দেশের উদ্যোক্তাদের পণ্য বিশ্ব জয় করবে : শিল্পমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের উদ্যোক্তাদের পণ্য সারা বিশ্ব জয় করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

তিনি বলেন, দেশের এমএসএমই উদ্যোক্তাদের সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে এসএমই ফাউন্ডেশন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় সারা দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের পণ্য উৎপাদন, বাজার সংযোগ সৃষ্টি, দক্ষতা উন্নয়নে কাজ করছে ফাউন্ডেশন।

রবিবার (২৭ জুন) আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস উপলক্ষে এক ওয়েবিনারের এসব কথা বলেন শিল্পমন্ত্রী।

শোভন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতকে আরও এগিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে ২০১৭ সালে ২৭ জুনকে ‘এমএসএমই দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে জাতিসংঘ। সেই হিসেবে এ বছর সারা বিশ্বে পঞ্চমবারের মত দিবসটি পালিত হচ্ছে। আর এসএমই ফাউন্ডেশন প্রথমবারের মত দিবসটি উদযাপন করছে।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯-এর মধ্যেও দেশের প্রত্যন্ত পাড়ায়, গ্রামে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা ছোট ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করছেন। এখন দরকার তাদের দক্ষতা উন্নয়ন। এসএমই ফাউন্ডেশনের উন্নয়ন কার্যক্রম দেশে দক্ষ উদ্যোক্তা তৈরির প্রয়াস আরও জোরদার করবে।

এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে ওয়েবিনারটি হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আখতার হোসেন, শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা এবং এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।

শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এসএমই খাতের অবদান ২৫ শতাংশ। এসএমই নীতিমালা ২০১৯ এ ২০২৪ সালের এসএমই খাতের অবদান ৩২ শতাংশ এ উন্নীত করার লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, দেশের ৭৮ লাখ ১৩ হাজারের অধিক শিল্প প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শতকরা ৯৯ ভাগের বেশি কটেজ, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি বা সিএমএসএমই। অর্থনীতিতে এমএসএমই খাতের অবদান আরও বৃদ্ধি করতে এবং তাদের জন্য সহায়ক পরিবেশ তৈরি করতে কাজ করছে এসএমই ফাউন্ডেশন।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের তরুণ ও যুব সমাজ এখন চাকরি খুঁজছে না, নিজেরাই চাকরি দেয়ার ব্যবস্থা করছে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করছে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্যোক্তা গড়ে তোলার লক্ষ্যে ২০১০ সালে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার গড়ে তুলেছিলেন প্রত্যন্ত দ্বীপ জেলা ভোলা থেকে। বর্তমানে ৭০০০ ডিজিটাল সেন্টারে ১৩ হাজার উদ্যোক্তা কাজ করছে। আইসিটি খাতে ২০২৫ সালের মধ্যে ৩০ লক্ষাধিক কর্মসংস্থান তৈরির করার লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে বলেও জানান তিনি।

এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. মফিজুর রহমান বলেন, মহামারির প্রেক্ষাপটে এসএমই উদ্যোক্তাদের ক্ষতি কাটিয়ে সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ৩০০ কোটি টাকার মধ্যে ইতোমধ্যে এ অর্থবছরে বরাদ্দকৃত ১০০ কোটি টাকা বিতরণ করতে সক্ষম হয়েছে এসএমই ফাউন্ডেশন।

তিনি আরও জানান, আগামী অর্থবছরের জন্য এসএমই খাতের উন্নয়নে এসএমই ফাউন্ডেশনের পাঁচ বছর মেয়াদী (২০২১-২৫) কৌশলগত উন্নয়ন রূপকল্প তৈরি, সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ২০০ কোটি টাকা বিতরণ, ১টি জাতীয় এবং বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে ১৬টি আঞ্চলিক এসএমই পণ্য মেলা আয়োজন, নতুন উদ্যোক্তা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রামে দুটি বিজনেস ইনকিউবেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠা, দক্ষতা উন্নয়নে অন্তত পাঁচ হাজার উদ্যোক্তাকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান, অনলাইন মার্কেটিংয়ে উদ্বুদ্ধকরণ ও প্রশিক্ষণ প্রদান, এসএমই উদ্যোক্তাদের পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রয়ের জন্য অনলাইন প্রোডাক্ট ডিসপ্লে প্ল্যাটফর্ম, নারী-উদ্যোক্তা ও ক্লাস্টারভিত্তিক উন্নয়নের লক্ষ্য ঠিক করেছে এসএমই ফাউন্ডেশন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

করোনার মধ্যেও পণ্যের মূল্য স্বাভাবিক: বাণিজ্যমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, সরকারের কঠোর পদক্ষেপের কারণে করোনার মধ্যেও সব পণ্যের মজুত, সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক রয়েছে।

টিপু মুনশি বলেন, সরকার করোনা মহামারিতে পণ্যের মূল্য সিস্থিতিশীল রাখার জন্য বিভিন্ন আমদানিনির্ভর পণ্যের শুল্ক হ্রাসের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এছাড়া, ভোক্তাদের ন্যায্যমূল্যে নিত্যপণ্য সহজলভ্য করতে ট্রেডিং করপোরেশন অফ বাংলাদেশ (টিসিবি) পণ্য বিক্রয় কয়েক গুণ বৃদ্ধি করেছে। পণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড টেরিফ কমিশন আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। ফলে, সরকারের কঠোর পদক্ষেপের কারণে করোনার মাঝেও সব পণ্যের মজুত, সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক রয়েছে।

রবিবার (২৭ জুন) কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ভার্চুয়াল আয়োজিত জেলা-উপজেলা ভোক্তা প্রতিনিধি সম্মেলন-২০২১ এবং ভোক্তা অধিকার শক্তিশালীকণ শীর্ষক সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভোক্তার অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ভোক্তার অধিকার নিশ্চিত করা সম্ভব। ইতোমধ্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর প্রতিষ্ঠা করে বাজার অভিযান জোরদার করা হয়েছে। একচেটিয়া বাণিজ্য বন্ধ এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন গঠন করা হয়েছে।

নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। ভোক্তাকে সচেতন করে তোলার জন্য নানা কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, ক্যাব ভোক্তার অধিকার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছে। ভোক্তাদের সচেতন করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে আরও গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে হবে। বাজারে পণ্যের চাহিদা বেড়েছে, মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে। ভোক্তার অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনা মহামাটির সময় প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়িয়েছে। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় ভোক্তাদের কষ্ট দূর করতে দেশের ৫০ লাখ পরিবারকে নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদানের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।

সেমিনারের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক সৈয়দ মিজানুর রহমান। ক্যাব এর সভাপতি গোলাম রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারপারসন মো. মফিজুল ইসলাম, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ কর্তৃপক্ষের সদস্য ড. আব্দুল আলীম।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবীর ভূঁইয়া।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

‘ভবিষ্যতের চাহিদা মেটাতে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে’

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

খাদ্য উৎপাদন বাড়িয়ে খাদ্য নিরাপত্তাকে টেকসই করতে মন্ত্রণালয় ও সংস্থাগুলোর কর্মকর্তা, কর্মচারী ও বিজ্ঞানীসহ সবাইকে আহ্বান জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, ভবিষ্যতের চাহিদা মেটাতে আরো নতুন জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে।

আজ রবিবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) সই অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।

কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, গত ১২ বছরে কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনে যে সাফল্য এসেছে তা ধরে রাখতে হবে ও তা আরো বেগবান করতে হবে। দেশে জনসংখ্যা বাড়ানোর সঙ্গে খাদ্যের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। এ অবস্থায় ভবিষ্যতের চাহিদা মেটাতে আরো নতুন জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে। আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে খাদ্য নিরাপত্তাকে টেকসই ও খাদ্য ব্যবস্থাকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।

প্রত্যেককে জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রত্যেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে। প্রত্যেকের কাজের যথাযথ মূল্যায়ন করা হবে। ভালো কাজ করলে তাকে যেমন পুরস্কৃত করা হবে, তেমনি যার কর্মসম্পাদন ভালো হবে না তাকে তিরস্কার বা শাস্তি দেওয়া হবে। আমাদের লক্ষ্য হলো, কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন। সে লক্ষ্য অর্জনে সবাইকে কাজ করতে হবে।

অনুষ্ঠানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অধীনস্থ ১৭টি দপ্তর/সংস্থা এপিএ চুক্তি সই করে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সিনিয়র সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম ও সংস্থার পক্ষে সংশ্লিষ্ট সংস্থাপ্রধান চুক্তিতে সই করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ব্লক মার্কেটে ২২০ কোটি টাকার লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৬১টি কোম্পানির ২২০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ৩ কোটি ৬৭ লাখ ৫২ হাজার ২৮৫টি শেয়ার ১১৫ বার হাত বদলের মাধ্যমে ২২০ কোটি ৪৪ লাখ ৬২ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪৪ কোটি ৬৩ লাখ ৯ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে রেনাটার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৩ কোটি ৭৩ লাখ ৫৭ হাজার টাকার ইস্টার্ন ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২৯ কোটি ৬২ লাখ ৮৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে স্কয়ার ফার্মার।

এছাড়া আমরা নেটওয়ার্কসের ৪ কোটি ২০ লাখ টাকার, এসিআইয়ের ১৩ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার, এআইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৫ লাখ ১৫ হাজার টাকার, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১ কোটি ৭ লাখ ৪২ হাজার টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৮ লাখ টাকার, আর্গন ডেনিমসের ১৮ লাখ টাকার, এশিয়া প্যাসিফিক ডেনিমসের ২৬ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১৩ কোটি ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ৪ কোটি ৯৭ লাখ ২৩ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৪ কোটি ৭২ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ১ কোটি ৫১ লাখ ৩৯ হাজার টাকার, বসুন্ধরা পেপারের ১৮ লাখ ৬৪ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ২ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার, কপারটেকের ৭ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৬৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ঢাকা ডাইংয়ের ১ কোটি ১১ লাখ ৫৯ হাজার টাকার, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ টাকার, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ৫৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ফরচুন সুজের ৮ লাখ ৩৫ লাখ ২ হাজার টাকার, ফু-ওয়াং ফুডের ১৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার, জেনেক্সের ৪৫ লাখ ১৬ হাজার টাকার, গ্রীঢডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ৬১ লাখ টাকার, আইসিবি এএমসিএল দ্বিতীয় মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৫ লাখ ৯০ হাজার টাকার, আইএফআইসির ৩ কোটি ২০ লাখ টাকার, ইন্ট্রাকোর ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকার, কেয়া কসমেটিকসের ১৬ লাখ টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ২০ লাখ ৩০ হাজার টাকার, লুব-রেফের ৫ লাখ ৪৭ হাজার টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ৩৭ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, এমবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৯৯ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ টাকার, মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ৪৮ লাখ ৪২ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ফিড মিলের ৪১ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের ৪৭ লাখ ৩৯ হাজার টাকার, নর্দার্ণ ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ১৪ লাখ ৫৯ হাজার টাকার, এনআরবিসি ব্যাংকের ৩ কোটি ৮৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, অলিম্পিকের ৩৪ লাখ ২০ হাজার টাকার, ওরিয়ন ফার্মার ৫৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সের ২ কোটি ৫৩ লাখ ৪ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৩২ লাখ ৫২ হাজার টাকার, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ১১ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, প্রাইম ব্যাংকের ১১ কোটি ৫০ লাখ টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ১ কোটি ২০ লাখ ২ হাজার টাকার, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১২ লাখ ৬১ হাজার টাকার, রহিম টেক্সটাইলের ৮ লাখ ৬২ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকার, রবি আজিয়াটার ৬২ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৫৬ লাখ ৮১ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ১৪ লাখ ২ হাজার টাকার, সোনালী পেপারের ৪ কোটি ১২ লাখ টাকার, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৪৯ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ৬ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, উত্তরা ব্যাংকের ৮১ লাখ ৩১ হাজার টাকার এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ৫ লাখ ৭৮ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ডাচ বাংলা ব্যাংকের ঋণমান প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের দীর্ঘমেয়াদি ঋণমান ‘এএ+’ আর স্বল্পমেয়াদি ঋণমান ‘এসটি-১’। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি কোম্পানিটির এই ঋণমান প্রকাশ করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন এন্ড সার্ভিস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)।

২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং ২০২১ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ অন্যান্য আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে সিআরআইএসএল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

দিনশেষে লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো লিমিটেড

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের শেষদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বেক্সিমকো লিমিটেড লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ১০৩ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার।

৩৮ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- কাট্টালী টেক্সটাইলের ৩৭ কোটি ৮২ লাখ, ম্যাকসন স্পিনিং মিলসের ৩৫ কোটি ৮৮ লাখ, আর্গন ডেনিমসের ৩২ কোটি ৩৪ লাখ, কুইন সাউথ টেক্সটাইল মিলসের ৩১ কোটি ৬৮ লাখ, ড্রাগন সোয়েটার স্পিনিংয়োর ২৯ কোটি ৭৭ লাখ, মতিন স্পিনিং মিলসের ২৪ কোটি ৩৪ লাখ ও লংকা বাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডের ২৪ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

  1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. ডাচ-বাংলা ব্যাংক
  3. মালেক স্পিনিং মিলস
  4. কাট্টালী টেক্সটাইল
  5. ম্যাকসন স্পিনিং মিলস
  6. আর্গন ডেনিমস
  7. কুইন সাউথ টেক্সটাইল
  8. ড্রাগন সোয়েটার স্পিনিং
  9. মতিন স্পিনিং মিলস
  10. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড।

লকডাউনের খবরে শেয়ারবাজারে সূচকের বড় পতন

 

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

লকডাউনের খবর প্রচারের পরে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচকের বড় ধরণের পতন হয়েছে। তবে এদিন সেখানে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে অনেকটাই বেড়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক সামান্য বাড়লেও কমেছে লেনদেন। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে, করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সারাদেশে ঘোষিত শাটডাউন বা কঠোর লকডাউনে সরকারি-বেসরকারি সব অফিস বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। আগামীকাল সোমবার হতে সীমিত পরিসরে লকডাইন ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার হতে সাত দিনের কঠোর লকডাউন চলবে। বন্ধ থাকতে পারে শেয়ারবাজারও।

এখবর আসার পরে শেয়ারবাজারে আজকের লেনদেনে প্রভাব পড়েছে। আজ লেনদেনের পরিমাণ বাড়লেও সূচক অনেকটাই কমেছে।

রবিবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১০০.১০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫,৯৯৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১৪.৪৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২৮৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩০.৮৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১৬৮ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৭৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১৫৯৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৭২টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৫৪টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ৩০৬টির, আর দর অপরিবর্তিত আছে ১২টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, মালেক স্পিনিং মিলস, কাট্টালী টেক্সটাইল, ম্যাকসন স্পিনিং মিলস, আর্গন ডেনিমস, কুইন সাউথ টেক্সটাইল, , মতিন স্পিনিং মিলস ও লংকা বাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ২৯৭.৩৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৩৫৯ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫৮টির, কমেছে ২৪১টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২১৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা। । গত বৃহস্পতিবার সেখানে সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৮৮ কোটি ৭২ লাখ টাকা। ।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বিএটিবিস ও ইষ্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

উৎপাদনে না আসায় কয়লাভিত্তিক ১০ বিদ্যুৎকেন্দ্র বাতিল

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সময়মতো উৎপাদনে আসতে না পারায় কয়লাভিত্তিক ১০টি বিদ্যুৎ প্রকল্প সরকার বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

আজ রবিবার (২৭ জুন) সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী।

বাতিল হওয়া কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো হলো- পটুয়াখালী ২×৬৬০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, উত্তরবঙ্গ এক হাজার ২০০ মেগাওয়াট সুপার থারমাল পাওয়ার প্লান্ট, মাওয়া ৫২২ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, ঢাকা ২৮২ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, চট্টগ্রাম ২৮২ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প।

এ ছাড়া খুলনা ৫৬৫ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মহেশখালী এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মহেশখালী এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ৭০০ মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও সিপিজিসিবিএল-সুমিতোমো এক হাজার ২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প।

এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাতিল হওয়ায় কোনো প্রভাব পড়বে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এগুলো অনেক দিন ধরেই বিলম্বিত হচ্ছিল, তাই বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা সেভাবেই পরিকল্পনা নিয়েছি। এতে কোনো সংকট তৈরি হবে না। আঞ্চলিক গ্রিড ব্যালান্সের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে চুড়ান্ত ধাপে রয়েছি। এখন আর কোনো সংকট নেই। তিনি বলেন, অনেকে সৌর বিদ্যুতের কথা বলেন, ‘এখনো এই বিদ্যুতের দাম বেশি। আমরা চাই সবার জন্য সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে। যত দ্রুত বিদ্যুৎ দিতে পারব, ততদ্রুত দেশের উন্নয়ন হবে।’

এর আগে দেশের ১০টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প বাতিলের প্রস্তাব অনুমোদন করেন প্রধানমন্ত্রী। কয়েক বছর ধরে এসব প্রকল্পের নির্মাণকাজের কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এগুলো বাতিলের প্রস্তাব দিয়েছিল। এর পরিবর্তে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) ব্যবহার বাড়ানো হবে বলে জানা গেছে সংশ্লিষ্ট সূত্রে।

সূত্র জানায়, কয়লাভিত্তিক পায়রার এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে। বাংলাদেশ-চীনের যৌথ প্রকল্প এটি। এ ছাড়া রামপালের এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র, চট্টগ্রামের এক হাজার ২২৪ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র, বরগুনার ৩০৭ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র, মাতারবাড়ীর এক হাজার ২০০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং কক্সবাজারের এক হাজার ২০০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাঠ পর্যায়ের কাজ এগিয়ে চলছে।

পায়রার আগে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়ার ৫২৫ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্রটি দেশের একমাত্র কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ছিল। মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র ২০২৩ সাল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করবে।

গতকাল শনিবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘বর্তমানে আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে কয়লা থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে ১০ হাজার থেকে ১২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা। এখন আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) ও পেট্রোলিয়াম ব্যবহারের পরিকল্পনা করছি। তবে এলএনজিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র কিভাবে চালু করা হবে, সেই পরিকল্পনা এখনো করেনি সরকার।’ তিনি আরো বলেন, ‘কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা হচ্ছে। পরিবেশের ওপর একটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রভাব একটি ইটভাটার প্রভাবের চেয়েও কম।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

৩ কোম্পানি স্পট মার্কেটে যাচ্ছে কাল

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩ কোম্পানি রেকর্ড ডেটের আগে আগামীকাল ২৮ জুন, সোমবার স্পট মার্কেটে যাচ্ছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হচ্ছে- প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, ফনিক্স ইন্স্যুরেন্স ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড।

কোম্পানিগুলোর স্পট মার্কেটে লেনদেন শেষ হবে আগামী ২৯ জুন, মঙ্গলবার। কোম্পানিগুলোর রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৩০ জুন, বুধবার।

রেকর্ড ডেটের দিন কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস