআরএবি)।

২০১৮, ২০১৯ ও ২০২০ সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে সিআরএবি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম