জেএমআই থেকে ১০ কোটি সিরিঞ্জ কিনছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনার টিকা দেয়ার জন্য ব্যবহৃত অটো ডিজেবল সিরিঞ্জ এক ধরণের বিশেষায়িত পণ্য, যা বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থার পিকিউএস সনদ নিয়ে বিশ্বের অল্প সংখ্যক কোম্পানি উৎপাদন করে থাকে। করোনা মহামারীর কারণে বিশ্বব্যাপি এ পণ্যটির সরবরাহ সংকট চলছে। দেশের একমাত্র অটো ডিজেবল (এডি) সিরিঞ্জ তৈরিকারক প্রতিষ্ঠান জেএমআই সিরিঞ্জেস অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইসেস লিমিটেড।

রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে কোভিড-১৯ প্রতিরোধক ভ্যাকসিন প্রয়োগের জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তিন কোটি ৩০ লাখ পিস অটো ডিজেবল সিরিঞ্জের ক্রয়াদেশ দিয়েছে জেএমআই সিরিঞ্জেস অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইসেস লিমিটেডকে। পাশাপাশি সরকারের নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) জন্য সাত কোটি ১০ লাখ পিস সিরিঞ্জের ক্রয়াদেশ পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির ২২০তম পরিচালনা পর্ষদ সভায় এ বিষয়টি জানানো হয়।

এসময় আরও জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের দুইটি প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে ২৩ কোটি ও ৩০ কোটি পিস বিভিন্ন ধরণের সিরিঞ্জ কেনার আগ্রহপত্র দিয়েছে। এছাড়াও, বিভিন্ন আকারের এডি সিরিঞ্জ ২০২০ এবং ২০২১ সালে কোন মাসে কি পরিমাণ সরবরাহ করা সম্ভব তা জানতে চেয়ে জেএমআইকে চিঠি দিয়েছে শিশুদের অধিকার রক্ষায় কাজ করা জাতিসংঘের সহযোগী প্রতিষ্ঠান, ইউনিসেফ।

সভায় জানানো হয়, ২০১২ সাল থেকে জেএমআই সিরিঞ্জেস অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইসেস-এর রয়েছে বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার সনদ; যার মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পণ্য রপ্তানি করতে পারে প্রতিষ্ঠানটি। আর এ বছরই করোনার টিকা কার্যক্রমে ব্যবহৃত এডি সিরিঞ্জ, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বাজারজাতের অনুমতির পূর্বশর্ত (সিই০০৬৮ সনদ) নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে দিনে ১২ লাখ সিরিঞ্জ বানাতে পারে প্রতিষ্ঠানটি। সে হিসাবে মাসে তিন কোটি ৬০ লাখ পিস।

সভায় কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাক, সিআইপি জানান, “বিগত বছরগুলোতে নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও আমাদের কোম্পানির উৎপাদিত পণ্যের মান আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রশংসিত হয়েছে। করোনার এই দুঃসময়ে একদিনের জন্যও আমরা কারখানা বন্ধ করিনি। আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থার নিয়ম মেনে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে উৎপাদন অব্যাহত রাখা হয়েছে।”

তিনি বলেন, “গুণগত মানের পণ্য উৎপাদনের স্বীকৃতি আমরা এরইমধ্যে পাচ্ছি। ২০০৭ সাল থেকে সরকারের টিকাদান কর্মসূচিতে আমরা নিরবচ্ছিন্নভাবে সিরিঞ্জ সরবরাহ করে আসছি। যার ধারাবাহিকতায় সরকার করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকাদান কর্মসূচিতে আমাদের ওপর আস্থা রেখেছে। এরইমধ্যে আমাদেরকে ৩ কোটি ৩০ লাখ সিরিঞ্জ সরবরাহের আদেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এজন্য আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।”

ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, “বিশ্বের বিভিন্ন দেশ করোনার টিকা কার্যক্রম হাতে নেয়ায়, নানা দেশ থেকে সিরিঞ্জ কেনার আগ্রহপত্র পাচ্ছি আমরা। এরইমধ্যে ইন্দোনেশিয়াতে দেড় কোটি সিরিঞ্জ রপ্তানি করেছি আমরা। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ও ইউনিসেফও আমাদের কাছ থেকে সিরিঞ্জ নিতে চাচ্ছে। তাছাড়া আমরা নেপালসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে আমাদের প্রতিনিধির মাধ্যমে টেন্ডারে অংশগ্রহণ করছি। তবে, একটি বিষয় আমি আপনাদের বলতে চাই, আমরা রপ্তানির বিষয়ে অবশ্যই গুরুত্ব দিবো। তবে, দেশের চাহিদা পূরণের বিষয়টি সবার আগে গুরুত্ব দিতে হবে।”

সভায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জাবেদ ইকবাল পাঠান বলেন, “দেশে শিশুদের টিকাদান কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের স্বীকৃতি হিসেবে গে¬াবাল এলায়েন্স ফর ভ্যাকসিনেশান এন্ড ইমুনাইজেশান (জিএভিআই) মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ সম্মাননায় ভূষিত করেছে। আমরা সরকারের এই সফলতার অংশীদার হিসেবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বিগত ১৩ বছর ধরে দেশে আমদানি বিকল্প অটো ডিজেবল (এডি) সিরিঞ্জ উৎপাদন করে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচিতে নিরবচ্ছিন্নভাবে সরবরাহ করে আসছি। করোনা ভাইরাসপ্রতিরোধী টিকাদানের ক্ষেত্রেও আমরা দেশের স্বার্থে কাজ করে যেতে চাই।”

এসময় বিভিন্ন উৎস থেকে পাওয়া কার্যাদেশ অনুযায়ী পণ্যের উৎপাদন ও সরবরাহ নিশ্চিতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিতে প্রতিষ্ঠানের সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বানও জানান প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান।

সভায় জেএমআই সিরিঞ্জেস অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইসেস লিমিটেডের কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ তারেক হোসেন খান জানান, চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেষে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাড়িয়েছে ২ টাকা ৮৮ পয়সা; যা গেল অর্থবছরে একই সময় ছিলো ২ টাকা ৫৯ পয়সা। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় ছিলো শূণ্য দশমিক ৮০ পয়সা; যার ফলে তিন মাসের ব্যবধানে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২ টাকা ০৮ পয়সা।

সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেএমআই সিরিঞ্জেস অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইসেস লিমিটেডের স্বতন্ত্র পরিচালক আব্দুল হক, এটিএম সেরাজুল সালেকিন চৌধুরী এবং মুস্তাফিজুর রহমান, জেএমআই গ্রুপের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম এবং জেএমআই সিরিঞ্জেস অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইসেস লিমিটেডের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা রনজিৎ চক্রবর্তী।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এস্ক্যোয়ার নিট কম্পোজিটের ২য় প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি এস্ক্যোয়ার নিট কম্পোজিট চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬০ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি এই আয় ছিল ০.৮৭ টাকা।

আর ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৩ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৫৩ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৫১.৭৫ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ৫০.৬১ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

জেএমআই সিরিঞ্জের মুনাফা বৃদ্ধি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি জেএমআই সিরিঞ্জ এন্ড মেডিক্যালস ডিভাইস সার্ভিসেস লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.০৮ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি এই আয় ছিল ১.৩৬ টাকা।

আর ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৮৮ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২.৫৯ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১২১.৫৫ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ১২১.৬৬ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বিএসআরএম স্টিলসের মুনাফা বেড়েছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.২৫ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি এই আয় ছিল ০.০৭ টাকা।

আর ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.২০ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৪৫ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৫৮.৫৪ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ৫৬.৮৪ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের ২য় প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯২ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি এই আয় ছিল ১.৭৩ টাকা।

আর ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৮ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৮৫ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের সমন্বিত মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৫৪.৪৪ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ৫১.৮৩ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সালভো কেমিক্যালসের ৬ মাসের আয় বেড়েছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি সালভো কেমিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১০ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.১০ টাকা।

আর ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩০ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.২৪ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১২.৭৬ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ১২.৪৬ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বিবিএস ক্যাবলসের ২য় প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভূক্ত কোম্পানি বিবিএস ক্যাবলস লিমিটেড চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৮ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।

কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপি্‌এস) হয়েছে ১ টাকা ৬২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ১৬ পয়সা।

অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪ টাকা ৪৩ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৩১ টাকা ৬৯ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/