এমইএস প্রকৌশলীদের ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন

এমইএস-এর ইঞ্জিনিয়ার ইন চিফ মেজর জেনারেল ইবনে ফজল সায়েখুজ্জামানের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর ৭৬ জন প্রকৌশলীর ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য জায়ান্ট ওয়ালটনের কারখানা পরিদর্শন।

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার সার্ভিসেস (এমইএস)-এর ইঞ্জিনিয়ার ইন চিফ মেজর জেনারেল ইবনে ফজল সায়েখুজ্জামান বলেছেন, বাংলাদেশ আর্মি এবং ওয়ালটনের মধ্যে একটি বিশেষ মিল রয়েছে। আমরা দেশের সুরক্ষায় নিয়োজিত আছি। ওয়ালটন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে নিয়োজিত আছে। তাদের দক্ষতা আছে। আমদানি বিকল্প পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে দেশের টাকা দেশেই রাখছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে তাদের অগ্রাধিকার দেয়া প্রয়োজন। ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক সব পর্যায়ে সেটা নিশ্চিত করা দরকার।

মঙ্গলবার (০৭ ডিসেম্বর, ২০২১) গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শনকালে ইবনে ফজল সায়েখুজ্জামান এসব কথা বলেন। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৭৬ জন প্রকৌশলী ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য জায়ান্ট ওয়ালটনের কারখানা পরিদর্শন করেন। উদ্দেশ্য ছিলো বাংলাদেশে তৈরি আন্তর্জাতিকমানের পণ্যের উৎপাদন প্রক্রিয়া এবং স্থানীয় পর্যায়ে এ শিল্পের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ।

এমইএস প্রতিনিধিদলের কারখানা পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম।

সকালে কারখানা কমপ্লেক্সে পৌঁছালে অতিথিদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানানো হয়। সে সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আলমগীর আলম সরকার, জ্যেষ্ঠ নির্বাহী পরিচালক কর্নেল (অবঃ) শাহাদাত আলম, মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, তানভীর রহমান, ইউসুফ আলী, সোহেল রানা ও ইয়াসির আল ইমরান, নির্বাহী পরিচালক রাকিব উদ্দীন, তানভীর আঞ্জুম, মহসিন আলী মোল্লা, মিডিয়া উপদেষ্টা এনায়েত ফেরদৌস প্রমুখ।

পরিদর্শন শেষে মেজর জেনারেল ইবনে ফজল সায়েখুজ্জামান বলেন, ওয়ালটনে এসে অত্যন্ত চমৎকৃত হয়েছি। তাদের একটি ভিশন আছে। মানবিক মূল্যবোধ ও দূরদর্শীতা রয়েছে। তাদের দৃষ্টিভঙ্গি অনেক উন্নত। আমার মনে হচ্ছে তিন বছর আগেই যদি ওয়ালটন কারখানায় আসতে পারতাম, তবে অনেক ভালো হতো। এমইএসে নতুন যে প্রকৌশলীরা যোগ দেবেন, চেষ্টা করবো তাদের ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শনে পাঠাতে।
ওয়ালটনের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (গবেষণা ও উদ্ভাবন) কার্যক্রমের প্রশংসা করে তিনি আরো বলেন, আপনারা দেশের সুসন্তান। দেশকে গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে কাজ করছেন। ওয়ালটন কারখানা একটি কমপ্লিট প্যাকেজ। ওয়ালটনের সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি অত্যন্ত যৌক্তিক। এর কারণ তাদের উন্নত গবেষণা কার্যক্রম। যা সবার অনুসরণ করা উচিত।

এস এম মাহবুবুল আলম বলেন, উচ্চমানের পণ্য উৎপাদনের কারণে দেশ-বিদেশের ক্রেতাদের কাছে আস্থার নাম ওয়ালটন। সম্প্রতি আমরা তুরস্কের সোডেক্স আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছি। সেখানে বাংলাদেশে তৈরি ওয়ালটন পণ্যের প্রতি বৈশ্বিক ক্রেতাদের কাছ থেকে বিপুল সাড়া পেয়েছি। বিশেষ করে ওয়ালটনের অফলাইন ভয়েজ কমান্ড বা কথা বলা এয়ার কন্ডিশনারের মতো যুগান্তকারী উদ্ভাবন তাদের বিস্মিত করেছে।

সরকারি ও প্রাতিষ্ঠানিক ক্রেতাদের ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানিয়ে তিনি বলেন, চাহিদা অনুযায়ী কাস্টোমাইজ পণ্য তৈরি করে দেয়ার সক্ষমতা ওয়ালটনের আছে। তৈরি পোশাকখাতের মতো ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য শিল্পেও বিশ্ববাজারে অন্যতম শীর্ষস্থানে যাওয়ার সুযোগ ও সম্ভাবনা রয়েছে।

এস এম মাহবুবল আলম আরো বলেন, সরকারি ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে দেশীয় পণ্য অগ্রাধিকার পেলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। কর্মসংস্থান বাড়বে। বৈশ্বিক বাজার ধরা সহজ হবে। আমরা চাচ্ছি বাংলাদেশের কাউকে যেন বিদেশে শ্রমিক হিসেবে যেতে না হয়। বরং তার থেকেও উন্নত কর্মক্ষেত্র যেন দেশেই তৈরি হয়। বিদেশিদের যেন বাংলাদেশে কাজ করতে আসতে হয়। সেভাবেই আমরা দেশকে গড়ে তুলবো। যখন আমরা দেশের পণ্য ভালোবাসবো, নিজেরা ব্যবহার করবো, তখনই সেটা সহজ হবে।

ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শনকালে এমইএস-এর ইঞ্জিনিয়ার ইন চিফ মেজর জেনারেল ইবনে ফজল সায়েখুজ্জামান এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলমসহ অন্য অতিথিরা।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

কারখানা প্রাঙ্গনে পৌঁছে অতিথিরা প্রথমে ওয়ালটনের সুসজ্জিত প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার ঘুরে দেখেন। পরে তারা ওয়ালটনের রেফ্রিজারেটর, এয়ার কন্ডিশনার, ভিআরএফ, লিফট ও এলিভেটর ইত্যাদি পণ্যের উৎপাদন প্রক্রিয়া সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

আবেদন ছাড়াই এনআরবিসি ব্যাংকের ৯০ লাখ টাকার ঋণ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রায় বছর খানেক আগে একজনের (যিনি ব্যাংক হিসাব খুলবেন) অনুরোধে ব্যাংকে হিসাব খোলার জন্য নির্ধারিত ফরমে সই করেছিলেন শেখ অহিদুল ইসলাম। এরপর তিনি ওই ব্যাংকে কোনোদিন যাননি এমনকি লেনদেনও করেননি। পরে অন্য ব্যাংকে ক্রেডিট কার্ড করতে গেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি রিপোর্টে দেখা যায়, তার ব্যাংকে ঋণ রয়েছে ৯০ লাখ টাকা। এমনই ঘটনা ঘটেছে এনআরবিসি ব্যাংকের সাতক্ষীরার কলারোয়া শাখায়।

এ ঘটনায় ব্যাংক ম্যানেজারসহ পাঁচ কর্মকর্তাকে আসামি করে খুলনার দৌলতপুর থানায় মামলা করেছেন অহিদুল ইসলাম। মামলাটি তদন্তের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) খুলনায় পাঠানো হয়েছে।

এজাহারে বলা হয়, এনআরবিসি ব্যাংকের কলারোয়া শাখায় একটি হিসাব খোলার জন্য একটি ফরমে শেখ অহিদুল ইসলামের সই নিয়েছিলেন ব্যবসায়ী আব্দুল হালিম শেখ। এ বছর খুলনার ব্র্যাক ব্যাংকে একটি ক্রেডিট কার্ড নেওয়ার জন্য তিনি আবেদন করেন। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি রিপোর্ট দেখা যায়, কলারোয়ার এনআরবিসি শাখায় তার ৯০ লাখ টাকার টাইম লোন রয়েছে, যা চলতি বছরের ৬ সেপ্টেম্বর নেওয়া হয়েছে। এর মেয়াদ শেষ হবে ২০২২ সালের ৩ জানুয়ারী।

এই হিসাবে ০৬/০৯/২০২১ থেকে ০৮/১১/২০২১ পযর্ন্ত ৯৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা লেনদেন করা হয়েছে। ব্যাংক থেকে চেক বই গ্রহণ, পে অর্ডার এমনকি ব্যাংকের সুদও পরিশোধ করা হয়েছে। এনআরবিসি ব্যাংক কলারোয়া শাখার ম্যানেজার কাজী মোশারেফ হোসেন, ম্যানেজার (অপারেশন) শাহেদ শরীফ, জুনিয়র অফিসার বদিউর রহমান, ব্যবসায়ী আব্দুল হালিম শেখসহ পাঁচ অজ্ঞাত কর্মকর্তাদের নামে জাল জালিয়াতি করে ঋণ দেওয়া হয়।

রিকুইজিশন স্লিপ, ঋণের জন্য আবদেন না করা এবং লেনদেনের কোনো অ্যালার্ট মেসেস মোবাইলে না আসায় মামলাটি করা হয়েছে বলে এজাহারে উল্লেখ করেছেন বাদী অহিদুল ইসলাম।

দৌলতপুর থানা মামলাটি গ্রহণ করে তদন্তের জন্য দুদক খুলনা কার্যালয়ে পাঠায়। দুদক খুলনা উপপরিচালক নাজমুল আহসান বলেন, তারা মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) অভিযোগটি পেয়েছেন। প্রধান কার্যালয়ের অনুমতির পর তারা তদন্ত শুরু করবেন।

ব্যাংকে না গিয়ে কোনো আবেদন ছাড়াই ৯০ লাখ টাকা ঋণ কিভাবে হলো জানতে চাইলে তিনি বারবার টাকা সমন্বয় করা হয়েছে বলে দাবি করেন। এনিয়ে নিউজ না করার জন্যও তিনি অনুরোধ করেন। এক পর্যায়ে বলেন, ঠিকাদারি কাজের বিপরীতে এই ঋণ প্রদান করা হয়েছে।

এ ব্যাপাারে মামলার বাদী শেখ অহিদুল ইসলাম বলেন, তিনি কোনোদিন ওই ব্যাংকে যাননি এবং হিসাব খোলা ফরম ছাড়া কোনো কাগজে সই করেননি। তিনি কোনো লেনদেন বা চেক বইয়ের জন্য আবেদনও করেননি। সেখানে ৯০ লাখ টাকা ঋণের বিষয়টি বড় ধরনের জাল-জালিয়াতি। এরসঙ্গে ব্যাংকের বড় সিন্ডিকেট চক্র জড়িত। ব্যাংকে অভিযোগ করার পর টাকা সমন্বয় করে দেওয়া হয়েছে বলেও জানান শেখ অহিদুল।

তিনি আরও বলেন, ব্যাংকের ম্যানেজার এখন তাকে বারবার ফোন করে ক্ষমা চাচ্ছেন এবং অভিযোগ না করার জন্য পীড়াপীড়ি করছেন। তবে এই চক্রকে আইনের আওতায় আনার জন্য তিনি মামলা করেছেন বলে জানান।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

২২ হাজার কোটি টাকার ১৬ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ১৬টি ক্রয় প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে, যাতে ব্যয় হবে ২২ হাজার দুই কোটি ১৭ লাখ ৪১ হাজার ৫০৪ টাকা।

বুধবার (৮ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভা শেষে অর্থমন্ত্রী জানান, সভায় ১৭টি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। প্রস্তাবগুলোর মধ্যে ১৬টি অনুমোদন পেয়েছে। একটি প্রস্তাব ফেরত পাঠানো হয়েছে। সেই প্রস্তাবটি হলো- তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের অধীন গাজীপুরের কালিয়াকৈরে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিতে ফোর টায়ার জাতীয় ডাটা সেন্টারের জন্য নতুন ক্লাউড ক্রয়। এ জন্য ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৫৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

অনুমোদিত ১৬ প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে, বিদ্যুৎ বিভাগের পাঁচটি, শিল্প মন্ত্রণালয়ের চারটি, কৃষি মন্ত্রণালয়ের তিনটি, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দুটি, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের একটি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি এবং সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের একটি।

১৭টি প্রস্তাবে মোট অর্থের পরিমাণ ছিল ২২ হাজার ১৫৬ কোটি ৯৭ লাখ ৪১ হাজার ৫০৪ টাকা। তবে অনুমোদিত ১৬ প্রস্তাবে অর্থের পরিমাণ ২২ হাজার দুই কোটি ১৭ লাখ ৪১ হাজার ৫০৪ টাকা।

এরমধ্যে জিওবি হতে ব্যয় হবে ২০ হাজার ২৫৮ কোটি ৬৭ লাখ ৫৭ হাজার ৮৩৩ টাকা। বাকি এক হাজার ৮৯৮ কোটি ২৯ লাখ ৮৩ হাজার ৬৭১ টাকা দেশীয় ব্যাংক ও এডিবি হতে ঋণ।

অনুমোদিত ১৬ ক্রয় প্রস্তাব
>> শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) ৩০ হাজার মেট্রিকটন ফসফরিক অ্যাসিড ২১৫ কোটি ৪৪ লাখ ৩৮ হাজার টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে মেসার্স সান ইন্টারন্যাশনাল এফজেডই, ইউএই (লোকাল এজেন্ট: অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ ইনপুট, ঢাকা) থেকে ১০ হাজার মেট্রিকটন এবং মেসার্স জেনট্রেড এফজেডই, ইউএই (লোকাল এজেন্ট: মেসার্স দেশ ট্রেডিং করপোরেশন, ঢাকা) থেকে ২০ হাজার মেট্রিকটন ফসফরিক এসিড কেনা হবে।

>> শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) মাধ্যমে ৩০ হাজার মেট্রিকটন (১০ শতাংশের বেশি) বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ২৪৮ কোটি ১০ লাখ ৫৬ হাজার ৪১৫ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফার্টিগ্লোব ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড থেকে রাষ্ট্র পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে এ সার আমদানি করা হবে।

>> শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের মাধ্যমে ৩০ হাজার মেট্রিকটন (১০ শতাংশের বেশি) ব্যাগড প্রিল্ড ইউরিয়া সার ২৫০ কোটি ৯৩ লাখ ৮৬ হাজার ৯১৫ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। কাতারের মুনতাজাত থেকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে এ সার আমদানি করা হবে।

>> শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের মাধ্যমে ৩০ হাজার মেট্রিকটন (১০ শতাংশের বেশি) বাল্ক গ্র্যানুলার (অপশনাল) ইউরিয়া সার ২৪৮ কোটি ১০ লাখ ৫৬ হাজার ৪১৫ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। সৌদি আরবের সৌদি বেসিক ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (এসএবিআইসি) থেকে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে এ সার আমদানি করা হবে।

>> সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অধীন সড়ক ও জনপথ অধিদফতর কর্তৃক ‘কুমিল্লা (টমছম ব্রিজ)-নোয়াখালী (বেগমগঞ্জ) আঞ্চলিক মহাসড়ক ৪-লেনে উন্নীতরণ’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-পিডব্লিউ-৫-এর পূর্ত কাজ হাসান টেকনো বিল্ডার্স লিমিটেডের নিকট থেকে ৩৫ কোটি ২৪ লাখ ৪৩ হাজার ১৬১ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়।

>> রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক ‘বাংলাদেশ রেলওয়ের রোলিং স্টক অপারেশন উন্নয়ন (রোলিং স্টক সংগ্রহ)’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-জিডি-৪-এর আওতায় ৫৮০টি মিটারগেজ ওয়াগন চীনের সিআরআরসি শানডং কোম্পানি লিমিটেড থেকে ৩৯৭ কোটি ৭২ লাখ ৪৬ হাজার ৫০৪ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

>> রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক ‘বাংলাদেশ রেলওয়ের রোলিং স্টক অপারেশন উন্নয়ন (রোলিং স্টক সংগ্রহ)’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-জিডি-৫-এর আওতায় ৪২০টি ব্রডগেজ ওয়াগন ভারতের হিন্দুস্থান ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড থেকে ২৮৮ কোটি ৫৪ লাখ ৫৯ হাজার ৯২২ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

>> বিদ্যুৎ বিভাগের অধীন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) কর্তৃক গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কাউলতিয়া এলাকায় ৪২ দশমিক ৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বর্জ্য হতে বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনে চীনের ক্যানভস এনভায়রনমেন্টাল ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানিকে ১৪ হাজার ৪০৮ কোটি এক লাখ টাকায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

>> বিদ্যুৎ বিভাগের অধীন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) কর্তৃক পাবনার সুজানগর উপজেলাধীন সাগরকান্দি ইউনিয়নে ৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার সোলার পার্ক প্রকল্প স্থাপনে বাংলাদেশ-চায়না রিনিউয়েবল এনার্জি কোম্পানিকে এক হাজার ৬৪৯ কোটি ১২ লাখ টাকায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

>> বিদ্যুৎ বিভাগের অধীন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) কর্তৃক চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলাধীন কৃষ্ণপুর মৌজায় ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার সোলার বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনে সিঙ্গাপুরের সাইকেলিক্ট এনার্জি প্রাইভেট লিমিটেডের সঙ্গে ২০ বছর মেয়াদে এক হাজার ৩২২ কোটি ৪০ লাখ টাকার চুক্তি সম্পাদনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

>> বিদ্যুৎ বিভাগের অধীন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) কর্তৃক ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার মনপুরা দ্বীপে তিন মেগাওয়াট ক্ষমতার সোলার-ব্যাটারি-ডিজেল সম্বলিত হাইব্রিড বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য ওয়েস্টার্ন রিনিউয়েবল এনার্জি প্রাইভেট লিমিটেডকে ৪৫৯ কোটি টাকায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

>> বিদ্যুৎ বিভাগের অধীন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) কর্তৃক সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় ৬৮ মেগাওয়াট ক্ষমতার সোলার পার্ক প্রকল্প স্থাপনে বাংলাদেশ-চায়না রিনিউয়েবল এনার্জি কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেডের সঙ্গে ২০ বছর মেয়াদে এক হাজার ৭৯৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকায় চুক্তি সম্পাদনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

>> প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর কর্তৃক চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি (পিইডিপি-৪) এর আওতায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিতরণের লক্ষ্যে ওয়ালটন ডিজিটেক ইন্ডাস্ট্রিজ থেকে ১০টি লটে ৪১ হাজার ল্যাপটপ ২০১ কোটি ৬৫ লাখ ১৯ হাজার ২৩২ টাকায় এবং গ্লোবাল ব্রান্ড প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ১০টি লটে ৪১ হাজার স্পীকার ১৪ কোটি ৫২ লাখ ৫৭ হাজার ৪৪০ টাকায় অর্থাৎ ৪১ হাজার ল্যাপটপ এবং ৪১ হাজার স্পিকার সর্বমোট ২১৬ কোটি ১৭ লাখ ৭৬ হাজার ৬৭২ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

>> কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক কানাডার কানাডিয়ান কমার্সিয়াল করপোরেশন থেকে এক লটে ৩০ হাজার (১০ শতাংশের বেশি) মেট্রিক টন এমওপি সার ১৪৬ কোটি ৮০ লাখ ৩৫ হাজার টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

>> কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক কানাডার কানাডিয়ান কমার্সিয়াল করপোরেশন থেকে দুই লটে ৩০ হাজার (১০ শতাংশের বেশি) মেট্রিক টন এমওপি সার ১৫৯ কোটি তিন লাখ ৭১ হাজার ২৫০ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

>> কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক রাশিয়ার জেএসসি ফরেন ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশন ‘প্রডিন্টরগ’ থেকে এক লটে ৩০ হাজার (১০ শতাংশের বেশি) মেট্রিক টন এমওপি সার ১৫৯ কোটি তিন লাখ ৭১ হাজার ২৫০ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

প্যানডোরা পেপারসের ব্যবসায়ীদের তালিকা দিয়েছে দুদক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্যানডোরা পেপারসে দেশের যেসব ব্যবসায়ীর নাম এসেছে, তাদের তালিকা দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) হাইকোর্ট বিভাগে জমা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

বুধবার (০৮ ডিসেম্বর) দুপুরে ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

প্যানডোরা পেপারসে দেশের চারজন ব্যবসায়ীর নাম এসেছে, এরমধ্যে একজন খ্যাতিমান ব্যবসায়ীও রয়েছেন—এ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, যাদের নাম এসেছে, দুদক তাদের নামের তালিকা বাংলাদেশ হাইকোর্ট বিভাগে জমা দিয়েছে। এখন বিষয়টি হাইকোর্টের এখতিয়ারে আছে। মামলাটি চলমান আছে। আমি মনে করি, এ বিষয়ে আমার মতামত দেওয়া যুক্তিযুক্ত হবে না। যেহেতু বিষয়টি একটি মামলার আওতায় চলে গেছে এবং এটি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে, আমার মতামত না দেওয়া উত্তম।

অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, বিষয়গুলো পত্রিকাতে যেভাবে আসছে, সেগুলো আরও অনুসন্ধান করে দুদক যদি মনে করে হাইকোর্টে যাওয়া দরকার বিচার শুরু করার জন্য সে কাজটি তারা করে যাচ্ছে। আমার মনে হয়, আমি মতামত দিলে তাদের কাজে লাগবে না। তাই আমি মতামত দেবো না। আপনারা অপেক্ষা করুন।

তিনি বলেন, আমরা আপনাদের আপডেট দিতে পারবো। তবে সেটা সংক্ষিপ্ত আকারে দেওয়া যাবে। ডিটেইল আপডেট দেওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই যে পর্যন্ত মামলাটি সম্পন্ন না হবে। প্রথমে ৪৩ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা আসে। সেই তালিকা হাইকোর্টে দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে যা আসবে সেটা দেওয়া হবে পর্যায়ক্রমে। আমি বিশ্বাস করি, আমরা ন্যায়বিচার পাবো। আদালত যা সিদ্ধান্ত দেবেন, আমরা তা মেনে নেবো।

অর্থমন্ত্রী বলেন, আমরা সামষ্টিক অর্থনীতির সর্বক্ষেত্রে ও সামাজিক ক্ষেত্রে অসাধারণ ভালো কাজ করেছি। অর্থনীতির সঙ্গে সামাজিক অর্থনীতির যে ইনডেক্সগুলো আছে সেগুলোও অনেক ভালো আছে। আজকে সেন্টাল ইকোনমিক বিজনেস রিচার্স যুক্তরাজ্য থেকে যেটা পাবলিশ করে সেখানে সর্বশেষ প্রতিবেদনে তারা বলেছে, ২০৩৫ সাল নাগাদ বিশ্বের অর্থনীতির এলাকায় আমরা ২৫তম স্থানে উঠতে পারবো এবং আমাদের ২০৪১ সালের যে স্বপ্ন বিশ্বের শীর্ষ ২০ দেশের মধ্যে আমরা একটি হবো। এই তথ্যটির মাধ্যমে সুস্পষ্ট প্রমাণিত হয় ইনশাল্লাহ আমরা ২০৪১ সালে জাতির পিতার যে স্বপ্ন সোনার বাংলাদেশ, এর একটি ধাপ আমরা অতিক্রম করবো।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতে কোম্পানি বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন লিমিটেডের সর্বশেষ বছরের বাৎসরিক বোর্ড সভা আগামী ২৩ ডিসেম্বর আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র থেকে জানা যায়, সেদিন বেলা ২:৩৫ টায় কোম্পানিটির প্রধান কার্যালয়ে বোর্ড সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) অনুযায়ী গত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এ সভায় কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হতে পারে। এছাড়া রেকর্ড ডেট ও এজিএমের দিন ঘোষণা করা হবে।

গত বছর কোম্পানিটি ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল।

একইদিন কোম্পানিটি চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের বোর্ড সভাও অনুষ্ঠিত হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো; ২য় আইএফআইসি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের চতূর্থ কার্যদিবস বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ৯৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি টাকার।

৩৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে জিএইচপি ফাইন্যান্স লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ওয়ান ব্যাংকের ৩০ কোটি ৮৯ লাখ, সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের ২৮ কোটি ৮৩ লাখ,ফার্ষ্ট সিকিউরিটিজ ব্যাংকের ২৫ কোটি ৬১ লাখ, সোনালী পেপারের ২৫ কোটি ১৫ লাখ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২৩ কোটি ৫৬ লাখ, পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির ২০ কোটি ৪৯ লাখ ও এ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস লিমিটেডের ১৯ কোটি ১৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

পিপলস লিজিংয়ের লেনদেন বন্ধের সময় ৫৩ দফা বাড়লো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি পিপলস লিজিং এন্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার সময় আবারও বেড়েছে। কোম্পানিটিকে আগামী ৯ ডিসেম্বর থেকে ৫৩ দফায় আরও ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার আদেশ দিয়েছে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত বছরের ১৪ জুলাই থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধের ঘোষণা করে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ৯৩২তম বোর্ড সভায় সেই স্থগিতাদেশই বর্ধিত করে গত ১৩ আগস্ট থেকে ২৭ আগস্ট করা হয়।

এরপর আবারো দ্বিতীয় দফায় ২৮ আগস্ট থেকে ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এবং গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, চতুর্থ দফায় ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ অক্টোবর, পঞ্চম দফায় ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ৬ষ্ঠ দফায় ২৮ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর, সপ্তম দফায় ১১ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর অষ্টম দফায় ২৬ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর, নবম দফায় ১১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর, দশম দফায় ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি, ১১ দফায় ১২ জানুয়ারি থেকে ২৬ জানুয়ারি, ১২ দফায় ২৭ জানুয়ারি থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৩ দফায় ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি, ১৪ দফায় ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ, ১৫ দফায় ১৩ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ, ১৬ দফায় ৩১ মে থেকে ১৪ জুন, ১৭ দফায় ১৫ জুন থেকে ২৯ জুন ১৮ দফায় ৩০ জুন থেকে ১৪ জুলাই, ১৯ দফায় ১৫ জুলাই থেকে ২৯ জুলাই, ২০ দফায় ৩০ জুলাই থেকে ১৩ আগস্ট, ২১ দফায় ১৪ আগস্ট থেকে ২৮ আগস্ট এবং ২২ দফায় ২৯ আগস্ট থেকে ১০ সেপ্টেম্বর, ২৩ দফায় ১৩ সেপ্টেম্বর হতে ২৭ সেপ্টেম্বর আর ২৪ দফায় ২৮ সেপ্টেম্বর হতে ১২ অক্টোবর আর ২৫ দফার ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ২৬ দফায় ২৮ অক্টোবর হতে ১২ নভেম্বর, ২৭ দফায় ১৪ নভেম্বর হতে ২৬ নভেম্বর, ২৮ দফায় ২৭ নভেম্বর হতে ১১ ডিসেম্বর, ২৯ দফায় ১১ ডিসেম্বর হতে ২৬ ডিসেম্বর, ৩০ দফায় ২৭ ডিসেম্বর হতে ১১ জানুয়ারি আর ৩১ দফায় ১২ জানুয়ারি হতে ২৭ জানুয়ারি, ৩২ দফায় ২৮ জানুয়ারি হতে ১০ ফেব্রুয়ারি, ৩৩ দফায় ১১ ফেব্রুয়ারি হতে ২৫ ফেব্রুয়ারি ও ৩৪ দফায় ২৬ ফেব্রুয়ারি ১২ মার্চ, ৩৫ দফায় ১৩ মার্চ হতে ২৫ মার্চ, ৩৬ দফায় ২৮ মার্চ থেকে ১২ এপ্রিল ও ৩৭ দফায় ১৩ এপ্রিল থেকে ২৭ এপ্রিল, ৩৮ দফায় ২৮ এপ্রিল থেকে ১১ মে, ৩৯ দফায় ১২ মে থেকে ২৭ মে, ৪০ দফায় ২৮ মে থেকে ১০ জুন, ৪১ দফায় ১১ জুন থেকে ২৫ জুন, ৪২ দফায় ২৭ জুন ১১ জুলাই, ৪৩ দফায় ১২ জুলাই থেকে ২৬ জুলাই, ৪৪ দফায় ২৭ জুলাই থেকে ১০ আগষ্ট, ৪৫ দফায় ১১ আগষ্ট থেকে ২৫ আগষ্ট, ৪৬ দফায় আগামী ২৬ আগষ্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর, ৪৭ দফায় আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ২৫ সেপ্টেম্বর, ৪৮ দফায় ২৬ সেপ্টমে্বর হতে ৯ অক্টোবর, ৪৯ দফায় ১০ অক্টোবর হতে ২২ অক্টোবর, ৫০ দফায় ২৩ অক্টোবর হতে ৭ নভেম্বর, ৫১ দফায় ৮ নভেম্বর হতে ২৩ নভেম্বর, ৫২ দফায় ২৪ নভেম্বর হতে ৮ ডিসেম্বর আর ৫৩ দফায় আগামী ৯ ডিসেম্বর হতে ১৫ দিন পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় ডিএসই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

  1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. আইএফআইসি ব্যাংক
  3. জিএইচপি ফাইন্যান্স
  4. ওয়ান ব্যাংক
  5. সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স
  6. ফার্ষ্ট সিকিউরিটিজ ব্যাংক
  7. সোনালী পেপার
  8. ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স
  9. পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি
  10. এ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস লিমিটেড।

ডিএসইতে লেনদেন কমলেও বেড়েছে সিএসইতে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচকের বড় ধরণের পতন হয়েছে। এদিন সেখানে লেনদেনও আগের দিনের চেয়ে কমেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সপ্তাহের চতূর্থ কার্যদিবস বুধবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯৬.৮৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬৯৫২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪৬৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৯.২৫৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২৬২১ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১১৫২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১৩৩১ কোটি ৪ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৭৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৯৭টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২৫৭টির, আর দর অপরিবর্তিত আছে ২০টির দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, আইএফআইসি ব্যাংক, জিএইচপি ফাইন্যান্স, ওয়ান ব্যাংক, সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স, ফার্ষ্ট সিকিউরিটিজ ব্যাংক, সোনালী পেপার, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি ও এ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ২৫০.৯৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৩৫৯ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৮৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮২টির, কমেছে ১৮৪টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি টাকা। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে প্রিমিয়ার ব্যাংক ও সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ফের শীর্ষ স্বর্ণ উত্তোলক চীন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়াকে ছাড়িয়ে আবারো নিজেদের হারানো মর্যাদা ফিরে পেয়েছে চীন। এর আগে, চলতি বছরের শুরুতে বেশকিছু প্রতিবন্ধকতার কারণে স্বর্ণ উত্তোলনে পিছিয়ে পড়ে নেতৃস্থানীয় দেশ চীন। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে শীর্ষ স্বর্ণ উত্তোলনকারী দেশের মুকুট দখল করে নেয় অস্ট্রেলিয়া।

বিশেষজ্ঞরা জানান, ২০০৭ সালের পর থেকে টানা ১৫ বছর বৈশ্বিক স্বর্ণ উত্তোলনে প্রথম স্থান দখল করেছিল চীন। অন্যদিকে প্রায় এক দশক ধরে দ্বিতীয় স্থান দখলে ছিল অস্ট্রেলিয়ার।

সারবিটন অ্যাসোসিয়েটস জানায়, এ বছরের প্রথমার্ধে (জানুয়ারি-জুন) ১৫৩ টন স্বর্ণ উত্তোলন করে চীন। বিপরীতে অস্ট্রেলিয়ার উত্তোলনের পরিমাণ ছিল ১৫৭ টন। উত্তোলনের এমন ব্যবধান অস্ট্রেলিয়াকে শীর্ষস্থানে উঠে আসতে সহায়তা করে। কিন্তু চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে এসে দেশটির স্বর্ণ উত্তোলন কমে যায়।

অস্ট্রেলীয় মাইনিং জার্নাল অস্ট্রেলিয়ান রিসোর্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট জানায়, প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে স্বর্ণ উত্তোলন বাড়াতে সক্ষম হয়েছে চীন। বছরের প্রথম নয় মাসে দেশটি সব মিলিয়ে ২৩৬ দশমিক ৭৫ টন স্বর্ণ উত্তোলন করে। একই সময় অস্ট্রেলিয়ায় উত্তোলনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৩৪ টনে। তৃতীয় প্রান্তিকে দেশটি উত্তোলন করে মাত্র ৭৭ টন, যা দ্বিতীয় প্রান্তিকের তুলনায় ৮ শতাংশ কম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/