নিরাপদে ও সাশ্রয়ী মূল্যে কেনাকাটায় দারাজের ‘ঈদ শপিং ফেস্ট’

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

এ বৈশ্বিক মহামারিতে গ্রাহকরা যাতে ঘরে বসে ঈদের কেনাকাটার আনন্দ উপভোগ করতে পারেন, সে লক্ষ্যে দেশের শীর্ষ ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম দারাজ বাংলাদেশ (https://daraz.com.bd/) আয়োজন করেছে ‘ঈদ শপিং ফেস্ট’।

সারাদিন রোজা রাখা এবং পবিত্র মাহে রমজানের অন্যান্য কাজের ভিড়ে মুসলমানদের মধ্যে ইতিমধ্যেই ঈদুল ফিতরের আমেজ বিরাজ করছে। ঈদুল ফিতর মুসলমানদের সবচেয়ে বড় এবং আনন্দের উৎসব। ঈদের অন্যতম আনন্দের চ্ছে পরিবারের সবাইকে নিয়ে একসাথে ঈদের কেনাকাটা করতে যাওয়া। গত বছর অতিমারির কারণে এই আনন্দে অনেকটাই ভাটা পড়ে গিয়েছিল, এই বছরেও সম্ভবত এর পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে।

জনসমাগম এড়িয়ে ভার্চুয়ালভাবে আসন্ন ঈদের কেনাকাটার সুবর্ণ সুযোগ নিয়ে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল থেকে ১৩ মে পর্যন্ত চলবে দারাজ ঈদ শপিং ফেস্ট। এছাড়াও, এতে থাকছে আকর্ষণীয় মূল্যছাড় এবং প্রমোশনাল ডিল। অর্থাৎ, ঘরে বসে কেনাকাটা এখন আরও সুবিধাজনক এবং সাশ্রয়ী।

ঈদ শপিং ফেস্টে গ্লোভাল ভাউচার, ডি মল ভাউচার, মেগা ডিলস, প্রিপেমেন্ট ডিসকাউন্ট, ক্যাটাগরি ভিত্তিক ভাউচার এবং আই লাভ ভাউচারের পাশাপাশি ফ্যাশন, ইলেকট্রনিকস, গ্রোসারি ও এফএমসিজি আইটেমগুলোতে রয়েছে আকর্ষণীয় ছাড়। গ্রাহকরা দারাজ অ্যাপের মাধ্যমে শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর কালেকশন দেখতে পারবেন এবং আকর্ষণীয় অফারে ঈদের কেনাকাটা করতে পারবেন।

দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক বলেন, ‘খুব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি আমরা। করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে আমরা আমাদের বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের নিকটে যেতে পারছি না এবং সামাজিক যোগাযোগও কম হচ্ছে। কিন্তু আমাদের মা-বাবা এবং সন্তানদের জন্য নতুন পোশাক না কিনলে ঈদ অপূর্ণ রয়ে যাবে। আমরা আশা করছি, দারাজ শপিং ফেস্ট গ্রাহকদের কিছুটা হলেও স্বস্তি দিবে, কারণ গ্রাহকরা এখন কোনো প্রকার স্বাস্থ্য ঝুঁকি ছাড়াই উন্নত মানের ঈদের আইটেম ঘরে বসে পেতে পারেন।’

দারাজের ঈদ শপিং ফেস্টের কো-স্পন্সর হিসেবে রয়েছে বাটা, ডেটল, ইমামি, স্টুডিওএক্স, স্পø্যাশ এবং লাইফবয়। ব্র্যান্ড পার্টনার হচ্ছে হারপিক, প্যারাসুট ন্যাচারাল শ্যাম্পু, রিবানা, টিপি-লিংক, ব্রুনো মরেটি, নেসলে, ওডোনিল, নোয়াহ, ইংলট ও লোটো, এবং গ্লোবাল ব্র্যান্ড পার্টনার হিসেবে আছে সিকেইওয়াইআইএন এবং এসকেএমইআই। দারাজের এই ক্যাম্পেইনে পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে সহায়তা করছে বিকাশ, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, সিটি ব্যাংক,স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, এইচএসবিসি, এসইবিএল এবং ব্র্যাক ব্যাংক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

 

 

গণপরিবহন চালু হলে যাত্রীবাহী ট্রেনও চলবে : রেলমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন জানিয়েছেন, গণপরিবহন চালু হলে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচলও শুরু হবে। যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকলেও পণ্যবাহী পার্সেল ট্রেন কঠোর নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও চলাচল করেছে।

আজ শনিবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে গণমাধ্যমকে তিনি এ তথ্য জানান।

রেলমন্ত্রী বলেন, ট্রেন চলাচলের জন্য আমরা প্রস্তুত রয়েছি। সরকার যদি ২৯ এপ্রিল থেকে গণপরিবহন চালুর সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে ট্রেন চলাচলও শুরু হবে। তবে সেটা স্বাস্থ্যবিধি মেনে।

গত ৩ এপ্রিল থেকে করোনাভাইরাসের বিস্তাররোধে যাত্রীবাহী সব ট্রেন চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় রেল মন্ত্রণালয়। তবে কঠোর নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দি ইবনে সিনার ৩য় প্রান্তিকের আয় বেড়েছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত ঔষধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি দি ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড চলতি বছরের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, নয় মাসে (জুলাই,২০-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০.৯২ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৯.৬৩ টাকা। এসময় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে।

তিন মাসে (জানুয়ারি,২১-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৭৯ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২.৩৩ টাকা। এসময় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৬৪.০৮ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ৫৬.৮৮ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

নির্মাণ সামগ্রী শিল্পে প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকার প্রত্যাশা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক:

২০১৯ সালে বাংলাদেশে ১৫শ’ কোটি টাকার নির্মাণ সামগ্রীর বাজার ছিল ধারণা করা হয়। কেবল, গত কয়েক বছরে নির্মাণ সরঞ্জামের চাহিদা বেড়েছে প্রায় ২০০ শতাংশ। ২০১৯ থেকে ২০২৬ সালের মধ্যে এই শিল্পের কম্পাউন্ড অ্যানুয়াল গ্রোথ রেট (সিএজিআর) ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

দেশের অবকাঠামোগত বিকাশ নির্মাণ এ শিল্পের চাহিদা বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ। সরকারের পাশাপাশি একাধিক প্রতিষ্ঠান এ শিল্পে বিনিয়োগ করেছে। এছাড়া, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সাথে আবাসিক, বাণিজ্যিক নির্মাণ ও যোগাযোগ সংক্রান্ত কর্মকাণ্ড ক্রমশ বেড়ে চলেছে, যার ফলে নির্মাণ সামগ্রীর বাজারেরও প্রবৃদ্ধি ঘটছে।

নির্মাণ সরঞ্জামাদির মধ্যে রয়েছে এক্সক্যাভেটর, সয়েল কম্প্যাক্টর, হুইল লোডার, ব্যাকহো লোডার, টেলিহ্যান্ডলার এবং স্কিড-স্টিয়ার লোডার, ব্যাচিং প্ল্যান্ট, কংক্রিট মিক্সার, কংক্রিট পাম্প ট্রাক, ডাম্প ট্রাক, রিগস ক্রেন ইত্যাদি। নিঃসরণ সংক্রান্ত নিয়ম ও বিধি অনুসরণ করা এবং দূষণ কমানোর লক্ষ্যে অনেক নির্মাতা এখন পরিবেশবান্ধব যন্ত্রপাতি তৈরি করছে। পরিচালনার সক্ষমতা বৃদ্ধিতে তারা এখন টেলিম্যাটিকস এবং সুরক্ষা প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটাচ্ছে।

বর্তমান যন্ত্রপাতিগুলোর গড় আয়ু ১৫ বছর। পুরানো যন্ত্রপাতি সাধারণত নতুন আপগ্রেডকৃত সরঞ্জাম দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়। এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের মোটর ভেহিকল বিভাগের মহাব্যবস্থাপক জসীম উদ্দিন স্বপন বলেন, ‘প্রারম্ভিক বিনিয়োগ সাধারণত বেশি থাকে, তবে সুরক্ষিত ইএমআই সুবিধা সামগ্রিক ব্যয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে পারে। তাছাড়া, পুরানো মেশিনের পরিবর্তে উদ্ভাবনী সরঞ্জামের ব্যবহার বিদ্যমান বাজারে আরও বেশি সুযোগ তৈরি করবে।’

এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড বাংলাদেশে জেসিবির একমাত্র পরিবেশক। জেসিবি বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম নির্মাণ যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক এবং ইউরোপের এক নম্বর ব্র্যান্ড।
জসীম উদ্দিন স্বপনের মতে, সরঞ্জামের অধিক ব্যয় মোকাবিলায় সুরক্ষিত ইএমআই এবং প্যাকেজ সুবিধা প্রদান করা হলে, এই শিল্প আরও বেশি প্রতিষ্ঠানকে আকৃষ্ট করবে। আর অধিক প্রতিষ্ঠান মানে রিটেইলে অধিক সহায়তা, যা পরবর্তীতে বাজারে এই শিল্পের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করবে।

বর্তমানে, নির্মাণ সামগ্রী শিল্পের বড় প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড (জেসিবি), এসিআই মোটরস, পাওয়ারভিশন লিমিটেড, বাংলা ট্র্যাক, আর্থমুভিং সল্যুশন লিমিটেড এবং আরও অনেকে। প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন, উন্নত মানের সেবা, খুচরা যন্ত্রাংশের সহজলভ্যতা এবং অত্যাধিক পরিমাণের সাথে সীমিত মার্জিন বাজারে প্রতিযোগী হয়ে ওঠার গুরুত্বপূর্ণ পরিমাপক।

প্রধানত ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে এ ধরণের যন্ত্রপাতি ক্রয় করা হয়।

বাংলাদেশের প্রায় ৬০ ভাগ যন্ত্রপাতি রিকন্ডিশন্ড। এ ব্যাপারে জসীম উদ্দিন স্বপন বলেন, ‘পরিবেশের সুরক্ষায় এবং শব্দ নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্যে সরকারের রিকন্ডিশন্ড যন্ত্রপাতির ওপর অধিক কর এবং দেশের পার্বত্য অঞ্চলগুলোতে সরঞ্জামাদি ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিৎ।’

বিশ্বজুড়ে নির্মাণ সামগ্রী শিল্পও ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ সরকার দেশের, বিশেষত শহরাঞ্চলের অবকাঠামোগত উন্নয়নের চেষ্টা করছে। ক্রমশ জনগণের ব্যক্তিগত আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে, ঘরের সামগ্রিক আয় বাড়ছে এবং গ্রাম থেকে শহরে জনসংখ্যার স্থানান্তর ঘটছে, ফলে মহানগরে উন্নত অবকাঠামো সুবিধার প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই, বাণিজ্যিক খাতে পাবলিক বিনিয়োগ ক্রমবর্ধমান নির্মাণ যন্ত্রপাতি শিল্পের বাজারের প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এসএপি (SAP) ইমার্জিং পার্টনার অ্যাওয়ার্ড জিতলো ইজেনারেশন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের কোনো কোম্পানি হিসেবে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় এন্টারপ্রাইজ সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান এসএপি (SAP) থেকে স্বীকৃতি পেয়েছে ইজেনারেশন। গত বৃহস্পতিবার ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত এসএপি (SAP) পার্টনার সাকসেস সামিট ২০২১ এ ‘ইমার্জিং পার্টনার অব বাংলাদেশ’ পুরস্কারটি জিতেছে প্রতিষ্ঠানটি।

এই অ্যাওয়ার্ড এর জন্য বাংলাদেশ থেকে ইজেনারেশন, পিডব্লিউসি, এইটেক এবং ওমেগা চূড়ান্ত পর্বে মনোনীত হয় যেখানে ইজেনারেশন এই পুরস্কারটি জয়লাভ করে ।

উচ্চ প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন স্থানীয় জনবল তৈরি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা ও কর্মদক্ষতা নিশ্চিতকরণ, সচেতনতা তৈরি এবং বিশ্বব্যাপী মহামারি চলাকালীন সময়েও স্থানীয় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে বিশ্বমানের প্রযুক্তি প্রয়োগে সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর ইকোসিস্টেমে বিশেষ ভূমিকা রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ ইজেনারেশনকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।

এসএপির (SAP) পরিচালক দীপক শ্রীবাস্তব বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের ফলে বাংলাদেশ এসএপি (SAP) সল্যুউশনের কেন্দ্রস্থল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। আর এই অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব দিচ্ছে ইজেনারেশন।

তিনি আরও বলেন, স্থানীয় সিস্টেম ইন্টিগ্রেটর হিসেবে ইজেনারেশন এসএপির (SAP) মতো জটিল এন্টারপ্রাইজ সল্যুউশন প্রয়োগে প্রয়োজনীয় জনবল ও সক্ষমতা তৈরি করতে যথেষ্ঠ প্রমাণ দেখিয়েছে। বাংলাদেশের শিল্পখাত দ্রুতই প্রযুক্তিতে গ্রহণ করছে এবং বছরজুড়েই সেখানে নিজেদের সর্বাগ্রে রাখতে পারা ইজেনারেশনকে অংশীদার হিসেবে পেয়ে আমরা সত্যিই গর্বিত।

ইজেনারেশন এর অপারেশনস অ্যান্ড সেলস বিভাগের পরিচালক এমরান আবদুল্লাহ এসএপি (SAP) কর্তৃক ইমার্জিং পার্টনার অব দ্য ইয়ার পুরস্কার পাওয়ায় তার অভিব্যক্তি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, চলমান মহামারির সময়ে সামগ্রিক ডিজিটাল রূপান্তর এবং উৎপাদন বৃদ্ধি, খরচ হ্রাস এবং প্রক্রিয়া সহজীকরণে দেশের অনেক প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করেছে ইজেনারেশন ও এসএপি (SAP)। এখন এসএপি (SAP)র সাথে আমরা যৌথভাবে বাংলাদেশকে এসএপি (SAP) রিসোর্সের আন্তর্জাতিক কেন্দ্রস্থল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা এবং ইজেনারেশনকে আন্তর্জাতিক এসএপি (SAP) অংশীদার হিসেবে রূপান্তরে কাজ করবো।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ক্রিকেট চ্যাটবট নিয়ে এলো রাকুতেন ভাইবার

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক:

সহজে ও বিনামূল্যে যোগাযোগে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অ্যাপ ভাইবার ভাইবার সম্প্রতি এর ক্রিকেটপ্রেমী ব্যবহারকারীদের জন্য ‘ব্যাটল অব ক্রিকেট’ নামে একটি চ্যাটবট চালু করেছে, যার মাধ্যমে এখন ক্রিকেট বিষয়ক আড্ডাগুলো হয়ে উঠবে আরো রোমাঞ্চকর, সেই সাথে ব্যবহারকারীরা উপভোগ করতে পারবেন আকর্ষণীয় সব পুরস্কারও।

সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু টুর্নামেন্ট বাতিল হওয়ার কারণে বিশ্বের ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য সময়টা খুব একটা আনন্দের যাচ্ছে না। ভক্তদের মনের এই আকুলতা আর ক্রিকেটের প্রতি টানকে খুব ভালোভাবেই অনুভব করে ভাইবার। আর এ বিষয়ুটি বিবেচনা করেই ভাইবার ক্রিকেট চ্যাটবটটি নিয়ে এসেছে, যাতে ম্যাচ মাঠে না গড়ালেও ম্যাচের উত্তেজনা অটুট থাকে ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে।

এমন হাজারো ক্রিকেট ভক্ত রয়েছেন, যাদের মনে ‘ক্রিকেট’ শব্দটি রীতিমতো উন্মাদনা তৈরি করে। ক্রিকেটের নাম শুনলেই তারা লাফিয়ে ওঠেন, ম্যাচের গোটা সময় জুড়ে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম আর ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্মে চুটিয়ে আড্ডা-আলোচনা চালিয়ে যান – কোন দিকে গড়াচ্ছে ম্যাচ, কার হাতে উঠবে বিজয়ীর পুরস্কার। এমন ভক্তদের জন্যই এসেছে ভাইবারের এই নতুন চ্যাটবট, যেখানে ম্যাচ সংক্রান্ত যাবতীয় টুকিটাকি বিষয়ে আগে থেকে ভবিষ্যদ্বাণী করা যাবে । বাংলাদেশ, নেপাল এবং শ্রীলঙ্কার ভাইবার ব্যবহারকারীগণ এই সুবিধাটি উপভোগ করতে পারবেন।

ম্যাচ নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণীর মাধ্যমে পাশাপাশি এই চ্যাটবটের সাহায্যে মিলবে নানা আকর্ষণীয় পুরস্কার। এছাড়াও ক্রিকেট ভক্তদের আনন্দকে অন্য মাত্রায় নিয়ে যেতে ভাইবার এর ব্যবহারকারীদের দিচ্ছে সাবেক জনপ্রিয় ও প্রতিভাবান ক্রিকেটার হাবিবুল বাশার সুমন এবং শাহরিয়ার নাফিসের মতের সাথে নিজ মতামতকে মিলিয়ে নেওয়ার সুযোগ। এই দুই তারকা ক্রিকেটার তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে যেকোনো ম্যাচের আগে ম্যাচ প্রসঙ্গে তাদের মতামত ও ভবিষ্যদ্বাণীসহ নানা অনন্য তথ্য জানাবেন, যা চ্যাটবটে পোস্ট করা হবে।

রাকুতেন ভাইবার এশিয়া প্যাসিফিকের সিনিয়র ডিরেক্টর ডেভিড সে বলেন, “আমরা সবসময়ই চেষ্টা করি আমাদের ব্যবহারকারীদেরকে সৃজনশীল কিছু উপহার দেওয়ার, যাতে করে তারা এই প্ল্যাটফর্মের সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে পারেন। নতুন সংযোজিত এই ক্রিকেট চ্যাটবটটির মাধ্যমে এখন থেকে ক্রিকেটপ্রেমীরা যেকোনো ম্যাচকে ঘিরে তাদের বিশ্লেষণী মত প্রকাশ করতে পারবেন, যা তাদের চিন্তার সুক্ষ্মতাকে শাণিত করবে”।

ব্যবহারকারীরা সঠিক ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য পাবেন ভাইবারের বিশেষ পুরস্কার। প্রতিদিনের উত্তর সঠিক আন্দাজ করতে পারলে মিলবে রিওয়ার্ড এবং পয়েন্ট। আর এই পয়েন্ট তালিকার ভিত্তিতে তৈরি হবে লিডারবোর্ড। লিডারবোর্ড অনুযায়ী প্রতি সপ্তাহের সেরা তিনজন ব্যবহারকারী পাবেন সাপ্তাহিক রিওয়ার্ড। ভাইবারের পেইড স্টিকার প্যাক এবং ভি/ও ক্রেডিটের কোডের সাহায্যে মাধ্যমে আগ্রহী ব্যবহারকারীগণ এই সুবিধাটি উপভোগ করতে পারবেন, যা পরবর্তীতে কোডের মাধ্যমে রিডিম যাবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

২৫ এপ্রিল থেকে খোলা থাকবে দোকান-শপিংমল

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক:

আগামীকাল রবিবার, ২৫ এপ্রিল থেকে স্বাস্থ্য বিধি মেনে শপিংমল ও দোকানপাট খোলা রাখা যাবে। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত শপিং মল ও দোকানপাট খোলা থাকবে। এ বিষয়ে শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে সারা দেশে দ্বিতীয় দফায় লকডাউন শুরু হয় গত বৃহস্পতিবার থেকে। আগামী ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন চলবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকার প্রথমে ৫ এপ্রিল থেকে সাত দিনের জন্য গণপরিবহন চলাচলসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ জারি করেছিল। পরে তা আরও দুদিন বাড়ানো হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত আরও কঠোর বিধিনিষেধ দিয়ে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ শুরু হয়। লকডাউনে সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। তবে বিমান, সমুদ্র, নৌ ও স্থলবন্দর এবং এ-সংক্রান্ত অফিসগুলো এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে। প্রথমে ব্যাংক বন্ধের ঘোষণা দিলেও পরে তা আবার খোলার সিদ্ধান্ত হয়। আর শিল্পকারখানাগুলো নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু আছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে ১.২৪ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক:

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ১.২৪ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৬.৯৩ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৭.১৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.২১ পয়েন্ট বা ১.২৪ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.৪৬ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৪.৭৮ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ২৩.৮৬ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৮.১৮ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ২০.৮০ পয়েন্টে, বীমা খাতের ২২.০১ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ৫২.৫৯ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১২.২৬ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১০.৮৬ শতাংশ, চামড়া খাতের (-) ১৩.৭৩ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ৪৪.৮৪ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ৫৪.৪৬ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৪৬.৩৫ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৬৫.৭৮ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১১.০১ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১৬.২২ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ৩০.৩৩ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই (-) ৪৫.৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

সাপ্তাহিক দর কমার শীর্ষে যমুনা ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর কমার শীর্ষে রয়েছে যমুনা ব্যাংক লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ১১.৭০ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র থেকে জানা যায়, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির মোট ১৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ২ কোটি ৬৮ লাখ টাকা ছিল।

দর কমার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে জুট স্পিনার্স লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির দর কমেছে ৯.৯৪ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি মোট ১ লাখ টাকার লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ২৫ হাজার টাকা ছিল।

খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। গত সপ্তাহে শেয়ারটির দর কমেছে ৯.২৬ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি মোট ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়। যা গড়ে প্রতিদিন ৪৮ লাখ টাকা ছিল।

এই তালিকায় থাকা শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- রিং শাইন টেক্সটাইলের ৯.২৬ শতাংশ, এম.এল ডাইংয়ের ৯.১১ শতাংশ, সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ৮.৯২ শতাংশ, সায়হাম টেক্সটাইল মিলসের ৮.২৯ শতাংশ, সুরিদ ইন্ডাস্ট্রিজের ৮.১৫ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ৭.৯৬ শতাংশ ও ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেডের ৭.৯৪ শতাংশ দর কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা