স্থলবন্দরগুলোতে ‘কেমিকেল টেস্টিং ইউনিট’ স্থাপনে প্রতিবেদন হাইকোর্টে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিদেশ থেকে আমদানি করা ফলে রাসায়নিকের মাত্রা পরীক্ষার জন্য দেশের ১৪টি স্থলবন্দর তথা শুল্ক স্টেশনে ‘কেমিকেল টেস্টিং ইউনিট’ স্থাপনের কাজ শুরু করেছে সরকার। এর মধ্যে ৫টি ইউনিট সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে এবং ৯টি ইউনিট এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের(এডিবি) অর্থায়নে স্থাপন করা হবে। এছাড়া ঢাকায় একটি সেন্ট্রাল ল্যাবরেটরী তৈরির লক্ষ্যে গঠিত কমিটি ডিপিপি প্রণয়নের কাজ করছে। ডিপিপির কাজ শেষ হলে জমি অধিগ্রহণের প্রাথমিক কাজ শুরু হবে বলে আশা করা যায়। যদিও কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে এ কাজ বাধাগ্রস্থ হয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে হাইকোর্টকে। স্থলবন্দরগুলোতে ‘কেমিকেল টেস্টিং ইউনিট’ স্থাপনের অগ্রগতি সম্পর্কিত এনবিআরের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। রবিবার এ প্রতিবেদন পাওয়ার কথা জানিয়েছেন সংশ্লিস্ট ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার। সোমবার এ প্রতিবেদন হাইকোর্টে উপস্থাপন করা হবে বলে তিনি জানান। মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) করা এক রিট আবেদনে হাইকোর্ট গতবছর ২৩ জুন এক আদেশে বিদেশ থেকে আমদানি করা ফলে রাসায়নিকের মাত্রা পরীক্ষার জন্য দেশের সকল বন্দরে যন্ত্র বসাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে এনবিআর চেয়ারম্যানকে এ নির্দেশ দেন। এরই ধারাবাহিকতায় এনবিআর এ প্রতিবেদন দাখিল করে। এইচআরপিবির পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ।

এর আগে গতবছর ২৫ আগষ্ট এনবিআরের পক্ষ থেকে হাইকোর্টে দেওয়া এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এনবিআরের অধীনে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ সারাদেশে ৬টি কাস্টম হাউজ এবং ১৪টি শুল্ক স্টেশনের মাধ্যমে ফল আমদানির সুযোগ রয়েছে। তবে ৬টি কাস্টম হাউজের মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও বেনাপোলের মাধ্যমে ফল আমদানি করা হয়। এরমধ্যে চট্টগ্রামে একটি অত্যাধুনিক রাসায়নিক ল্যাব রয়েছে। অন্যান্য কাস্টম হাউজে নিজস্ব কোনো রাসায়নিক পরীক্ষাগার না থাকায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্ভিদ সংগনিরোধ অফিসে আমদানি করা ফল পরীক্ষা করা হয়।

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যে ১৪টি শুল্ক স্টেশন সচল রয়েছে তারমধ্যে ভোমরা, বুড়িমারি, হিলি, বাংলাবন্ধা, সোনামসজিদ, শ্যাওলা, তামাবিল, বিবিরবাজার ও টেকনাফের মাধ্যমে ফল আমদানি হয়ে থাকে। এই ৯টি স্টেশন স্থাপনে এডিবি অর্থায়নে সম্মত হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

শুরু হলো ৭ দিনব্যাপী দারাজমল ফেস্টিভ্যাল

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের এক নম্বর অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম দারাজ বাংলাদেশ তৃতীয়বারের মতো আয়োজন করছে তাদের সিগনেচার ক্যাম্পেইন ‘দারাজমল ফেস্টিভ্যাল’। দারাজের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন এবং ওয়েবসাইটে আজ ১৭ থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে ভিন্নধর্মী এই শপিং-ফেস্ট।

এই ক্যাম্পেইনের কো-স্পনসর হিসেবে থাকছে ডাবর, এস্কয়ার ইলেকট্রনিক্স, ফোকালিউর, নেসলে, পুমা, ও রিবানা এবং ব্র্যান্ড পার্টনার হিসেবে থাকছে মটোরোলা, ওয়াইল্ড স্টোন, জার্মনিল এবং ডেটল বডি ওয়াশ। পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে রয়েছে সিটি ব্যাংক এবং সাউথ ইস্ট ব্যাংক।

এবারের দারাজমল ফেস্টের মূল আকর্ষণ হিসেবে থাকছে বিভিন্ন রকেমের ভাউচার; ফ্ল্যাশ সেল; ৪৯৯, ৯৯৯ ও ১,৯৯৯ টাকার আকর্ষণীয় ডিল; রিভিউ অ্যান্ড উইন; সেলেব্রিটি লাইভ গিভ আওয়ে; এবং ব্র্যান্ড ফ্রি শিপিং। দেশের সব ব্র্যান্ডপ্রেমীরা বিভিন্ন অফারে তাদের পছন্দসই ব্র্যান্ডের পণ্য কিনতে দারাজমল ফেস্টের সুযোগ কাজে লাগাতে পারেন। কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, ফ্যাশন, হেলথ অ্যান্ড বিউটি এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্সের মতো আকর্ষণীয় এবং প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের পাশাপাশি দৈনন্দিন আনুষাঙ্গিক পণ্যও এই ফেস্টে পাওয়া যাবে।

উল্লেখ্য, দারাজমল হচ্ছে দারাজের একটি প্রিমিয়াম চ্যানেল যেখান থেকে কাস্টমাররা বিশ্বখ্যাত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের আসল পণ্য নির্দ্বিধায় কিনতে পারেন। সকল পণ্য শতভাগ অরিজিনাল এবং কাস্টমারদের সুবিধার জন্য দারাজ মলের রয়েছে ১৪ দিনের রিটার্ন পলিসি।

ক্রেতাদের কেনাকাটার সুবিধার কথা মাথায় রেখে দারাজ (daraz.com.bd) অফার করছে পেমেন্ট পার্টনারদের মাধ্যমে ডিসকাউন্ট এবং ক্যাশব্যাক অফার। দারাজমল ফেস্টে সিটি ব্যাংকের গ্রাহকরা মাত্র একবার লেনদেনের মাধ্যমে পাবেন ১০% ছাড় (সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা) সাউথ ইস্ট ব্যাংকের প্রিপেইড এবং ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীরা একবার লেনদেনের মাধ্যমে উপভোগ করতে পারবেন সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক সুবিধা ।

দারাজমলের টিম লিড মনিকা কবির বলেন, ‘বিক্রেতাদের বিশ্বাসযোগ্যতার অভাবে ক্রেতাদের প্রায়ই ব্র্যান্ডের পণ্যের মানের ব্যাপারে নিশ্চিত হতে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। আমাদের দেশে ই-কমার্সের ক্ষেত্রে আলিবাবার দীর্ঘ সময়ে গড়া প্রতিশ্রুতি এবং দারাজের বিশ্বাসযোগ্যতার কারণে ব্র্যান্ডপ্রেমীরা সহজেই তাদের পছন্দের ব্র্যান্ডের পণ্য নিশ্চিন্তে দারাজ মল থেকে কিনতে পারেন। এখানে কোন ত্রুটিযুক্ত কিংবা নকল পণ্য পাবার ভয় থাকে না। দারাজমল ফেস্টিভ্যাল অতি সুনামের সাথে বিগত বছরগুলোতে কাস্টমারদের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে এবং এবারের ফেস্টের সফলতা নিয়েও আমরা একইভাবে আত্মবিশ্বাসী।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

ওয়ালটন ইন্ডাস্ট্রিজের ক্যাটাগরি পরিবর্তন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ওয়ালটন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ‘এন’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে পরিবর্তন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আগামীকাল ১৮ জানুয়ারি সোমবার থেকে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে।

জানা গেছে, কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২০ সমাপ্ত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আর এই লভ্যাংশ দিয়ে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে।

সম্প্রতি ওয়ালটন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাবে পাঠানো হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

জাতীয় স্বার্থে বন্ধ চিনিকল খুলে দিয়ে আধুনিকায়ন করার দাবি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বন্ধ চিনিকল দ্রুত খুলে দিয়ে তা আধুনিকায়নের দাবি জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। জোটের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, করোনাকালেই আখচাষি ও চিনিকল শ্রমিকদের অনিশ্চয়তায় ঠেলে দিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত পনেরটি চিনিকলের মধ্যে ছয়টি চিনিকল বন্ধ করা হয়েছে। দেশ ও জনগণের স্বার্থে চিনিকলগুলো দ্রুত চালু করতে হবে। সেখানে অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে।

রবিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনের মুক্তি ভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাম জোট সমন্বয়ক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বাসদ-এর বজলুর রশীদ ফিরোজ, ইউসিএলবি’র নজরুল ইসলাম, বাসদ (মার্কসবাদী)’র মানস নন্দী, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির মোশরেফা মিশু, গণসংহতি আন্দোলনের বাচ্চু ভুইয়া, সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের হামিদুল হক প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, চিনিকলের লোকসানের জন্য কৃষক-শ্রমিকদের দায়ি করার কোন সুযোগ নেই। এজন্য দায়ি সরকার ও প্রশাসনের অনিয়ম, ভুলনীতি ও দুর্নীতি। কারণ বিক্রয় মূল্য থেকে উৎপাদন ব্যয় বেশি হলে লোকসান হবে, এটা অর্থনীতির সাধারণ সূত্র। আর উৎপাদন ব্যয় বেশি হওয়ার কারণগুলো হচ্ছে- আখের অপর্যাপ্ত সরবরাহ, অন্যান্য উৎপাদনকারী দেশের তুলনায় একর প্রতি আখের ফলন কম, পুরাতন প্রযুক্তি ও মেশিনের কারণে আখ থেকে চিনি আহরণ হার (রিকভারী রেট) অন্যান্য উৎপাদনকারী দেশের তুলনায় প্রায় অর্ধেক, পণ্যের বহুমুখীকরণের ক্ষেত্রে উদ্যোগহীনতা, চিনি বিপণনের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতামূলক হতে না পারা, আখ কেনা থেকে শুরু করে চিনি উৎপাদন ও বিপণন পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক ব্যর্থতায় বেড়ে ওঠা পাহাড়সম ব্যাংকঋণ ও তার সুদ, অপ্রয়োজনীয় জনবলের বেতনভাতা প্রভৃতি।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বাৎসরিক চাহিদা ২০ লাখ টন ধরলে বাংলাদেশে চিনির বাজার হচ্ছে ১৩ হাজার কোটি টাকার। বর্তমানে পাঁচটি বেসরকারি গ্রুপ রিফাইনারি কারখানা প্রতিষ্ঠা করে বিদেশ থেকে অপরিশোধিত চিনি আমদানি করে পরিশোধন করে বিভিন্ন ব্র্যান্ডে বাজারজাত করছে। এরা আখিচাষিদের কাছ থেকে এক কেজিও আখ কিনবে না। ফলে আখচাষ শেষ হয়ে যাবে। পাঁচ লাখ আখচাষি নিঃস্ব হবে। বাংলাদেশের চিনিখাত হয়ে পড়বে বিদেশনির্ভর। আর তা নিয়ন্ত্রণ করবে চিনি ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। তাই চিনিকল, পাটকলসহ সকল রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিরাষ্ট্রীয়করণের বিরুদ্ধে সকল বাম-প্রগতিশীল দেশপ্রেমিক গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, গোষ্ঠীকে ঐক্যবদ্ধ গণআন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানানো হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

দিনশেষে লেনদেনের শীর্ষে রবি আজিয়াটা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার রবিবার (১৭ জানুয়ারি) অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। এদিন রবি আজিয়াটার শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ৯৯ শতাংশ পতন হয়েছে। দর পতন হলেও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় অবস্থান করছে এই কোম্পানি।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, রবি আজিয়ারটার শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ৯৯ শতাংশ কমে সর্বশেষ ৬৪ টাকা ৫০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। কোম্পানির সর্বমোট ২৮১ কোটি ২৭ লাখ টাকা লেনদেন হয়ে ডিএসইতে শীর্ষ স্থানে অবস্থান করছে।

লেনদেনে শীর্ষ বিশ কোম্পানির তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বেক্সিমকো। কোম্পানির সর্বমোট ১৯০ কোটি ৮০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। কোম্পানির শেয়ার সর্বশেষ ৭৮ টাকা ৭০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে।

লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স লেনদেনের তালিকায় তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে। কোম্পানির ১৬৮ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানির শেয়ার সর্বশেষ ৪২ টাকা ৩০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে।

ডিএসইর লেনদেনে শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- সামিট পাওয়ার, বেক্সিমকো ফার্মা, সিটি ব্যাংক, লাফার্জহোলসিম, আইএফআইসি ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, বিডি ফাইন্যান্স, পাওয়ার গ্রীড, ইউনাইটেড পাওয়ার, ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো, বারাকা পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড, তিতাস গ্যাস, খুলনা পাওয়ার, সামিট এলায়েন্স পোর্ট, জিবিবি পাওয়ার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

সিনেমা হলের জন্য এক হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিল : তথ্যমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘চলচ্চিত্রের স্বর্ণালি দিন ফিরিয়ে আনতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় এক হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিল গঠন করা হচ্ছে। এ তহবিল থেকে স্বল্প সুদে ঋণ নিয়ে যে সব সিনেমা হল বন্ধ হয়ে গেছে সেগুলো চালু করা যাবে। বর্তমানে চালু যে সব সিনেমা হল আছে সেগুলোকে আধুনিকায়ন করা যাবে এবং উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত স্বল্প সুদে ঋণ নিয়ে নতুন নতুন সিনেমা হল গড়ে তোলা যাবে।’

তিনি বলেন, খুব সহসা এ তহবিল চালু হতে যাচ্ছে। এ তহবিল চালু হওয়ার পর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের স্বর্ণালি দিনই শুধু নয়, চলচ্চিত্র শিল্প একটি নতুন মাত্রায় উন্নীত হবে, আমাদের চলচ্চিত্র দেশের সীমা ছাড়িয়ে বিশ্ববাজারেও একটি স্থান করে নিতে পারবে।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে প্রতি জেলায় একটি করে তথ্য কমপ্লেক্স নির্মাণের যে প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে, সেটির মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে ২৮টি জেলায় তথ্যকেন্দ্র ও সিনেপ্লেক্স নির্মিত হবে। সেগুলো চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

রবিবার (১৭ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এ সব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে যোগদান করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

সরকারের আরও ২৭০০ কোটি টাকা প্রণোদনা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি শিল্পে গতি সঞ্চার এবং সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণে দুই হাজার ৭০০ কোটি টাকার আরও দুটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে সরকার।

রবিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মহামারীর প্রভাব মোকাবেলায় দেশের কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে গতি সঞ্চার, গ্রামীণ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন এবং অতিদরিদ্র বয়স্ক ও বিধবাদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণে প্রধানমন্ত্রী নতুন দুইটি প্রণোদনা কর্মসূচি অনুমোদন করেছেন। কর্মসূচি দুইটির বাস্তবায়ন অবিলম্বে শুরু হবে।

নতুন প্রথম প্যাকেজটির আকার এক হাজার ৫০০ কোটি টাকা, যার আওতায় ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি শিল্প খাত এবং নারী উদ্যোক্তাদের জন্য নেওয়া কার্যক্রম সম্প্রসারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ফাউন্ডেশনকে ৩০০ কোটি, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থা (বিসিককে) ১০০ কোটি এবং জয়িতা ফাউন্ডেশনকে ৫০ কোটি টাকা দেওয়া হবে।

পাশাপাশি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করতে এনজিও ফাউন্ডেশনকে ৫০ কোটি, সোসাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনকে ৩০০ কোটি, পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনকে ৩০০ কোটি, ক্ষুদ্র কৃষক উন্নয়ন ফাউন্ডেশনকে ১০০ কোটি এবং বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডকে ৩০০ কোটি টাকা দেওয়া হবে।

দ্বিতীয় প্যাকেজে ১২০০ কোটি টাকা আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশের ১৫০টি উপজেলায় দরিদ্র্য সব বয়স্ক এবং বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা নারীকে ভাতার ব্যবস্থা করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

  1. রবি আজিয়াটা
  2. বেক্সিমকো লিমিটেড
  3. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
  4. সামিট পাওয়ার
  5. বেক্সিমকো ফার্মা
  6. সিটি ব্যাংক
  7. লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ
  8. আইএফআইসি ব্যাংক
  9. ন্যাশনাল ব্যাংক
  10. বিডি ফাইন্যান্স লিমিটেড।

সূচকের বড় পতনে বেড়েছে লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচকের বড় পতন হয়েছে।তবে এদিন সেখানে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে অনেকটাই বেড়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন দ্বিগুন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়

রবিবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৮.৮৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫৮৫০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ২৪.১৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২৯৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৭.৯৫৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২২০৮ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৩৮৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ২০৭০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৫৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৭২টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২৩১টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৫৬টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- রবি আজিয়াটা, বেক্সিমকো লিমিটেড, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, সামিট পাওয়ার, বেক্সিমকো ফার্মা, সিটি ব্যাংক, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, আইএফআইসি ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও বিডি ফাইন্যান্স লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ১৭৭.৬৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৪৭ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৭৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮১টির, কমেছে ১৬৮টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৫১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৮৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে রবি আজিয়াটা ও বিএটিবিসি লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

এনার্জিপ্যাকের আইপিও শেয়ার বিওতে জমা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের আইপিও শেয়ার লটারী বিজয়ীদের বিওতে প্রদান করা হয়েছে। সিডিবিএল সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আজ রবিবার এসব শেয়ার বরাদ্দকৃতদের বিও হিসাবে জমা দেয় সিডিবিএল।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এর আনুমোদন সাপেক্ষ মূল মার্কেটে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/