দেশে ই-কমার্স একটি বড় সম্ভাবনাময় খাত: ওয়ালকার্ট এমডি

বিবিএফ আয়োজিত জুম মিটিংয়ে কথা বলছেন সাবিহা জারিন অরনা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আমরা একটি মহামারির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। যা প্রত্যেকের জীবনে এক বড় পরিবর্তন এনে দিয়েছে। এই পরিবর্তনের সঙ্গে অ্যাডজাস্ট করতে হচ্ছে সবার। এই দুর্যোপূর্ণ সময় ‘ই-কমার্স’ একটি ডায়নামিক সল্যুশন হিসেবে কাজ করতে পারে। দেশব্যাপী এখন ই-কমার্সের জয়জয়কার। করোনাকালে লক্ষ্য করা গেছে এসএমই খাতের ব্যাপক অগ্রগতি। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে অনেক দূর এগিয়েছে বাংলাদেশ। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যেক্তারা ই-কমার্সের মাধ্যমে এই করোনাকালে খুব সহজেই বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারছেন। সহজেই তাদের সার্ভিস পৌঁছে দিতে পারছেন দেশের আনাচে-কানাচে। দেশে ই-কমার্সের সম্ভাবনা তাই ব্যাপকতর হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই, ২০২১) ‘ইম্প্যাক্ট অব ই-কমার্স অন এসএমই’ শিরোনামে এক ওয়েবিনরে এসব কথা বলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালক ও ওয়ালকার্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাবিহা জারিন অরনা।

তিনি বলেন, ওয়ালটন দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করছে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি ব্র্যান্ডের মধ্যে উঠে আসার টার্গেট নিয়েছে ওয়ালটন। এ নিয়ে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ চালাচ্ছে ওয়ালটন। ওয়ালটন এই মিশনে সবাইকে সঙ্গে নিয়েই এগিয়ে যেতে চায়।

সাবিহা জারিন অরনা আরো বলেন, নতুন প্রজন্মকে টার্গেট করে যাত্রা শুরু করছে ওয়ালকার্ট। তরুণদের জন্য কিছু করাই আমাদের টার্গেট। ওয়ালকার্ট একটি পূর্ণঙ্গ অনলাইন মার্কেটপ্লেস। ক্ষুদ্র ও মাঝারি সব ধরনের শিল্প উদ্যেক্তাদের নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। আশা করছি তারা এখান থেকে উপকৃত হবেন। এই মার্কেটপ্লেসে ইলেকট্রনিক্স থেকে শুরু করে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সব পণ্যই থাকবে। খুব শিগগিরই এর কার্যক্রম উদ্বোধন করা হবে। ভালো একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চাই আমরা।

এসময় বাংলাদেশে শিল্পবান্ধব পরিবেশ তৈরির জন্য বাণিজ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

জুম মিটিংয়ে আলোচকদের সঙ্গে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালক ও ওয়ালকার্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাবিহা জারিন অরনা।

বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন (বিবিএফ) এর আয়োজনে ওই ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়। এসএমই খাতের ওপর ই-কমার্সের প্রভাব নিয়ে আয়োজিত ওই ওয়েবিনারে এখাতের নানা সম্ভাবনা ও প্রতিবন্ধকতা নিয়ে বক্তব্য রাখেন আলোচকরা। করোনাকালে এসএমই খাতের ব্যাপক অগ্রগতির কথা তুলে ধরা হয়েছে ওয়েবিনারে। ই-কমার্স প্লাটফর্মে এসএমই খাতকে আরো এগিয়ে নিতে পর্যাপ্ত নীতিসহায়তার আহ্বান জানান তারা।

আলোচকরা জানান, ই-কমার্স খাতকে একটি শক্ত কাঠামোতে প্রতিষ্ঠা করতে এ খাতে দরকার প্রযুক্তিগত ও পর্যাপ্ত নীতি সহায়তা। এই সহায়তা পেলে করোনাকালে গড়ে ওঠা ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যেক্তারা দেশের অর্থনীতিকে আরো সমৃদ্ধ করতে পারবেন।

ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, চ্যানেল আইয়ের পরিচালক শাইখ সিরাজ ও এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান। ওয়েবিনারে সভাপতিত্ব ও সঞ্চালনা করেন বিবিএফের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা মাসুদ এ খান।

অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান, এসবিকে টেক ভেঞ্চারের প্রতিষ্ঠাতা সোনিয়া বশির কবির, ই-ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াহেদ ও ওয়ার্ল্ডট্রাক চেয়ারম্যান ও সিইও কায়সার হাবিব প্রমুখ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ইভ্যালির নেয়া গ্রাহকদের টাকার অস্তিত্ব নেই: টিপু মুনশি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালি গ্রাহক ও সরবরাহকারীদের কাছ থেকে অগ্রিম যে পরিমাণ টাকা নিয়েছে তার কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। সম্প্রতি বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই কথা জানান।

তিনি বলেন, ‘তারা মানুষের কাছ থেকে যে পরিমাণ টাকা নিয়েছে এবং তাদের সাপ্লায়ারদের কাছ থেকে যে পরিমাণ টাকা নিয়েছে, তার মোট অঙ্ক প্রায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি। কিন্তু প্রাথমিক তদন্তে তাদের কাছে সেই টাকার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠায় বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত পরিচালনা করে। তদন্ত শেষে গ্রাহকদের ও সাপ্লায়ারদের কাছ থেকে নেয়া টাকার খুব সামান্য অংশের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। সেজন্যই প্রশ্ন উঠেছে যে এই বিশাল দায় কীভাবে তারা শোধ করবে?’
ইভ্যালি এর মধ্যে যেই পরিমাণ টাকা গ্রাহক ও ব্যবসায়িক পার্টনারদের কাছ থেকে নিয়েছে, তা ফেরত পাওয়ার নিশ্চয়তা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেন বাণিজ্য মন্ত্রী। তাদের ফান্ড কোথায় রেখেছে, অন্য কোনো উৎস আছে কিনা সেটা তদন্তের পর জানা যাবে। তবে এখন সেই পরিমাণ টাকার কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।

এ বছরের জানুয়ারি মাসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ ও ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের একটি প্রতিবেদনে উঠে আসে যে পণ্য বেচাকেনার ক্ষেত্রে ইভ্যালি আইন ভঙ্গ করেছে। এরপর জুন মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি তদন্ত দল ইভ্যালির কার্যক্রমের কিছু অনিয়ম চিহ্নিত করে প্রতিবেদন দাখিল করে।

এর পরদিনই বেশ কয়েকটি ব্যাংক ইভ্যালিসহ আরও কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ ওঠার ভিত্তিতে সেসব প্রতিষ্ঠানের সাথে লেনদেন বাতিল করে। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির বিরুদ্ধে দুদকসহ বিভিন্ন সংস্থা যখন নানা অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে, তখন আগাম টাকা দিয়েছেন, এমন গ্রাহকদের পণ্য সরবরাহ পাওয়ার ব্যাপারে নতুন করে উদ্বেগ বা সংকট তৈরি হয়েছে।

গ্রাহকদের অনেকে অভিযোগ করেছেন, ইভ্যালির সাথে যোগাযোগ করে কোনো সাড়া মিলছে না এবং তারা প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয় বন্ধ পাচ্ছেন।

রুবাইয়াত হাসান নামের একজন গ্রাহক জানান, মে মাসের শেষদিকে একটি মোটরসাইকেল কেনার জন্য ইভ্যালিতে প্রায় তিন লাখ টাকা দেন। প্রতিশ্রুতি মত ৪৫ দিনের মধ্যে পণ্য ডেলিভারি না দেয়ায় ইভ্যালির কাস্টমার কেয়ার নম্বরে যোগাযোগ করেও সাড়া পাননি। তবে ইভ্যালির মুখপাত্র শবনম ফারিয়া বিবিসি বাংলাকে জানান, তাদের কাস্টমার কেয়ার সার্ভিস এখনও ২৪ ঘণ্টা চালু আছে। লকডাউন থাকার কারণে আমাদের অফিসে কেউ যাচ্ছে না, আমরা হোম অফিস করছি। কিন্তু আমাদের ডেলিভারি চালু আছে এবং কাস্টমার কেয়ার ২৪ ঘণ্টা কাজ করছে।

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদক এসময় কাস্টমার কেয়ারে ফোন করে কোনো উত্তর না পাওয়ার বিষয়ে জানতে চান শবনব ফারিয়ার কাছে। এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমরা খুব কঠিন সময় পার করছি। অনেকে অনেক কিছু নিয়ে ভীত, তারা ফোন করে বিভিন্ন বিষয়ে খবর জানতে চাইছে। তাই ফোন অনেক সময় ব্যস্ত দেখাচ্ছে। কিন্তু আসলে সবসময় ফোন ব্যস্ত থাকছে, বিষয়টা তেমন নয়।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

২৩ জুলাই থেকে বন্ধ থাকবে সব শিল্প প্রতিষ্ঠান: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আগামী ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট সরকার ঘোষিত লকডাউনের সময় গার্মেন্টস-সহ সব শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

শনিবার আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। পরে তিনি সাংবাদিকদের বিষয়টি অবহিত করেন।
এর আগে ঈদুল আজহা উপলক্ষে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে আরোপিত বিধিনিষেধ শিথিল করলেও আগামী ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ফের কঠোর লকডাউনের ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। এতে লকডাউনের সময় সব ধরনের শিল্প কারখানা বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।

কিন্তু ১ জুলাই থেকে ১৪ জুলাই কঠোর বিধিনিষেধ পালিত হয়। এ সময় সরকারি, বেসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও পরিবহন বন্ধ থাকলেও খোলা ছিল শিল্প-কারখানা। কিন্তু শোনা যাচ্ছিল এবারও শিল্প-কারখানা খোলা থাকতে পারে। তবে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠকের পর নিশ্চিত খবর পাওয়া গেল।

সর্বশেষ প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ঈদের ছুটির পর ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ফের শুরু হবে সর্বাত্মক লকডাউন। চলবে আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

রাজধানীর ১৯ হাটে কোরবানির পশু বিক্রি শুরু

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আজ শনিবার (১৭ জুলাই) ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের ১৯টি অস্থায়ী পশুর হাটে আনুষ্ঠানিকভাবে কোরবানির পশু বিক্রি শুরু হয়েছে, যদিও এর আগেই ইজারার শর্ত ভেঙে বিভিন্ন হাটে শুরু হয় পশু বিক্রি।

বিক্রেতারা বলছেন, ছুটির দিন (শুক্রবার) হওয়ায় সবাই পশু দেখতে হাটে ভিড় জমিয়েছে; কিন্তু বেচাকেনা এখনো শুরু হয়নি। যদিও বেশ কিছু ক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, ঝামেলা এড়াতে এবং ভালো গরু পেতে হাট শুরু হওয়ার আগেই তাঁরা সেরে ফেলেছেন পশু কেনার কাজটি।

গতকাল শুক্রবার ছিল রাজধানীর পশুর হাটগুলোর প্রস্তুতি সম্পন্ন করার শেষ দিন। দেখা যায়, এরই মধ্যে বেশির ভাগ হাটের প্রস্তুতির কাজ সেরে ফেলেছেন ইজারাদাররা। পশু বেঁধে রাখার জন্য বাঁশের কাঠামো নির্মাণ, হাটের নিচু জায়গাগুলোতে বালু ফেলা, জীবাণুনাশক টানেল বসানো, হাসিল বুথ, হাট মনিটরিং কমিটি সেন্টারসহ সব কাজ শেষ। কিছু হাটের ইজারাদাররা পশু বেঁধে রাখার বাঁশের কাঠামো নির্মাণের কাজ কিছুটা বাকি রেখেছেন। হাটে আরো কী পরিমাণ নতুন গরু আসবে, সেটা না বুঝে এখনই বাকি কাজ সারতে চান না তাঁরা।

১৯টি অস্থায়ী পশুর হাটের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) হাটের সংখ্যা ১০। এ ছাড়া সারুলিয়ায় ডিএসসিসির একটি স্থায়ী হাট রয়েছে। অন্যদিকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) রয়েছে ৯টি হাট। পাশাপাশি গাবতলীতে রয়েছে সংস্থাটির একটি স্থায়ী হাট। গতকাল গাবতলীর হাটে গিয়ে দেখা যায়, কোরবানি উপলক্ষে হাটটিতে পশু বিক্রি শুরু হয়েছে বেশ জোরেশোরেই। সারা বছর হাটটি চালু থাকলেও কোরবানির সময়ই হাটের মূল বেচাকেনা হয়। গতকাল এই হাট থেকে এক লাখ ২০ হাজার টাকায় গরু কিনেছেন কল্যাণপুরের বাসিন্দা রাসেল ইবনে কামাল। তিনি বলেন, ‘পরে হাটে ভিড় আরো বাড়ব। তাই আগেই কিনা নিলাম। করোনার মধ্যে ভিড়ের হাটে না আসাই ভালো।’

রাজধানীর মেরাদিয়া পশুর হাটে গিয়ে দেখা যায়, বনশ্রী এইচ ব্লক থেকে এন ব্লক পর্যন্ত প্রস্তুত এই হাট। ঢুকতেই মাইকে বারবার স্বাস্থ্যবিধি মানাসংক্রান্ত ঘোষণা কানে এলেও সে বিষয়ে বিশেষ নজর দিতে দেখা যায়নি ক্রেতা-বিক্রেতাকে। মাস্ক, জীবাণুনাশক টানেল বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারেও ছিল তাঁদের অনীহা। হাটটিতে আজ বেচাকেনা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও অল্প পরিসরে এরই মধ্যে এ হাটে চলছে পশু বেচাকেনা।

এদিকে রাজধানীর ভাটারা থানার নতুনবাজারসংলগ্ন সাঈদনগর কোরবানির পশুর হাটের প্রস্তুতি এরই মধ্যে শেষ। দু-তিন ধরে এই হাটে অল্প কিছু গরু-ছাগল বিক্রি হচ্ছিল। তবে আজ শুরু হচ্ছে হাটের মূল বেচাকেনা। হাটটি ঘুরে জানা যায়, সময় যত যাচ্ছে হাটে ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভিড়ও বাড়ছে। ক্রেতাদের বেশির ভাগই দামদর দেখতে আসছে। আবার কেউ কেউ পছন্দের গরুটি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন এবং দামদর ঠিক করে বায়না দিয়েও যাচ্ছেন। হাটে বেশির ভাগ বিক্রেতার মুখে মাস্ক নেই। স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে জটলা বেঁধে যেমন-তেমনভাবে সময় পার করছেন। হাটের গেটগুলোর মুখে জীবাণুনাশক টানেল ও বেসিন বসানো হলেও কাউকে ব্যবহার করতে দেখা যায়নি। তবে ইজারাদার কর্তৃপক্ষ সব সময় মাইকিং করে স্বাস্থ্যবিধি মানাসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে সতর্ক করছে ক্রেতা-বিক্রেতাদের।

হাটটিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যদের পাশাপাশি ৩০০ স্বেচ্ছাসেবক তিন শিফটে কাজ করছেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে সোনালী লাইফ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টপটেন গেইনার বা দর বাড়ার শীর্ষে রয়েছে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটির দর ৩৭৩.৭৫ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইর সপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া যায়।

আলোচ্য সপ্তাহে শেয়ারটি সর্বমোট ১১০ কোটি ৯ লাখ ৮৫ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ২৭ কোটি ৫২ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।

গেইনারের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড। গত সপ্তাহে ইউনিটটির সর্বচ্চো দর বেড়েছে ২৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ২৩ কোটি ৩৪ লাখ ৯৭ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৫ কোটি ৮৩ লাখ ৭৪ হাজার টাকা।

ফু-ওয়াং সিরামিকস গেইনারের তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বচ্চো দর বেড়েছে ২৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ৬৭ কোটি ৫ লাখ ৭৭ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১৬ কোটি ৭৬ লাখ ৪৪ হাজার টাকা।

তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বেঙ্গল উইন্ডসোর থার্মোপ্লাস্টিক, শাইনপুকুর সিরামিকস, এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড, জিকিউ বলপেন, রহিম টেক্সটাইল, এএফসি অ্যাগ্রো ও এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে মিথুন নিটিং

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সমাপ্ত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টপটেন লুজার বা দরপতনের শীর্ষে রয়েছে মিথুন নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ৬.৪৭ শতাংশ।

ডিএসইর সপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া যায়।

তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সর্বমোট ৯৫ লাখ ৪১ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ২৩ লাখ ৮৫ হাজার টাকা।

লুজারের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ৫ কোটি ২৮ লাখ ২৬ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১ কোটি ৩২ লাখ ৬ হাজার টাকা।

নিউ লাইন ক্লোথিংস লুজার তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। গত সপ্তাহে শেয়ারটি সর্বোচ্চ দর কমেছে ৫.৭৯ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ৯ কোটি ৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ২ কোটি ২৭ লাখ হাজার ৪৩ টাকা।

তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এস্কয়ার নিট কম্পোজিট, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ফনিক্স ইন্স্যুরেন্স, মতিন স্পিনিং মিলস, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স ও ইনডেক্স অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে ১.১৩ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সমাপ্ত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে। আগের সপ্তাহের চেয়ে পিই রেশিও বেড়েছে দশমিক ২১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১৩ শতাংশ।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৮ দশমিক ৮১ পয়েন্টে। এর আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৮ দশমিক ৬০ পয়েন্ট।

খাতভিত্তিক হিসেবে পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৮ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১৩.৭ পয়েন্টে, সিরামিক খাতে ২৯.৭ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতে ২১.৭ পয়েন্টে, আর্থিক খাতে ২৫.৩ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতে ২১.৫ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ১১.৮ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ২২.৫ পয়েন্টে, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ২৭ পয়েন্টে, পাট খাতে পিই রেশিও ৭৮৯.১ পয়েন্টে, বিবিধ খাতে ২৩.৮ পয়েন্টে, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ৫ পয়েন্ট, পেপার ‍ও প্রিন্টিং খাতে ৫২.২ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১৮.৮ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতে ২৩.৯ পয়েন্টে, ট্যানারী খাতের ৮০.৬ পয়েন্টে, টেলিকমিউনেকেশন খাতে ১৯.৫ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ২৪.৯ পয়েন্টে এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৭৭.৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো লিমিটেড

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৫৯৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১২৮ কোটি ১৩ লাখ টাকার।

লার্ফাজ হোলসিম বিডি লিমিটেড তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটি ১৮ লাখ টাকার।

এই তালিকায় থাকা শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বিডি ফাইন্যান্সের ১১১ কোটি ৯০ লাখ, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১১০ কোটি ৯০ লাখ, লংকা বাংলা ফাইন্যান্সের ৮৯ কোটি ৫২ লাখ, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ৮৫ কোটি ৫৪ লাখ, সাউথইষ্ট ব্যাংকের ৮১ কোটি ৬৫ লাখ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৮১ কোটি ৪০ লাখ, আমান ফিডের ৮১ কোটি ২৭ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

৪ দিনে ডিএসইতে বাজার মূলধন বেড়েছে ৮০৮৯ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের চেয়ে ৮০৮৯ কোটি টাকা বেড়েছে। এসময় গত সপ্তাহের তুলনায় সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে মোট ৪ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ৬ হাজার ৭০৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৪ দিনে হয়েছিল ৬ হাজার ৪১০ কোটি ৭০ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৪.৬১ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন ১৬৭৬ কোটি ৭২ লাখ টাকার হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৪.৬১ শতাংশ বেড়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১৬০২ কোটি ৬৭ লাখ টাকার উপরে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯৪.৫৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩০৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ২৬.৬৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২৭৪ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ১৭.৮১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৫৯ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৮১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৬৭টির, কমেছে ৯৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ৪টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ১৭ হাজার ১৮২ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ২৫ হাজার ২৭১ কোটি টাকা। এই হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে বাজার মূলধন প্রায় ৮০৮৯ কোটি টাকা বা ১.৫৬ শতাংশ বেড়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

কারখানা পরিদর্শনে কমিটি, নেতৃত্বে সালমান এফ রহমান

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কল-কারখানা, শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে দুর্ঘটনারোধ এবং নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতকরণে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে সভাপতি করে ২৪ সদস্যের নতুন কমিটি গঠন করেছে সরকার।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কল-কারখানা ও শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহে অগ্নি-দুর্ঘটনা এবং অন্যান্য দুর্ঘটনা রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নেতৃত্বে এফবিসিসিআই, বিজিএমইএসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে অবিলম্বে সব শিল্প-কারখানা সরেজমিনে পরিদর্শনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এসব পরিদর্শনের আলোকে শিল্প-কারখানার অবকাঠামোগত, অগ্নি ও অন্যান্য দুর্ঘটনা নিরোধের বিদ্যমান অবস্থা পর্যালোচনা এবং করণীয় নির্ধারণে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রণয়নের জন্য বিডা সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব পালন করবে।

প্রজ্ঞাপনে কল-কারখানায় নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতকরণে গঠিত কমিটির কার্যপরিধি সম্পর্কে বলা হয়েছে, কল-কারখানা, শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে দুর্ঘটনারোধ এবং নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষও কমিটি কর্তৃক সরেজমিন পরিদর্শনে প্রাপ্ত পর্যবেক্ষণ ও সুপারিশমালা পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করবে।

এই কমিটি কল-কারখানা, শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আইনানুগ কর্তৃপক্ষ কার্যক্রম পরিবীক্ষণ, কল-কারখানা, শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোর বিষয়ে প্রায়োগিক আইন, বিধি, নীতিমালা, গাইডলাইন ও নির্দেশনাসমূহ পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

কমিটি সংশ্লিষ্ট আইন, বিধি, নীতিমালা, গাইডলাইন ও নির্দেশনা পালনের বিষয়টি পরিবীক্ষণ, কল-কারখানা, শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে অগ্নিকাণ্ড ও দুর্ঘটনা সম্পর্কে কর্মী ও ব্যবস্থাপনার সহিত সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এই কমিটি প্রয়োজনীয় সংখ্যক সাব-কমিটি গঠন করতে পারবে এবং এই সব সাব-কমিটির পর্যবেক্ষণ ও সুপারিশমালার আলোকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

এই কমিটিতে প্রয়োজনে যেকোনো সরকারি-বেসরকারি ব্যক্তিকে সদস্য হিসেবে কো-অপ্ট করা যাবে এবং কমিটি সরকারের বিবেচনার জন্য প্রয়োজনীয় সুপারিশমালা প্রণয়ন করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ