বন্ধের পর আমদানি-রপ্তানি স্বাভাবিক বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে জলপাইগুড়ি জেলায় ভোট গ্রহণ উপলক্ষে গত শনিবার (১৭ এপ্রিল) আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ছিল বাংলাদেশের একমাত্র চতুর্দেশীয় স্থলবন্দর (ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটান) পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে।

একদিনের বন্ধ থাকার পর রবিবার (১৮ এপ্রিল) যথারীতি বন্দর কার্যক্রম চালু হয়েছে।

বেলা সাড়ে ১১টায় পঞ্চগড় আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মেহেদী হাসান খান বাবলা গণমাধ্যম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

মেহেদী হাসান খান বাবলা বলেন, ভোট উপলক্ষে উভয় দেশের সম্মতিতে শনিবার একদিনের জন্য ভারতের ফুলবাড়ি ও বাংলাদেশের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের মধ্যে সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল। রোববার সকাল থেকে কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বর্তমান করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি ও স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার প্রেক্ষাপটে অতীতের যে কোন সময়ের তুলনায় বাংলাদেশের জন্য বিদেশী বিনিয়োগ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বিনিয়োগ আকর্ষণে দীর্ঘদিন ধরে নীতি নির্ধারনী পর্যায়ে অনেক আলোচনা হলেও অগ্রগতি প্রত্যাশিত নয়।

এ পরিস্থিতিতে বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। শনিবার এক অনলাইন সেমিনারে (ওয়েবিনার) তারা এসব কথা বলেন। ‘এফডিআই ফর এক্সপোর্ট ডাইভারসিফিকেশন এন্ড স্মুথ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন’ শীর্ষক ওই ওয়েবিনার যৌথভাবে আয়োজন করে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ), দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশন ও রিসার্স পলিসি ইনটিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (র্যাপিড)। ইআরএফের সহসভাপতি এম শফিকুল আলমের সভাপতিত্বে ওই ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান।

ইআরএফ সাধারন সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় ওয়েবিনারে অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতারা এলডিসি থেকে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণে তাদের মতামত তুলে ধরেন।

ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে র্যাপিডের চেয়ারম্যান ড. এম এ রাজ্জাক বর্তমান করোনা ভাইরাসের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিদেশী বিনিয়োগের গুরুত্ব তুলে ধরেন। কিন্তু বাংলাদেশে প্রতিযোগী অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় বিদেশী বিনিয়োগ অনেক কম বলেও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিদেশী বিনিয়োগ এসেছে ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অথচ একই সময়ে কম্বোডিয়ায় এই বিনিয়োগের পরিমাণ ৩৪ বিলিয়ন ডলার আর ভিয়েতনামে ১৬১ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশে বার্ষিক বিদেশী বিনিয়োগের প্রবাহ জিডিপি মাত্র এক শতাংশের মতো আর ভিয়েতনামে তা প্রায় ৬ শতাংশ। অথচ সরকারের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রাসহ অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য বিনিয়োগের বিকল্প নেই।

কিন্তু বহু আলোচনা সত্বেও দেশে প্রত্যাশিত বিদেশী বিনিয়োগ না আসার পেছনে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে নানা ধরণের জটিলতা তথা বিশ^ ব্যাংকের ব্যাংকের ব্যবসা সহজ করার সূচকে পিছিয়ে থাকাকে অন্যতম কারন হিসেবে দায়ী করেন। বিশেষত অবকাঠামো দুর্বলতা এবং যেসব অবকাঠামো রয়েছে, বিদ্যমান অবকাঠামো সঠিকভাবে ব্যবহার করতে না পারা, শ্রমিকের দক্ষতার ঘাটতি, দুর্নীতি, ব্যবসায়িক বিরোধ নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতা, দুর্বল ব্যাংকিং খাত, প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রবণতা, সম্পত্তির নিবন্ধনে জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রতা, ঋণ প্রাপ্তিতে জটিলতা, বিভিন্ন অবকাঠামোর অনুমোদন প্রাপ্তিতে জটিলতা তথা ব্যবসা শুরু করতে অনেক বেশি সময় লেগে যাওয়াকে দায়ী করেন।

তিনি বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণ তথা উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পথে বাংলাদেশ আগামী পাঁচ বছর রপ্তানিতে বিদ্যমান সুযোগ পেতে যাচ্ছে। এই সময়ের মধ্যেই ইউরোপ, কানাডাসহ বড় বাজারগুলোতে রপ্তানির ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত সুবিধা ধরে রাখতে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।

অন্যদিকে বিনিয়োগ আকর্ষণে চলমান সীমাবদ্ধতা দ্রুত সমাধান করা বিশেষত ব্যবসা সহজ করার সূচকে উন্নতি করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, বিদেশীরা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিশ^ব্যাংকের এই সূচকটিকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেন। এছাড়া চীন থেকে সরে আসা বিনিয়োগ ধরতে উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

 

আন্তর্জাতিক ফ্লাইট স্থগিতকরণ প্রভাব পদ্মা সেতু রেল প্রকল্পে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প চীন ও বাংলাদেশের মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ একটি যৌথ প্রকল্প। বর্তমানে, পুরোদমে চলছে এই প্রকল্পের কাজ; তাই, প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের চীন এবং বাংলাদেশের মধ্যে প্রায়শই ভ্রমণ করতে হচ্ছে। প্রকল্পের সাথে জড়িত প্রায় ৩০ জন ব্যক্তিকে প্রতি সপ্তাহে চীন ও বাংলাদেশে আসা-যাওয়া করতে হয়, যাদের মধ্যে রয়েছেন প্রকল্প পরিচালক, সুরক্ষা ও মান যাচাই এবং কারিগরি নির্মাণ কর্মকর্তাদের মতো মুখ্য পদে থাকা ব্যক্তিবর্গ

বৈশ্বিক মহামারির প্রাদুর্ভাবের কারণে প্রকল্প পরিচালনার সাথে জড়িত কর্মকর্তাগণ এবং সাইটের শ্রম ব্যবস্থাপনা ক্রমাগত ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। আর এখন ফ্লাইট স্থগিতাদেশ নীতি প্রকল্পের অগ্রগতিকে আরও বাঁধাগ্রস্ত করছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা যদি চীন থেকে নির্মাণ স্থানে সময়মতো ফিরতে না পারেন, তবে বেশ কয়েকটি কাজের প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন কঠিন হয়ে পড়বে এবং কিছু কাজ বাধ্য হয়ে স্থগিত করতে হবে। এটি নির্মাণের অগ্রগতিতে সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

প্রতিবেদন অনুসারে, বৈশ্বিক মহামারি থাকা সত্ত্বেও চলতি বছরের জানুয়ারি-ফেব্রুারিতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যসহ অন্যান্য কার্যক্রম বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে, চীনে বৈশ্বিক মহামারি পরিস্থিতি কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। চীন থেকে যেসব কর্মীরা বাংলাদেশে এসেছেন তারা সবাই দুই ডোজ টিকা গ্রহণ করেছেন, তাই তারা বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের ক্ষেত্রে ঝুঁকি তৈরি করবেন না। একই সাথে, মুখ্য পদে থাকা ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকার যদি ভবিষ্যতে বাংলাদেশে ফিরে আসা চীনা কর্মীদের জন্য নির্ধারিত স্থানে সেন্ট্রালাইজড কোয়ারান্টাইনের নীতিমালা তৈরি করে, তবে তারা আর বাংলাদেশে আসতে চাইবেন না। এই বিষয়গুলো প্রকল্পের অগ্রগতিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে।

বাংলাদেশে অতিমারি পরিস্থিতি অবনতির ফলে বিমান চলাচল স্থগিত করার কারণে চট্টগ্রামে প্রকল্পের জন্য অর্ডারকৃত ইস্পাত বিম, ইস্পাত বার ও ভূ-প্রযুক্তিগত সামগ্রী বহনকারী নৌযানের জট দেখা দিয়েছে। এছাড়াও, উচ্চ পোর্ট ডিমারেজ ফি, অতিরিক্ত পোর্ট স্টোরেজ চার্জ ও জ্বালানি চার্জ প্রকল্পটির মারাত্মক আর্থিক ক্ষতিসাধন করেছে। ইস্পাত বিম, রেল এবং আরও জিনিসপত্র আসতে বিলম্বিত হয়েছে, যা প্রকল্পের সরঞ্জাম সরবরাহের ক্ষেত্রে একটি চ্যালেঞ্জ ছিল।

কোভিড -১৯ নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত প্রচেষ্টাকে সিআরইসি সাধুবাদ জানায় এবং সিআরইসি সরকারের মহামারি প্রতিরোধ বিধি অনুসরণ করবে। তবে, উল্লেখ্য, আমাদের স্থানীয় সাবকন্ট্রাক্টর এবং কর্মীদের পাঁচ হাজারের পরিবারের কল্যাণে পিবিআরএলপি কার্যকরভাবে শেষ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ওপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করে, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিআরইসি বাংলাদেশে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশ সরকারকে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বিমান চলাচল পুনরায় চালু করার আন্তরিক আবেদন জানাচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

নতুন আইনে চীনে তাইওয়ানের বিনিয়োগ হ্রাস

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

তাইওয়ান থেকে চীনে বিনিয়োগের হার ২০২০ সালে এসে ৩৩ শতাংশে নেমে গেছে। এর আগে ২০১০ সালে এটি ৮৪ শতাংশ ছিল। গত বৃহস্পতিবার প্রিমিয়ার সু সেং-চাং এ কথা বলেছেন।

সিএনএ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মন্ত্রিসভার নিয়মিত সাপ্তাহিক ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিলের (এনডিসি) একটি প্রতিবেদন শোনার পর এ ধরনের মন্তব্য করেন সু সেং-চাং।

তিনি আরো বলেন, গত কয়েক বছরে নানা ধরনের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তাইওয়ানের বিদেশি বিনিয়োগ এখন আর কেবল চীনকে কেন্দ্র করে হয় না। একই ধরনের সব ডিম একই ঝুড়িতে না রাখার মূল অর্থনৈতিক ধারণাটি অনুসরণ করে তা প্রয়োগ করা হচ্ছে। এর আগে তাইওয়ানের অনেক ব্যবসায়ী চীনে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করতেন।

সু সেং-চাং আরো বলেন, এই লক্ষ্য অর্জনে অন্যতম মূলনীতি হলো- সেই সংস্থাগুলোকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসা এবং আরো কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।

তিনি আরো বলেন, তাইওয়ানের ইলেক্ট্রনিক্স এবং সেমিকন্ডাক্টররা করোনাভাইরাস মহামারির সময় বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অবদান রেখেছিল। এ বছর তাইওয়ানের অর্থনীতি ৪ শতাংশেরও বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে। সূত্র: তাইওয়ান নিউজ

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দিনশেষে লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এদিন কোম্পানিটির ১১০ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এদিন মোট ১ কোটি ৪ লাখ ৭১ হাজার ৮১৬টি শেয়ার লেনদেন হয়।

দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বিডি ফাইন্যান্স লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৪৮ লাখ টাকার।

তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে বিএটিবিসি লিমিটেড ৩৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- লংকা বাংলা ফাইন্যান্সের ৩৯ কোটি ১৭ লাখ, রবি আজিয়াটার ২৩ কোটি ৬০ লাখ, লাফার্জ হোলসিমের ১৮ কোটি ৫৪ লাখ, বেক্সিমকো ফার্মার ১৫ কোটি ৮১ লাখ, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ১৩ কোটি ২৪ লাখ, আরডিফুডের ৯ কোটি ৭০ লাখ ও এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা শেয়ার।।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

১.বেক্সিমকো লিমিটেড
২.বিডি ফাইন্যান্স
৩.বিএটিবিসি
৪.লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
৫.রবি আজিয়াটা
৬.লাফার্জ হোলসিম
৭.বেক্সিমকো ফার্মা
৮.ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স
৯.আরডিফুড
১০.এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।

উভয় শেয়ারবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচকের উত্থান হয়েছে। এদিন সেখানে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

রবিবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২১.২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫,৩৩১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ২.৪৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২১১ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৩.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০৪০ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬০২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫৫৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৪৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১০৩টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৬৫টির, আর দর অপরিবর্তিত আছে ৮০টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, বিডি ফাইন্যান্স, বিএটিবিসি, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, রবি আজিয়াটা, লাফার্জ হোলসিম, বেক্সিমকো ফার্মা, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, আরডিফুড ও এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৩৪.৫৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৪১৩ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২০৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৮টির, কমেছে ৯৫টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ২৭ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বেক্সিমকো ও রবি আজিয়াটা লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

ইবনে সিনা ফার্মার ৩য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ঔষধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি দি ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ২৪ এপ্রিল আহবান করেছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০২১ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ১২টায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

 

 

ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ বা তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ৪ এপ্রিল শেয়ার দর ছিল ১৭.৫০ টাকা। আর ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বশেষ শেয়ারটি ২৫.৭০ টাকায় লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারের দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্যসংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ বা তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ১ এপ্রিল শেয়ার দর ছিল ২৪.৭০ টাকা। আর ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বশেষ শেয়ারটি ৩৪.২০ টাকায় লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারের দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্যসংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা