নিকুঞ্জতে সিএসই’র ঢাকা অফিসের উদ্ভোধন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ঢাকা অফিস এর উদ্ভোধন করেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এর চেয়ারম্যন প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এর সম্মানিত কমিশনারবৃন্দ খন্দকার কামালুজ্জামান, ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, প্রফেসর ড. মো: মিজানুর রহমান এবং মো: আব্দুল হালিম।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বিএসইসি এর চেয়ারম্যন প্রফেসর রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, সম্মানিত অতিথি ছিলেন ডিএসই এর চেয়ারম্যান মো: ইউনুসুর রহমান এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন আসিফ ইব্রাহীম।

আজ বৃহস্পতিবার নিকুঞ্জ-১ এ অবস্থিত সিএসই’র ঢাকা অফিসের উদ্ভোধন করা হয়।

সিএসই এর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম বলেন, ”শত ব্যস্ততার মাঝেও যে সম্মানিত কমিশনারবৃন্দ এবং চেয়ারম্যান মহোদয় সিএসই এর আমন্ত্রণে এসেছেন সেজন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমাদের পর্ষদের মধ্যে দুজন রয়েছেন পোশাক শিল্পের প্রতিনিধি। এই প্রতিনিধিদেরকে অবশ্যই পুজিঁবাজারকে সমৃদ্ধ করার জন্য গুরুত্বপূর্ন ভ‚মিকা পালন করতে হবে। এখানে উল্লেখ্য বাংলাদেশের ইকোনমিক ডেবলেপমেন্ট এ পুজিঁবাজারের বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করা উচিত । বলা যেতে পারে এখন যেটুকু করছি তার চাইতেও অনেক বেশী পালন করতে হবে। আমরা যারা শিল্প উদ্যোক্তারা এই পুজিঁবাজারে আছি তাদেরকে বেশী নির্ভর করতে হয় কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং লেন্ডিং এর উপরে। দেখা যায় যে, ব্যবসার ব্যাপারে যেহেতু অনিশ্চয়তা আছে এবং যে কোন সময় যে কোন বৈরী পরিস্থিতি তৈরী হতে পারে তাই এই লেন্ডিং করতে গিয়ে অনেক সময় অনেক প্রতিষ্ঠানকে ক্লাসিফাইড হয়ে যেতে হয়। গ্রæপ কোম্পানী হলে অন্য কোম্পানীগুলোর উপরও প্রভাব পড়ে। তাই এই ক্ষেত্রে পুজিঁবাজার হতে টাকা উত্তোলন একটি সমাধান হতে পারে। সেক্ষেত্রে ছোট, মাঝারী এবং বড় সব ধরনের কোম্পানীগুলোর জন্যই এই উদ্যোগ নিতে হবে ,উৎসাহিত করতে হবে এবং এই ক্যাপিটাল মার্কেটে লিস্টিং এর মাধ্যমে নিয়ে আসতে হবে, এতে পুজিবাজার সমৃদ্ধ হবে। এই কার্য সাধনে বর্তমান কমিশন বেশ পজিটিভলি কাজ শুরু করেছে, তারা বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে ইতিমধ্যে কাজ করছেন, যার বাস্তব উদাহরন হলো বন্ড। সম্প্রতি পুজিঁবাজারে এসেছে বেক্সিমকো এর সুকুক বন্ড এবং লন্ডন মার্কেটে এসেছে বাংলা বন্ড। সামনে আরো কাজ চলেছে। আমরা মনে করি যে যদি আমরা অর্থাৎ সিএসই , ডিএসই এবং বিএসইসি একসাথে কাজ করি তাহলে পুজিঁবাজার একটি শক্ত অবস্থানে উন্নীত হবে। ডিএসই এবং সিএসই মোটেও কম্পিটিটর নই বরং পরিপূরক। সিএসই এবং ডিএসই এর দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ক্যাপিটাল মার্কেটকে সামনে এগিয়ে নিতে যেতে হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে অর্থনৈতিকভাবে উন্নত দেশে নিয়ে যাবার লক্ষ্যে আমার নেতৃত্বে সিএসই এর পরিচালনা পর্ষদ , সিএসই এর কর্মকর্তাবৃন্দ যেভাবে কাজ করছি, সে জন্য সবার সর্বাতœক সহযোগীতা ও দোয়া কামনা করছি”।

সম্মানিত অতিথি ডিএসই এর চেয়ারম্যান মো: ইউনুসুর রহমান বলেন, ”এই সিএসইএর নতুন অফিস-এর উদ্ভোধন করার অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রিত করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। আামাদের দেশের অর্থনীতিকে আরো এগিয়ে নিতে অনেক কিছু করার আছে। আমি আনন্দিত যে, বাংলাদেশের মতো দেশে দুটি স্টক এক্সচেঞ্জ আছে । যেহেতু ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ স¦াধীনতার পূর্ব থেকেই কাজ করে আসছে তাই দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন , পরবর্তীতে সিএসই এর যাত্রা হয়েছে এবং তুলনামূলকভাবে নবীন স্টক এক্সচেঞ্জ। আমি সিএসই এর চেয়ারম্যান মহোদয় আসিফ ইব্রাহিম এর সাথে একমত হয়ে আমি বলতে চাই যে, ডিএসই এবং সিএসই মোটেও কম্পিটিটর নয় বরং পরিপূরক। যেহেতু নবীন তাই এই স্টক এক্সচেঞ্জকে এগিয়ে নিতে আামাদের সবার সবাতœক সহযোগীতা করা উচিত এবং আমরা করবো।

শেয়ারবাজার হলো ফাইনান্সিয়াল সেক্টরের একটি বিশেষ খাত, কিন্তু না বললেই নয় যে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের যে পরিচিতি অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে বিশ্ব দরবারে এত প্রশংসিত হচ্ছেন তা এই ফাইনান্সিয়াল সেক্টরের জন্য নয় বরং স্যোশাল সেক্টরের জন্য। পক্ষা›তরে ফাইনান্সিয়াল সেক্টরের কোন খাতই তেমন কোন উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারেনি। বিশদ বলতে গেলে বলা যায়, ইন্সুরেন্স এবং পুজিঁবাজার অনেকখানি পিছিয়ে । আশার কথা হলো যে, এই কমিশন এর কার্যক্রম ইতিমধ্যে প্রশংসিত এবং মানুষের মধ্যে আস্থার ভাব দেখা যাচ্ছে, কিছুটা পজিটিভ ধারা দেখছি ,সামনে আরো দেখব এবং এটা বজায় থাকুক এবং সামনে আরো ভালো দিন দেখবো। স্যোশাল সেক্টর এবং অন্যান্য সেক্টরের মতো এই ফাইনান্সিয়াল সেক্টরও এই একুশের দশকে কিছু একটা করে দেখাবে। যদি এই ফাইনন্সিয়াল সেক্টর ঘুরে দাড়াতে না পারে তবে সাসটেইনেবল ডেবেলপমেন্ট করা কঠিন হবে। দু:খের বিষয় যে, ব্যাংকের যে নন-পারফরমিং লোন যেটা তিন বছর আগের হিসেব অনুযায়ী টপ ২০ সরকারী ব্যাংকের ডিফল্টার ছিল মোট লোনের ৫৪ ভাগ যা এখন ৭০ ভাগ এ পৌঁচেছে। এটা কি আশা করা যায় যে বড়রা আমাদের দেশকে পেছনে টানবে আর কেবল তিন শ্রেনীর লোক বিদেশী শ্রমিক, কৃষক এবং পোশাক শিল্পের লোক এগিয়ে যেতে অবদান রাখবে। তা না হয়ে আমরা সবাই অর্থাৎ সব রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান মিলে কাজ করলে দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবো”।

প্রধান অতিথি বিএসইসি এর চেয়ারম্যন প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন,” এই সিএসইএর নতুন অফিস এর উদ্ভোধন করার জন্য আমাকে আমন্ত্রিত করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। আমাদের অর্থনীতিতে অনেক কিছু করার আছে। আমরা দায়িত্ব নেয়ার পরে চেষ্টা করছি ক্যাপিটাল মার্কেট যেন আামাদের অর্থনীতিতে আরো অবদান রাখতে পারে সে জন্য কি করে নতুন নতুন এভিনউ খোলা যায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, যেখানে ঠিক ঠাক করা সম্ভব সেখানে সেটা করা হচ্ছে, যেখানে সম্ভব হচ্ছে না সেখানে এক্সিট পলিসি করছি , প্রসিকিউশন করছি। কমিশনের সম্মানিত সদস্যগন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি এবং জেনে অবাক<

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

‘দামি গাড়ি ব্যবহারকারীদের অর্থের উৎস দেখা হবে।’

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পিডব্লিউসি বাংলাদেশ এবং সিপিডির সঙ্গে আলোচনায় এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেছেন, দামি গাড়ি ব্যবহারকারীদের অর্থের উৎস দেখা হবে।

করজাল বড় করতে গাড়ি-বাড়ির মালিকদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে জানিয়েছেন তিনি।

গতকাল বুধবার ঢাকার সেগুনবাগিচায় এনবিআর কার্যালয়ে প্রাইসওয়াটারহাউসকুপারস (পিডব্লিউসি) বাংলাদেশ এবং সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সঙ্গে অনুষ্ঠিত প্রাক-বাজেট আলোচনায় এনবিআর চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।

এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘কিছু ক্ষেত্রে সংযোগের কাজটি আমরা সম্পন্ন করে ফেলেছি। যেমন-গাড়ির মালিক কারা? এই মালিকেরা রিটার্ন দাখিল করেন কিনা। দামি গাড়ি ব্যবহারকারীদের অর্থের উৎস কি-এ সব আমরা দেখব।’

বাড়ির মালিকদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে বলেও জানান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। বলেন, বাড়ির হোল্ডিং নম্বর অনুযায়ী মালিকদের চিহ্নিত করা হবে। পরে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) সঙ্গে মেলানো হবে।

গাড়ি-বাড়ির তথ্য ঘাটতিতে থাকলেও করদাতাদের সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগ এখনই বের করা যায় বলে জানান এনবিআর চেয়ারম্যান।
বিজ্ঞাপন

পিডব্লিউসি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা অংশীদার মামুন রশীদের নেতৃত্বাধীন একটি দল এনবিআরের কাছে লিখিত বাজেট প্রস্তাব দেয়। বলা হয়, একটি কোম্পানি আরেকটি কোম্পানিকে কিনে নেওয়া (অধিগ্রহণ) এবং একটি কোম্পানি আরেকটির সঙ্গে স্বেচ্ছায় মিলে যাওয়ার (একীভূত) অবস্থা তৈরি হয়নি দেশে। অথচ বিশ্বে এ ব্যবস্থা জনপ্রিয়।

গুগল ও আমাজনের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সহায়তা করার দাবি জানায় পিডব্লিউসি। বলা হয়, তারা যাতে বাংলাদেশে আনন্দচিত্তে কাজ করতে পারে এবং সহজে কর দিতে দিতে পারে সেই ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে।
সিপিডির পক্ষ থেকে বলা হয়, সৎ করদাতাদের বেশি কর দিতে হয়, আর অপ্রদর্শিত আয়ের মালিকদের দিত হয় কম, এ ব্যবস্থাটি সৎ করদাতাদের নিরুৎসাহিত করে। বাণিজ্যভিত্তিক মানি লন্ডারিং দূর করারও পদক্ষেপ নিতে বলেছে সিপিডি। গবেষণা সংস্থাটি আরও বলেছে, সম্পদের ওপর আরোপের চিন্তাও করতে পারে এনবিআর।
সম্পদের ওপর কর আরোপ নিয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান অবশ্য বলেন, সম্পদের ওপর সারচার্জ নেওয়া হয়। সম্পদ কর আরোপ করা হলে সম্পদ বিক্রি করে তা দিত হয় কিনা, সেটাও এক প্রশ্ন। কারণ, সম্পদ থাকলেও তার মাধ্যমে যদি আয় না হয়, তাহলে কর আরোপ করা সংগত নয়।

নিজের পৈতৃক তিন তলা বাড়ির দাম বাড়লেও এ থেকে কোনো আয় হয় না বলে উদাহরণ দেন এনবিআর চেয়ারম্যান।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ না বাড়ানোর সুপারিশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মেয়াদ বৃদ্ধি না করে অবসরে পাঠানোর সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি।

বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) জাতীয় সংসদের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়েছে।

কমিটির সভাপতি মো. শহীদুজ্জামান সরকারের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য মো. আবু জাহির, এস এম জগলুল হায়দার, মো. আছলাম হোসেন সওদাগর এবং বেগম নার্গিস রহমান অংশ নেন।

বৃহৎ আকারের বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পর দেশের বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকার ব্যাপারে আলোচনা হয় এবং কুইক রেন্টাল ও রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ বৃদ্ধি না করে দ্রুততম সময়ে অবসরে পাঠানোর ব্যাপারে কমিটি থেকে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।

বৈঠকে রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয়। কয়লাভিত্তিক নির্মাণাধীন বিদ্যুৎ কেন্দ্রসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্পর্কেও আলোচনা হয়।

এছাড়া পরবর্তীতে বিদ্যুতের আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতার বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের গৃহীত কার্যক্রম সম্পর্কে আলোচন হয়েছে। কমিটি থেকে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পসমূহ নির্ধারিত সময়ে বাস্তবায়নের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।

বৈঠকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশ নেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

গাজীপুরে শিল্পপার্ক অচিরেই তৈরি করা হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী বলেছেন, গাজীপুরে অচিরেই শিল্পপার্ক তৈরি করা হবে। লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের উন্নয়নের জন্য সরকার চেষ্টা করছে। লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং জাতীয় প্রোডাক্টে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব উন্নতি করেছে। ভবিষ্যতে আরও উন্নয়নের সুযোগ রয়েছে। আমরা জায়গার সন্ধান করছি। উপযুক্ত জায়গা পেলেই শিল্পমন্ত্রীর সাথে পরামর্শ করে শিল্পপার্কের ব্যবস্থা করবো।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাজীপুরের টঙ্গী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মাঠে জাতীয় লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য ও প্রযুক্তি মেলা-২০২১ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোডাক্ট প্রমোশন বিজনেস কাউন্সিল ও বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতি গাজীপুর জেলা শাখা তিনদিন ব্যাপী এ মেলার আয়োজন করে।

বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতি গাজীপুর জেলা শাখার সভাপতি মনির হোসেন নিজামীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন টঙ্গী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ রফিকুল ইসলাম।

এতে আরও উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ দক্ষিণ) মোহাম্মদ ইলতুৎ মিশ, পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ শাহ আলম, কাউন্সিলর নাসির উদ্দিন মোল্লা, আওয়ামীলীগ নেতা জাকির হাসান খোকন, যুবলীগ নেতা বিল্লাল মোল্লা,সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি কাজী মনজুর, সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম, বাপ্পি, শিক্ষানবিস আইনজীবী জোবায়ের হোসেন জিতু ও মেহেদী প্রমুখ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দেশের মেধা কাজে লাগানোর উদ্যোগ ওয়ালটনের

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ওয়ালটন হবে বাংলাদেশের প্রকৌশল গবেষণার কেন্দ্র। বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে ওয়ালটন কারখানায় গবেষণা ও কাজের সুযোগ পাবেন দেশের মেধাবী মানুষেরা। আগামি দিনে যারা দেশকে নেতৃত্ব দেবেন। ‘ব্রেইন ড্রেইন’ হয়ে দেশের মেধা পাচার হবে না। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের উচ্চ প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন খাত লিখবে নতুন ইতিহাস। দেশের শিল্পোন্নয়নে দেশের মেধা কাজে লাগবে। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে দেশের চারটি প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

ওই চুক্তির ফলে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ও গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের থিসিস, কারখানায় ইন্টার্নশিপ ও ট্রেনিং, পরামর্শক দলের কারখানা পরিদর্শন, কর্মীদের উন্নয়ণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে উভয় প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে কাজ করতে সম্মত হয়। বাংলাদেশে বেসরকারি শিল্পখাতের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর যৌথ উদ্যোগে বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা ও উন্নয়ণে একযোগে কাজ করার এটাই প্রথম উদ্যেগ বলে জানা গেছে।

ওয়ালটনের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি), রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট), খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ডিপার্টমেন্ট অব ম্যাকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ডিপার্টমেন্ট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং।

বুধবার (১০ মার্চ ২০২১) ওই চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৬ জন বিশিষ্ট শিক্ষক গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন করেন। সে সময় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে ওয়ালটনের আলাদা আলাদা সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ। আইইউটির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, রুয়েটের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের প্রধান প্রফেসর ড. মো. মোশাররফ হোসেইন, কুয়েটের ম্যাকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের প্রধান প্রফেসর ড. মো. শহিদুল ইসলাম এবং শাবিপ্রবি’র ডিপার্টমেন্ট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং-এর প্রধান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মুহসিন আজিজ খান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ বলেন, আমাদের দেশের তরুণ প্রকৌশলীদের আছে মেধা, আছে অমিত সম্ভাবনা। তারা দেশের সম্পদ। কিন্তু তারা এখানে গবেষণা ও কাজের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না। ফলে তারা দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে। এভাবে দেশ তার সেরা মেধাবী মানুষদের অবদান থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। দেশের মেধাবী প্রকৌশলীদের জন্য গবেষণা ও কাজের সুযোগ সৃষ্টি করতে ওয়ালটন সব সময় চেষ্টা করে আসছে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ শতাধিক প্রকৌশলী ওয়ালটন কারখানায় কাজ করছেন। দেশের মেধা ও সম্পদ কাজে লাগিয়ে উচ্চ প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পে নতুন নতুন উদ্ভাবনে মানুষের কল্যাণে কাজ করছে ওয়ালটন। উচ্চমানের প্রযুক্তিপণ্য দিয়ে বাংলাদেশ সারা বিশ্ব জয় করে নেবে। সেই লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করার উদ্যেগ নেয়া হয়েছে। আমরা চাচ্ছি এর মাধ্যমে দেশের মেধা, দেশের শিল্প ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ণে কাজে লাগবে।

আইইউটির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, ওয়ালটন এক বিস্ময়কর শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন করে আমরা অবিভূত। এটা বাংলাদেশের বিগেস্ট ইন্ডাস্ট্রি। ওয়ালটনের মতো শিল্পপ্রতিষ্ঠান আমি বিদেশেও দেখি নাই।

তিনি আরো বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মেধা কাজে লাগানোর জন্য গবেষণার পর্যাপ্ত সুযোগ থাকা জরুরি। সে উদ্দেশ্যে ওয়ালটন এগিয়ে এসেছে। আমি তাদের অভিনন্দন জানাই।

ওয়ালটনের মতো অন্যান্য বেসরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান এগিয়ে এলে আমাদের দেশের মেধাবী সন্তানগণ তাদের সেরাটা দিতে পারবে।

ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শনকারী শিক্ষকদের মধ্যে আরো ছিলেন আইইউটির প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ড. ওমর জাহ, প্রফেসর ড. মো. আশরাফুল হক, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম, চিফ অব এস্টাবলিসমেন্ট মো. গোলাম সালেক, রেজিস্ট্রারার ড. মউবেসা উমর, প্রফেসর ড. মো. রুহুল আমিন, প্রফেসর ড. এনায়েত উল্লাহ পাটোয়ারি, প্রফেসর ড. হোসেইন মো. শাহিন, প্রফেসর ড. মো. হামিদুর রহমান এবং কম্পট্রোলার মারুফুল ইসলাম ভুঁইয়া।

রুয়েট শিক্ষকরা হলেন প্রফেসর ড. মিয়া মো. জগলুল শাহাদাত, প্রফেসর ড. মো. ফারুক হোসেইন, প্রফেসর ড. মো. এমদাদুল হক এবং ড. মোহাম্মদ নুরুর রহমান। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অনলাইনের মাধ্যমে যুক্ত হন রুয়েটের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. রফিকুল ইসলাম শেখ।

ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শনকারী কুয়েট শিক্ষকদের মধ্যে ছিলেন প্রফেসর ড. মো. কুতুব উদ্দীন, প্রফেসর ড. খন্দকার আফতাব হোসেইন, প্রফেসর ড. এ. এন. এম মিজানুর রহমান, প্রফেসর মো. গোলাম কাদের, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাসুদ এবং অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ড. মো. আবদুল্লাহ আল বারি।

শাবিপ্রবি প্রতিনিধিদলে ছিলেন প্রফেসর ড. মো. আবু হায়াত মিঠু, প্রফেসর ড. এ বি এম আবদুল মালেক এবং প্রফেসর ড. আহমেদ সায়েম।

এর আগে বুধবার সকালে কারখানা কমপ্লেক্সে পৌঁছালে অতিথিদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুমায়ূন কবীর ও আলমগীর আলম সরকার।

সে সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর উদয় হাকিম, কর্নেল (অব) এস এম শাহাদাত আলম, ফিরোজ আলম, ইউসুফ আলী, মীর মুজাহেদীন ইসলাম, আনিসুর রহমান মল্লিক, তাপস কুমার মজুমদার, তোফায়েল আহমেদ ও ইয়াসির আল ইমরান প্রমুখ।

কারখানা প্রাঙ্গনে অতিথিরা ওয়ালটনের বিশাল কর্মযজ্ঞের উপর নির্মিত ভিডিও ডক্যুমেন্টারি উপভোগ করেন। এর আগে তারা পর্যায়ক্রমে ওয়ালটনের বিশ্বমানের রেফ্রিজারেটর উৎপাদন প্রক্রিয়া, মোল্ড অ্যান্ড ডাই, কম্প্রেসর, এয়ার কন্ডিশনার, টেলিভিশন ইত্যাদি কারখানায় উৎপাদন প্রক্রিয়া সরেজমিনে পরিদর্শন করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

নারী দিবস উপলক্ষে ডিএসইতে রিং বেল উদযাপন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আন্তজার্তিক নারী দিবস উপলক্ষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ট্রেডিং রিং বেল উদযাপন করা হবে।

আগামী ১৪ মার্চ নিকুঞ্জে অবস্থিত ডিএসই টাওয়ারে এই ট্রেডিং রিং বেলের আয়োজন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও ইউএন ওমেন এন্ড গ্লোবাল কমপ্যাক্ট নেটওয়ার্কস বাংলাদেশ। অনুষ্ঠানে পার্টনার হিসাবে থাকবে ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন।

সে দিন সকাল ১০টায় এই রিং বেল বাজানোর মাধ্যমে দিনের লেনদেন শুরু হবে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে থাকবেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) চেয়ারম্যান শিবলী রূবায়ত উল ইসলাম। এছাড়া ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) এমডি আব্দুল মতিন পাটোয়ারি, ইউএন ওমেন এন্ড গ্লোবাল কমপ্যাক্ট নেটওয়ার্কস বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক শাহামিন এস জামানসহ ডিএসই’র উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ব্লক মার্কেটে লেনদেন ১৭ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে আজ বৃহস্পতিবার ২১টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১৭ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ৬৪ লাখ ৩৯ হাজার ৫৪২টি শেয়ার ৩৯ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৭ কোটি ৯ লাখ ৭২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৮ কোটি ১০ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এসএস স্টিলের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ১৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার ব্র্যাক ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৭৯ লাখ ২৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে জিবিবি পাওয়ারের।

এছাড়া আমান কটনের ৫ লাখ ৮ হাজার টাকার, এসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ৫ লাখ ৪ হাজার টাকার, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৩০ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১০ লাখ ৮০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ১০ লাখ ৩ হাজার টাকার, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ১২ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ১৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, জেনেক্সের ২৫ লাখ ২৫ হাজার টাকার, কেঅ্যান্ডকিউয়ের ৬ লাখ ৯৪ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ৯ লাখ ২০ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৭ লাখ ২৯ হাজার টাকার, মীর আখতারের ৫ লাখ ৮ হাজার টাকার, ওয়াইম্যাক্সের ৫ লাখ টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১৩ লাখ ২ হাজার টাকার, সী পার্লের ৬ লাখ ৫ হাজার টাকার, শাশা ডেনিমসের ৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার, সিমটেক্সের ৩৯ লাখ ৪৯ হাজার টাকার এবং ইউনাইটেড পাওয়ারের ৬ লাখ ৮৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

 

ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সে প্রশাসক নিয়োগ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সে প্রশাসক নিয়োগ দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (আইডিআরএ)। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র মতে, কোম্পানি দ্বারা আইডিআরএ এর বীমা ২০১০ আইনের ৯৫ ও ৯৯ ধারা লংঘন হয়েছে। যে কারণে চলতি বছরের ১১ ফেব্রুয়ারি ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের বিদ্যমান পরিচালনা পর্ষদ স্থগিত করা হয়। এবং আইডিআরএ এর প্রাক্তন সদস্য সুলতান-উল-আবেদীন মোল্লাকে প্রশাসক হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

পিপলস লিজিংয়ের লেনদেন বন্ধের সময় ৩৫ দফা বাড়লো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি পিপলস লিজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার সময় আবারও বেড়েছে। কোম্পানিটিকে আগামী ১৩ মার্চ থেকে ৩৫ দফায় আরও ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার আদেশ দিয়েছে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত বছরের ১৪ জুলাই থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধের ঘোষণা করে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ৯৩২তম বোর্ড সভায় সেই স্থগিতাদেশই বর্ধিত করে গত ১৩ আগস্ট থেকে ২৭ আগস্ট করা হয়।

এরপর আবারো দ্বিতীয় দফায় ২৮ আগস্ট থেকে ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এবং গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, চতুর্থ দফায় ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ অক্টোবর, পঞ্চম দফায় ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ৬ষ্ঠ দফায় ২৮ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর, সপ্তম দফায় ১১ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর অষ্টম দফায় ২৬ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর, নবম দফায় ১১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর, দশম দফায় ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি, ১১ দফায় ১২ জানুয়ারি থেকে ২৬ জানুয়ারি, ১২ দফায় ২৭ জানুয়ারি থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৩ দফায় ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি, ১৪ দফায় ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ, ১৫ দফায় ১৩ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ, ১৬ দফায় ৩১ মে থেকে ১৪ জুন, ১৭ দফায় ১৫ জুন থেকে ২৯ জুন ১৮ দফায় ৩০ জুন থেকে ১৪ জুলাই, ১৯ দফায় ১৫ জুলাই থেকে ২৯ জুলাই, ২০ দফায় ৩০ জুলাই থেকে ১৩ আগস্ট, ২১ দফায় ১৪ আগস্ট থেকে ২৮ আগস্ট এবং ২২ দফায় ২৯ আগস্ট থেকে ১০ সেপ্টেম্বর, ২৩ দফায় ১৩ সেপ্টেম্বর হতে ২৭ সেপ্টেম্বর আর ২৪ দফায় ২৮ সেপ্টেম্বর হতে ১২ অক্টোবর আর ২৫ দফার ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ২৬ দফায় ২৮ অক্টোবর হতে ১২ নভেম্বর, ২৭ দফায় ১৪ নভেম্বর হতে ২৬ নভেম্বর, ২৮ দফায় ২৭ নভেম্বর হতে ১১ ডিসেম্বর, ২৯ দফায় ১১ ডিসেম্বর হতে ২৬ ডিসেম্বর, ৩০ দফায় ২৭ ডিসেম্বর হতে ১১ জানুয়ারি আর ৩১ দফায় ১২ জানুয়ারি হতে ২৭ জানুয়ারি, ৩২ দফায় ২৮ জানুয়ারি হতে ১০ ফেব্রুয়ারি, ৩৩ দফায় ১১ ফেব্রুয়ারি হতে ২৫ ফেব্রুয়ারি ও ৩৪ দফায় ২৬ ফেব্রুয়ারি ১২ মার্চ, ও ৩৫ দফায় ১৩ মার্চ হতে ১৫ দিন পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় ডিএসই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/