আইডিআরএ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ঘুষ দাবির তদন্তে কমিটি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার (আইডিআরএ) চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে ঘুষ দাবির অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে।

কিছুদিন আগে সংবাদ সম্মেলন করে মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে ৫০ লাখ টাকা ঘুষ দাবির অভিযোগ করে ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এবিএম রুহুল আজাদের নেতৃত্বে গেলো সপ্তাহে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে হবে সরকারের কাছে।
কমিটিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের একজন যুগ্ম-সচিব ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) একজন কর্মকর্তাকে সদস্য করা হয়েছে।

গত ৭ ফেব্রুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করে আইডিআরএ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ৫০ লাখ টাকা ঘুষ দাবির অভিযোগ করে ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
সংবাদ সম্মেলনে ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্সের নির্বাহী পরিচালক কামরুল আহসান বলেছিলেন, মোশাররফ হোসেন এক সময় ডেল্টা লাইফের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছিলেন। নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যান হয়েই ডেল্টা লাইফকে হেনস্থা করা শুরু করেন তিনি। সূত্র : বাংলা নিউজ২৪

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে সুপারিশ পেল বাংলাদেশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ পেয়েছে বাংলাদেশ।

জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি বা ইউএন-সিডিপির চেয়ার টেফারি টেসফাসো শুক্রবার রাতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। নিউ ইয়র্কে সিডিপির পাঁচ দিন ব্যাপী ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনা সভা শেষে এই ঘোষণা আসে।

জাতিসংঘের নিয়ম অনুযায়ী, কোন দেশ পরপর দুটি ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনায় উত্তরণের মানদণ্ড পূরণে সক্ষম হলে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের চূড়ান্ত সুপারিশ পায়। বাংলাদেশ দ্বিতীয় বারের মতো মানদণ্ডগুলো অর্জন করেছে।

১৯৭৫ সাল থেকে স্বল্পোন্নত দেশের কাতারে থাকা বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে সিডিপির সব শর্ত পূরণ করে ২০১৮ সালে।

সিডিপি তিনটি সূচকের ভিত্তিতে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের বিষয়টি পর্যালোচনা করে। তিনটি সূচকেই বাংলাদেশ শর্ত পূরণ করে অনেক এগিয়ে গেছে।

উন্নয়নশীল দেশ হতে একটি দেশের মাথাপিছু আয় হতে হয় কমপক্ষে ১২৩০ মার্কিন ডলার, ২০২০ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল ১৮২৭ ডলার।

মানবসম্পদ সূচকে উন্নয়নশীল দেশ হতে ৬৬ পয়েন্টের প্রয়োজন; বাংলাদেশের পয়েন্ট এখন ৭৫.৩।

অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকে কোনো দেশের পয়েন্ট ৩৬ এর বেশি হলে সেই দেশকে এলডিসিভুক্ত রাখা হয়, ৩২ এ আসার পর উন্নয়নশীল দেশের যোগ্যতা অর্জন হয়। সেখানে বাংলাদেশের পয়েন্ট এখন ২৫ দশমিক ২।

বাংলাদেশের সঙ্গে নেপাল ও লাওসও উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সুপারিশ পেয়েছে। নেপাল ২০১৮ সালেই দ্বিতীয়বারের মতো উত্তরণের মানদণ্ড অর্জন করে। তবে ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে তাদের সময় লেগে যায়।

এবার বাংলাদেশের সঙ্গে লাওস ও মিয়ানমারও দ্বিতীয় দফায় উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের মানদণ্ড অর্জন করেছে। তবে মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থান ও জরুরি অবস্থা জারির কারণে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নেতিবাচক প্রভাবের শঙ্কায় তাদের এলডিসি থেকে উত্তরণের সুপারিশ করা হয়নি।

আর ২০১৮ সালে নেপালের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় মানদণ্ড অর্জনকারী পূর্ব তিমুরকেও সুপারিশ করা হয়নি দেশটির উন্নয়ন অগ্রগতির স্থায়িত্ব নিয়ে শঙ্কা থেকে।

সিডিপির প্রবিধান অনুযায়ী, উত্তরণের সুপারিশ পাওয়ার পর একটি দেশ তিন থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত প্রস্তুতিকালীন সময় ভোগ করতে পারে।

করোনাভাইরাস মহামারীর বাস্তবতায় উত্তরণ প্রক্রিয়াকে টেকসই ও মসৃণ করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে সিডিপির কাছে প্রস্তুতির জন্য পাঁচ বছর সময় চাওয়া হয়েছে। সব ঠিক থাকলে পাঁচ বছরের প্রস্তুতিকাল শেষে ২০২৬ সালে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে আনুষ্ঠানিক উত্তরণ ঘটবে।

উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উঠলে সস্তা ঋণ পাওয়া এবং বিভিন্ন রপ্তানি সুবিধা হারাবে বাংলাদেশ। ফলে সেই সুবিধাগুলো উত্তরণের প্রস্তুতি পর্বে চাওয়া হয়েছে।

প্রস্তুতির এই সময়ে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে প্রাপ্ত সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবে। তাছাড়া বর্তমান নিয়মে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বাজারে বাংলাদেশ ২০২৬ সালের পর আরও তিন বছর অর্থাৎ ২০২৯ সাল পর্যন্ত শুল্কমুক্ত সুবিধা ভোগ করতে পারবে।

বাংলাদেশ এমন একটি সময়ে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের জন্য চূড়ান্ত সুপারিশ পেল, যখন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন করছে জাতি।

জাতিসংঘ ১৯৭১ সালে কিছু নির্ণায়কের উপর ভিত্তি করে বিশ্বের সবচেয়ে কম উন্নত দেশগুলোকে স্বল্পোন্নত দেশ বা এলডিসি হিসেবে পৃথকভাবে শ্রেণিবদ্ধ করে।

১৯৭১ সালে স্বল্পোন্নত দেশের সংখ্যা ছিল ২৫, যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৪৬-এ। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে এ পর্যন্ত বতসোয়ানা, কেপভার্দে, মালদ্বীপ, সামোয়া, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি ও ভানুয়াতু উত্তরণ ঘটাতে পেরেছে। সূত্র : বিডি নিউজ২৪

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ৮ মাসে সর্বনিম্ন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের কমছেই। গত দুই সপ্তাহ থেকেই স্বর্ণের দামে বড় দরপতন ঘটেছে। যার ফলে গত আট মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে চলে গেছে স্বর্ণের দাম।। স্বর্ণের পাশাপাশি দরপতন হয়েছে রূপারও। স্বর্ণ ও রূপার পাশাপাশি প্লাটিনামেরও বড় দরপতন হয়েছে।

গত এক সপ্তাহে স্বর্ণের দাম কমেছে ২ দশমিক ৬৯ শতাংশ। রূপার দাম কমেছে ২ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ। অপরদিকে, প্লাটিনামের দাম কমেছে ৬ দশমিক ৭০ শতাংশ।

এর আগে, বিশ্ব বাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গত ১৩ জানুয়ারি থেকে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। গত ১২ জানুয়ারি বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি (বাজুস) থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বাজুস নির্ধারিত নতুন মূল্য তালিকায় দেখা যায়, ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম নির্ধারণ করা হয় ৭২ হাজার ৬৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ধরা হয় ৬৯ হাজার ৫১৭ টাকা। একইভাবে ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ধরা হয় ৬০ হাজার ৭৬৯ টাকা। সনাতন পদ্ধতিতে স্বর্ণ প্রতি ভরির দাম ধরা হয় ৫০ হাজার ৪৪৭ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম

ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে .০৬ পয়েন্ট

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সমাপ্ত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে। আগের সপ্তাহের চেয়ে পিই রেশিও বেড়েছে দশমিক ০৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৫ শতাংশ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৭ দশমিক ৪৫ পয়েন্টে। এর আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৭ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট।

খাতভিত্তিক হিসেবে পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৮ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ২১.৭ পয়েন্টে, সিরামিক খাতে ৫০.৪ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতে ২১ দশমিক ৮ পয়েন্টে, আর্থিক খাতে ২৪.১ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতে ২৬.৬ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ১১.৫ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১৭.৬ পয়েন্টে, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ২০.১ পয়েন্টে, পাট খাতে পিই রেশিও এক হাজার ৩৪৬.৮ পয়েন্টে, বিবিধ খাতে ২৪.৯ পয়েন্টে, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ২ পয়েন্ট, পেপার ‍ও প্রিন্টিং খাতে ৪৩ দশমিক ৮ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১৭.৪ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতে ১৬.৪ পয়েন্টে, ট্যানারী খাতের ৬৪ পয়েন্টে, টেলিকমিউনেকেশন খাতে ১৭.৭ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৯.১১ পয়েন্টে এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৯৮.৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো লিমিটেড

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের ব্যাবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষস্থান দখল করেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৫৩৯ কোটি ২২ লাখ ৩২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

ডিএসইর সপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।

সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি ৬ কোটি ২৬ লাখ ৭৮ হাজার ৭৫৫টি শেয়ার হাতবদল করেছে।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রবি আজিয়াটা লিমিটেড। কোম্পানিটির ৪ কোটি ১৭ লাখ ৪৭ হাজার ১৩৩টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১৬৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা।

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ লিমিটেড তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। কোম্পানিটির ৯ লাখ ৪৭ হাজার ৭০৭টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১৪৫ কোটি ৬ লাখ টাকা।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- লংকাবাংলা ফিন্যান্স, বেক্সিমকো, সামিট পাওয়ার, ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, স্কয়ার ফার্মা, লাফার্জহোলসিম ও বিকন ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক কমলেও বেড়েছে বাজার মূলধন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের চেয়ে প্রায় ১২৯৭ কোটি টাকা বেড়েছে। এসময় গত সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন ও সূচক দুটোই কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে মোট ৪ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ২৩৩৫ কোটি ২৮ লাখ টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৫ দিনে হয়েছিল ৪৪৩৭ কোটি ৬৯ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৪৭.৩৮ শতাংশ কমেছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন ৫৩৮ কোটি ৮২ লাখ টাকার হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৩৪.২২ শতাংশ কমেছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৮৮৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকার উপরে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৯.৬০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪১৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৩৯.৭৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২০৭৫ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ১৬.৬১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১২২৫ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৭১টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১২১টির, কমেছে ১২৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১৮টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ৬টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৬৫ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬৬ হাজার ৯৫৫ কোটি টাকা। এই হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে বাজার মূলধন ১২৯৭ কোটি টাকা বা ০.২৮ শতাংশ কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ