গোর্ডেন হার্ভেষ্ট এগ্রোর লোকসান কমেছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক  খাতের কোম্পানি গোল্ডেন হার্ভেষ্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৯ মাসে (জুলাই,২০-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৫ টাকা।

তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.২২ টাকা। চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) ছিল ০.২৯ টাকা। এহিসাবে কোম্পানিটির গত তিন মাসে লোকসান কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

ওয়ালটনের এসি বিক্রি বেড়েছে ৪৫০ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশজুড়ে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। রোজার সময় অসহনীয় গরমে অতীষ্ঠ সবাই। অসহ্য গরমে প্রশান্তি দিতে প্রস্তুত ওয়ালটন এয়ারকন্ডিশনার (এসি)। গরম এবং লকডাউনে ভালো বিক্রি হচ্ছে দেশসেরা ব্র্যান্ড ওয়ালটনের এসি।

এদিকে বেশি উৎপাদন, বেশি বিক্রির সুবাদে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষও ক্রেতাদের দিচ্ছে আকর্ষণীয় বেশকিছু সুবিধা। ইতোমধ্যে বিশ্বে প্রথমবারের মতো ভয়েস কমান্ড বা কথা বলা এসি বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন।

এ বছর ভয়েস কমান্ড, আয়োনাইজার, এন্টি ভাইরাল, ফ্রস্ট ক্লিনের মতো অত্যাধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ নতুন মডেলের ইনভার্টার এয়ার কন্ডিশনার বা এসি বাজারে এনেছে ওয়ালটন। এসব এসিতে রয়েছে আকর্ষণীয় ক্যাশব্যাক ও ছাড়ের সুবিধা। ক্রেতারা ঘরে বসে ফোন করলেই কাছাকাছি প্লাজা অথবা ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম থেকে ক্যাশ অন ডেলিভারি সুবিধায় ওয়ালটন পণ্য পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। তাই এই গরমে গ্রাহক চাহিদা ও বিক্রিতে শীর্ষে এখন ওয়ালটন এসি। যার পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল মাসের তুলনায় চলতি বছরের একই সময়ে ওয়ালটন এসির বিক্রি বেড়েছে ৪৫০ শতাংশ বা সাড়ে চারগুণ।

জানা গেছে, ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ১০ এর আওতায় ওয়ালটন এসির ক্রেতারা পাচ্ছেন ২০০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক, ফ্রি ইন্সটলেশন ও হোম ডেলিভারির সুবিধা। এছাড়া নির্দিষ্ট মডেলের এসি ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়ে কেনার সুযোগ রয়েছে। আছে জিরো ইন্টারেস্টে ১ বছরের ইএমআই এবং ৩৬ মাস পর্যন্ত সহজ কিস্তিু সুবিধা।

সারা দেশে চলমান লকডাউনে ক্রেতারা ফোন করলেই যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে ওয়ালটনের দক্ষ কর্মকর্তারা গ্রাহকের ঘরে পৌঁছে দিচ্ছে ওয়ালটন এসি। এক্ষেত্রে ক্রেতারা ওয়ালটনবিডির পেজ থেকে এসি পছন্দ করার পর ক্রয়ের জন্য ‘Buy Now from distributor’ অপশনটির মাধ্যমে ডিস্ট্রিবিউটরের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন। আবার ‘Buy Now from eplaza’ অপশনের মাধ্যমে অনলাইনে পছন্দের এসিটি অর্ডার করতে পারবেন।

ওয়ালটন এসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তানভীর রহমান বলেন, করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে ঘরের সুরক্ষায় ডুয়েল ডিফেন্ডার, আয়োনাইজার, ইউভি (আল্ট্রা ভায়োলেট) কেয়ার প্রযুক্তি সম্বলিত এসি বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন। নতুন মডেলের এসব এসি গ্রাহকের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। সেইসঙ্গে এসি ক্রয়ে ক্রেতাদের ২০০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক, ফ্রি হোম ডেলিভারি ও ইন্সটলেশন সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। মূলত এসব কারণে এ বছর ওয়ালটন এসির বিক্রি বেড়েছে আশাতীত।

ইতিমধ্যে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে এসি বিক্রিতে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ৪৫০ শতাংশ।

ওয়ালটন এসির চিফ অপারেটিং অফিসার প্রকৌশলী সন্দ্বীপ বিশ্বাস জানান, স্থানীয় বাজারে এবছর ইউরোপিয়ান ডিজাইনের অত্যাধুনিক ফিচারের ১ টন, ১.৫ টন ও ২ টনের নতুন মডেলের স্প্লিট টাইপ এসি ছেড়েছে ওয়ালটন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হচ্ছে ইনভার্টার প্রযুক্তির সুপারসেভার ইনভার্না এসি। এক টনের ইনভার্না এসিতে ইকো-মুডে প্রতি ঘণ্টায় বিদ্যুৎ খরচ মাত্র ২ টাকা ৮৮ পয়সা। যা বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা বুয়েট কর্তৃক সার্টিফাইড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

নিয়াকো অ্যালুসের আইপিও আবেদনের দিন নির্ধারণ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে প্রথম এসএমই কোম্পানি হিসাবে নিয়াকো অ্যালুস লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। কোম্পানিটির আইপিও আবেদন শুরু হবে আগামী ১৬ মে রবিবার। এই আবেদন চলবে ২০ মে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন(বিএসইসি) নিয়াকো অ্যালুস লিমিটেডকে এসএমই সেক্টরে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের লক্ষ্যে অনুমোদন দিয়েছে।

বিএসইসির সূত্র জানায়, নিয়াকো অ্যালুস ১০ টাকা মূল্যে ৭৫ লাখ শেয়ার ইস্যু করে সাড়ে ৭ কোটি টাকা মুলধন সংগ্রহ করবে। কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফারের মাধ্যমে কোম্পানিটি যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে এই টাকা সংগ্রহ করবে। সংগ্রহ করা টাকা দিয়ে কোম্পানিটি ভূমি উন্নয়ন, যন্ত্রপাতি ক্রয় ও আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

৩০ সেপ্টেম্বর,২০২০ সময় অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হলো ৯১ পয়সা। এই সময় কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ১২ টাকা ৪৩ পয়সা।

জানা গেছে, কোম্পাইটি নিকেল অ্যালমুনিয়াম কপার তৈরি করে।

কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

চাল, ব্রয়লার, আদা-রসুনের দাম কমেছে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

নিত্যপণ্যের বাজারে চাল, ব্রয়লার মুরগি ও আদা-রসুনের দাম কমলেও বেড়েছে ভোজ্যতেল ও পেঁয়াজের। এছাড়া আবার বাড়তে শুরু করেছে সবজির দাম। ডাল, চিনি, আটা, ছোলা ও ডিমের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বেড়েছে মাছের দাম। গরু ও খাসির মাংস আগের দামে বিক্রি হচ্ছে।

গত কয়েকদিন রাজধানীর কাওরান বাজার, ফকিরাপুল বাজার গোঁড়ান বাজার, মুগদা বড় বাজার ও যাত্রাবাড়ী বাজার বাজার থেকে নিত্যপণ্যের দরদামের এসব তথ্য পাওয়া গেছে। ইফতারিতে বেশি ব্যবহার হয়, এমন সব দেশী-বিদেশী ফল বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামে। বিশেষ করে দেশী তরমুজের দাম বেশি রাখা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে নগরবাসীর। বাজারে চালের দাম কমে সরু চাল হিসেবে খ্যাত মিনিকেট ও নাজিরশাইল চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৭-৬৫, মাঝারি মানের পাইজাম ও লতা ৫২-৫৮ এবং মোটামানের স্বর্ণা চায়না ইরি চাল ৪৫-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে। এছাড়া দাম কমে প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি ১৩০-১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

দাম কমে প্রতিকেজি আদা ৭০-১৫০, রসুন ১০০-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে খুচরা পর্যায়ে। এছাড়া দাম বেড়ে সয়াবিন তেল লুজ প্রতিলিটার ১২২-১২৬, সয়াবিন তেল বোতল পাঁচ লিটার ৬৩০-৬৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। এছাড়া দেশী পেঁয়াজ প্রতিকেজি ৩৫-৪৫ এবং পেঁয়াজ আমদানি ৩২-৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, লকডাউনের মধ্যেও বেশিরভাগ মুদিপণ্যের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। বরং ধান কাটা শুরু হওয়ায় কমেছে চালের দাম। ভোজ্যতেল ও পেঁয়াজের দাম বাড়লে সামনে দাম কমার সম্ভাবনা রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ফকিরাপুল বাজারের ব্যবসায়ীরা। তাদের মতে, করোনা পরিস্থিতির কারণে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক কর্মকান্ড হ্র্সা পাওয়ার কারণে পেঁয়াজসহ দুএকটি পণ্যের দাম বেড়েছে। তবে দাম পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার দাম কমে আসবে।

ওই বাজারের সবজি বিক্রেতা আনোয়ার হোসেন জনকণ্ঠকে বলেন, আবার বাড়তে শুরু করেছে সবজির দাম। ঈস্খঢ়হু তাপদাহের কারণে সবজি উৎপাদন কমে গেছে। এ কারণে দাম কিছুটা বাড়তির দিকে। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি গাজর ৩০ থেকে ৪০ টাকায়, বেগুন ৪০ থেকে ৫০ টাকায়, করলা ৪০ থেকে ৫০ টাকায়, মুলা ৪০ টাকায়, ঢেঁড়স ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, টমেটো ৩০ থেকে ৪০ টাকায়, বরবটি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি পিস লাউ আকারভেদে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। মিষ্টি কুমড়ার কেজি ২০ থেকে ৩০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, পটল ৪০ থেকে ৫০ টাকা, লতি ৬০ টাকা, সজনে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, আলু ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ৫ টাকা দাম বেড়ে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। কাঁচামরিচের কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা।

কাঁচকলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। পেঁপে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০-৩৫ টাকায়। খিরা ৫০ থেকে টাকা, শসা ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। কাঁকরোল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকায়।

প্রতি কেজিতে ৫০ টাকা দাম কমে সোনালি (কক) মুরগি ২৩০ থেকে ২২০ টাকায় ও ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায় ও লেয়ার মুরগি ২২০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব বাজারে অপরিবর্তিত আছে গরু ও খাসির মাংস, মসলাসহ অন্যান্য পণ্যের দাম। বাজারে প্রতি কেজি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায়, বকরির মাংস ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায়, গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৮০-৬০০ টাকায়। এছাড়া সব ধরনের মাছ এখন বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। এসব বাজারে প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা, মাগুর মাছ ৬০০ টাকা, শিং মাছ (আকারভেদে) ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মৃগেল ১১০ থেকে ১৫০ টাকা, পাঙ্গাস ১২০ থেকে ১৫০ টাকা, ইলিশ প্রতি কেজি (আকারভেদে) ৮৫০ থেকে ১০০০ টাকা, চিংড়ি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, বোয়াল মাছ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, কাতল ১৭০ থেকে ২৮০ টাকা, ফোলি মাছ ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা, পোয়া মাছ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সাউথইস্ট ব্যাংকের ১ম প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৯ মে আহবান করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় ব্যাংকটির ২০২১ সালের ১ম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ১টায় অনুষ্ঠিত রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় ব্যাংকটির ১ম প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

করোনার টিকায় বেক্সিমকোর মুনাফা ৩৮ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হিসেবে বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডে করোনা টিকা থেকে ৩৮ কোটি টাকা মুনাফা করেছে।

কোম্পানিটি চলতি বছরে প্রথম তিন মাস, তথা জানুয়ারি-মার্চ মাসের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ওয়েবসাইটে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস বেড়ে হয়েছে ৩ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর তথা ২০২০ সালের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ২ পয়সা। কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা বেড়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা, যার বড় অংশই এসেছে করোনার টিকার বাড়তি আয় থেকে।

ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, জানুয়ারি-মার্চ সময়ে কোম্পানিটি সরকারকে ৫০ লাখ করোনার টিকা সরবরাহ করে ৩৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকা মুনাফা করেছে। সব খরচ বাদ দেওয়ার পর এ মুনাফা করেছে কোম্পানিটি। তাতে প্রতি টিকায় মুনাফার পরিমাণ দাঁড়ায় ৭৬ টাকা ৭৪ পয়সা বা প্রায় ৭৭ টাকা।

কোম্পানিটি সরকারকে ৭০ লাখ টিকা সরবরাহ করলেও মুনাফা হিসেবে যুক্ত হয়েছে ৫০ লাখ টিকার হিসাব। কারণ হিসেবে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ‘সরকারকে আমরা ৭০ লাখ টিকা সরবরাহ করেছি ঠিকই; কিন্তু উল্লেখিত সময়ে (জানুয়ারি-মার্চ) ৫০ লাখ টিকার আয় হিসাবে যুক্ত হয়েছে। ২০ লাখ টিকা এপ্রিলে সরবরাহ করা হয়েছে। তাই সেই আয় এ প্রান্তিকের হিসাবে যুক্ত হয়নি।’

এদিকে করোনার টিকার আয়ের পাশাপাশি বেক্সিমকোর চলমান ওষুধের ব্যবসার আয়ও বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে ওষুধ রপ্তানি করে প্রাপ্ত নগদ সহায়তার পরিমাণও।

তাতে কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় সাড়ে ৬২ শতাংশ বেড়েছে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস বেড়ে হয়েছে ৩ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর তথা ২০২০ সালের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ২ পয়সা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা বেড়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা, যার বড় অংশই এসেছে করোনার টিকার বাড়তি আয় থেকে। পাশাপাশি ছিল ওষুধের ব্যবসা ও রপ্তানি প্রবৃদ্ধি থেকে অর্জিত মুনাফা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংকের বাৎসরিক বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেডের বাৎসরিক বোর্ড সভা আগামী ৯ মে আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র থেকে জানা যায়, সেদিন বেলা ২টায় রাজধানীর গুলশানে ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ে বোর্ড সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া ২০২০ সালের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এ বোর্ড সভায় এজিএমের দিন ও রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হবে।

এ বোর্ড সভায় শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করবে ব্যাংকটি। গত বছর ব্যাংকটি ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

ফার ইস্ট নিটিং এন্ড ডাইংয়ের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি ফার ইস্ট নিটিং এন্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ৩য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৬ মে আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০২১ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ২টায় অনুষ্ঠিত রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

অলিম্পিক এক্সেসরিজের ৩য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি অলিম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেডের ৩য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৫ মে আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ২০২১ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ১:৩০টায় অনুষ্ঠিত রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

ইসলামিক ফাইন্যান্সের ১ম প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নন ব্যাংকিং আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান ইসলামিক ফাইন্যান্স ও ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৫ মে আহবান করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় ব্যাংকটির ২০২১ সালের ১ম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৩টায় অনুষ্ঠিত রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় ব্যাংকটির ১ম প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা