সরকারিভাবে বোরো ধান-চাল সংগ্রহ শুরু

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলতি বছর বোরো মৌসুমে মিলারদের কাছ থেকে চাল সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শনিবার (৮ মে) ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যামে যুক্ত হয়ে ‘সারাদেশে বোরো চাল সংগ্রহ-২০২১’-এর উদ্বোধন করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

এবার বোরোতে ৪০ টাকা কেজি দরে ১০ লাখ মেট্রিক টন সেদ্ধ ও ৩৯ টাকা কেজি দরে ১ লাখ ৫০ হাজার টন আতপ চাল সংগ্রহ করা হচ্ছে।

মন্ত্রী বলেন, ‘গত ২৮ এপ্রিল থেকে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যেই ৬টি বিভাগের আওতাধীন প্রতিটি জেলার জেলা প্রশাসন ও খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা এবং মিল মালিক প্রতিনিধিদের সঙ্গে অনলাইনে সভা করেছি। সেখানে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে চলমান বোরো সংগ্রহ সম্পর্কে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। কোন মাসে কী পরিমাণ সংগ্রহ করা হবে তার একটা পরিকল্পনাও তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া মিল মালিকদের সঙ্গে চুক্তির জন্য নীতিমালা অনুযায়ী বিভাজন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকদের কাছে পাঠানো করা হয়েছে। আগামীকাল (রোববার) চুক্তির শেষদিন। কোনোভাবেই চুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘সংগ্রহ অভিযানে কৃষকরা সরাসরি গুদামে গিয়ে ধান বিক্রি করছে। চাল সরবরাহের জন্য মিলাররা খাদ্য বিভাগের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে।’

গুদামে ধান দেয়ার সময় কৃষককে যাতে কোনো ধরনের হয়রানির শিকার হতে না হয় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি নির্দেশনা দেন তিনি। একই সঙ্গে কৃষকের স্বার্থের কথা চিন্তা করে; তাদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করার জন্য ধান-চাল কেনার ক্ষেত্রে ধানকে অগ্রাধিকার দিতে বলেন মন্ত্রী।

চলমান বোরো সংগ্রহ শতভাগ সফল করার আহ্বান জানিয়ে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘বর্তমান সময়ে করোনার সঙ্গে আমরা যেমন যুদ্ধ করছি, তেমনি করোনা পরবর্তী খাদ্যের যোগান নিশ্চিত করার জন্যও আমাদেরকে এখন থেকেই যুদ্ধ করতে হবে।’

তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘চালের মান নিয়ে কোনো আপস নেই এবং কোনোভাবেই পুরনো চাল দেয়া যাবে না। এবারের বোরো ধানের চাল দিতে হবে।’

কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে সঠিকভাবে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে, মুখে মাস্ক পরে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ধান-চাল সংগ্রহের মাধ্যমে মজুদ ত্বরান্বিত করার নির্দেশনা দেন সাধন চন্দ্র মজুমদার।

সভায় সভাপতিত্ব করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম। অনলাইনে যুক্ত ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম, টাঙ্গাইলের সংসদ সদস্য মো. মনোয়ার হোসেন, বিভাগ ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা, খাদ্য মন্ত্রণালয় ও খাদ্য অধিদফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং মিল মালিক প্রতিনিধিরা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

চীনের সিনোফার্মের টিকার অনুমোদন দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিএইচও) চীনের সিনোফার্মের উদ্ভাবিত করোনাভাইরাসের টিকার জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে।আর এর মধ্য দিয়ে এই প্রথম চীনের করোনার কোন টিকা ডব্লিএইচও’র সবুজ সংকেত পেল।

জাতিসংঘের এই স্বাস্থ্য সংস্থা এই টিকার দুটি ডোজেরই অনুমোদন দিয়েছে, যা ইতোমধ্যে বিশ্বের অনেকগুলো দেশেই ব্যবহৃত হচ্ছে।

এদিকে এর আগে সংস্থাটি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, ফাইজার, মর্ডানা এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের করোনার টিকার জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেডরস আধানম গেব্রিয়াসিস এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আজ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চীনের সিনোফার্মের কোভিড -১৯ টিকা জরুরি ব্যবহারের জন্য তালিকাভুক্ত করেছে। সংস্থায় তালিকাভুক্ত হওয়া এটি ষষ্ঠ টিকা।

বিশ্বজুড়ে টিকার সমবন্টন নিশ্চিত করতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কোভ্যাক্স্রের মাধ্যমে যে উদ্যোগ নিয়েছে তাতেও টিকাটি এখন অন্তর্ভূক্ত হওয়ার সুযোগ পেল।

উল্লেখ্য, সিনোফার্ম ভ্যাকসিন ইতোমধ্যে বিশ্বের ৪২টি দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে।

বিশ্বে টিকা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সিনোফার্মের অবস্থান চতুর্থ। প্রথম অবস্থানে রয়েছে অক্সফোর্ডের টিকা যা ১৬৬ দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে। ফাইজার বায়োএনটেকের টিকা ৯৪টি দেশে এবং মর্ডানার টিকা ৪৬টি দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

আর্গন ডেনিমসের ৩য় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি আর্গন ডেনিমস লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, নয় মাসে (জুলাই,২০-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৮ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৬৭ টাকা।

তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৫ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.২৯ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৬.৫৩ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ২৭.২১ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

ইভিন্স টেক্সটাইলসের ৩য় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, নয় মাসে (জুলাই,২০-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.১৪ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৩৪ টাকা।

তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৬ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০৪ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১২.৭৪ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ১৩.৫২ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

 

 

অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে এনার্জিপ্যাকের ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক উদ্বোধন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড (ইপিজিএল) ৮মে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ভার্চুয়ালভাবে গাজীপুরের শ্রীপুরে অবস্থিত এনার্জিপ্যাক ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক উদ্বোধন করেছে। এ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে এবং অর্থনীতির বিকাশ সাধন করবে।

স্টিলপ্যাক, গ্ল্যাড এবং জেএসি’র মতো একাধিক ইপিজিএল পণ্য এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে সংযোজন করা হবে। প্রকল্পটিতে ৫৫০ জন জনবল নিযুক্ত করা হয়েছে এবং এটি প্রায় ৫২ বিঘা জমির ওপর অবস্থিত। এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের উৎপাদন এবং পরিচালনা কার্যক্রম সামগ্রিকভাবে দেশের বাণিজ্যিক অটোমোটিভ, প্রি-ইঞ্জিনিয়ারিং স্টিল বিল্ডিং এবং বিদ্যুৎ খাতের প্রবৃদ্ধি ত্বরাণ্বিত করবে।

অত্যাধুনিক ‘এনার্জিপ্যাক ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক’-এ রয়েছে দেড় মেগাওয়াট পর্যন্ত লোড পরীক্ষা ও গ্ল্যাড ব্র্যান্ডের বার্ষিক ৫শ’ জেনারেটর তৈরি করতে সক্ষম এমন একটি বিশ্বমানের প্ল্যান্ট । যা ভবিষ্যতে ৩ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোড পরীক্ষা করতে পারবে এবং প্ল্যান্টটি ১ হাজার গ্ল্যাড জেনারেটর তৈরি করতে পারবে। তাছাড়া, এনার্জিপ্যাক বিশ্বমানের ইলেকট্রিক ডিবি বক্স নির্মাণ এবং বাজারজাতকরণের পরিকল্পনা করছে। পার্কটিতে জেএসি কমার্শিয়াল ভেহিকেলগুলোর জন্যও একটি অ্যাসেম্বলিং প্ল্যান্ট রয়েছে, যেখানে প্রতি বছর ১২০০ গাড়ি অ্যাসেম্বল করা যায়। এই সক্ষমতা তারা ১৫শ’তে উন্নীত করবে এবং একটি বাস অ্যাসেম্বলিং প্ল্যান্ট ও বৈদ্যুতিক বাহন তৈরির পরিকল্পনা করছে। এখানে ১৮,০০০ মেট্রিক টন বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন প্রিফেব্রিকেটেড ষ্টীল বিডিং তৈরির একটি প্ল্যান্ট রয়েছে। এছাড়াও, এনার্জিপ্যাকের প্রি-ইঞ্জিনিয়ারিং লো-কস্ট হাউজ, নাট-বল্টু, ওয়্যার মেশ এবং প্রোফাইল শিট তৈরি এবং সেগুলোর বিপণনের পরিকল্পনা রয়েছে, যা বিদ্যুৎ ও পরিবহন খাতের পাশাপাশি দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নেও ব্যাপক অবদান রাখবে।
এ ব্যাপারে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, এমপি বলেন, ‘এনার্জিপ্যাক গাজীপুরের শ্রীপুরে পরিবেশ-বান্ধব কারখানা তৈরি করেছে, এজন্য আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এক্ষেত্রে, আমি সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। কোভিডের কারণে বিশ্বজুড়ে সকল অর্থনীতিতে বিশাল ধাক্কা এসেছে। কিন্তু আমাদের দেশ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা এসডিজি’র লক্ষ্যপূরণ সহ নানা ক্ষেত্রে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনে কাজ করছি। এবং এক্ষেত্রে এনার্জিপ্যাক সহ অন্যান্য উদ্যোক্তাদের অনেক অবদান রয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে এনার্জিপ্যাকের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেছি এবং উন্নয়নমূলক কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করেছি। বড় বড় দেশগুলোর সাথে প্রতিযোগিতায় গিয়ে এনার্জিপ্যাক দেশে জেনারেটর এবং বৈদ্যুতিক অন্যান্য যন্ত্রাদি তৈরি এবং রপ্তানি করছে তাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এনার্জিপ্যাক স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান এবং অর্থনীতির উন্নয়নে জ্বালানি ও পরিবহন সহ অন্যান্য খাতে এনার্জিপ্যাক নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এজন্য সরকার ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হুমায়ূন রশিদ এ ব্যাপারে বলেন, ‘আমরা গাজীপুরে এনার্জিপ্যাক ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক উদ্বোধন করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। এ পার্ক আমাদের শুধুমাত্র কিছু পণ্যকে এক জায়গায় নিয়ে আসবে না, এটি স্থানীয় অবকাঠামো উন্নয়নে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতেও আমাদের সহায়তা করবে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কটি অটোমোটিভ এবং ইস্পাত নির্মাণের স্থানীয় উৎপাদন শিল্পকে শক্তিশালী করতে আমাদের সাহায্য করবে।’

উৎপাদন সর্বাধিকরণে ইপিজিএল শীঘ্রই মেজানিন ফ্লোর এবং উদ্ভাবনী প্রযুক্তির পাশাপাশি স্টোরেজ সুবিধা স্থাপনের পরিকল্পনা করছে।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, এমপি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানটিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও, এতে অংশ নেন এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাবৃন্দ। এদের মধ্যে ছিলেন প্রতিষ্ঠানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হুমায়ুন রশিদ, চেয়ারম্যান ইঞ্জিঃ রবিউল আলম, পরিচালক এনামুল হক চৌধুরী, পরিচালক নুরুল আক্তার, পরিচালক রেজওয়ানুল কবির, স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল আমিন, এবং স্বতন্ত্র পরিচালক মিকাইল শিপার।

১৯৯৫ সাল থেকে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড (ইপিজিএল) সব সময় ‘এনার্জি ওয়ার্কস ওয়ান্ডার্সে’ বিশ্বাস করে। তাই, বাজারের সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তির সাহায্যে মানুষের জীবনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইপিজিএল বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থার ঘাটতি দূর করতে এবং তাদের কর্মীদের জীবনমান উন্নীতকরণের পাশাপাশি এর গ্রাহকদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করে। এ প্রতিষ্ঠানটি কেবলমাত্র গুণগতমানের পণ্যগুলোর মাধ্যমেই নয় বরং এর পরিষেবাগুলোর সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেদের লক্ষ্য অর্জনে সচেষ্ট।

দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে, ইপিজিএল তার গ্রাহক এবং অংশীদার উভয়কেই পুরোপুরি পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং সমাধান সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যাত্রা শুরুর পর থেকেই, ইপিজিএল বাংলাদেশের বৃহত্তম পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে এবং স্থানীয় ও বৈশ্বিকভাবে সুপরিচিত উভয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সম্মান ও আস্থা অর্জন করেছে। বর্তমানে, ইপিজিএল ইজি উইলসন, পারকিনস, জেসিবি, জ্যাক, গ্ল্যাড , স্টিলপ্যাক, জি-গ্যাস, জন ডিয়ার, সিমেন্স এবং আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত রয়েছে।

ইপিজিএলের দুটি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে – এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড এবং ইপিভি চট্টগ্রাম লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

 

এনভয় টেক্সটাইলসের ৩য় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, নয় মাসে (জুলাই,২০-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৮ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.০৬ টাকা।

তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২১ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৯১ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৩৭.৯০ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ৩৮.৪৩ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা

ছুটি বৃদ্ধির দাবি নিয়ে রাস্তায় শ্রমিকরা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঈদের আগে বেতন-বোনাস, ঈদের ছুটি এক সপ্তাহ আর বাড়ি যাওয়ার জন্য গণপরিবহন চালুর দাবিতে রাজধানীর মিরপুরে বিক্ষোভ করছেন পোশাক শ্রমিকরা।

আজ শনিবার (৮ মে) সকাল থেকে মিরপুর ১৪ নম্বর ও ১০ নম্বর সেকশনের বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন তাঁরা।

জানা গেছে, মিরপুরের প্রায় ৩০টি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা এক হয়ে আন্দোলনে নেমেছেন। দাবি আদায় হওয়া না পর্যন্ত এ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলে জানান তাঁরা।

বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা জানান, ঈদের আর মাত্র ৫ দিন বাকি থাকলেও এখন পর্যন্ত তাঁদের বেতন-বোনাস দেওয়া হয়নি। বন্ধের এক বা দুই দিন দিন আগে বেতন-বোনাস দিলে ঈদের কেনাকাটা করা সম্ভব হবে না।

শ্রমিকরা আরো জানান, ঈদের ছুটি তিন দিন করা হয়েছে। এসময়ের মধ্যে পরিবার-পরিজনের কাছে যাওয়া সম্ভব না। একারণে ঈদের ছুটির তিন দিনের বদলে সাত দিন করতে হবে। কেননা, তাঁরা ছুটিতে বাড়ি যেতে চান। বাড়ি যাওয়ার জন্য গণপরিবহন চালু রাখার দাবিও জানান শ্রমিকরা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এপেক্স স্পিনিংয়ের ৩য় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি এপেক্স স্পিনিং অ্যান্ড নিটিং মিলস লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, নয় মাসে (জুলাই,২০-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৫১ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.১৯ টাকা।

তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৬ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৭২ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৫৫.১৯ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ৫৪.১৭ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রিমা