অর্থনীতি সঠিক পথে রয়েছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনাভাইরাসের প্রভাব থাকা সত্ত্বেও অর্থনীতি সঠিক পথে রয়েছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। শিগগির তা ঘুরে দাঁড়াবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন অর্থমন্ত্রী। কারণ ব্যাখ্যা করে অর্থমন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারি থেকে উত্তরণে সরকারের নেওয়া উদ্যোগগুলো যথেষ্ট সময়োপযোগী ছিল।

আজ বুধবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী চলতি অর্থবছরের বাজেটের প্রথম প্রান্তিকের বাস্তবায়নের অগ্রগতিবিষয়ক প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে এ সব কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর) অগ্রগতির যে চিত্র আমরা দেখলাম, তা থেকে নির্দ্বিধায় বলা যায় আমরা সঠিক পথে রয়েছি।’

করোনা মহামারি সত্ত্বেও ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করা গেছে বলে উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, সরকারের বাস্তবমুখী ও পর্যাপ্ত প্রণোদনা প্যাকেজগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে এটি সম্ভব হয়েছে। চলতি অর্থবছরে সরকার ব্যবসা-বাণিজ্যে গতিসঞ্চার, কর্মসৃজন ও কর্মসুরক্ষা, অভ্যন্তরীণ চাহিদা সৃষ্টি এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখতে পেরেছে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে বলতে চাই যে কোভিড-১৯-এর প্রাদুর্ভাব অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও চলতি অর্থবছরের বাকি সময়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের চলমান ধারা অব্যাহত রাখা সম্ভব হবে। প্রথম প্রান্তিকে সামগ্রিকভাবে সামষ্টিক অর্থনীতির উল্লেখযোগ্য সূচকগুলোর অবস্থাও ইতিবাচক।’

তথ্য-উপাত্ত ও উদাহরণ দিয়ে অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু জাতীয় আয় বৃদ্ধি, রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি, প্রবাসী আয়ে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মুদ্রা বিনিময় হারের স্থিতিশীলতা এবং মূল্যস্ফীতির নিম্নগতি নির্দেশ করে যে আমরা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর দিকে এগিয়ে চলেছি।’

তবে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে ভবিষ্যতে সরকারের অন্যতম কৌশল হবে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও মানবসম্পদ খাতে সরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি, বেসরকারি বিনিয়োগে গতি আনা, দারিদ্র্য হ্রাস, রপ্তানি বাণিজ্যের প্রসার, কর ব্যবস্থাপনা ও আর্থিক খাতের সংস্কার আনা, এ কথাও বলেন মুস্তফা কামাল।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

বেক্সিমকো সিনথেটিকসের লেনদেন বন্ধের সময় ৮ দফা বাড়লো

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বেক্সিমকো সিনথেটিকস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধের সময় অষ্টম দফায় বাড়ানো হয়েছে। কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধের মেয়াদ আরও ১৫ দিন বাড়ানো হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, আগামীকাল ২১ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার থেকে কোম্পানিটির লেনদেন আরও ১৫ দিন বন্ধ থাকবে।

এর আগে ৭ম দফায় ৬ জানুয়ারি থেকে ২০ জানুয়ারি, ৬ষ্ঠ দফায় ২২ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি, পঞ্চম দফায় ৭ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বর, চতুর্থ দফায় গত ২২ নভেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বর, তৃতীয় দফায় ৯ নভেম্বর থেকে ১৯ নভেম্বর, দ্বিতীয় দফায় ২৩ অক্টোবর থেকে ৮ নভেম্বর এবং প্রথম দফায় ৮ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পরযন্ত কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধ ছিল।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর বিএসইসি কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন স্থগিত করে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

আইন ভঙ্গের দায়ে বালি সিকিউরিটিজকে জরিমানা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

নানা অনিয়ম ও আইন ভঙ্গের অপরাধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বালি সিকিউরিটিজ লিমিটেডকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আজ বুধবার (২০ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত ৭৫৮তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয় বিএসইসি।

হাউজটি যেসব আইন লঙ্ঘন করেছে তা নিম্নে বর্ননা করা হলো:

ক) সমন্বিত গ্রাহক হিসাব এ ঘাটতির মাধ্যমে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রুলস,১৯৮৭ এবং সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (স্টক ডিলার, স্টক-ব্রোকার ও অনুমোদিত প্রতিনিধি) বিধিমালা, ২০০০ এর বিধি ১১; দ্বিতীয় তফসিল এর আচরণ বিধি ১ ও ৬ লঙ্ঘন।

খ) সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (স্টক-ডিলার, স্টক-ব্রোকার ও অনুমোদিত প্রতিনিধি) বিধিমালা,২০০০ এর দ্বিতীয় তফসিল এর আচরণবিধি ১ এর লঙ্ঘন।

গ) ক্যাশ হিসাবে মার্জিন ঋণ সুবিধা প্রদান করার মাধ্যমে মার্জিন রুলস,১৯৯৯ এর লঙ্ঘন।

ঘ) পর্যাপ্ত ব্যালেন্স না থাকা সত্ত্বেও কর্মচারীদের আত্মীয়দের অর্থ প্রদান করার মাধ্যমে সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (স্টক-ডিলার,স্টক-ব্রোকার ও অনুমোদিত প্রতিনিধি) বিধিমালা ২০০০ এর বিধি ১১ এবং দ্বিতীয় তফসিল এর আচরণবিধি ১ ভঙ্গ করেছে।

ঙ) এন ও জেড ক্যাটাগরির শেয়ারে বিনিয়োগকারীকের ঋণ প্রদানের মাধ্যমে কমিশনের নির্দেশনার লঙ্ঘন।

উল্লেখিত সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গের দায়ে হাউজটিকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

আইএসএন-নর্দার্ণ জুট-ফাইন ফুড-স্টাইল ক্রাফট কারসাজির শাস্তি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত চারটি কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজির জন্য সংশ্লিষ্টদের শাস্তি দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আজ বুধবার (২০ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত ৭৫৮তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয় বিএসইসি।

যে সব কোম্পানির শেয়ার কারসাজির শাস্তি প্রদান করা হয়েছে সেগুলো হলো : ইনফমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক, নর্দার্ণ জুট ম্যানুফ্যাকচারিং, ফাইন ফুড ও স্টাইল ক্রাফট ফ্যাশন লিমিটেড।

এ সভায় সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গের দায়ে ১৫ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আর্থিক জরিমানার সিদ্ধান্ত নেয় বিএসইসি।

বিএসইসি সূত্র মতে, ইনফমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের শেয়ার লেনদেনে কারসাজির জন্য জিমস মার্টিন দাস, ড. জে. এম মুর্শিদ মো: নুরল ইসলাম কামরাম এবং সহযোগী মনজিলা নাসরিন ইসলাম শাস্তি দেওয়া হয়। আর নর্দার্ণ জুট ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের শেয়ারের জন্য পরিমল চন্দ্র পাল এবং সহযোগী রিপন শেখ, মল্লিক আবু বক্কর, মো: তোফাজ্জল হোসেন, বিধান মিস্ত্রী, অমল কৃষ্ণ দাস ছাড়াও সালেক আহমেদ সিদ্দিকী এবং সহযোগী (অর্থাৎ মনির হোসেন), সমির রঞ্জন পাল এবং সহযোগী (অর্থাৎ শিউলি পাল, চিত্ত হারান দত্ত), মো: আমানত উল্লাহ এবং সহযোগী (অর্থাৎ সেতারা বেগম, সন্দীপ কর্পোরেশন, হাল ইন্ডাস্ট্রিজ, প্রশান্ত কুমার হালদার) জড়িমানা করা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

বাজারে স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি ডিভাইস

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দুর্দান্ত প্রি-অর্ডার অফারে দেশের বাজারে গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি ডিভাইস উন্মোচন করেছে স্যামসাং বাংলাদেশ। যুগান্তকারী ক্যামেরা অভিজ্ঞতা এবং শক্তিশালী পারফরমেন্সের এই ডিভাইসটি ব্যবহারকারীদের স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করবে। প্রথমবারের মতো স্যামসাং তাদের গ্যালাক্সি এস সিরিজে এস পেন নিয়ে এসেছে, যা কর্মদক্ষতা ও সৃজনশীলতাকে ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। ইতিমধ্যে ডিভাইসটির প্রি- অর্ডার শুরু হয়েছে, যা চলবে আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এই ওয়েবসাইটে http://www.s21preorder.com গিয়ে ডিভাইসটি প্রি-অর্ডার করা যাবে।

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি ডিভাইসটিতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে; যা ডিভাইসকে করেছে দ্রুতগতি সম্পন্ন, পাশাপাশি নিশ্চিত করেছে উদ্ভাবনী কম্পিউটিং ও ব্যাটারি সাশ্রয়। ডিভাইসটি স্যামসাং নক্স ভল্ট দ্বারা সুরক্ষিত, যা গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি ব্যবহারকারীদের অতিরিক্ত সুরক্ষা প্রদান করবে। ডিভাইসটিতে রয়েছে এক্সিনোস ২১০০, যা প্রথম ৫এনএম এক্সিনোস প্রসেসর।

প্রতিটি ক্ষেত্রে নতুনত্ব নিয়ে আসা স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি ডিভাইসটিতে রয়েছে ৬.৮ ইঞ্চি ডায়নামিক অ্যামোলেড ২এক্স ডিসপ্লে, যা এখন পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির সবচেয়ে ইন্টেলিজেন্ট স্রিইরন। ব্যবহারকারীর ভিউইং অভিজ্ঞতা বাড়াতে কন্টেন্ট অনুযায়ী এর স্রি ্ন রিফ্রেশ রেট ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজে অ্যাডজাস্ট হবে; ফলে দীর্ঘক্ষণ ব্যাটারি সুবিধা পাওয়া যাবে।

ডিভাইসটিতে প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব নতুন কনট্যুর কাট ক্যামেরা ডিজাইন ব্যবহার করা হয়েছে। ডিভাইসটিতে ১০৮ মেগাপিক্সেল প্রো সেন্সরসহ কোয়াড ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে। এই সেন্সরটি ব্যবহারকারীদের ১২-বিট এইচডিআর ছবি, ৬৪ গুণ উন্নতমানের কালার ডাটা এবং তিনগুণ ডায়নামিক রেঞ্জের ইমেজ ধারণের সুবিধা দিবে। প্রথমবারের মতো গ্যালাক্সি ব্যবহারকারীরা সকল লেন্স (সামনের ও পেছনের) ব্যবহার করে ৬০ এফপিএস -এ ফোরকে ছবি ধারণ করতে পারবেন।

গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি ফ্যান্টম ব্ল্যাক ও ফ্যান্টম সিলভার রঙে পাওয়া যাবে। ডিভাইসটির দাম ধরা হয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৯ টাকা। প্রতিষ্ঠানটি প্রি-অর্ডারে ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা নিয়ে এসেছে।

গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি ডিভাইসটি প্রি-অর্ডারের ক্ষেত্রে প্রতি অর্ডারে ক্রেতারা একটি স্মার্ট ট্যাগ প্রাপ্তির জন্য বিবেচিত হবেন। র্যা ফেল ড্র’র মাধ্যমে ভাগ্যবান বিজয়ীরা গ্যালাক্সি বাডস প্রো কিংবা দশ হাজার টাকা ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুযোগ পাবেন। এক্সচেঞ্জ অফারের ক্ষেত্রে ক্রেতারা দশ হাজার টাকা বোনাস ক্যাশব্যাক পাবেন।

নির্দিষ্ট ডিভাইসের ক্ষেত্রে বোনাস ক্যাশব্যাক প্রযোজ্য হবে এবং এক্ষেত্রে পুরানো ফোনের অবস্থা নির্ধারণে ডিলারের সিদ্ধান্ত বিবেচিত হবে। হ্যান্ডসেটের এক্সচেঞ্জ ভ্যালু জানতে ভিজিট করতে হবে এই ঠিকানায় https://www.swap.com.bd

সিটি ব্যাংক, অ্যামেক্স, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ও লঙ্কা বাংলা ফাইন্যান্স এর কার্ড দিয়ে ডিভাইসটি প্রি-অর্ডারের ক্ষেত্রে ক্রেতারা ইএমআই সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে, প্রি-অর্ডারে কার্ডধারীরা ২৪ মাস পর্যন্ত সুদবিহীন ইএমআই সুবিধা পাবেন। অন্যদিকে, অন্যান্য ব্যাংকের কার্ডধারীরা ১৮ মাস পর্যন্ত সুদবিহীন সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। আইপিডিসি থেকে কার্ডবিহীন ইএমআই সুবিধাও পাওয়া যাবে। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন এই ঠিকানায় https://www.ipdcbd.com

ক্রেতাদের জন্য রয়েছে ডাটা বান্ডেল অফার। রবি ব্যবহারকারীরা পাবেন ১৫ জিবি এবং বাংলালিংক ব্যবহারকারীরা পাবেন ১২ জিবি ইন্টারনেট।

এ নিয়ে স্যামসাং বাংলাদেশের হেড অব মোবাইল মো. মূয়ীদুর রহমান বলেন, ‘উদ্ভাবনী ও ব্যবহারকারীর জীবনে ইতিবাচক প্রভাব রাখবে এমন সব পণ্য নিয়ে আসতে সচেষ্ট রয়েছে স্যামসাং। ক্রেতাদের জীবনধারায় নতুন মাত্রাদানে, তাদের ক্ষমতায়নে সঠিক পণ্যের উদ্ভাবনকেই সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে থাকে স্যামসাং। এ বিশ্বাসের ধারাবাহিকতায়, বাংলাদেশি ক্রেতাদের জন্য গ্যালাক্সি এস সিরিজের নতুন ডিভাইস গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি বাজারে নিয়ে আসতে পেরে আমরা আনন্দিত। নতুন এই ডিভাইসটি ক্রেতাদের ব্যক্তিগত চাহিদা পূরণ করবে এবং স্মার্ট ডিভাইসের মাধ্যমে তাদের পছন্দের কাজ করতে পারবে। গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি স্মার্টফোনের প্রচলিত ধারণা ছাড়িয়ে যাবে বলে আমাদের বিশ্বাস।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

‘শেয়ারবাজারে আর ১৯৯৬ ও ২০১০ ফিরে আসবে না’

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) আইটি বিভাগে দুর্বলতা থাকলেও শেয়ারবাজারে আর ১৯৯৬ এবং ২০১০ সালের পুনরাবৃত্তি হবে না বলে দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা।

বুধবার (২০ জানুয়ারি) রাজধানীর নিকুঞ্জে অবস্থিত ডিএসইর কার্যালয়ে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তারা।

ডিএসইর চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর পরিচালক রকিবুর রহমান, শাকিল রিজভী, শাহজাহান, মুনতাকিম আশরাফ, নাসরিন সুলতানা প্রমুখ।

ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, শেয়ারবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অনেক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। ডিসেম্বর থেকে শেয়ারবাজারে তারা সুবাতাস বইছে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের আইটি বিভাগে অনেক দুর্বলতা আছে। এরপরও ১৯৯৬ ও ২০১০ সালের ঘটনা আর পুনরাবৃত্তি হবে না। এখন সার্ভিলেন্স অনেক শক্তিশালী।

ইউনুসুর রহমান বলেন, আমি প্রায় তিন বছর আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব এবং সিনিয়র সচিব ছিলাম। সেই অভিজ্ঞতা থেকে আপনাদের বলতে পারি ১৯৯৬ এবং ২০১০ সাল পর্যন্ত আমাদের লিগাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার অত্যান্ত দুর্বল ছিল। আমাদের আইনকানুনের যথেষ্ট অভাব ছিল। ২০১০ সালের পর আমাদের লিগাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার যথেষ্ট শক্তিশালী হয়েছে। এখন আমরা নিশ্চিতভাবে বিশ্বাস করতে পারি যে ঘটনাগুলো ১৯৯৬ এবং ২০০৯-১০ সালে হয়েছে, তেমন ঘটনা সামনের দিনে আর ঘটবে না।

তিনি বলেন, শতভাগ অটোমেটেড এক্সচেঞ্জ হিসেবে আমাদের আইটি স্ট্রাকচার যেমন হওয়ার কথা ছিল, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের আইটি স্ট্রাকচার সেই অবস্থায় নেই। এটা আমরা জেনেছি ৩-৪ মাস আগে। আপনারা কি চিন্তা করতে পারেন এমন একটি স্টক এক্সচেঞ্জে ডিজাস্টার রিকভারি সাইট নাই। এর ফল কত খারাপ হতে পারে?

‘আমরা জানার পরপরই উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা অনেকটা কাজ এগিয়ে নিতে পেরেছি। আমাদের কনসালটেন্ট নিয়োগ হয়ে গেছে। কনসালটেন্ট প্রাথমিক রিপোর্ট দিয়েছে। এটা পরীক্ষা করার পর ফাইনাল রিপোর্ট হবে। এরপর টেন্টারে গিয়ে আধুনিক একটা ডাটা সেন্টার স্থাপন করার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করি এ বছরের জুনের আগেই এটা হয়ে যাবে। যেটা হওয়া উচিত ছিল আরও আগে’ বলেন ডিএসইর চেয়ারম্যান।

তিনি বলেন, যেখানে আইটি ব্যবহার করা হয় সেখানে নিয়মিত অডিট করতে হয়। অডিট করলে জানা যায়, আইটির কোন জায়গাটা দুর্বল আছে, কোনটা সবল আছে। আমরা এখন একটা আইটি অডিট টিম নিয়োগ করার কাজ চূড়ান্ত করেছি। শিগগিরই আইটির অডিটর নিয়োগ হয়ে যাবে। আরও ছোট ছোট অনেক কাজ আমাদের করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বিদেশির একটি স্টেকহোল্ডার যে মানের অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকে, আমরা ওই মানের একটি অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম দিয়ে ২৫০টির মতো স্টেকহোল্ডারকে সেবা দিচ্ছি। তাহলে বুঝতেই পারছেন জিনিসটা আমাদের জন্য কতটা কষ্টকর এবং ঝুঁকিপূর্ণ।

ইউনুসুর রহমান বলেন, ২০২১ সালের শেষে অথবা ২০২২ সালে চীনের টেকনোলজি কিভাবে গ্রহণ করব, সেটার জন্য আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। এখন নাসডাক এবং ফ্লেক্সট্রেডের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। এই কাজ চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে নাসডাকের সঙ্গে আমাদের কোনো সমস্যা হচ্ছে না। তবে ব্যবসার ভলিয়ম বেড়ে গেলে ফ্লেক্সট্রেডের সঙ্গে কিছু কিছু সমস্যা তৈরি হচ্ছে।

রবিকুর রহমান বলেন, ২০০৯-১০ সালে আমরা বিনিয়োগকারীদের বলেছি- আপনারা লোন করে আসবেন না, স্বর্ণ অলংকার বিক্রি বা বন্ধক দিয়ে আসবেন না। বিদেশে কর্মরত ভাইদের টাকা নিয়ে আসবেন না, অতিরিক্ত মার্জিন ঋণ নিয়ে আসবেন না।

তিনি বলেন, আমাদের টেনশন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের নিয়ে। উনারা না বুঝে বিনিয়োগ করে ফেলেন। ২০০৯-১০ সালে শেয়ার কিনে আমি ৪৫ শতাংশ লোকসানে ছিলাম। সেই শেয়ার আমি বিক্রি করিনি, ধরে রেখেছি। সেই শেয়ারে আমি আজকে প্রফিট করেছি। কিন্তু ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী তো ধরে রাখতে পারবে না। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বলবো আল্লাহরওয়াস্তে আপনারা বুঝে-শুনে বিনিয়োগ করবেন।

শাকিল রিজভী বলেন, স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে কোনো সেক্টরে বিনিয়োগ করার জন্য আহ্বান করা হয় না। স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে বিনিয়োগকারীদের সতর্কতার সঙ্গে বিনিয়োগ করার আহ্বান করা হয়। তবে কোনো কোনো সেক্টরে যদি মেনুপুলেট হয়, তাহলে বিএসইসির সহায়তায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সার্ভিলেন্স টিমের উচিত সেটা ধরা। তবে বিনিয়োগকারীদের সব সময় সতর্ক থাকতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

ব্লক মার্কেটে ৪৩ কোটি টাকা লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে বুধবার (২০ জানুয়ারি) ৪৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ১৪ কোটি ৯৪ লাখ ৭১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এ মার্কেটে লেনদেনে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বেক্সিমকো। কোম্পানির ৮ কোটি ৪৯ লাখ ৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এছাড়া ৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়ে ব্লক মার্কেটে তৃতীয় অবস্থানে আছে এসএস স্টিল।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১৭ হাজার টাকার, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ২৩ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৩৩ লাখ ১ হাজার টাকার, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩২ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ১৮ লাখ ৩৪ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৮২ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১ কোটি ১৯ লাখ ৮০ হাজার টাকার, বিডি থাইয়ের ২৯ লাখ টাকার, বিকন ফার্মার ৫ লাখ ২৬ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ৪ কোটি ৬৫ লাখ ৫৪ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ৫ লাখ ৩ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৪৯ লাখ ৬০ হাজার টাকার, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ১ কোটি ১৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ডেলটা ব্রাক হাউজিংয়ের ৩২ লাখ ৩৪ হাজার টাকার, এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের ৫২ লাখ ২৩ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ৫ লাখ ২ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ১ কোটি ৪৩ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, গোল্ডেন সনের ৫ লাখ ৭ হাজার টাকার, আইডিএলসির ১৬ লাখ ৪ হাজার টাকার, যমুনা অয়েলের ২৭ লাখ ৬১ হাজার টাকার, কেডিএস এক্সেসরিজের ৩৯ লাখ ৩১ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ১৯ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, লিগ্যাসির ১০ লাখ টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ২৭ লাখ ২০ হাজার টাকার, নিউ লাইন ক্লোথিংসের ৯ লাখ ৩১ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ২৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার, পাওয়ার গ্রীডের ১২ লাখ টাকার এবং সিঙ্গার বিডির ৪৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

দেখা মিলল জ্যাক মা’র, বাড়ল শেয়ারদর

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

চীনের ধনকুবের জ্যাক মা-র খোঁজ পাওয়া গেল অবশেষে। শি চিনপিং সরকারের সঙ্গে টানাপড়েন চলাকালীন প্রায় ৩ মাস কোথাও দেখা পাওয়া যায়নি তার। তাতে আশঙ্কার মেঘ জমেছিল আন্তর্জাতিক মহলেও।

জ্যাক আদৌ নিরাপদে রয়েছেন কি না, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছিল। তার মধ্যেই বুধবার একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে তাকে অংশ নিতে দেখা যায়। তবে এই মুহূর্তে তিনি কোথায় রয়েছেন, তা নিয়ে ধোঁয়াশা কাটেনি এখনও।

গ্রামাঞ্চলে শিক্ষার প্রসারে যারা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছেন, প্রতি বছর তাদের সম্মান জানাতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন জ্যাক। করোনা আবহে এ বারের অনুষ্ঠান ছিল ভার্চুয়াল। তারই লাইভ সম্প্রচারে জ্যাককে দেখা যায়। ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘‘সতীর্থদের সঙ্গে মিলে ঠিক করেছি, শিক্ষার প্রসারে নিজেদের উৎসর্গ করব আমরা। গ্রামাঞ্চলের সমৃদ্ধিসাধন আমাদের প্রজন্মের ব্যবসায়ীদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।’’

এতোদিন পর জ্যাকের দেখা পেয়ে অনেকেই যেমন স্বস্তি পেয়েছেন, তেমনই এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও হইচই পড়ে গেছে। সেখানে কেউ জ্যাক-কে মার্ভেল কমিকসের জনপ্রিয় চরিত্র ‘ব্ল্যাক প্যান্থার’-এর সঙ্গে তুলনা করেছেন, তো কেউ কেউ আবার হিন্দি ছবির বিখ্যাত সংলাপ আওড়ে জ্যাককে স্বাগত জানিয়েছেন।

জ্যাকের দেখা পাওয়ার পর প্রভাব পড়েছে জ্যাকের সংস্থা আলিবাবার শেয়ার বাজারেও। হংকংয়ে দিনের শুরুতেই ৪ শতাংশ বৃদ্ধি ঘটে তাদের শেয়ারে। ওই ভিডিও বার্তায় জ্যাকই ছিলেন বলে নিশ্চিত করেছে জ্যাকের শেয়ার সংস্থা অ্যান্ট।

কর্পোরেট সংস্থাগুলো চিন্তিত হয়ে সম্প্রতি জ্যাকের আলিবাবা গ্রুপ হোল্ডিং লিমিটেড এবং অ্যান্ট গ্রুপ কো-র রাশ টেনে ধরার সিদ্ধান্ত নেয় চীন সরকার। কূটনীতিকদের দাবি, যেভাবে এই সংস্থাগুলো ফুলে ফেঁপে উঠছে, তাতে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির তাদের নিয়ন্ত্রণে চলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা চীন সরকারের। দেশের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক স্থিতাবস্থার পক্ষে এই সংস্থাগুলো বিপজ্জনক বলে মনে করছে তারা। তাই আগে ভাগে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে। সেই কারণেই সারাক্ষণ নজরদারিতে রাখা হচ্ছে জ্যাকের মতো শিল্পপতিদের।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

  1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. রবি আজিয়াটা
  3. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
  4. সামিট পাওয়ার
  5. বেক্সিমকো ফার্মা
  6. সিটি ব্যাংক
  7. স্কয়ার ফার্মা
  8. লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ
  9. আইডিএলসি ফাইন্যান্স
  10. আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড।

সূচকের মিশ্রাবস্থায় বেড়েছে দিনের লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচকের মিশ্রাবস্থা দেখা গেছে। এদিন সেখানে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে অনেকটাই বেড়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন কমলেও সূচক বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়

বুধবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬.৭৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫৮২৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১.৭৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২৯০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪.১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২২০৭ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৪১৬ কোটি ৪ লাখ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ১২৯০ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৫৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১২১টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৫৯টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৭৫টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, রবি আজিয়াটা, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, সামিট পাওয়ার, বেক্সিমকো ফার্মা, সিটি ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মা, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, আইডিএলসি ফাইন্যান্স ও আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৮৩.৩৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৯৮৭ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৭৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২১টির, কমেছে ৯৭টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬০টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৮৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে রবি আজিয়াটা ও কেডিএস এক্সেসরিজ লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ