রোজার আগে আবারো বাড়ল ভোজ্যতেলের দাম

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে রোজার আগে দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটির সভায় তেলে দাম পুননির্ধারণের সিদ্ধান্ত হয় বলে মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

বোতলজাত এক লিটার সয়াবিন তেলের দাম মিল গেইটে ১২৭ টাকা, ডিলার পর্যায়ে ১৩১ এবং খুচরায় ১৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

আর ৫ লিটারের বোতল মিল গেইটে ৬২০ টাকা, ডিলার পর্যায়ে ৬৪০ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে ৬৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

মিল গেইটে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৩ টাকা, যা আগে ১০৭ টাকা ছিল।

এছাড়া প্রতি লিটার খোলা পাম তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে মিল গেইটে ১০৪ টাকা, ডিলার পর্যায়ে ১০৬ টাকা এবং খুচরায় ১০৯ টাকা।

এর আগে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক বিষয়ক জাতীয় কমিটির সভায় প্রতিলিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম মিল গেইটে ১২৩ টাকা, পরিবেশক পর্যায়ে ১২৭ টাকা এবং খুচরায় ১৩৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

পাঁচ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম মিল গেইটে ৫৮৫ টাকা, পরিবেশক পর্যায়ে ৬০০ টাকা এবং খুচরায় ৬২৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

রপ্তানিতে নীতি সহায়তার সময়সীমা আরো ৩ মাস বাড়ল

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনা পরিস্থিতির কারণে রপ্তানি খাতে নীতি সহায়তার সময়সীমা আরো ৩ মাস বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে রপ্তানিকারকরা আগামী জুন পর্যন্ত নীতি সহায়তা পাবেন। নীতি সহায়তার অংশ হিসেবে রপ্তানি মূল্য প্রত্যাবাসন সময় ২১০ দিন পর্যন্ত রাখা হয়েছে।

প্রযোজ্য সুদ হারে ব্যাক টু ব্যাক ঋণপত্রের সময়সীমা অতিরিক্ত ১৮০ দিন বৃদ্ধি করার সুযোগ থাকছে। রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) ঋণের অতিরিক্ত সময় ৯০ দিনের পরিবর্তে ১৮০ দিন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যাবে। এছড়া সাপ্লায়ার্স/বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় স্থাপিত ব্যাক টু ব্যাক ঋণপত্রের দায় পরিশোধের নিমিত্তে ইডিএফ থেকে ১৮০ দিন সময়ের জন্য অর্থায়ন সুবিধা গ্রহণ করা যাবে।

গত রবিবার (১৪ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, করোনার চলমান পরিস্থিতিতে রপ্তানিকারকদেরকে স্বস্তি দেওয়ার জন্য নীতি সহায়তার সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

রিজার্ভ থেকে ৫৫০০ কোটি টাকা ঋণ প্রদানের সিদ্ধান্ত

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সরকারের অগ্রাধিকার অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে দেশের রিজার্ভ থেকে ঋণ দেওয়া হবে। সরকারের গ্যারান্টিতে বৈদেশিক মুদ্রায় এ ঋণ দিতে বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ফান্ড (বিআইডিএফ) বা বাংলাদেশ অবকাঠামো উন্নয়ন তহবিল গঠন করা হয়েছে। রিজার্ভ থেকে এ তহবিলের আওতায় বছরে সর্বোচ্চ ২০০ কোটি ডলার বা স্থানীয় মুদ্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হবে।

সুদের হার হবে সর্বোচ্চ ৪ শতাংশ। এর বাইরে অন্য কোনো ফি বা চার্জ আদায় করা যাবে না। সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প বাস্তবায়নে বৈদেশিক ঋণের বিকল্প উৎস হিসাবে রিজার্ভ থেকে ঋণ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দেশে প্রথমবারের মতো এ ধরনের তহবিল গঠন করা হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়া এমনকি বিশ্বে এ ধরনের তহবিল গঠন এটাই প্রথম।

সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে তহবিলের কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেছেন। একই সঙ্গে প্রথম দিনে সরকারের অগ্রাধিকার পাওয়া উন্নয়ন প্রকল্প পায়রা বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেলের ড্রেজিং প্রকল্পে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার বিষয়ে পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সোনালী ব্যাংকের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ চুক্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ও স্বাক্ষর করেছে।

রিজার্ভ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ দেবে সোনালী ব্যাংককে। সোনালী ব্যাংক দেবে পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষকে। এ ঋণের বিপরীতে গ্যারান্টি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ। তিন বছরের মধ্যে পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষকে এ ঋণ দেওয়া হবে। এ তিন বছর থাকবে গ্রেস পিরিয়ড। অর্থাৎ ঋণের বিপরীতে কোনো কিস্তি পরিশোধ করতে হবে না।

তিন বছর পর থেকে কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে। পরের সাত বছরের মধ্যে এ ঋণ সুদসহ শোধ করতে হবে। ঋণের মোট মেয়াদ হলো ১০ বছর। তবে ঋণের মেয়াদ পরে বাড়ানো হবে কি না, এ বিষয়ে চুক্তিতে কোনো উল্লেখ নেই। ঋণ ব্যবস্থাপনার জন্য সোনালী ব্যাংক একটি কমিশন পাবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকল্পের সম্ভাবনা ও ঝুঁকি তদারকি করবে। সূত্র জানায়, এ তহবিল থেকে ঋণ পেতে হলে সরকারের অগ্রাধিকার পাওয়া অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্প হতে হবে। এর বিপরীতে সরকারের গ্যারান্টি দিলে তবেই ঋণ পাওয়ার যোগ্য হবে। প্রকল্পকে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে হবে। দেশি-বিদেশি যেসব উদ্যোক্তা দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে বিনিয়োগ করবে, তাদের এ প্রকল্প থেকে ঋণ দেওয়া হবে।

এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সাধারণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পে বাস্তবায়নের বৈদেশিক মুদ্রার জোগান উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে ঋণ হিসাবে অর্থায়ন করা হয়। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে এসব প্রকল্পে অর্থায়ন করতে এর তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক বিষয়াদি পর্যালোচনাসহ দেশের সম্ভাব্য আমদানি ও অন্যসব বৈদেশিক দায় পরিশোধের সক্ষমতা সংক্রান্ত সীমাবদ্ধতা ও ঝুঁকির বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন।

দেশের বর্তমান রিজার্ভ ৪ হাজার ৩০০ কোটি ডলার হলেও মধ্যম আয়ের অর্থনীতিতে উত্তরণকালে এটি পর্যাপ্ত কি না, তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। বাংলাদেশকে পুরোপুরি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে উন্নীত করতে ব্যাপক হারে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন এবং বৈদেশিক দায় পরিশোধের সক্ষমতার মানদণ্ড হিসাবে দেশে স্থিতিশীল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সার্বক্ষণিকভাবে বজায় রাখা জরুরি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

 

বাজারে আসছে নতুন অপো এফ১৯প্রো:

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অপোপ্রেমীদের জন্য এবছরের সেরা উপহার অপো এফ১৯প্রো এর শুভ উদ্বোধন গত ১০ই মার্চ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টার বসুন্ধরায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। গ্রাহকদের আরও নতুন অভিজ্ঞতা দান করতে নতুন এফ১৯প্রো ফোনটি এখন প্রি-অর্ডার করা যাচ্ছে।

সবার পছন্দের এই এফ১৯প্রো দুটি ডাইন্যামিক কালারে পাওয়া যাচ্ছে। “ফ্যান্টাস্টিক পার্পল” এবং “ফ্লুইডব্ল্যাক”। ৪৮মেগাপিক্সেল ব্যাক এবং ৩২ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরার এই ফোনে রয়েছে ডুয়াল-ভিউভিডিওগ্রাফি, এআইকালার পোর্ট্রেট ভিডিওগ্রাফি, ভুকফ্ল্যাশচার্জিং৪.০, ডায়নামিক বোকেহ এবং আরও অনেক মন মাতানো ফিচারস। অন্যান্য ডিজাইন এবং পারফরম্যান্স যেমন অত্যাধুনিক স্লিক এবং স্লিম ডিজাইন, আপডেট গেমিং কম্পোনেন্ট এটিকে আরও অনন্য এবং স্টাইলিশ করে তুলেছে।
গ্রাহকদের কিছু বাড়তি সুবিধার্থে, অপো এফ১৯প্রো এখন প্রি-অর্ডারের জন্য উন্মুক্ত। গ্রাহকদের বিনোদনের মাত্রা বাড়াতে প্রি-অর্ডারের সাথে আরও এক্সক্লুসিভ গিফট যুক্ত হয়েছে।

আরো রয়েছে অপো ব্যান্ড ফ্যাশন, এয়ারফোন এবং অন্যান্য আনুষাঙ্গিক উপহার সমন্বিত গিফটবক্স। এছাড়াও রয়েছে প্রি-অর্ডারের জন্য “ফ্রি” ওয়ান-টাইমস্ক্রিন রিপ্লেসমেন্টের অফার।

এছাড়াও গ্রাহকরা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর “রবি”-এর পক্ষ হতে প্রি-অর্ডারে ২০জিবি ৪জি ইন্টারনেট ডেটা বিনা মূল্যে পাবেন।

এক্সচেঞ্জ করলে গ্রাহকদের জন্য ২০০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ ব্যাকসহ আরও কিছু এক্সক্লুসিভ অফার থাকছে। গ্রাহকেরা তাদের এক্সচেঞ্জ এমাউন্ট এর সাথে আরও ৭% ক্যাশ ব্যাক পাবেন যার পরিমাণ সর্বোচ্চ ২০০০টাকা। গ্রাহকেরা পুরানো এফসিরিজের ফোনগুলিও এক্সচেঞ্জ করে এবং ৬৫০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ ব্যাক জিতে নিতে পারবেন। এছাড়াও থাকছে ৩মাসের জন্য একটি “বাইব্যাক” অফার। ৩মাসের মধ্যে ফোন এক্সচেঞ্জ করলে ক্রয়মূল্যের ৭০% ফেরতপাবেন। ৭০% ভ্যালুব্যাক অফারের জন্য অপো একটি সোয়্যাপ মেম্বারশিপকার্ড প্রদান করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

তালিকাভুক্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশের সীমা বাড়বে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া লভ্যাংশের সীমা বাড়ানো হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সি‌কিউ‌রি‌টিজ ক‌মিশন ভবনে দ্বিপা‌ক্ষিক বৈঠকে লভ্যাংশ বাড়ানোর বিষয়ে একমত হয় প্রতিষ্ঠান দুটি।

করোনা মহামারির কারনে গত বছর ব্যাংকগু‌লোর লভ্যাংশ প্রদা‌নের সীমা সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বেধে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে এই লভ্যাংশের সীমা আজকের সভায় ৩৫ শতাংশে বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা ও একমত হয়েছে ঊভয় নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রতিনিধিরা। এছাড়া বৈঠকে তা‌লিকাভুক্ত আর্থিক প্রাতষ্ঠানগু‌লো যেন নগদ লভ্যাং‌শের পাশাপা‌শি বোনাস লভ্যাংশ দি‌তে পা‌রে, সে বিষ‌য়েও সিদ্ধ‌ান্ত নেওয়া হ‌য়ে‌ছে।

দ্বিপা‌ক্ষিক এ বৈঠ‌কে বিএসইসির প‌ক্ষে চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, ক‌মিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসু‌দ্দিন আহ‌মেদ, নির্বাহী প‌রিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল ক‌রিমসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপ‌স্থিত ছি‌লেন। এছাড়া বাংলা‌দেশ ব্যাং‌কের প‌ক্ষে একজন নির্বাহী প‌রিচালকের নেতৃ‌ত্বে তিন সদ‌স্যের প্র‌তি‌নি‌ধি দল উপ‌স্থিত ছি‌লেন।

বৈঠকে শেয়ারবাজারের উন্নয়নে বিএসইসি ও বাংলাদেশ ব্যাংক সম‌ন্বিতভা‌বে একস‌ঙ্গে কাজ করাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়ে‌ছে। ‌বৈঠক শে‌ষে এসব বিষয়‌ নি‌শ্চিত ক‌রে‌ছেন বিএসইসির নির্বাহী প‌রিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল ক‌রিম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

পিপলস লিজিংয়ের ১২২ ঋণ খেলাপিকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পিপলস লিজিংয়ের ১২২ ঋণ খেলাপিকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। সোমবার এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।

এর আগে গত জানুয়ারিতে লিজিং কোম্পানির অর্থ লোপাটকারী বিদেশে পলাতক পিকে হালদার সংশ্লিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠান পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইনান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড থেকে ৫ লাখ টাকার বেশি ঋণ নিয়ে খেলাপি হওয়া ২৮০ জনকে তলব করেন হাইকোর্ট।

প্রসঙ্গত, আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুসহ সিন্ডিকেটের সহায়তায় কয়েকটি লিজিং কোম্পানি থেকে অন্তত ১০ হাজার ২০০ কোটি টাকা সরিয়ে পিকে হালদার দেশ থেকে সটকে পড়েন। এ অর্থের বড় একটি অংশ কানাডা, ভারত ও সিঙ্গাপুর পাচার করেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে প্রায় ২৫০০ কোটি টাকা সরানো হয়। এ ছাড়া এফএএস ফাইন্যান্স, রিলায়েন্স ফাই
ন্যান্স এবং পিপলস লিজিং থেকে একই কায়দায় আরও প্রায় ৭৫০০ কোটি টাকা ঋণের নামে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করে পিকে হালদার ও তার সিন্ডিকেট।

সব মিলিয়ে ১০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে এফএএস ফাইন্যান্স থেকে প্রায় ২২০০ কোটি টাকা, রিলায়েন্স ফাইন্যান্স থেকে ২৫০০ কোটি টাকা, পিপলস লিজিং থেকে প্রায় ৩০০০ কোটি টাকা অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ দেখিয়ে আত্মসাৎ ও পাচার করা হয়েছে। এসব ঋণের বিপরীতে মর্টগেজ নেই বললেই চলে। ফলে ঋণ পরিশোধ হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। আর এর প্রধান কারিগর পিকে হালদার।

২৫ অক্টোবর তার দেশে আসার কথা ছিল। কিন্তু দেশে আসার সঙ্গে সঙ্গে তাকে গ্রেফতারের জন্য হাইকোর্ট থেকে আদেশ জারির খবর পেয়ে তিনি পিছুটান দেন। এরপর ইন্টারপোলের সহায়তায় পিকে হালদারকে ধরে দেশে আনতে দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকার একটি আদালত পিকে হালদারের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন। পরোয়ানার পর পিকে হালদারকে গ্রেফতার করতে তার বিরুদ্ধে ইন্টারপোল রেড অ্যালার্ট জারি করে রেখেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

রহিমা ফুডের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেডের শেয়ার দর সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক হারে বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল কোনো অপ্রকাশিত তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।।

জানা যায়, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি এ শেয়ারের দর ছিল ১৭৫.৪ টাকা এবং আজ ১৫ মার্চ এ শেয়ারের দর সর্বশেষ বেড়ে দাঁড়ায় ২৫৩.৮ টাকা।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারের দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্য সংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ব্লক মার্কেটে লেনদেন ২২ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সোমবার ব্লক মার্কেটে মোট ২৯ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ১৯ লাখ ৯৮ হাজার ৬০৯টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ২২ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ার। কোম্পানিটি ৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

ইউনাইটেড পাওয়ার ৫ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

এসকে ট্রিমস ২ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন করা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আজিজ পাইপস, বিকন ফার্মা, বেক্সিমকো, সিএপিএমআইবিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ডিবিএইচ,ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, এমারেল্ড অয়েল, জেনেক্স ইনফোসিস, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, গ্রামীণফোন, কোহিনুর কেমিক্যাল, খুলনা পাওয়ার, খুলনা প্রিন্টিং,লাফার্জহোলসিম, এম.এল ডাইং, এমটিবি, ন্যাশনাল পলিমার, ওয়াইম্যাক্স, ওরিয়ন ইনফিউশন, সী পার্ল বীচ, শেপার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, সিলভা ফার্মা, সোনালী পেপার, স্কয়ার ফার্মা ও সামিট পাওয়ার লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দিনশেষে লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এদিন কোম্পানিটির ৬২ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এদিন মোট ৭৪ লাখ ৮৫ হাজার ১২৪টি শেয়ার লেনদেন হয়।

দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা লংকা বাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকার।

তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে রবি আজিয়াটা লিমিটেড ৩২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- জেবিবি পাওয়ারের ৩১ কোটি ২ লাখ টাকা, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেডের ৩০ কোটি ৮৮ লাখ টাকা, লাফার্জ হোলসিম বিডির ২৩ কোটি ৭১ লাখ টাকা, আইএফ আইসি ব্যাংক লিমিটেডের ১৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকা, সামিট পাওয়ারের ১৯ কোটি ৭৪ লাখ টাকা, বেক্সিমকো ফার্মার ১৭ কোটি ৩১ লাখ টাকা ও স্কয়ার ফার্মা লিমিটেডের লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা শেয়ার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

১.বেক্সিমকো লিমিটেড
২.লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
৩.রবি আজিয়াটা
৪.জেবিবি পাওয়ার
৫.বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড
৬.লাফার্জ হোলসিম বিডি
৭.আইএফ আইসি ব্যাংক লিমিটেড
৮.সামিট পাওয়ার
৯.বেক্সিমকো ফার্মা
১০.স্কয়ার ফার্মা লিমিটেড।