চালের দাম কেন নিয়ন্ত্রণে রাখা যাচ্ছে না, প্রশ্ন সিপিডির

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশে চাল উৎপাদনে রেকর্ড হচ্ছে। বিদেশ থেকে চাল আমদানিও হচ্ছে। তবু কেন নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা যাচ্ছে না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। দেশে আসলে চালের চাহিদা কত, তার সঠিক মূল্যায়নের দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি। একই সঙ্গে প্রতিবছর কী পরিমাণ চালের জোগান হয়, তারও হিসাব বের করার তাগিদ দিয়েছে সিপিডি।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজস্ব কার্যালয়ে ‘বাংলাদেশ অর্থনীতি ২০২১-২২ প্রথম অন্তর্বর্তীকালীন পর্যালোচনা’ করতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব বিষয় তুলে ধরা হয়। সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ তুলে ধরেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংস্থাটির বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান, সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান ও গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।

চালের চাহিদা ও সরবরাহ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, করোনা–পরবর্তী সময়ে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার টেকসই হচ্ছে না। টেকসই না হওয়ার কারণ হলো, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার অস্থির। বিশেষ করে খাদ্যপণ্যের। সামষ্টিক অর্থনীতির সূচকগুলোও স্বস্তিতে নেই। করোনা মহামারির আগেও এসব সমস্যা ছিল। এখন তা বেড়েছে।

তিনি আরও বলেন, চালের কী পরিমাণ চাহিদা, তার মূল্যায়ন করা দরকার। দেশে চালের ব্যবহার বাড়ছে। চালের ভোগ কত? তার সঠিক তথ্য নেই। তিনি বলেন, আগের চেয়ে চালের চাহিদা বেড়েছে। চালের বাণিজ্যিক ব্যবহারও বাড়ছে। ভোগের বাইরেও চালের ব্যবহার বাড়ছে। এসব বিষয় হিসাবে আনা দরকার। ঘাটতি টানাপোড়েনের সুযোগে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করে যাচ্ছেন।

কতিপয় গোষ্ঠী চালের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। কিন্তু বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোর কার্যক্রম দেখা যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন তিনি।

ফাহমিদা খাতুন বলেন, বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে। কিন্তু সরকারি সংস্থা বিবিএসের তথ্যে দাম বাড়ার কোনো প্রতিফলন নেই। কারণ হতে পারে, বিবিএস যেসব পণ্যের ওপর ভিত্তি করে ভোক্তা মূল্যসূচক (সিপিআই) করে থাকে, সেটি অনেক পুরোনো। অথচ সাম্প্রতিক সময়ে মানুষের ভোগে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। তাই সময় এসেছে, ভোক্তা মূল্যসূচক করার জন্য নতুন পণ্যের বাস্কেট করতে হবে। কারণ, বাজারে বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামের সঙ্গে বিবিএসের তথ্যে বেশ ফারাক দেখা যাচ্ছে।

সিপিডি বলেছে, সরকারঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের টাকা বড় বড় উদ্যোক্তারা পেয়েছেন। ঋণখেলাপিরাও পেয়েছেন। প্রণোদনা প্যাকেজের টাকা যাঁদের পাওয়ার কথা, তাঁদের কাছে টাকা পৌঁছায়নি। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, ক্ষতিগ্রস্তরা প্রণোদনার টাকা পাবেন। কিন্তু ক্ষতিগ্রস্তের সংজ্ঞা কী? নীতিতে দুর্বলতা থাকার কারণে প্রণোদনার টাকা সঠিক জায়গায় যায়নি। অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে আগামী অর্থবছরের বাজেটে প্রান্তিক মানুষের ওপর বেশি জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে সিপিডি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

অর্থপাচার গুরুতর অপরাধ : সুপ্রিমকোর্ট

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অর্থপাচারকে ‘গুরুতর অপরাধ’ (সিরিয়াস অফেন্স) বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ। ক্যাসিনোকাণ্ডে গ্রেপ্তারকৃত ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের তৎকালীন সেক্রেটারি জয় গোপাল সরকারকে চার মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বাতিল করার আদেশে এ কথা বলেছেন আপিল বিভাগ।

ডেপুটি এটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক জানান, গত ২ নভেম্বর আপিল বিভাগের দেওয়া ওই আদেশ সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। তিনি জানান, আদেশে মামলাটি এক বছরের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশও দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
গত ১৯ আগস্ট হাইকোর্ট বেঞ্চ তাকে চার মামলায় জামিন দিয়েছিলেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ২৩ আগস্ট হাইকোর্টের আদেশ ছয় সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছিলেন। তার ধারাবাহিকতায় আবেদনটি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে ওঠে। ২ নভেম্বর গোপাল সরকারকে চার মামলায় হাইকোর্টের দেয়া জামিন বাতিল করেছেন আপিল বিভাগ।

রাষ্ট্রপক্ষের আবেদেনের শুনানি নিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত এটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ। জয় গোপালের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোমতাজ উদ্দিন ফকির। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।

জয় গোপাল ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের ক্যাশিয়ারের দায়িত্ব পালন করছিলেন। ২০১৪ সালে ক্লাবটির সাধারণ সম্পাদকও হন তিনি।

গত বছরের ১৩ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জের একটি ভবন থেকে এক সহযোগীসহ দুই ভাই এনু ও রূপনকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি। এরপর গেন্ডারিয়া থানায় মানিলন্ডারিং আইনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। এনামুল হক এনু ও রূপন ভূঁইয়ার আদালতে দেওয়া ১৬৪ ধারার জবানবন্দিতে জয় গোপালের নাম উঠে এলে সিআইডি তাকে ২০২০ সালের ১৩ জুলাই লালবাগ থেকে গ্রেপ্তার করে। পরদিন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবব্রত বিশ্বাস তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

মালদ্বীপের সঙ্গে বাংলাদেশের ৪ চুক্তি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

মালদ্বীপের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় দুইটি চুক্তি ও দুইটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দুই দেশের সরকার প্রধানের উপস্থিতিতে মালদ্বীপকে ১৩টি সামরিক যান উপহার দিয়েছে বাংলাদেশ।

এর আগে এই দুই রাষ্ট্র প্রধান দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের উপস্থিতিতে দুই দেশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা চুক্তিতে সই করেন। পরে দুই নেতা গণমাধ্যমের সামনে যৌথ বিবৃতি দেন।
চুক্তি দুটি হচ্ছে- দ্বৈত কর পরিহার ও বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের মধ্যে স্বাস্থ্য সেবা ও চিকিৎসা বিজ্ঞান (নবায়ন) বিষয়ে। আর দু’টি সমঝোতা স্মারক হচ্ছে- বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিয়োগ এবং দু’দেশের যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রের উন্নয়নে সহযোগিতার বিষয়ে।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী মালেতে সে দেশের প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ে পৌঁছালে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সোলিহ তাঁকে লাল গালিচা সংবর্ধনাসহ আনুষ্ঠানিকভাবে অভ্যর্থনা জানান। এ সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার ও গান স্যালুট দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী উভয় দেশের ‘লাইন অব প্রেজেনটেশন’ পরিদর্শন করেন।

শেখ হাসিনা প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ে রক্ষিত দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন এবং সেখানে ফটো সেশনে অংশ নেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে ‘রিহ্যাব ফেয়ার ২০২১’ শুরু

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউসিং অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ ৫ দিনব্যাপী (২৩ থেকে ২৭ ডিসেম্বর) ‘রিহ্যাব ফেয়ার ২০২১’ এর উদ্বোধন করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুনশি।

বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তিনি এ মেলার উদ্বোধন করেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ফিতা কেটে এবং বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করেন। এ সময় মন্ত্রী মেলার বিভিন্ন স্টলগুলো ঘুরে দেখেন ও তাদের বিভিন্ন প্যাকেজের খোঁজ নেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, গৃহায়ণ গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লাহ খন্দকার। এছাড়াও ছিলেন রাজউকের চেয়ারম্যান এবিএম আমিনুল্লাহ নুরী।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রিহ্যাবের প্রেসিডেন্ট আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল। এবারের রিহাব ফেয়ারে বসুন্ধরা হাউসিং-সহ দেশের বিভিন্ন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউসিং প্রতিষ্ঠানগুলো অংশগ্রহণ করেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

জেএমআই হসপিটাল রিকুইসাইটের বিডিংয়ের দিন নির্ধারণ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার থেকে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে অর্থ সংগ্রহের অনুমোদন পাওয়া জেএমআই হসপিটাল রিকুইসাইট লিমিটেডের কাট-অব প্রাইস নির্ধারণের জন্য বিডিং (নিলাম) আগামী ৯ জানুয়ারি বিকাল ৫টায় শুরু হবে। আর তা ১২ জানুয়ারি বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে।

বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা যায়।

এর আগে গত ২৫ নভেম্বর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কমিশন সভায় কোম্পানিটির বিডিংয়ের (নিলাম) অনুমোদন দেয়।

এর আগে গত ১৬ নভেম্বর কমিশনের ৭৯৯তম নিয়মিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

সূত্রে জানা যায়, জেএমআই হসপিটাল রিকুইসাইট ম্যানুফেক্চারিং লিমিটেড সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ৭৫ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। কোম্পানিটি প্রিমিয়াম মূল্যে শেয়ার ইস্যু করবে।

উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি যন্ত্র-পাতি ও সরঞ্জাম ক্রয়, ভবন নিমার্ণ, জমি উন্নয়ন, ঋণ পরিশোধ ও আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

৩০ জুন ২০২০ সময়ের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৭.৭৮ টাকা। আর বিগত ৫ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৪২ টাকা।

কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে জনতা ক্যাপিটাল এন্ড ইনভেষ্টমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

লভ্যাংশ কম দেওয়ায় ‘বি’ ক্যাটাগরিতে ৫টি কোম্পানি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৫টি কোম্পানি লভ্যাংশ কম দেওয়ায় ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নামানো হয়েছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।

কোম্পানিগুলো হলো : এসকে ট্রিমস, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, ইন্দো বাংলা ফার্মা ও ড্যাফোডিল কম্পিউটারস লিমিটেড।

আগামী ২৬ ডিসেম্বর থেকে কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে উভয় শেয়ারবাজারে।

জানা গেছে, এসকে ট্রিমস লিমিটেড গত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২.৫ শতাংশ নগদ ও ২.৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করে। ইন্দো বাংলা ফার্মা লিমিটেড গত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। আর ড্যাফোডিল কম্পিউটারস লিমিটেড গত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে।

এর আগে কোম্পানিগুলো লেনদেন এ ক্যাটাগতি লেনদেন হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

লেনদেনের শীর্ষে ফরচুন সুজ; ২য় বেক্সিমকো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ফরচুন সুজ লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ৫৪ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বেক্সিমকো লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ৬২ লাখ টাকার।

৩২ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে বীকন ফার্মা লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ২৮ কোটি ৩৯ লাখ, ওয়ান ব্যাংকের ২৭ কোটি ৫৫ লাখ, সোনালী পেপার মিলসের ২২ কোটি ১২ লাখ, জেনেক্স ইনফোসিসের ১৪ কোটি ৪১ লাখ, সাইফ পাওয়ারটেকের ১২ কোটি ১০ লাখ, সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের ১০ কোটি ৫৫ লাখ ও জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৯ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ই-কমার্স: কবে আর কীভাবে টাকা ফেরত পাবেন ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকরা?

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বাংলাদেশের ই-কমার্স পেমেন্ট গেটওয়েগুলোতে আটকে থাকা অর্থ ছাড় করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক চিঠি পাঠালেও হালনাগাদ তথ্যের অভাবে সেই প্রক্রিয়া আটকে গেছে। তথ্য জানতে পুলিশ সদরে দপ্তরে চিঠি পাঠাচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

ফলে কবে নাগাদ গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দেয়া শুরু হবে, তা এখনো জানাতে পারছেন না কর্মকর্তারা।

আর ইভ্যালির কাছে আটকে থাকা টাকা কবে, কীভাবে ফেরত হবে, তার এখনো কোন পরিকল্পনা হয়নি। হাইকোর্ট নির্ধারিত পরিচালনা পর্যদ এখন ইভ্যালির দায়দেনা ও আর্থিক চিত্র বোঝার চেষ্টা করছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, ইভ্যালি পরিচালনার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

কত টাকা আটকে আছে?

বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ই-কমার্স খাতের কারিগরি কমিটি মঙ্গলবার যে সভা করেছে, সেখানে জানানো হয়েছে যে, বর্তমান পেমেন্ট গেটওয়েগুলোয় গ্রাহকদের প্রায় ২১৪ কোটি টাকা আটকে আছে।

ইভ্যালি কাণ্ডের পর এই বছরের পহেলা জুলাই থেকে সব লেনদেন পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে করার নিয়ম বেঁধে দেয় সরকার। এর ফলে যারা কোন পণ্য কিনেছেন, সেই টাকা পেমেন্ট গেটওয়েতে গিয়ে জমা হয়েছে। পণ্য সরবরাহ করার পর ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান মূল্য পাবে।

তবে ব্যাপক সমালোচনার মুখে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাস নাগাদ ইভ্যালিসহ অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। সেসব প্রতিষ্ঠানের অর্থ এই পেমেন্ট গেটওয়েতে জমা রয়েছে।

এর বাইরে ৩০শে জুন পর্যন্ত ইভ্যালিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে পণ্যের জন্য অগ্রিম জমা দেয়া গ্রাহকদের ৩৮৭ কোটি টাকা আটকে রয়েছে।

বিবিসি বাংলার সঙ্গে গত জুলাই মাসে দেয়া একটি সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী বলেছিলেন, তারা মানুষের কাছ থেকে যে পরিমাণ টাকা নিয়েছে এবং তাদের সাপ্লায়ারদের কাছ থেকে যে পরিমাণ টাকা নিয়েছে, তার মোট অঙ্ক প্রায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি। কিন্তু প্রাথমিক তদন্তে তাদের কাছে সেই টাকার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।”

কীভাবে টাকা ফেরত পাবেন ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকরা?

ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝিতে পেমেন্ট গেটওয়েগুলোয় আটকে থাকা ২১৪ কোটি টাকা গ্রাহকদের হিসাবে ফেরত দিতে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য চিঠি পাঠিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

সেই চিঠিতে বলা হয়, যেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোন মামলা চলমান নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানের নামে এসক্রো সার্ভিসে ভোক্তাদের আটকে থাকা অর্থ ফেরত দেয়া হবে।

এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পেমেন্ট গেটওয়েগুলোকে অর্থ ছাড়ের নির্দেশ দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়।

ই-কমার্স খাতের কারিগরি কমিটির সমন্বয়ক এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ”৩০শে জুনের পরে ই-কমার্স পেমেন্ট গেটওয়েতে যে টাকাগুলো আটকে ছিল, সেগুলো ফেরত দেয়ার পদক্ষেপ নিয়েছিলাম। আইন মন্ত্রণালয়ের ভেটিংও নিয়েছি। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংকে একটা চিঠিও পাঠিয়েছিলাম। বাংলাদেশ ব্যাংকও তাদের পেমেন্ট গেটওয়েকে ফেরত দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে।”

তিনি জানান, এই বিষয় নিয়ে মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে ই-কমার্স প্রতারণা মামলাগুলোর তদন্তকারী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন পক্ষের প্রতিনিধিরা ছিলেন।

”সিআইডি, এসবি, ডিবি, অন্যান্য সংস্থাও মামলাগুলোর তদন্ত করছে। এসব কারণে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, কোন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কী মামলা রয়েছে, সেটা জানতে পুলিশ সদর দপ্তরে চিঠি পাঠানো হবে। এরপর যেসব প্রতিষ্ঠান নিয়ে মামলা নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানের আটকে থাকা টাকা গ্রাহকদের কাছে ফেরত পাঠানো হবে,” বলছেন মি. সফিকুজ্জামান।

বাকি প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে আটকে থাকা টাকা ফেরতের জন্য গ্রাহকদের অপেক্ষা করতে হবে মামলার রায় হওয়া পর্যন্ত।

পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে থাকা অর্থের সিংহভাগই ইভ্যালি ও ধামাকার মতো প্রতিষ্ঠানের পণ্য কিনতে অর্ডারের টাকা, যেসব প্রতিষ্ঠান নিয়ে মামলা ও তদন্ত চলছে।

ত্রিশে জুনের আগে ইভ্যালিসহ বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে পণ্য ক্রয়ের জন্য অর্থ পরিশোধ করেও পণ্য বা অর্থ গ্রাহকরা পাননি। টাকার অংকে তার পরিমাণ ৩৮৭ কোটি টাকা। এই টাকা কোথায় কীভাবে রয়েছে, তার বিস্তারিত এখনো জানা নেই কর্মকর্তাদের।

মি. সফিকুজ্জামান বলছেন, ”বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে আমরা চেষ্টা করবো, আদালতের মাধ্যমে রায় এনে এসব টাকা যাতে দ্রুত গ্রাহকদের ফেরত দেয়া যায়। তবে, সেখানে প্রতিটি ক্ষেত্রে (কেস টু কেস) হয়তো আলাদা আলাদা ব্যবস্থা নিতে হবে।”

পুরো প্রক্রিয়ার জন্য আরও কিছুটা সময় দরকার হবে বলে তিনি আভাস দেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক কী বলছে?

নগদ, বিকাশ, ফস্টার কর্পোরেশন, সাউথইস্ট ব্যাংক, সূর্যমুখী লিমিডেট, সফটওয়্যার শপ লিমিটেড-ইত্যাদি পেমেন্ট গেটওয়ের কাছে পহেলা জুলাই থেকে ই-কমার্স পণ্য কেনার ২১৪ কোটি টাকা আটকে আছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, যেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা নেই, শুধু তাদেরগুলো যেহেতু ফেরত দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে, তাই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে তারা সেই তালিকা চেয়েছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মেজবাউল হক বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ”তারা আমাদের যে নির্দেশনা দিয়েছে, আমরা সেটা পেমেন্ট গেটওয়েগুলোকে বলেছি। কিন্তু কাদের বিরুদ্ধে মামলা নেই, সেই তথ্য তো আমাদের দিতে হবে। আমরা সেটা তাদের কাছে জানতে চেয়েছি। তারা সেই তথ্য জানালে আমরা ফেরত দেয়ার প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দেবো।”

তিনি জানান, পরিষ্কার নির্দেশনা পেলে এই টাকা ফেরত দেয়া খুব বেশি সময়ের কাজ নয়।

ইভ্যালি নিয়ে কী হচ্ছে?

ই-কমার্স খাতে যে টাকা আটকে রয়েছে, তার সিংহভাগই ইভ্যালি নামের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের কারণে হয়েছে, যদিও এই টাকার অংশটি পরিষ্কারভাবে জানাতে পারেননি কর্মকর্তারা।

ইভ্যালির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে যাওয়ার পর হাইকোর্ট প্রতিষ্ঠানটির নতুন ব্যবস্থাপনা পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে।

হাইকোর্ট নির্ধারিত ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব কবির বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, তারা এখনো প্রতিষ্ঠানটির অর্থ, সম্পদ, গ্রাহক লেনদেনের নিরীক্ষার কার্যক্রম চালাচ্ছেন।

মাহবুব কবির বলছেন, ”আমাদের তো ব্যবসা করতে বলা হয়নি। আমাদের মূল যে কাজ অডিট করা, হিসাবনিকাশ পর্যালোচনা করে পুরো প্রতিষ্ঠানের আর্থিক চিত্রটা দাঁড় করানোর চেষ্টা করছি। সেই আর্থিক চিত্র নিয়ে আসার পর বুঝতে পারা যাবে যে, ব্যবসা হিসাবে এটাকে আবার চালু করা যাবে নাকি যাবে না। এখানে সবকিছু অগোছালো হয়ে আছে। তার মধ্যে আমরা এই কাজগুলো করার চেষ্টা করছি।”

কর্মকর্তারা এখন ইভ্যালির কাগজপত্র এবং মালামালের পরীক্ষা নিরীক্ষার কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।

একদিকে অর্ডারের অনেক পণ্য গোডাউনে পড়ে রয়েছে। আবার অনেক গ্রাহকের পণ্য ইতোমধ্যে সরবরাহ করা হয়ে গেছে, কিন্তু সিস্টেম ডাউন থাকার কারণে সেসব তথ্য আপডেট হয়নি।

সাবেক অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবির বলছেন, ”যে টাকাগুলো আছে, সেটা ফেরতের একটা ব্যবস্থা তো করতেই হবে। টাকাগুলো তো আর পড়ে থাকবে না। কিন্তু কীভাবে সেটা ফেরত দেয়া হবে, মালামালের কী হবে, সেজন্য তথ্য যাচাই করতে হবে। কিন্তু মামলার রায়ে অডিট কার্যক্রমের আগে টাকা বা মালামালে হাত দিতে বলা হয়নি।”

”আমরা আগে অডিট করে নেই। তারপরে আদালতে যাব যে, আমাদের এতো টাকা, এতো মালামাল আছে। আমরা কী করবো? সেই সময় আমরা অনুমতি চাইবো। এর আগে আমাদের কিছু বলারও নেই, আমরা কিছু করতেও পারবো না কারও জন্য,” বলছেন মি. কবির।

পুরো বিষয় শেষ হতে কতো সময় লাগবে, তা সম্পর্কেও পরিষ্কার কোন ধারণ দিতে পারছেন না কর্মকর্তারা। সূত্র : বিবিসি বাংলা

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

  1. ফরচুন সুজ
  2. বেক্সিমকো লিমিটেড
  3. বীকন ফার্মা
  4. এশিয়া ইন্স্যুরেন্স
  5. ওয়ান ব্যাংক
  6. সোনালী পেপার মিলস
  7. জেনেক্স ইনফোসিস
  8. সাইফ পাওয়ারটেক
  9. সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স
  10. জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেড।

ডিএসইতে লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সব গুলো সূচক কমেছে। তবে এদিন সেখানে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক ও লেনদেন কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫১.৮৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬৭০২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১০.২৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪২৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৪.৪৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২৫১১ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮০১ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। গতকাল বুধবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭৬৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৭৭টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৮২টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২৬১টির, আর দর অপরিবর্তিত আছে ৩৫টির দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- ফরচুন সুজ, বেক্সিমকো লিমিটেড, বীকন ফার্মা, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, ওয়ান ব্যাংক, সোনালী পেপার মিলস, জেনেক্স ইনফোসিস, সাইফ পাওয়ারটেক, সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স ও জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ১৩৮.৩২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৫২৯ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৯টির, কমেছে ১৭৭টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। গতকাল বুধবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ১১০ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে লাফার্জ হোলসিম ও ইষ্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/